নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সর্বজনীন পেনশন স্কিম নিয়ে কেউ যেন বিভ্রান্তি ছড়াতে না পারে সে জন্য ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের নিজেদের এলাকার মানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরিতে কাজ করতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ শুক্রবার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব স্মরণে এই সমাবেশের আয়োজন করে ছাত্রলীগ।
ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সমাবেশে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সর্বজনীন পেনশন স্কিম নিয়ে বিএনপির সমালোচনার জবাবে সরকারপ্রধান বলেন, ‘আমরা সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু করেছি। বিএনপির কিছু নেতারা বলছেন এটা নাকি আমাদের নির্বাচনী ফান্ড তৈরির জন্য। এর থেকে লজ্জার আর কী হতে পারে। নিজেরা কিছু করতে পারেনি। মানুষকে কিছু দিতে পারেনি। মানুষের ভালোর জন্য যখন আমরা কিছু করি তখন বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। এই বিভ্রান্তিতে কেউ যেন কান না দেন।’
এ প্রসঙ্গে ছাত্রলীগের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, ‘ছাত্রলীগকে বলব, নিজের এলাকায় গিয়ে এ বিষয়ে মানুষকে সচেতন করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নিয়ে চলি। আমার কোনো ভয় নেই। দেশের মানুষকে ভালোবাসি। স্বাধীনতার চেতনায় বাংলাদেশকে গড়ে তুলব। ছাত্রলীগের ছেলে-মেয়েরা একচল্লিশের স্মার্ট বাংলাদেশের কান্ডারি হবে। সেটাই আমি চাই।’
ছাত্রলীগকে সব সময় সজাগ থাকতে হবে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় আর কেউ বাধা দিতে পারবে না। অতন্দ্র প্রহরীর মতো ছাত্রলীগকে সব সময় সজাগ থাকতে হবে। শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে।’
বিএনপি-জামায়াতের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না। ইলেকশন তাদের কথা নয়। তারা ভোট করতে আসে না। ভোট চায় না, ভোট পাবে না। জনগণের ভোটের অধিকার নিয়ে আবারও তারা ছিনিমিনি খেলতে চায়।’
এর আগে বক্তব্যের শুরুতে সমাবেশে আসা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের শুভ কামনা জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘দূর-দূরান্ত থেকে আসা ছাত্রলীগের ভাই ও বোনেরা... আসলে ভাই-বোনেরা না, বলতে হবে আমার নাতি-পুতিরা। কারণ, এখন তো আমি নানি-দাদির পর্যায়ে। সবাইকে আমি আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই।’
সর্বজনীন পেনশন স্কিম নিয়ে কেউ যেন বিভ্রান্তি ছড়াতে না পারে সে জন্য ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের নিজেদের এলাকার মানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরিতে কাজ করতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ শুক্রবার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব স্মরণে এই সমাবেশের আয়োজন করে ছাত্রলীগ।
ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সমাবেশে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সর্বজনীন পেনশন স্কিম নিয়ে বিএনপির সমালোচনার জবাবে সরকারপ্রধান বলেন, ‘আমরা সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু করেছি। বিএনপির কিছু নেতারা বলছেন এটা নাকি আমাদের নির্বাচনী ফান্ড তৈরির জন্য। এর থেকে লজ্জার আর কী হতে পারে। নিজেরা কিছু করতে পারেনি। মানুষকে কিছু দিতে পারেনি। মানুষের ভালোর জন্য যখন আমরা কিছু করি তখন বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। এই বিভ্রান্তিতে কেউ যেন কান না দেন।’
এ প্রসঙ্গে ছাত্রলীগের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, ‘ছাত্রলীগকে বলব, নিজের এলাকায় গিয়ে এ বিষয়ে মানুষকে সচেতন করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নিয়ে চলি। আমার কোনো ভয় নেই। দেশের মানুষকে ভালোবাসি। স্বাধীনতার চেতনায় বাংলাদেশকে গড়ে তুলব। ছাত্রলীগের ছেলে-মেয়েরা একচল্লিশের স্মার্ট বাংলাদেশের কান্ডারি হবে। সেটাই আমি চাই।’
ছাত্রলীগকে সব সময় সজাগ থাকতে হবে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় আর কেউ বাধা দিতে পারবে না। অতন্দ্র প্রহরীর মতো ছাত্রলীগকে সব সময় সজাগ থাকতে হবে। শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে।’
বিএনপি-জামায়াতের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না। ইলেকশন তাদের কথা নয়। তারা ভোট করতে আসে না। ভোট চায় না, ভোট পাবে না। জনগণের ভোটের অধিকার নিয়ে আবারও তারা ছিনিমিনি খেলতে চায়।’
এর আগে বক্তব্যের শুরুতে সমাবেশে আসা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের শুভ কামনা জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘দূর-দূরান্ত থেকে আসা ছাত্রলীগের ভাই ও বোনেরা... আসলে ভাই-বোনেরা না, বলতে হবে আমার নাতি-পুতিরা। কারণ, এখন তো আমি নানি-দাদির পর্যায়ে। সবাইকে আমি আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই।’
ছয় মাস বয়সী অন্তর্বর্তী সরকারের শাসনামলে জনভোগান্তির পাশাপাশি সম্প্রতি ঘটে যাওয়া বিভিন্ন অপ্রীতিকর ঘটনায় উদ্বিগ্ন বিএনপি। এরই মধ্যে এই উদ্বেগের কথা জানিয়ে সরকারকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের আহ্বান জানিয়েছে দলটি। এরই ধারাবাহিকতায় বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউন
৩৭ মিনিট আগেরাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের অভিযোগে আটক অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন ও সোহানা সাবাকে ডিবি হেফাজতে দিনভর জিজ্ঞাসাবাদের পর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। পুলিশ বলছে, কিছু কিছু বিষয়ে ভুল বুঝতে পেরে তাঁরা সংশোধনের সুযোগ চেয়েছেন। পরে নিজ নিজ পরিবারের জিম্মায় তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
৩ ঘণ্টা আগেভার্চ্যুয়াল মাধ্যমে শেখ হাসিনার বক্তব্য দেওয়ার ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িসহ সারা দেশে আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের বাড়ি ও বিভিন্ন স্থাপনা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনাকে মানুষের ক্ষোভ ও ক্রোধের বহিঃপ্রকাশ বলে উল্লেখ করে পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে
১১ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, ‘আমার শত শত ভাইদের হত্যা করে খুনি হাসিনা ভারতে বসে ভিডিও কনফারেন্সে নির্লজ্জের মত বক্তব্য দেয়, শত শত মানুষ হত্যা করে, গুম করে, খুন করে আবার নির্লজ্জের মতো বিচার চায়।
১ দিন আগে