নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশে গুম-খুন বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যকে শুধু ‘হাস্যকর’ নয়, ‘অত্যন্ত দুঃখজনক’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গুম হয়ে যাওয়াদের অনেকের ভূমধ্যসাগরে সলিলসমাধি হয়েছে, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এই দাবির বিপরীতে জিজ্ঞাসা রেখেছেন বিএনপি মহাসচিব।
আজ সোমবার রাজধানীর পান্থপথের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল আজিজকে দেখতে যান মির্জা ফখরুল। সেখানে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘যাদের সন্তান গেছে, স্বামী গেছে, যাদের পরিজন গেছে, সবাই জানে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাঁদের তুলে নিয়ে গেছে। এই সরকার এখন পর্যন্ত সেই জবাব দেয়নি। পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করতে চাই, ভূমধ্যসাগরে যাদের সলিলসমাধি হয়েছে, তাঁদের নামগুলো প্রকাশ করুন। যারা গুম হয়ে গেছে, তাঁদের মধ্যে কারা কারা গেছে? আমরা মনে করব যে, আপনারা জানেন, কাদের আপনারা সলিলসমাধি করেছেন। আমি জিনিসটা জানতে চাই।’
মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে বলতে গিয়ে মিয়ানমারের সামরিক জান্তার সঙ্গে বাংলাদেশের সরকারের কোনো পার্থক্য নেই বলেও মন্তব্য করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, বাংলাদেশের সরকারের যে চরিত্র, মিয়ানমারের সরকারেরও একই চরিত্র। ওরা মিলিটারি জান্তা। মিলিটারি জান্তার সঙ্গে এদের কোনো পার্থক্য নেই। এরা জনগণকে বন্দুকের নল দিয়ে দমিয়ে রাখছে, মানুষের আশা-আকাঙ্খাগুলোকে তাঁরা ধ্বংস করে দিচ্ছে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়টা এখন গোটা বিশ্বে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। কারণ এরই মধ্যে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য দেশের কয়েকজন কর্মকর্তাকে, আইন শৃঙ্খলা সংস্থার কয়েকজন কর্মকর্তাকে, র্যাবের কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে। এ রকম নিষেধাজ্ঞা তখনই আসে, যখন একটা দেশে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়, জনগণকে নির্যাতন করা হয় এবং জোর করে ক্ষমতায় টিকে থাকার চেষ্টা করে সরকার।’
এ সময় গুরুদাসপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল আজিজকে হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, আজিজের ওপর গুরুতর হামলা করা হয়েছে। তাঁর পঙ্গু হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। হত্যার উদ্দেশ্যে তাঁর ওপর হামলা করা হয়েছে।
স্থানীয় সংসদ সদস্যের প্রশ্রয়ে এই হামলা করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
গতকাল রোববার নয়াপল্টনে পুলিশের সঙ্গে ছাত্রদলের সংঘর্ষের ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর ওপরে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ অনেকটা বেড়েছে। ভয়ভীতি ত্রাস সৃষ্টি করে সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। দেশের জনগণ কখনই এ ধরনের নিপীড়ন-নির্যাতন সহ্য করেনি। গণতন্ত্রকে হত্যা করাও কখনো মানুষ মেনে নেয়নি। জনগণ সংগ্রামের মধ্য দিয়েই তাদের অধিকারকে ফিরিয়ে আনবে।’

বাংলাদেশে গুম-খুন বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যকে শুধু ‘হাস্যকর’ নয়, ‘অত্যন্ত দুঃখজনক’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গুম হয়ে যাওয়াদের অনেকের ভূমধ্যসাগরে সলিলসমাধি হয়েছে, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এই দাবির বিপরীতে জিজ্ঞাসা রেখেছেন বিএনপি মহাসচিব।
আজ সোমবার রাজধানীর পান্থপথের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল আজিজকে দেখতে যান মির্জা ফখরুল। সেখানে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘যাদের সন্তান গেছে, স্বামী গেছে, যাদের পরিজন গেছে, সবাই জানে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাঁদের তুলে নিয়ে গেছে। এই সরকার এখন পর্যন্ত সেই জবাব দেয়নি। পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করতে চাই, ভূমধ্যসাগরে যাদের সলিলসমাধি হয়েছে, তাঁদের নামগুলো প্রকাশ করুন। যারা গুম হয়ে গেছে, তাঁদের মধ্যে কারা কারা গেছে? আমরা মনে করব যে, আপনারা জানেন, কাদের আপনারা সলিলসমাধি করেছেন। আমি জিনিসটা জানতে চাই।’
মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে বলতে গিয়ে মিয়ানমারের সামরিক জান্তার সঙ্গে বাংলাদেশের সরকারের কোনো পার্থক্য নেই বলেও মন্তব্য করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, বাংলাদেশের সরকারের যে চরিত্র, মিয়ানমারের সরকারেরও একই চরিত্র। ওরা মিলিটারি জান্তা। মিলিটারি জান্তার সঙ্গে এদের কোনো পার্থক্য নেই। এরা জনগণকে বন্দুকের নল দিয়ে দমিয়ে রাখছে, মানুষের আশা-আকাঙ্খাগুলোকে তাঁরা ধ্বংস করে দিচ্ছে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়টা এখন গোটা বিশ্বে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। কারণ এরই মধ্যে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য দেশের কয়েকজন কর্মকর্তাকে, আইন শৃঙ্খলা সংস্থার কয়েকজন কর্মকর্তাকে, র্যাবের কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে। এ রকম নিষেধাজ্ঞা তখনই আসে, যখন একটা দেশে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়, জনগণকে নির্যাতন করা হয় এবং জোর করে ক্ষমতায় টিকে থাকার চেষ্টা করে সরকার।’
এ সময় গুরুদাসপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল আজিজকে হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, আজিজের ওপর গুরুতর হামলা করা হয়েছে। তাঁর পঙ্গু হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। হত্যার উদ্দেশ্যে তাঁর ওপর হামলা করা হয়েছে।
স্থানীয় সংসদ সদস্যের প্রশ্রয়ে এই হামলা করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
গতকাল রোববার নয়াপল্টনে পুলিশের সঙ্গে ছাত্রদলের সংঘর্ষের ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর ওপরে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ অনেকটা বেড়েছে। ভয়ভীতি ত্রাস সৃষ্টি করে সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। দেশের জনগণ কখনই এ ধরনের নিপীড়ন-নির্যাতন সহ্য করেনি। গণতন্ত্রকে হত্যা করাও কখনো মানুষ মেনে নেয়নি। জনগণ সংগ্রামের মধ্য দিয়েই তাদের অধিকারকে ফিরিয়ে আনবে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশে গুম-খুন বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যকে শুধু ‘হাস্যকর’ নয়, ‘অত্যন্ত দুঃখজনক’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গুম হয়ে যাওয়াদের অনেকের ভূমধ্যসাগরে সলিলসমাধি হয়েছে, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এই দাবির বিপরীতে জিজ্ঞাসা রেখেছেন বিএনপি মহাসচিব।
আজ সোমবার রাজধানীর পান্থপথের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল আজিজকে দেখতে যান মির্জা ফখরুল। সেখানে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘যাদের সন্তান গেছে, স্বামী গেছে, যাদের পরিজন গেছে, সবাই জানে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাঁদের তুলে নিয়ে গেছে। এই সরকার এখন পর্যন্ত সেই জবাব দেয়নি। পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করতে চাই, ভূমধ্যসাগরে যাদের সলিলসমাধি হয়েছে, তাঁদের নামগুলো প্রকাশ করুন। যারা গুম হয়ে গেছে, তাঁদের মধ্যে কারা কারা গেছে? আমরা মনে করব যে, আপনারা জানেন, কাদের আপনারা সলিলসমাধি করেছেন। আমি জিনিসটা জানতে চাই।’
মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে বলতে গিয়ে মিয়ানমারের সামরিক জান্তার সঙ্গে বাংলাদেশের সরকারের কোনো পার্থক্য নেই বলেও মন্তব্য করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, বাংলাদেশের সরকারের যে চরিত্র, মিয়ানমারের সরকারেরও একই চরিত্র। ওরা মিলিটারি জান্তা। মিলিটারি জান্তার সঙ্গে এদের কোনো পার্থক্য নেই। এরা জনগণকে বন্দুকের নল দিয়ে দমিয়ে রাখছে, মানুষের আশা-আকাঙ্খাগুলোকে তাঁরা ধ্বংস করে দিচ্ছে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়টা এখন গোটা বিশ্বে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। কারণ এরই মধ্যে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য দেশের কয়েকজন কর্মকর্তাকে, আইন শৃঙ্খলা সংস্থার কয়েকজন কর্মকর্তাকে, র্যাবের কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে। এ রকম নিষেধাজ্ঞা তখনই আসে, যখন একটা দেশে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়, জনগণকে নির্যাতন করা হয় এবং জোর করে ক্ষমতায় টিকে থাকার চেষ্টা করে সরকার।’
এ সময় গুরুদাসপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল আজিজকে হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, আজিজের ওপর গুরুতর হামলা করা হয়েছে। তাঁর পঙ্গু হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। হত্যার উদ্দেশ্যে তাঁর ওপর হামলা করা হয়েছে।
স্থানীয় সংসদ সদস্যের প্রশ্রয়ে এই হামলা করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
গতকাল রোববার নয়াপল্টনে পুলিশের সঙ্গে ছাত্রদলের সংঘর্ষের ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর ওপরে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ অনেকটা বেড়েছে। ভয়ভীতি ত্রাস সৃষ্টি করে সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। দেশের জনগণ কখনই এ ধরনের নিপীড়ন-নির্যাতন সহ্য করেনি। গণতন্ত্রকে হত্যা করাও কখনো মানুষ মেনে নেয়নি। জনগণ সংগ্রামের মধ্য দিয়েই তাদের অধিকারকে ফিরিয়ে আনবে।’

বাংলাদেশে গুম-খুন বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যকে শুধু ‘হাস্যকর’ নয়, ‘অত্যন্ত দুঃখজনক’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গুম হয়ে যাওয়াদের অনেকের ভূমধ্যসাগরে সলিলসমাধি হয়েছে, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এই দাবির বিপরীতে জিজ্ঞাসা রেখেছেন বিএনপি মহাসচিব।
আজ সোমবার রাজধানীর পান্থপথের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল আজিজকে দেখতে যান মির্জা ফখরুল। সেখানে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘যাদের সন্তান গেছে, স্বামী গেছে, যাদের পরিজন গেছে, সবাই জানে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাঁদের তুলে নিয়ে গেছে। এই সরকার এখন পর্যন্ত সেই জবাব দেয়নি। পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করতে চাই, ভূমধ্যসাগরে যাদের সলিলসমাধি হয়েছে, তাঁদের নামগুলো প্রকাশ করুন। যারা গুম হয়ে গেছে, তাঁদের মধ্যে কারা কারা গেছে? আমরা মনে করব যে, আপনারা জানেন, কাদের আপনারা সলিলসমাধি করেছেন। আমি জিনিসটা জানতে চাই।’
মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে বলতে গিয়ে মিয়ানমারের সামরিক জান্তার সঙ্গে বাংলাদেশের সরকারের কোনো পার্থক্য নেই বলেও মন্তব্য করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, বাংলাদেশের সরকারের যে চরিত্র, মিয়ানমারের সরকারেরও একই চরিত্র। ওরা মিলিটারি জান্তা। মিলিটারি জান্তার সঙ্গে এদের কোনো পার্থক্য নেই। এরা জনগণকে বন্দুকের নল দিয়ে দমিয়ে রাখছে, মানুষের আশা-আকাঙ্খাগুলোকে তাঁরা ধ্বংস করে দিচ্ছে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়টা এখন গোটা বিশ্বে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। কারণ এরই মধ্যে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য দেশের কয়েকজন কর্মকর্তাকে, আইন শৃঙ্খলা সংস্থার কয়েকজন কর্মকর্তাকে, র্যাবের কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে। এ রকম নিষেধাজ্ঞা তখনই আসে, যখন একটা দেশে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়, জনগণকে নির্যাতন করা হয় এবং জোর করে ক্ষমতায় টিকে থাকার চেষ্টা করে সরকার।’
এ সময় গুরুদাসপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল আজিজকে হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, আজিজের ওপর গুরুতর হামলা করা হয়েছে। তাঁর পঙ্গু হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। হত্যার উদ্দেশ্যে তাঁর ওপর হামলা করা হয়েছে।
স্থানীয় সংসদ সদস্যের প্রশ্রয়ে এই হামলা করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
গতকাল রোববার নয়াপল্টনে পুলিশের সঙ্গে ছাত্রদলের সংঘর্ষের ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর ওপরে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ অনেকটা বেড়েছে। ভয়ভীতি ত্রাস সৃষ্টি করে সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। দেশের জনগণ কখনই এ ধরনের নিপীড়ন-নির্যাতন সহ্য করেনি। গণতন্ত্রকে হত্যা করাও কখনো মানুষ মেনে নেয়নি। জনগণ সংগ্রামের মধ্য দিয়েই তাদের অধিকারকে ফিরিয়ে আনবে।’

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রার্থী মনোনয়নের ঘোষণা এখনো দেয়নি বিএনপি। কিন্তু দলটির কিছু কিছু নেতা বলছেন, দলের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে মনোনয়নের সবুজসংকেত তাঁরা পেয়ে গেছেন। এরপর নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ ও প্রচারের কাজে নেমে পড়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে দলটি। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার এই দাবিকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ আখ্যা দিয়েছে জামায়াত।
৯ ঘণ্টা আগে
ভারত সরকারের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত দিন এবং তাঁকে দেশের আইনের মুখোমুখির ব্যবস্থা করে দিন। বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবেন না, জনগণ সেটা মেনে নেবে না। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে ‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ
৯ ঘণ্টা আগে
বিএনপির একজন প্রার্থীর চাঁদাবাজির টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর পল্টনে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে তরুণ আলেমদের ভাবনা শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রার্থী মনোনয়নের ঘোষণা এখনো দেয়নি বিএনপি। কিন্তু দলটির কিছু কিছু নেতা বলছেন, দলের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে মনোনয়নের সবুজসংকেত তাঁরা পেয়ে গেছেন। এরপর নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ ও প্রচারের কাজে নেমে পড়েছেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচন সামনে রেখে কয়েক ধাপে প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ শেষে চলতি মাসে এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিতে পারে বিএনপি। তবে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না এলেও প্রার্থী হওয়ার বিষয়ে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান মনোনয়নপ্রত্যাশীদের অনেককেই চূড়ান্ত সুখবর দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান গতকাল শনিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রার্থী বাছাই অনেকটাই ঠিক করেছেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। অনেক আসন আছে, যেখানে সমস্যা আছে, সেখানে কোন প্রার্থী দেওয়া যায়, তা নিয়ে তিনিই চিন্তা-ভাবনা করছেন। অনেকেই বলছেন, তাঁরা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছ থেকে প্রার্থী হওয়ার ব্যাপারে নিশ্চয়তা পেয়েছেন, আমরাও শুনছি। তবে ঠিক কতজনকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এমন সুখবর দিয়েছেন, তা বলতে পারছি না।’
দলীয় সূত্র বলছে, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে অন্তত ৭০ ভাগ আসনে একক প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। লন্ডন থেকে ফোনে যোগাযোগ করে বেশ কিছু আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীকে জনসংযোগ করতে বলেছেন তারেক রহমান। যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে কবে নাগাদ বিএনপি মনোনীত প্রার্থীদের ঘোষণা দেবে, সে বিষয়ে এখনই সুনির্দিষ্ট করে বলছেন না দলের নীতিনির্ধারকেরা। তবে চলতি মাসেই সেটা হতে পারে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে সেলিমা রহমান বলেন, সুনির্দিষ্ট করে দিন-ক্ষণ বলা যাচ্ছে না। তবে মনে হচ্ছে, নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহেই এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে।
বিএনপি থেকে কারা প্রার্থী হচ্ছেন, সে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে দলটির ভেতর-বাইরে। দলটির সূত্রগুলো বলছে, স্থায়ী কমিটির সদস্যরা প্রার্থী হচ্ছেন—এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তবে তাঁদের সবার জন্য একটি আসনই বরাদ্দ থাকবে, একাধিক আসনের সুযোগ নেই। অন্যদিকে দলের মধ্যম সারির নেতাদের মধ্যে সবদিক বিবেচনা করে যোগ্য প্রার্থী বাছাই করেছেন তারেক রহমান। তাঁদের মধ্যে অনেককে ফোনে আশ্বস্তও করেছেন তিনি।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, মেহেরপুর-১ আসনে মাসুদ অরুণ, বগুড়া-১ কাজী রফিকুল ইসলাম, বগুড়া-২ মীর শাহ আলম, চাঁদপুর-১ সাবেক প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহছানুল হক মিলন ও শরীয়তপুর-৩ মিয়া নুরুদ্দিন আহাম্মেদ অপুর মনোনয়ন প্রায় নিশ্চিত।
এর মধ্যে তারেক রহমানের ফোনে মনোনয়নের নিশ্চয়তা পেয়ে ভোটের মাঠে কাজ শুরু করে দিয়েছেন বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন কাজী রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তিনি আমাকে বিজয়ী হওয়ার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে বলেছেন। তাঁর নির্দেশমতো আমি এলাকায় প্রচারের কাজ শুরু করেছি।’
দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে ভূমিকা রাখেন, এমন একাধিক নেতা জানিয়েছেন, তারেক রহমান মনোনয়নপ্রত্যাশী অনেকের সঙ্গেই কথা বলছেন। নির্বাচনী মাঠে তাঁদের কাজ করতে বলেছেন। এটাকেই বলা হচ্ছে ‘সবুজসংকেত’।
এদিকে নির্বাচন সামনে রেখে দলীয় প্রার্থীর পাশাপাশি শরিক দল ও সমমনা সংগঠনের সঙ্গেও আসন সমঝোতার আলোচনা অব্যাহত রেখেছে বিএনপি। এই আলোচনার মধ্যে তারেক রহমানের কাছ থেকে সুখবর পেয়েছেন বলে দাবি করছেন ওই দলগুলোর অনেক নেতা। এরপর তাঁরা ভোটের মাঠে প্রচারে নেমেছেন।
শরিক দলগুলোর এমন নেতাদের মধ্যে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ (ঢাকা-১৭), জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ (ঢাকা-১৩), গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুব্রত চৌধুরী (ঢাকা-৬), জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা (কিশোরগঞ্জ-৫), নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না (বগুড়া-৪), লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদ (কুমিল্লা-৭), বাংলাদেশ এলডিপির সভাপতি শাহাদাত হোসেন সেলিম (লক্ষ্মীপুর-২), গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬) এবং ন্যাশলাল পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদের (নড়াইল-২) নাম শোনা যাচ্ছে।
এলডিপির রেদোয়ান আহমেদ বলেন, ‘আমি নির্বাচনী এলাকায় কাজ করে যাচ্ছি। ’১৮-তে যেহেতু জোটের সঙ্গে ছিলাম, আশা করছি আমাকেই প্রার্থী করা হবে। আমি মনে করি, এলাকায় আমাকে পরাজিত করার মতো কোনো প্রার্থী নেই।’
এঁদের বাইরে গুম হওয়া ব্যক্তিদের পরিবারের সংগঠন মায়ের ডাকের সমন্বয়ক সানজিদা ইসলাম তুলি ঢাকা-১৪ আসনে মনোনয়নের ব্যাপারে তারেক রহমানের কাছ থেকে সুখবর পেয়েছেন বলে জানা গেছে।
জানতে চাইলে সানজিদা ইসলাম গতকাল বলেন, ‘অফিশিয়াল ঘোষণার আগে এ বিষয়ে কিছু বলাটা ঠিক হবে না। অফিশিয়ালি সবার বিষয়ে যখন ঘোষণা আসবে, তখন এ বিষয়ে কথা বলা যাবে।’

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রার্থী মনোনয়নের ঘোষণা এখনো দেয়নি বিএনপি। কিন্তু দলটির কিছু কিছু নেতা বলছেন, দলের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে মনোনয়নের সবুজসংকেত তাঁরা পেয়ে গেছেন। এরপর নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ ও প্রচারের কাজে নেমে পড়েছেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচন সামনে রেখে কয়েক ধাপে প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ শেষে চলতি মাসে এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিতে পারে বিএনপি। তবে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না এলেও প্রার্থী হওয়ার বিষয়ে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান মনোনয়নপ্রত্যাশীদের অনেককেই চূড়ান্ত সুখবর দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান গতকাল শনিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রার্থী বাছাই অনেকটাই ঠিক করেছেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। অনেক আসন আছে, যেখানে সমস্যা আছে, সেখানে কোন প্রার্থী দেওয়া যায়, তা নিয়ে তিনিই চিন্তা-ভাবনা করছেন। অনেকেই বলছেন, তাঁরা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছ থেকে প্রার্থী হওয়ার ব্যাপারে নিশ্চয়তা পেয়েছেন, আমরাও শুনছি। তবে ঠিক কতজনকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এমন সুখবর দিয়েছেন, তা বলতে পারছি না।’
দলীয় সূত্র বলছে, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে অন্তত ৭০ ভাগ আসনে একক প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। লন্ডন থেকে ফোনে যোগাযোগ করে বেশ কিছু আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীকে জনসংযোগ করতে বলেছেন তারেক রহমান। যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে কবে নাগাদ বিএনপি মনোনীত প্রার্থীদের ঘোষণা দেবে, সে বিষয়ে এখনই সুনির্দিষ্ট করে বলছেন না দলের নীতিনির্ধারকেরা। তবে চলতি মাসেই সেটা হতে পারে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে সেলিমা রহমান বলেন, সুনির্দিষ্ট করে দিন-ক্ষণ বলা যাচ্ছে না। তবে মনে হচ্ছে, নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহেই এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে।
বিএনপি থেকে কারা প্রার্থী হচ্ছেন, সে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে দলটির ভেতর-বাইরে। দলটির সূত্রগুলো বলছে, স্থায়ী কমিটির সদস্যরা প্রার্থী হচ্ছেন—এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তবে তাঁদের সবার জন্য একটি আসনই বরাদ্দ থাকবে, একাধিক আসনের সুযোগ নেই। অন্যদিকে দলের মধ্যম সারির নেতাদের মধ্যে সবদিক বিবেচনা করে যোগ্য প্রার্থী বাছাই করেছেন তারেক রহমান। তাঁদের মধ্যে অনেককে ফোনে আশ্বস্তও করেছেন তিনি।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, মেহেরপুর-১ আসনে মাসুদ অরুণ, বগুড়া-১ কাজী রফিকুল ইসলাম, বগুড়া-২ মীর শাহ আলম, চাঁদপুর-১ সাবেক প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহছানুল হক মিলন ও শরীয়তপুর-৩ মিয়া নুরুদ্দিন আহাম্মেদ অপুর মনোনয়ন প্রায় নিশ্চিত।
এর মধ্যে তারেক রহমানের ফোনে মনোনয়নের নিশ্চয়তা পেয়ে ভোটের মাঠে কাজ শুরু করে দিয়েছেন বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন কাজী রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তিনি আমাকে বিজয়ী হওয়ার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে বলেছেন। তাঁর নির্দেশমতো আমি এলাকায় প্রচারের কাজ শুরু করেছি।’
দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে ভূমিকা রাখেন, এমন একাধিক নেতা জানিয়েছেন, তারেক রহমান মনোনয়নপ্রত্যাশী অনেকের সঙ্গেই কথা বলছেন। নির্বাচনী মাঠে তাঁদের কাজ করতে বলেছেন। এটাকেই বলা হচ্ছে ‘সবুজসংকেত’।
এদিকে নির্বাচন সামনে রেখে দলীয় প্রার্থীর পাশাপাশি শরিক দল ও সমমনা সংগঠনের সঙ্গেও আসন সমঝোতার আলোচনা অব্যাহত রেখেছে বিএনপি। এই আলোচনার মধ্যে তারেক রহমানের কাছ থেকে সুখবর পেয়েছেন বলে দাবি করছেন ওই দলগুলোর অনেক নেতা। এরপর তাঁরা ভোটের মাঠে প্রচারে নেমেছেন।
শরিক দলগুলোর এমন নেতাদের মধ্যে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ (ঢাকা-১৭), জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ (ঢাকা-১৩), গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুব্রত চৌধুরী (ঢাকা-৬), জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা (কিশোরগঞ্জ-৫), নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না (বগুড়া-৪), লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদ (কুমিল্লা-৭), বাংলাদেশ এলডিপির সভাপতি শাহাদাত হোসেন সেলিম (লক্ষ্মীপুর-২), গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬) এবং ন্যাশলাল পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদের (নড়াইল-২) নাম শোনা যাচ্ছে।
এলডিপির রেদোয়ান আহমেদ বলেন, ‘আমি নির্বাচনী এলাকায় কাজ করে যাচ্ছি। ’১৮-তে যেহেতু জোটের সঙ্গে ছিলাম, আশা করছি আমাকেই প্রার্থী করা হবে। আমি মনে করি, এলাকায় আমাকে পরাজিত করার মতো কোনো প্রার্থী নেই।’
এঁদের বাইরে গুম হওয়া ব্যক্তিদের পরিবারের সংগঠন মায়ের ডাকের সমন্বয়ক সানজিদা ইসলাম তুলি ঢাকা-১৪ আসনে মনোনয়নের ব্যাপারে তারেক রহমানের কাছ থেকে সুখবর পেয়েছেন বলে জানা গেছে।
জানতে চাইলে সানজিদা ইসলাম গতকাল বলেন, ‘অফিশিয়াল ঘোষণার আগে এ বিষয়ে কিছু বলাটা ঠিক হবে না। অফিশিয়ালি সবার বিষয়ে যখন ঘোষণা আসবে, তখন এ বিষয়ে কথা বলা যাবে।’

বাংলাদেশে গুম-খুন বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যকে শুধু ‘হাস্যকর’ নয়, ‘অত্যন্ত দুঃখজনক’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গুম হয়ে যাওয়াদের অনেকের ভূমধ্যসাগরে সলিলসমাধি হয়েছে, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এই দাবির বিপরীতে জিজ্ঞাসা রেখেছেন বিএনপি মহাসচিব।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২
একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে দলটি। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার এই দাবিকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ আখ্যা দিয়েছে জামায়াত।
৯ ঘণ্টা আগে
ভারত সরকারের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত দিন এবং তাঁকে দেশের আইনের মুখোমুখির ব্যবস্থা করে দিন। বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবেন না, জনগণ সেটা মেনে নেবে না। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে ‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ
৯ ঘণ্টা আগে
বিএনপির একজন প্রার্থীর চাঁদাবাজির টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর পল্টনে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে তরুণ আলেমদের ভাবনা শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে দলটি। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার এই দাবিকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ আখ্যা দিয়েছে জামায়াত। দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল হালিম আজ শনিবার (১ নভেম্বর) এক বিবৃতিতে এ প্রতিক্রিয়া জানান।
বিবৃতিতে আবদুল হালিম বলেন, ‘আজ পহেলা নভেম্বর দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে ‘‘একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করতে হবে’’ মর্মে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা জাতীয় ঐক্যবিনষ্টকারী, দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তাঁর এ ধরনের মন্তব্যে স্পষ্ট বোঝা যায়, তিনি কাউকে খুশি করার জন্য জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন। তার বক্তব্যে কর্তৃত্ববাদী ও আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের সুর ধ্বনিত হচ্ছে। আমি তাঁর এই বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে ‘মানবতাবিরোধী অপরাধ’ বা ‘একাত্তরের হত্যাযজ্ঞে সম্পৃক্ততা’ সংক্রান্ত অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। ‘রাজনৈতিক হীনমন্যতা থেকেই বিভিন্ন সময়ে কেউ কেউ এমনটি করে থাকেন। স্বাধীনতার পর থেকে বিভিন্ন সময়ে দেশের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নিশ্চিহ্ন করার লক্ষ্যে জামায়াতকে টার্গেট করে এই ধরনের প্রপাগান্ডা চালানো হয়েছে। কিন্তু জাতি এখন এসব মিথ্যাচার সম্পর্কে সম্পূর্ণ সচেতন।’
জামায়াত নেতা আরও বলেন, ‘বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্বশীল অবস্থান থেকে আলালের এ ধরনের বিভাজনমূলক বক্তব্য জাতীয় ঐক্যের পরিপন্থী। আমি তাদের নিজেদের নেতৃবৃন্দের অতীত ভূমিকা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দেখার আহ্বান জানাচ্ছি। বর্তমানে যখন দেশের রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে জাতীয় ঐকমত্য ও পারস্পরিক সহনশীলতার প্রয়োজন, তখন তাঁর এই উসকানিমূলক মন্তব্য রাজনৈতিক শিষ্টাচারের পরিপন্থী এবং জুলাইয়ের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থি।’
আবদুল হালিম বলেন, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল, যার নীতি ও আদর্শ ইসলামী মূল্যবোধ, ন্যায়নীতি ও জনগণের কল্যাণে নিবেদিত। জামায়াতে ইসলামী সর্বদা দেশের সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে আসছে। অতএব, জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার দাবি সম্পূর্ণ অযৌক্তিক, অগণতান্ত্রিক ও বিদ্বেষপ্রসূত।
ভবিষ্যতে জাতীয় ঐক্য ও ‘বিভাজন সৃষ্টিকারী’ এবং ‘বিদ্বেষপ্রসূত, বিভ্রান্তিকর ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকার জন্য মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে দলটি। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার এই দাবিকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ আখ্যা দিয়েছে জামায়াত। দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল হালিম আজ শনিবার (১ নভেম্বর) এক বিবৃতিতে এ প্রতিক্রিয়া জানান।
বিবৃতিতে আবদুল হালিম বলেন, ‘আজ পহেলা নভেম্বর দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে ‘‘একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করতে হবে’’ মর্মে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা জাতীয় ঐক্যবিনষ্টকারী, দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তাঁর এ ধরনের মন্তব্যে স্পষ্ট বোঝা যায়, তিনি কাউকে খুশি করার জন্য জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন। তার বক্তব্যে কর্তৃত্ববাদী ও আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের সুর ধ্বনিত হচ্ছে। আমি তাঁর এই বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে ‘মানবতাবিরোধী অপরাধ’ বা ‘একাত্তরের হত্যাযজ্ঞে সম্পৃক্ততা’ সংক্রান্ত অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। ‘রাজনৈতিক হীনমন্যতা থেকেই বিভিন্ন সময়ে কেউ কেউ এমনটি করে থাকেন। স্বাধীনতার পর থেকে বিভিন্ন সময়ে দেশের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নিশ্চিহ্ন করার লক্ষ্যে জামায়াতকে টার্গেট করে এই ধরনের প্রপাগান্ডা চালানো হয়েছে। কিন্তু জাতি এখন এসব মিথ্যাচার সম্পর্কে সম্পূর্ণ সচেতন।’
জামায়াত নেতা আরও বলেন, ‘বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্বশীল অবস্থান থেকে আলালের এ ধরনের বিভাজনমূলক বক্তব্য জাতীয় ঐক্যের পরিপন্থী। আমি তাদের নিজেদের নেতৃবৃন্দের অতীত ভূমিকা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দেখার আহ্বান জানাচ্ছি। বর্তমানে যখন দেশের রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে জাতীয় ঐকমত্য ও পারস্পরিক সহনশীলতার প্রয়োজন, তখন তাঁর এই উসকানিমূলক মন্তব্য রাজনৈতিক শিষ্টাচারের পরিপন্থী এবং জুলাইয়ের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থি।’
আবদুল হালিম বলেন, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল, যার নীতি ও আদর্শ ইসলামী মূল্যবোধ, ন্যায়নীতি ও জনগণের কল্যাণে নিবেদিত। জামায়াতে ইসলামী সর্বদা দেশের সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে আসছে। অতএব, জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার দাবি সম্পূর্ণ অযৌক্তিক, অগণতান্ত্রিক ও বিদ্বেষপ্রসূত।
ভবিষ্যতে জাতীয় ঐক্য ও ‘বিভাজন সৃষ্টিকারী’ এবং ‘বিদ্বেষপ্রসূত, বিভ্রান্তিকর ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকার জন্য মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

বাংলাদেশে গুম-খুন বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যকে শুধু ‘হাস্যকর’ নয়, ‘অত্যন্ত দুঃখজনক’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গুম হয়ে যাওয়াদের অনেকের ভূমধ্যসাগরে সলিলসমাধি হয়েছে, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এই দাবির বিপরীতে জিজ্ঞাসা রেখেছেন বিএনপি মহাসচিব।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রার্থী মনোনয়নের ঘোষণা এখনো দেয়নি বিএনপি। কিন্তু দলটির কিছু কিছু নেতা বলছেন, দলের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে মনোনয়নের সবুজসংকেত তাঁরা পেয়ে গেছেন। এরপর নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ ও প্রচারের কাজে নেমে পড়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
ভারত সরকারের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত দিন এবং তাঁকে দেশের আইনের মুখোমুখির ব্যবস্থা করে দিন। বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবেন না, জনগণ সেটা মেনে নেবে না। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে ‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ
৯ ঘণ্টা আগে
বিএনপির একজন প্রার্থীর চাঁদাবাজির টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর পল্টনে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে তরুণ আলেমদের ভাবনা শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভারত সরকারের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত দিন এবং তাঁকে দেশের আইনের মুখোমুখির ব্যবস্থা করে দিন। বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবেন না, জনগণ সেটা মেনে নেবে না।
আজ শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে ‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অপরিহার্য’ শীর্ষক মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল ও মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
ভারতে বসে শেখ হাসিনা ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচার চালাচ্ছেন বলে অভিযোগ করে সমাবেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ভারতে বসে শেখ হাসিনা বিভিন্ন মিডিয়াকে বসে ইন্টারভিউ দিচ্ছেন। একবারের জন্য উনি অনুশোচনা করেনি...সেই মহিলা আজকে অপপ্রচার চালাচ্ছে ভারতে বসে। আপনারা শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে দিন এবং দেশের যে আইন তা বিচারের মুখোমুখি করার ব্যবস্থা করে দিন। সব সময় বাংলাদেশের বিরোধিতা করবেন না, দেশের মানুষ সেটা মেনে নেবে না। আমরা সমস্ত চক্রান্তকে ব্যর্থ করে দিব।’
বিএনপি নির্বাচন পেছাচ্ছে—এমন অভিযোগ অস্বীকার করে মহাসচিব বলেন, ‘কোনো একটা দল বলে বিএনপি নাকি নির্বাচন পেছাচ্ছে। বিএনপি নির্বাচনীমুখী দল। প্রথম থেকেই আমরা নির্বাচনের কথা বলছি। গণ-অভ্যুত্থানের পরে তিন-চার মাসের মধ্যে আমরা নির্বাচন চাই, সেটাই বলেছিলাম। কেন বলেছিলাম? নির্বাচন হলে আজকে যে অপশক্তিগুলো মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছে, সেই অপশক্তিগুলো মাথা তুলে দাঁড়ানোর কোনো সুযোগ পেত না।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই যে জুলাই সনদ পাস করা হয়েছে, আমরা স্বাক্ষর করেছি। সেখানে বলা হয়েছে যে সব রাজনৈতিক দল, যেগুলোতে একমত সেগুলো সব সই হয়ে গেল, এমনকি যে সমস্ত বিষয়গুলোতে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হবে না, সেটাকে আপত্তি দিবে (নট অব ডিসেন্ট), সেটি লিপিবদ্ধ করা হবে এবং সেটা এখানে রাখা হবে। রাখা হয়েছে? আর এখন যেটা প্রস্তাব উত্থাপন করলেন প্রধান উপদেষ্টার কাছে, সেখানে নোট অব ডিসেন্টের কোনো কথায় নাই, বরং নতুন করে কিছু নিয়ে আসছে। এটা অন্যায়, এটা জনগণের সাথে, এটা একটা নিঃসন্দেহের প্রতারণামূলক কাজ।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের কথা পরিষ্কার, আমরা যেটাতে সই করেছি, সেটা অবশ্যই সেটার দায়দায়িত্বটা গ্রহণ করব, কিন্তু যেটাতে আমরা সই করিনি, সেটাতে আমাদের দায়দায়িত্ব গ্রহণ করব না।’
মহাসচিব বলেন, ‘আমরা বিভক্তি আনতে চাই না, কিন্তু অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে কিছু কিছু শক্তি, কিছু কিছু মানুষ এখানে বিভক্তি আনতে চায়...বাংলাদেশ একটা স্বাধীন-সার্বভৌমত্ব রাষ্ট্র হয়েছে লড়াই করে, যুদ্ধের মধ্য দিয়ে, সেটাকে তারা অস্বীকার করতে চায়। আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, ১৯৭১ সালকে ভুলে যাওয়ার কোনো অবকাশ নেই। কারণ, ওটাই আমাদের জন্মের ঠিকানা। ’৭১ হচ্ছে আমাদের অস্তিত্বের কথা, আমাদের পরিচিতির কথা, আমাদের স্বতন্ত্র বা স্বাধীনের কথা।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি কারও নাম ধরে বলব না। কিন্তু একবার অতীতটা স্মরণ করে দেখুন, ১৯৭১ সালে আপনাদের কী ভূমিকা ছিল। সেদিন আপনারা মুক্তিযুদ্ধকে গোলমাল বলে আখ্যায়িত করেছেন।’

ভারত সরকারের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত দিন এবং তাঁকে দেশের আইনের মুখোমুখির ব্যবস্থা করে দিন। বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবেন না, জনগণ সেটা মেনে নেবে না।
আজ শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে ‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অপরিহার্য’ শীর্ষক মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল ও মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
ভারতে বসে শেখ হাসিনা ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচার চালাচ্ছেন বলে অভিযোগ করে সমাবেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ভারতে বসে শেখ হাসিনা বিভিন্ন মিডিয়াকে বসে ইন্টারভিউ দিচ্ছেন। একবারের জন্য উনি অনুশোচনা করেনি...সেই মহিলা আজকে অপপ্রচার চালাচ্ছে ভারতে বসে। আপনারা শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে দিন এবং দেশের যে আইন তা বিচারের মুখোমুখি করার ব্যবস্থা করে দিন। সব সময় বাংলাদেশের বিরোধিতা করবেন না, দেশের মানুষ সেটা মেনে নেবে না। আমরা সমস্ত চক্রান্তকে ব্যর্থ করে দিব।’
বিএনপি নির্বাচন পেছাচ্ছে—এমন অভিযোগ অস্বীকার করে মহাসচিব বলেন, ‘কোনো একটা দল বলে বিএনপি নাকি নির্বাচন পেছাচ্ছে। বিএনপি নির্বাচনীমুখী দল। প্রথম থেকেই আমরা নির্বাচনের কথা বলছি। গণ-অভ্যুত্থানের পরে তিন-চার মাসের মধ্যে আমরা নির্বাচন চাই, সেটাই বলেছিলাম। কেন বলেছিলাম? নির্বাচন হলে আজকে যে অপশক্তিগুলো মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছে, সেই অপশক্তিগুলো মাথা তুলে দাঁড়ানোর কোনো সুযোগ পেত না।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই যে জুলাই সনদ পাস করা হয়েছে, আমরা স্বাক্ষর করেছি। সেখানে বলা হয়েছে যে সব রাজনৈতিক দল, যেগুলোতে একমত সেগুলো সব সই হয়ে গেল, এমনকি যে সমস্ত বিষয়গুলোতে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হবে না, সেটাকে আপত্তি দিবে (নট অব ডিসেন্ট), সেটি লিপিবদ্ধ করা হবে এবং সেটা এখানে রাখা হবে। রাখা হয়েছে? আর এখন যেটা প্রস্তাব উত্থাপন করলেন প্রধান উপদেষ্টার কাছে, সেখানে নোট অব ডিসেন্টের কোনো কথায় নাই, বরং নতুন করে কিছু নিয়ে আসছে। এটা অন্যায়, এটা জনগণের সাথে, এটা একটা নিঃসন্দেহের প্রতারণামূলক কাজ।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের কথা পরিষ্কার, আমরা যেটাতে সই করেছি, সেটা অবশ্যই সেটার দায়দায়িত্বটা গ্রহণ করব, কিন্তু যেটাতে আমরা সই করিনি, সেটাতে আমাদের দায়দায়িত্ব গ্রহণ করব না।’
মহাসচিব বলেন, ‘আমরা বিভক্তি আনতে চাই না, কিন্তু অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে কিছু কিছু শক্তি, কিছু কিছু মানুষ এখানে বিভক্তি আনতে চায়...বাংলাদেশ একটা স্বাধীন-সার্বভৌমত্ব রাষ্ট্র হয়েছে লড়াই করে, যুদ্ধের মধ্য দিয়ে, সেটাকে তারা অস্বীকার করতে চায়। আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, ১৯৭১ সালকে ভুলে যাওয়ার কোনো অবকাশ নেই। কারণ, ওটাই আমাদের জন্মের ঠিকানা। ’৭১ হচ্ছে আমাদের অস্তিত্বের কথা, আমাদের পরিচিতির কথা, আমাদের স্বতন্ত্র বা স্বাধীনের কথা।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি কারও নাম ধরে বলব না। কিন্তু একবার অতীতটা স্মরণ করে দেখুন, ১৯৭১ সালে আপনাদের কী ভূমিকা ছিল। সেদিন আপনারা মুক্তিযুদ্ধকে গোলমাল বলে আখ্যায়িত করেছেন।’

বাংলাদেশে গুম-খুন বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যকে শুধু ‘হাস্যকর’ নয়, ‘অত্যন্ত দুঃখজনক’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গুম হয়ে যাওয়াদের অনেকের ভূমধ্যসাগরে সলিলসমাধি হয়েছে, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এই দাবির বিপরীতে জিজ্ঞাসা রেখেছেন বিএনপি মহাসচিব।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রার্থী মনোনয়নের ঘোষণা এখনো দেয়নি বিএনপি। কিন্তু দলটির কিছু কিছু নেতা বলছেন, দলের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে মনোনয়নের সবুজসংকেত তাঁরা পেয়ে গেছেন। এরপর নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ ও প্রচারের কাজে নেমে পড়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে দলটি। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার এই দাবিকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ আখ্যা দিয়েছে জামায়াত।
৯ ঘণ্টা আগে
বিএনপির একজন প্রার্থীর চাঁদাবাজির টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর পল্টনে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে তরুণ আলেমদের ভাবনা শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির একজন প্রার্থীর চাঁদাবাজির টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর পল্টনে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে তরুণ আলেমদের ভাবনা শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘বিএনপি বলছে গণভোট করতে নাকি অনেক টাকা খরচ হবে। ৫ আগস্টের পরে বিএনপির একটা আসনের প্রার্থীই যেই টাকা চাঁদাবাজি করেছে, সেই টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে।’
এ সময় যুবদল ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সম্পাদক রবিউল ইসলাম নয়নের নাম ধরে তিনি বলেন, ‘বিএনপির (যুবদলের) ঢাকা মহানগরের যে একজন নেতা আছে, নয়ন। ও যে পরিমাণ টাকা চাঁদাবাজি করেছে, দুর্নীতি করেছে—ওই টাকা দিয়েও বাংলাদেশে একটা গণভোট হওয়া সম্ভব।’
বিএনপি নেতাদের কটাক্ষ করে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমরা সিনিয়র নেতাদের এত দিন জমজমের পানি দিয়ে গোসল করিয়েছি, এখন তাদের বুড়িগঙ্গার পানি দিয়ে গোসল করাব। তাহলে তাদের মাথাটা খুলবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন আছে। তবে এই নির্বাচন অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনেই হবে।’
অতীতে রাজনৈতিক দলগুলো দুই-তৃতীয়াংশ আসনের সুবিধা নিয়ে সংবিধান কাটাছেঁড়া করেছে বলে অভিযোগ করেন এনসিপির এ নেতা। তিনি বলেন, ‘অতীতে ৪০ শতাংশ ভোটে নিয়ে সংসদে দুই-তৃতীয়াংশ আসন পেয়েছে। এই ৪০ শতাংশ ভোটে দুই-তৃতীয়াংশ আসনের সুবিধা নিয়ে তারা সংবিধান কাটাছেঁড়া করেছে। এ জন্যই উচ্চকক্ষ প্রয়োজন।’
গণভোট নিয়ে বিএনপি ও জামায়াতের মধ্যে বোঝাপড়া হচ্ছে বলে জানান নাসীরুদ্দীন। তিনি বলেন, ‘বিএনপি এবং জামায়াতের মধ্যে একটি বোঝাপড়া হচ্ছে—এমনটা আমরা শুনতে পাচ্ছি। বিএনপি নোট অব ডিসেন্টের বিষয় থেকে সরে আসবে, আর নির্বাচনের আগে গণভোটের দাবি থেকে জামায়াত সরে আসবে—এই ধরনের একটি অভ্যন্তরীণ বোঝাপড়ার কথা আমরা শুনতে পাচ্ছি।’
প্রধান উপদেষ্টাকে শহীদ মিনারে গিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে স্বাক্ষরের আহ্বান জানান নাসীরুদ্দীন। তিনি বলেন, ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বলতে চাই, আপনি যদি জুলাই সনদের আদেশটা জারি করতে পারেন, তাহলে আপনি জনগণের সরকার হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করতে পারবেন। আপনাকে আমরা আহ্বান জানাব, শহীদ মিনারে গিয়ে সব রাজনীতির দল ও জনগণকে সঙ্গে নিয়ে জুলাই সনদে বাস্তবায়নের আদেশ জারি করেন।’

বিএনপির একজন প্রার্থীর চাঁদাবাজির টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর পল্টনে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে তরুণ আলেমদের ভাবনা শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘বিএনপি বলছে গণভোট করতে নাকি অনেক টাকা খরচ হবে। ৫ আগস্টের পরে বিএনপির একটা আসনের প্রার্থীই যেই টাকা চাঁদাবাজি করেছে, সেই টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে।’
এ সময় যুবদল ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সম্পাদক রবিউল ইসলাম নয়নের নাম ধরে তিনি বলেন, ‘বিএনপির (যুবদলের) ঢাকা মহানগরের যে একজন নেতা আছে, নয়ন। ও যে পরিমাণ টাকা চাঁদাবাজি করেছে, দুর্নীতি করেছে—ওই টাকা দিয়েও বাংলাদেশে একটা গণভোট হওয়া সম্ভব।’
বিএনপি নেতাদের কটাক্ষ করে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমরা সিনিয়র নেতাদের এত দিন জমজমের পানি দিয়ে গোসল করিয়েছি, এখন তাদের বুড়িগঙ্গার পানি দিয়ে গোসল করাব। তাহলে তাদের মাথাটা খুলবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন আছে। তবে এই নির্বাচন অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনেই হবে।’
অতীতে রাজনৈতিক দলগুলো দুই-তৃতীয়াংশ আসনের সুবিধা নিয়ে সংবিধান কাটাছেঁড়া করেছে বলে অভিযোগ করেন এনসিপির এ নেতা। তিনি বলেন, ‘অতীতে ৪০ শতাংশ ভোটে নিয়ে সংসদে দুই-তৃতীয়াংশ আসন পেয়েছে। এই ৪০ শতাংশ ভোটে দুই-তৃতীয়াংশ আসনের সুবিধা নিয়ে তারা সংবিধান কাটাছেঁড়া করেছে। এ জন্যই উচ্চকক্ষ প্রয়োজন।’
গণভোট নিয়ে বিএনপি ও জামায়াতের মধ্যে বোঝাপড়া হচ্ছে বলে জানান নাসীরুদ্দীন। তিনি বলেন, ‘বিএনপি এবং জামায়াতের মধ্যে একটি বোঝাপড়া হচ্ছে—এমনটা আমরা শুনতে পাচ্ছি। বিএনপি নোট অব ডিসেন্টের বিষয় থেকে সরে আসবে, আর নির্বাচনের আগে গণভোটের দাবি থেকে জামায়াত সরে আসবে—এই ধরনের একটি অভ্যন্তরীণ বোঝাপড়ার কথা আমরা শুনতে পাচ্ছি।’
প্রধান উপদেষ্টাকে শহীদ মিনারে গিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে স্বাক্ষরের আহ্বান জানান নাসীরুদ্দীন। তিনি বলেন, ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বলতে চাই, আপনি যদি জুলাই সনদের আদেশটা জারি করতে পারেন, তাহলে আপনি জনগণের সরকার হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করতে পারবেন। আপনাকে আমরা আহ্বান জানাব, শহীদ মিনারে গিয়ে সব রাজনীতির দল ও জনগণকে সঙ্গে নিয়ে জুলাই সনদে বাস্তবায়নের আদেশ জারি করেন।’

বাংলাদেশে গুম-খুন বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যকে শুধু ‘হাস্যকর’ নয়, ‘অত্যন্ত দুঃখজনক’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গুম হয়ে যাওয়াদের অনেকের ভূমধ্যসাগরে সলিলসমাধি হয়েছে, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এই দাবির বিপরীতে জিজ্ঞাসা রেখেছেন বিএনপি মহাসচিব।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রার্থী মনোনয়নের ঘোষণা এখনো দেয়নি বিএনপি। কিন্তু দলটির কিছু কিছু নেতা বলছেন, দলের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে মনোনয়নের সবুজসংকেত তাঁরা পেয়ে গেছেন। এরপর নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ ও প্রচারের কাজে নেমে পড়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে দলটি। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার এই দাবিকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ আখ্যা দিয়েছে জামায়াত।
৯ ঘণ্টা আগে
ভারত সরকারের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত দিন এবং তাঁকে দেশের আইনের মুখোমুখির ব্যবস্থা করে দিন। বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবেন না, জনগণ সেটা মেনে নেবে না। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে ‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ
৯ ঘণ্টা আগে