নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, ‘আমরা অন্য দল দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়েছি, এটা আংশিক সত্য। আমরা চেষ্টা করছি ফিরে আসার জন্য। আমি বলছি না দল ভাঙবে, তবে দলে ব্যাপকভাবে সংশোধন হওয়ার সুযোগ আছে। ব্যাপক সংশোধন না করতে পারলে দল ভাঙবে না, তবে দল টিকবে না।’
আজ শনিবার বনানীতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে জি এম কাদের বলেন, ‘বাস্তবতা হলো, নির্বাচনে আমাদের নিয়ে আওয়ামী লীগ একটা বিভ্রান্তিকর স্টেটমেন্ট দিয়েছে যে আমরা আমাদের ২৬টা সিট ছেড়ে দিলাম জাতীয় পার্টির জন্য। তারা একটা সিটও জাতীয় পার্টির জন্য ছাড়ে নাই। সব জায়গায় তাদের লোক দিয়ে রেখেছে। এতে আমাদের অনেক প্রার্থী বিভ্রান্ত হয়েছে। অনেকে এটাকে মহাজোট বলেছেন, অনেকে সিট ভাগাভাগি বলেছেন। আমরা প্রথম দিন থেকে বলেছি, মহাজোট হয়নি, সিট ভাগাভাগিও হয়নি। এগুলো সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর। এটা করে আমাদের চরম ক্ষতি করেছে।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে জি এম কাদের বলেন, ‘আমাদের একটা বিষয় মনে রাখতে হবে, আমাদের দলের ব্যাপারে মানুষের পারসেপশন ভালো নয়।’
আগামীতে জাতীয় পার্টি আবারও মানুষের আস্থার দলে পরিণত হতে চায় জানিয়ে জি এম কাদের বলেন, ‘আমরা যদি আপসকামিতা, পরনির্ভরশীলতা, পর নিয়ন্ত্রিত হওয়া থেকে বেরিয়ে আসতে পারি, তাহলে কিছুদিনের জন্য কিছু কষ্ট হতে পারে, তবে আমরা যেমন মানুষের আস্থার দল ছিলাম, সেই আস্থার ভেতরে আবার যেতে পারব।’
জাতীয় পার্টির দুই পক্ষের রেষারেষিতে দল ভাঙবে কি না, এ বিষয়ে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমাদের দল সম্পর্কে অনেকে অনেক কথা বলে। কথাগুলো সব সত্য না হলেও আংশিক সত্য। অনেকে বলছে, আমাদের দল ভাগ হয়ে যাবে। দল ভাগ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আমি এই মুহূর্তে, এই প্রেক্ষিতে দেখছি না। এরশাদ সাহেবের নাম, আদর্শ নিয়ে আরও ১০টা দল গঠন হতে পারে। কিন্তু আমরা যে কাঠামোতে এগিয়ে যাচ্ছি, সেখান থেকে ভেঙে নিয়ে নতুন করে দল গঠনের পরিবেশ, পরিস্থিতি, সম্ভাবনা আমি দেখছি না।’
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, ‘আমরা অন্য দল দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়েছি, এটা আংশিক সত্য। আমরা চেষ্টা করছি ফিরে আসার জন্য। আমি বলছি না দল ভাঙবে, তবে দলে ব্যাপকভাবে সংশোধন হওয়ার সুযোগ আছে। ব্যাপক সংশোধন না করতে পারলে দল ভাঙবে না, তবে দল টিকবে না।’
আজ শনিবার বনানীতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে জি এম কাদের বলেন, ‘বাস্তবতা হলো, নির্বাচনে আমাদের নিয়ে আওয়ামী লীগ একটা বিভ্রান্তিকর স্টেটমেন্ট দিয়েছে যে আমরা আমাদের ২৬টা সিট ছেড়ে দিলাম জাতীয় পার্টির জন্য। তারা একটা সিটও জাতীয় পার্টির জন্য ছাড়ে নাই। সব জায়গায় তাদের লোক দিয়ে রেখেছে। এতে আমাদের অনেক প্রার্থী বিভ্রান্ত হয়েছে। অনেকে এটাকে মহাজোট বলেছেন, অনেকে সিট ভাগাভাগি বলেছেন। আমরা প্রথম দিন থেকে বলেছি, মহাজোট হয়নি, সিট ভাগাভাগিও হয়নি। এগুলো সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর। এটা করে আমাদের চরম ক্ষতি করেছে।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে জি এম কাদের বলেন, ‘আমাদের একটা বিষয় মনে রাখতে হবে, আমাদের দলের ব্যাপারে মানুষের পারসেপশন ভালো নয়।’
আগামীতে জাতীয় পার্টি আবারও মানুষের আস্থার দলে পরিণত হতে চায় জানিয়ে জি এম কাদের বলেন, ‘আমরা যদি আপসকামিতা, পরনির্ভরশীলতা, পর নিয়ন্ত্রিত হওয়া থেকে বেরিয়ে আসতে পারি, তাহলে কিছুদিনের জন্য কিছু কষ্ট হতে পারে, তবে আমরা যেমন মানুষের আস্থার দল ছিলাম, সেই আস্থার ভেতরে আবার যেতে পারব।’
জাতীয় পার্টির দুই পক্ষের রেষারেষিতে দল ভাঙবে কি না, এ বিষয়ে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমাদের দল সম্পর্কে অনেকে অনেক কথা বলে। কথাগুলো সব সত্য না হলেও আংশিক সত্য। অনেকে বলছে, আমাদের দল ভাগ হয়ে যাবে। দল ভাগ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আমি এই মুহূর্তে, এই প্রেক্ষিতে দেখছি না। এরশাদ সাহেবের নাম, আদর্শ নিয়ে আরও ১০টা দল গঠন হতে পারে। কিন্তু আমরা যে কাঠামোতে এগিয়ে যাচ্ছি, সেখান থেকে ভেঙে নিয়ে নতুন করে দল গঠনের পরিবেশ, পরিস্থিতি, সম্ভাবনা আমি দেখছি না।’
দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে বর্তমানে সবচেয়ে আলোচিত বিষয়গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো—ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ এবং নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা। ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে গতকাল রোববার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দ্বিতীয় ধাপের ১৫ তম দিনের বৈঠকে এই দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
১ ঘণ্টা আগেইশরাক হোসেন বলেন, ‘প্রতিটি মানুষের ব্যক্তি বাক্স্বাধীনতা আছে, তার মানে এই নয় যে আরেকজনের স্বাধীনতা হরণ করবেন, সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করবেন। এনসিপি আজকে যেভাবে শিষ্টাচার-বহির্ভূত কথা বলছে, সেটিকে গণতন্ত্র বলে না। কক্সবাজারে বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ সম্পর্কে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী...
১৩ ঘণ্টা আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান নিয়োগে ভোট নয়, রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রক্রিয়াকেই একমাত্র গ্রহণযোগ্য পথ হিসেবে অভিহিত করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান গঠনে পাঁচ বা সাত সদস্যের কমিটির যে দুটি প্রস্তাব এসেছে, আমরা কোনোটিরই বিরোধিতা করছি না।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে অধিষ্ঠিত থাকার বিধান গণঅধিকার পরিষদ সমর্থন করে না বলে জানিয়েছেন দলটির উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান। আজ রোববার (২০ জুলাই) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় ধাপের ১৫তম দিনের সংলাপ শেষে এ কথা জানান তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগে