নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান নিয়োগে ভোট নয়, রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রক্রিয়াকেই একমাত্র গ্রহণযোগ্য পথ হিসেবে অভিহিত করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান গঠনে পাঁচ বা সাত সদস্যের কমিটির যে দুটি প্রস্তাব এসেছে, আমরা কোনোটিরই বিরোধিতা করছি না। আমাদের মূল কথা একটাই—কমিটির সদস্য মনোনয়ন হোক সর্বসম্মতভাবে, কোনো রকম ভোটাভুটির মাধ্যমে নয়।’
আজ রোববার (২০ জুলাই) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় ধাপের ১৫তম দিনের সংলাপ শেষে এসব কথা বলেন সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
তাহের বলেন, ‘র্যাঙ্কড চয়েস ভোটিং বা ভোটের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিলে তা নেতিবাচক রাজনীতির পথ খুলে দেবে, যার ফলে অশুভ দর-কষাকষি, হর্স ট্রেডিং হতে পারে—এটা আমরা অতীতে দেখেছি।’
বিকল্প প্রস্তাব দিয়ে তাহের বলেন, যদি কমিটিতে রাজনৈতিক ঐকমত্যে উপনীত হওয়া সম্ভব না হয়, তবে সর্বশেষ অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান করা যেতে পারে।
তিনি বলেন, পাঁচ সদস্যের কমিটি হলে সরকার ও বিরোধী দল থেকে দুজন করে এবং তৃতীয় বৃহত্তম দল থেকে একজন সদস্য রাখা যেতে পারে। সাত সদস্যের কমিটির ক্ষেত্রেও সরকার ও বিরোধী পক্ষ থেকে তিনজন করে এবং তৃতীয় দলের একজন সদস্য রাখা যেতে পারে।
জামায়াতের এ নেতা বলেন, কমিটির সদস্যসংখ্যা যা-ই হোক, তা হতে হবে সর্বসম্মতিক্রমে। কাউকে বাদ দিয়ে, ভোটের মাধ্যমে সংখ্যাগরিষ্ঠের বলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ যেন না হয়।
প্রধানমন্ত্রী, সংসদ নেতা ও দলের প্রধান—এই তিন গুরুত্বপূর্ণ পদ একই ব্যক্তি বহাল রাখলে রাজনৈতিক ভারসাম্য থাকে না দাবি করে তাহের বলেন, ‘এতে সংসদ সদস্যরা মুখ খুলতে পারেন না, দলীয় নেতা-কর্মীরাও আতঙ্কে থাকেন। আমরা মনে করি, একজন ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা হতে পারেন, তবে একই সঙ্গে দলের প্রধান থাকা যাবে না। এতে রাজনৈতিক কাঠামোতে ভারসাম্য ফিরে আসবে, নেতৃত্ব বিকাশের সুযোগ তৈরি হবে।’
তাহের আরও বলেন, ‘রাজনীতি বন্ধ করে দেওয়ার কথা আমরা বলছি না, বরং কিছু সময় থেমে ভুলগুলো সংশোধনের জন্য বলছি—তারপর আবার রাজনীতি চলুক, কিন্তু ভারসাম্যের পথে।’
তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান নিয়োগে ভোট নয়, রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রক্রিয়াকেই একমাত্র গ্রহণযোগ্য পথ হিসেবে অভিহিত করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান গঠনে পাঁচ বা সাত সদস্যের কমিটির যে দুটি প্রস্তাব এসেছে, আমরা কোনোটিরই বিরোধিতা করছি না। আমাদের মূল কথা একটাই—কমিটির সদস্য মনোনয়ন হোক সর্বসম্মতভাবে, কোনো রকম ভোটাভুটির মাধ্যমে নয়।’
আজ রোববার (২০ জুলাই) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় ধাপের ১৫তম দিনের সংলাপ শেষে এসব কথা বলেন সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
তাহের বলেন, ‘র্যাঙ্কড চয়েস ভোটিং বা ভোটের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিলে তা নেতিবাচক রাজনীতির পথ খুলে দেবে, যার ফলে অশুভ দর-কষাকষি, হর্স ট্রেডিং হতে পারে—এটা আমরা অতীতে দেখেছি।’
বিকল্প প্রস্তাব দিয়ে তাহের বলেন, যদি কমিটিতে রাজনৈতিক ঐকমত্যে উপনীত হওয়া সম্ভব না হয়, তবে সর্বশেষ অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান করা যেতে পারে।
তিনি বলেন, পাঁচ সদস্যের কমিটি হলে সরকার ও বিরোধী দল থেকে দুজন করে এবং তৃতীয় বৃহত্তম দল থেকে একজন সদস্য রাখা যেতে পারে। সাত সদস্যের কমিটির ক্ষেত্রেও সরকার ও বিরোধী পক্ষ থেকে তিনজন করে এবং তৃতীয় দলের একজন সদস্য রাখা যেতে পারে।
জামায়াতের এ নেতা বলেন, কমিটির সদস্যসংখ্যা যা-ই হোক, তা হতে হবে সর্বসম্মতিক্রমে। কাউকে বাদ দিয়ে, ভোটের মাধ্যমে সংখ্যাগরিষ্ঠের বলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ যেন না হয়।
প্রধানমন্ত্রী, সংসদ নেতা ও দলের প্রধান—এই তিন গুরুত্বপূর্ণ পদ একই ব্যক্তি বহাল রাখলে রাজনৈতিক ভারসাম্য থাকে না দাবি করে তাহের বলেন, ‘এতে সংসদ সদস্যরা মুখ খুলতে পারেন না, দলীয় নেতা-কর্মীরাও আতঙ্কে থাকেন। আমরা মনে করি, একজন ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা হতে পারেন, তবে একই সঙ্গে দলের প্রধান থাকা যাবে না। এতে রাজনৈতিক কাঠামোতে ভারসাম্য ফিরে আসবে, নেতৃত্ব বিকাশের সুযোগ তৈরি হবে।’
তাহের আরও বলেন, ‘রাজনীতি বন্ধ করে দেওয়ার কথা আমরা বলছি না, বরং কিছু সময় থেমে ভুলগুলো সংশোধনের জন্য বলছি—তারপর আবার রাজনীতি চলুক, কিন্তু ভারসাম্যের পথে।’
ইশরাক হোসেন বলেন, ‘প্রতিটি মানুষের ব্যক্তি বাক্স্বাধীনতা আছে, তার মানে এই নয় যে আরেকজনের স্বাধীনতা হরণ করবেন, সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করবেন। এনসিপি আজকে যেভাবে শিষ্টাচার-বহির্ভূত কথা বলছে, সেটিকে গণতন্ত্র বলে না। কক্সবাজারে বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ সম্পর্কে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী...
৪ ঘণ্টা আগেপ্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে অধিষ্ঠিত থাকার বিধান গণঅধিকার পরিষদ সমর্থন করে না বলে জানিয়েছেন দলটির উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান। আজ রোববার (২০ জুলাই) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় ধাপের ১৫তম দিনের সংলাপ শেষে এ কথা জানান তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার বিষয়ে আদালতের রায়ের ওপর বিএনপি আস্থা রাখছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। দলটি মনে করে, জাতীয় সংসদেরও সম্পূর্ণ এখতিয়ার রয়েছে নতুন করে আইন প্রণয়নের মাধ্যমে এই ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার। একই ব্যক্তিকে দলীয় প্রধান, প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ
৫ ঘণ্টা আগেইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ‘অনেকে বলে, হুজুর, আওয়ামী লীগও চাঁদাবাজ, বিএনপিও চাঁদাবাজ—পার্থক্যটা কী? এই দুইটার মধ্যে পার্থক্য হলো, একটা ছ্যাঁচড়া চাঁদাবাজ, আরেকটা শাহি চাঁদাবাজ। আওয়ামী লীগ লুটপাট করেছে হাজার হাজার শত শত কোটি। এরা হলো শাহি চোর...
৫ ঘণ্টা আগে