নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের গণমাধ্যম স্বাধীন ও হস্তক্ষেপমুক্ত কাজ করছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহনমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। মন্ত্রী বলেন, বিএনপির নেতারা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নেই বলে যে বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন, দিন-রাত তারা সরকারের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করছেন। আজ শনিবার জাতীয় সংসদ ভবন এলাকার বাসভবনে ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রতিদিন কাগজ, সংবাদে, টকশোতে সরকারের সমালোচনা হচ্ছে। এ জন্য তো কোনো গণমাধ্যমে কিংবা বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে কোনো প্রকার ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
বিএনপি নেতাদের বিচার বিভাগের বিষয়ে কথা বলা নিয়ে তিনি বলেন, 'শেখ হাসিনা সরকার বিচার বিভাগের ওপর ন্যূনতম কোনো হস্তক্ষেপ করছে না। বিচার বিভাগ সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে কাজ করছে।'
বিএনপির কাছে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা মানে বিচারের রায় নিজেদের পক্ষে যেতে হবে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, 'তারা রায় নিজেদের পক্ষে গেলে বলে বিচার বিভাগ স্বাধীন আর বিপক্ষে গেলে বলে বিচার বিভাগের ওপর সরকার হস্তক্ষেপ করছে।' বিএনপির এই দ্বৈতনীতি জনগণের কাছে এখন স্পষ্ট বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
বিএনপি নেতাদের গুম নিয়ে মাঠ গরম করার ব্যর্থ চেষ্টা দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, 'এখন তাঁরা সরকারের ওপর দায় চাপানোর অপচেষ্টায় মেতে উঠেছেন। চট্টগ্রামের বিএনপি নেতা জামাল উদ্দিনকে গুম এবং হত্যার সঙ্গে কারা জড়িত ছিল? তখন তাঁরা আওয়ামী লীগের ওপর দোষ চাপিয়েছিল। কিন্তু পরে প্রমাণিত হয় বিএনপির নেতারাই জামাল উদ্দিনকে অপহরণ ও হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিল।
কাদের বলেন, 'জামাল উদ্দিন হত্যার ঘটনা উন্মোচিত হওয়ার পরও বিএনপি মুখে যত কথাই বলুক, নিজেরাই মনন-মগজে গুম, হত্যা, ষড়যন্ত্র এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের মতো বিষয়গুলো বহন করছে।
সড়ক ও মহাসড়কে ঘন কুয়াশায় অধিক গতিতে গাড়ি চালানো ঝুঁকিপূর্ণ, তাই অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা এড়াতে পরিবহন শ্রমিকদের সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান জানান সড়ক পরিবহন মন্ত্রী।
গাড়ি চালনার ক্ষেত্রে সবাইকে ফগ লাইট জ্বালানোসহ গতিসীমার বিধিনিষেধ মেনে চলার অনুরোধ জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, 'নিরাপদ সড়ক প্রতিষ্ঠায় সরকারের চলমান বিভিন্ন পদক্ষেপে সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা আশা করি।’
দেশের গণমাধ্যম স্বাধীন ও হস্তক্ষেপমুক্ত কাজ করছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহনমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। মন্ত্রী বলেন, বিএনপির নেতারা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নেই বলে যে বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন, দিন-রাত তারা সরকারের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করছেন। আজ শনিবার জাতীয় সংসদ ভবন এলাকার বাসভবনে ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রতিদিন কাগজ, সংবাদে, টকশোতে সরকারের সমালোচনা হচ্ছে। এ জন্য তো কোনো গণমাধ্যমে কিংবা বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে কোনো প্রকার ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
বিএনপি নেতাদের বিচার বিভাগের বিষয়ে কথা বলা নিয়ে তিনি বলেন, 'শেখ হাসিনা সরকার বিচার বিভাগের ওপর ন্যূনতম কোনো হস্তক্ষেপ করছে না। বিচার বিভাগ সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে কাজ করছে।'
বিএনপির কাছে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা মানে বিচারের রায় নিজেদের পক্ষে যেতে হবে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, 'তারা রায় নিজেদের পক্ষে গেলে বলে বিচার বিভাগ স্বাধীন আর বিপক্ষে গেলে বলে বিচার বিভাগের ওপর সরকার হস্তক্ষেপ করছে।' বিএনপির এই দ্বৈতনীতি জনগণের কাছে এখন স্পষ্ট বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
বিএনপি নেতাদের গুম নিয়ে মাঠ গরম করার ব্যর্থ চেষ্টা দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, 'এখন তাঁরা সরকারের ওপর দায় চাপানোর অপচেষ্টায় মেতে উঠেছেন। চট্টগ্রামের বিএনপি নেতা জামাল উদ্দিনকে গুম এবং হত্যার সঙ্গে কারা জড়িত ছিল? তখন তাঁরা আওয়ামী লীগের ওপর দোষ চাপিয়েছিল। কিন্তু পরে প্রমাণিত হয় বিএনপির নেতারাই জামাল উদ্দিনকে অপহরণ ও হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিল।
কাদের বলেন, 'জামাল উদ্দিন হত্যার ঘটনা উন্মোচিত হওয়ার পরও বিএনপি মুখে যত কথাই বলুক, নিজেরাই মনন-মগজে গুম, হত্যা, ষড়যন্ত্র এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের মতো বিষয়গুলো বহন করছে।
সড়ক ও মহাসড়কে ঘন কুয়াশায় অধিক গতিতে গাড়ি চালানো ঝুঁকিপূর্ণ, তাই অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা এড়াতে পরিবহন শ্রমিকদের সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান জানান সড়ক পরিবহন মন্ত্রী।
গাড়ি চালনার ক্ষেত্রে সবাইকে ফগ লাইট জ্বালানোসহ গতিসীমার বিধিনিষেধ মেনে চলার অনুরোধ জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, 'নিরাপদ সড়ক প্রতিষ্ঠায় সরকারের চলমান বিভিন্ন পদক্ষেপে সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা আশা করি।’
সমাবেশে নারীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ অবসানের পর মানবিক বাংলাদেশ গঠনের সুযোগ সামনে এসেছে। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে শহীদদের কাঙ্ক্ষিত দেশ গঠনের জন্য আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আগামী দিনে নারীদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একজন মায়ের চোখে যেমন বাংলাদেশ হওয়া দরকার, তেমন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এই সনদে শুধু কমিশন নয়, সব রাজনৈতিক দল সই করবে। এটি একটি জাতীয় ঐকমত্য। এটি জনগণের সার্বভৌম অভিপ্রায়। এটি আইনের চেয়েও বড়। এটি একধরনের “লেজিটিমেট এক্সপেকটেশন অব দ্য পিপল”। জনগণের এই প্রত্যাশা সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে যুক্ত করার জন্য আমরা অঙ্গীকার করেছি। গণ-অভ্যুত্থান ও
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে দেশের স্বাধীনতা মেনে নিয়েই করতে হবে। পাকিস্তানের সঙ্গে শুধু ভুল-বোঝাবুঝির জন্য বাংলাদেশ আলাদা হয়েছে—এ ধরনের বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের বিষয়ে জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘বিএনপি বলছে, এর কোনো আইনি ভিত্তি নেই। কিন্তু আমরা মনে করি, শুধু প্রতিশ্রুতির ওপর নির্ভর করলে হবে না। আইনি ভিত্তি না থাকলে এই চার্টার মূল্যহীন হয়ে পড়বে। সে জন্য আমরা কমিশন এবং সরকারের বিরুদ্ধে কমপেনসেট মামলা করব।’
৪ ঘণ্টা আগে