ঢাবি প্রতিনিধি
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব স্মরণে ছাত্রলীগ আয়োজিত সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা। আজ শুক্রবার বেলা ৩টায় ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এই সমাবেশ শুরু হবে। সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা।
সমাবেশকে কেন্দ্র করে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান দিয়ে সকাল থেকে উপস্থিত হচ্ছেন বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি, শাহবাগ, মল চত্বর, কার্জন হল, শহীদমিনার ও এর আশপাশের এলাকা থেকে মিছিল নিয়ে নেতা-কর্মীরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে যাচ্ছেন।
সমাবেশে যোগ দিতে আসা মানিকগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের কর্মী হাসান শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রলীগের এই প্রোগ্রামে আসার জন্য অনেক দিনের ইচ্ছে, যখন থেকে ছাত্রলীগ ঘোষণা দিয়েছে—এ রকম প্রোগ্রাম করবে। অবশেষে আসতে পারলাম। আজকে শেখ হাসিনার বক্তব্য সরাসরি শোনার সৌভাগ্য হবে।’
এদিকে ছাত্রলীগের এই সমাবেশে ৫ লাখ শিক্ষার্থীর জমায়েত করবে বলে ঘোষণা দিয়েছে সংগঠনটি। সমাবেশে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা করলে তাৎক্ষণিক সাংগঠনিক ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে ছাত্রলীগ।
সার্বিক বিষয়ে ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘সারা দেশ থেকে নেতা-কর্মীরা আসবে। স্মরণকালের সর্ববৃহৎ ছাত্রসমাবেশ হবে। সারা দেশের ছাত্রসমাজ, তরুণ সমাজ, নতুন প্রজন্ম একটি সুরে, একটি নামে ঐক্যবদ্ধ। উন্নত, আধুনিক, স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই। শেখ হাসিনা দিন বদলের কথা দিয়ে এ দেশে লাখো-কোটি মানুষের দিন বদল করেছেন। শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, সেটা তিনি করেছেন।
যারা যুদ্ধাপরাধীর পক্ষে সাফাই করেছে, রাজাকারের পক্ষে সাফাই করেছে এবং সামরিক স্বৈরশাসকের পক্ষে ভূমিকা পালন করেছে, তাদের ছাড়া সব ছাত্রসংগঠনকে আমন্ত্রণ করা হয়েছে বলে জানান সাদ্দাম হোসেন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব স্মরণে ছাত্রলীগ আয়োজিত সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা। আজ শুক্রবার বেলা ৩টায় ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এই সমাবেশ শুরু হবে। সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা।
সমাবেশকে কেন্দ্র করে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান দিয়ে সকাল থেকে উপস্থিত হচ্ছেন বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি, শাহবাগ, মল চত্বর, কার্জন হল, শহীদমিনার ও এর আশপাশের এলাকা থেকে মিছিল নিয়ে নেতা-কর্মীরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে যাচ্ছেন।
সমাবেশে যোগ দিতে আসা মানিকগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের কর্মী হাসান শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রলীগের এই প্রোগ্রামে আসার জন্য অনেক দিনের ইচ্ছে, যখন থেকে ছাত্রলীগ ঘোষণা দিয়েছে—এ রকম প্রোগ্রাম করবে। অবশেষে আসতে পারলাম। আজকে শেখ হাসিনার বক্তব্য সরাসরি শোনার সৌভাগ্য হবে।’
এদিকে ছাত্রলীগের এই সমাবেশে ৫ লাখ শিক্ষার্থীর জমায়েত করবে বলে ঘোষণা দিয়েছে সংগঠনটি। সমাবেশে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা করলে তাৎক্ষণিক সাংগঠনিক ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে ছাত্রলীগ।
সার্বিক বিষয়ে ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘সারা দেশ থেকে নেতা-কর্মীরা আসবে। স্মরণকালের সর্ববৃহৎ ছাত্রসমাবেশ হবে। সারা দেশের ছাত্রসমাজ, তরুণ সমাজ, নতুন প্রজন্ম একটি সুরে, একটি নামে ঐক্যবদ্ধ। উন্নত, আধুনিক, স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই। শেখ হাসিনা দিন বদলের কথা দিয়ে এ দেশে লাখো-কোটি মানুষের দিন বদল করেছেন। শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, সেটা তিনি করেছেন।
যারা যুদ্ধাপরাধীর পক্ষে সাফাই করেছে, রাজাকারের পক্ষে সাফাই করেছে এবং সামরিক স্বৈরশাসকের পক্ষে ভূমিকা পালন করেছে, তাদের ছাড়া সব ছাত্রসংগঠনকে আমন্ত্রণ করা হয়েছে বলে জানান সাদ্দাম হোসেন।
পতিত আওয়ামী ফ্যাসিবাদী শক্তির উসকানি ও নাশকতা সৃষ্টির অপতৎপরতা মোকাবিলায় ছাত্র-জনতা ফ্যাসিস্টদের পথ অনুসরণ করতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। তিনি বলেন, ‘পতিত আওয়ামী ফ্যাসিবাদী শক্তির উসকানি ও নাশকতা সৃষ্টির অপতৎপরতা মোকাবিলায় ছাত্র-জনতা ফ
২ ঘণ্টা আগেছয় মাস বয়সী অন্তর্বর্তী সরকারের শাসনামলে জনভোগান্তির পাশাপাশি সম্প্রতি ঘটে যাওয়া বিভিন্ন অপ্রীতিকর ঘটনায় উদ্বিগ্ন বিএনপি। এরই মধ্যে এই উদ্বেগের কথা জানিয়ে সরকারকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের আহ্বান জানিয়েছে দলটি। এরই ধারাবাহিকতায় বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউন
৪ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের অভিযোগে আটক অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন ও সোহানা সাবাকে ডিবি হেফাজতে দিনভর জিজ্ঞাসাবাদের পর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। পুলিশ বলছে, কিছু কিছু বিষয়ে ভুল বুঝতে পেরে তাঁরা সংশোধনের সুযোগ চেয়েছেন। পরে নিজ নিজ পরিবারের জিম্মায় তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
৬ ঘণ্টা আগেভার্চ্যুয়াল মাধ্যমে শেখ হাসিনার বক্তব্য দেওয়ার ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িসহ সারা দেশে আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের বাড়ি ও বিভিন্ন স্থাপনা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনাকে মানুষের ক্ষোভ ও ক্রোধের বহিঃপ্রকাশ বলে উল্লেখ করে পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে
১৪ ঘণ্টা আগে