নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কুমিল্লায় যৌথ বাহিনীর হাতে আটক যুবদল নেতা মো. তৌহিদুল ইসলামের মৃত্যুর ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের নেতা-কর্মীরা। জোটের নেতারা বলেছেন, সরকার গত সেপ্টেম্বর মাস থেকে এ পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে ১৪ জন নাগরিককে বিচারবহির্ভূতভাবে হত্যা করে গণ-অভ্যুত্থানের চেতনার সঙ্গে প্রতারণা করেছে।
আজ শনিবার সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি থেকে মিছিল শুরু করেন ছাত্রজোটের নেতা-কর্মীরা। পরে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে রাজু ভাস্কর্যে সমাবেশ করেন তাঁরা।
সমাবেশে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক তামজিদ হায়দার চঞ্চল বলেন, ‘সরকার জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ। মাজার ভাঙা থেকে শুরু করে নারী ফুটবলারদের ওপর আক্রমণ দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির বাস্তব চিত্র। যৌথ বাহিনী এই অরাজকতা না থামিয়ে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ছে।’
বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি মিতু সরকার বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান শেষ হলেও গুম-খুনের রাজত্ব শেষ হয়নি। নিরাপত্তার নামে সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়ার মধ্য দিয়ে জনগণকে আরও বেশি অনিরাপদ করা হচ্ছে।’
বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক জাবির আহমদ জুবেল বলেন, ‘অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশে যৌথ বাহিনী শ্রমিক হত্যার মধ্য দিয়ে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড শুরু করে। এর ধারাবাহিকতায় তৌহিদুল ইসলামের হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। এই সরকার গত সেপ্টেম্বর মাস থেকে এ পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে ১৪ জন নাগরিককে বিচারবহির্ভূতভাবে হত্যা সংঘটিত করে গণ-অভ্যুত্থানের সঙ্গে প্রতারণা করেছে।’
বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদের সভাপতি অঙ্কন চাকমা বলেন, ‘সেনা কর্তৃক নাগরিক হত্যার ঘটনা এ দেশে বহু পুরোনো। পাহাড়ে সেনাশাসনের মধ্য দিয়ে নিপীড়নের অনুশীলন হয়।’
গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফাহিম আহমদ চৌধুরী বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময়েও সেনাবাহিনীর বিতর্কিত ভূমিকা আমরা ভুলিনি ৷ যারা সেনা মদদে ক্ষমতায় এসেছে, তারা জনগণের সঙ্গে বেইমানি করেছে ৷ এর ফলাফল হিসেবে একের পর এক বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটছে। কিন্তু এ দেশে সেনাশাসনের বিরুদ্ধে বারবার বিদ্রোহ হয়েছে। আজও জনগণের প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।’
সভাপতির বক্তব্যে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক রাফিকুজ্জামান ফরিদ বলেন, ‘জনগণ একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়ে অভ্যুত্থান ঘটিয়েছিল। পুলিশি রাষ্ট্র গঠন করা অভ্যুত্থানের চেতনাবিরোধী। অথচ আমরা দেখছি বর্তমান সরকারের আড়ালেও যারা সরকার পরিচালনা করছে, তাদের দ্বারা এই বিচারবহির্ভূত, হত্যাকাণ্ড, গুম, খুনের সংস্কৃতি পুনরুজ্জীবিত হচ্ছে।’
সমাবেশে থেকে অবিলম্বে হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু বিচার, সেনাবাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা প্রত্যাহার ও সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফিরিয়ে নেওয়ার দাবি জানান জোটের নেতারা।
কুমিল্লায় যৌথ বাহিনীর হাতে আটক যুবদল নেতা মো. তৌহিদুল ইসলামের মৃত্যুর ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের নেতা-কর্মীরা। জোটের নেতারা বলেছেন, সরকার গত সেপ্টেম্বর মাস থেকে এ পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে ১৪ জন নাগরিককে বিচারবহির্ভূতভাবে হত্যা করে গণ-অভ্যুত্থানের চেতনার সঙ্গে প্রতারণা করেছে।
আজ শনিবার সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি থেকে মিছিল শুরু করেন ছাত্রজোটের নেতা-কর্মীরা। পরে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে রাজু ভাস্কর্যে সমাবেশ করেন তাঁরা।
সমাবেশে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক তামজিদ হায়দার চঞ্চল বলেন, ‘সরকার জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ। মাজার ভাঙা থেকে শুরু করে নারী ফুটবলারদের ওপর আক্রমণ দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির বাস্তব চিত্র। যৌথ বাহিনী এই অরাজকতা না থামিয়ে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ছে।’
বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি মিতু সরকার বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান শেষ হলেও গুম-খুনের রাজত্ব শেষ হয়নি। নিরাপত্তার নামে সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়ার মধ্য দিয়ে জনগণকে আরও বেশি অনিরাপদ করা হচ্ছে।’
বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক জাবির আহমদ জুবেল বলেন, ‘অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশে যৌথ বাহিনী শ্রমিক হত্যার মধ্য দিয়ে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড শুরু করে। এর ধারাবাহিকতায় তৌহিদুল ইসলামের হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। এই সরকার গত সেপ্টেম্বর মাস থেকে এ পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে ১৪ জন নাগরিককে বিচারবহির্ভূতভাবে হত্যা সংঘটিত করে গণ-অভ্যুত্থানের সঙ্গে প্রতারণা করেছে।’
বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদের সভাপতি অঙ্কন চাকমা বলেন, ‘সেনা কর্তৃক নাগরিক হত্যার ঘটনা এ দেশে বহু পুরোনো। পাহাড়ে সেনাশাসনের মধ্য দিয়ে নিপীড়নের অনুশীলন হয়।’
গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফাহিম আহমদ চৌধুরী বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময়েও সেনাবাহিনীর বিতর্কিত ভূমিকা আমরা ভুলিনি ৷ যারা সেনা মদদে ক্ষমতায় এসেছে, তারা জনগণের সঙ্গে বেইমানি করেছে ৷ এর ফলাফল হিসেবে একের পর এক বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটছে। কিন্তু এ দেশে সেনাশাসনের বিরুদ্ধে বারবার বিদ্রোহ হয়েছে। আজও জনগণের প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।’
সভাপতির বক্তব্যে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক রাফিকুজ্জামান ফরিদ বলেন, ‘জনগণ একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়ে অভ্যুত্থান ঘটিয়েছিল। পুলিশি রাষ্ট্র গঠন করা অভ্যুত্থানের চেতনাবিরোধী। অথচ আমরা দেখছি বর্তমান সরকারের আড়ালেও যারা সরকার পরিচালনা করছে, তাদের দ্বারা এই বিচারবহির্ভূত, হত্যাকাণ্ড, গুম, খুনের সংস্কৃতি পুনরুজ্জীবিত হচ্ছে।’
সমাবেশে থেকে অবিলম্বে হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু বিচার, সেনাবাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা প্রত্যাহার ও সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফিরিয়ে নেওয়ার দাবি জানান জোটের নেতারা।
ছাত্ররা নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করলে বিএনপি স্বাগত জানানোর পাশাপাশি সহযোগিতাও করবে। কিন্তু সরকারে থেকে দল গঠন করলে দেশের মানুষ সেটা মেনে নেবে না বলেও সতর্ক করেছেন বিএনপির মহাসচিব।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নারীদের ব্যাপক অংশগ্রহণ না থাকলে জুলাই অভ্যুত্থান সফল হতো না। অভ্যুত্থান-পরবর্তী রাষ্ট্র গঠনেও নারীর অংশগ্রহণ জরুরি বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
১ ঘণ্টা আগেদাবি-দাওয়ার নামে দেশে ষড়যন্ত্র চলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, স্বৈরাচার পালিয়ে গেলেও স্বৈরাচারের প্রেতাত্মারা রয়ে গেছে। তারা নানান দাবি-দাওয়ার নামে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। শনিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে আব্বাস উদ্দিন খান সোহাগপুর মডেল কলেজ মাঠে
৩ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক যুবদল নেতা তৌহিদুল ইসলামসহ সব বিচারবহির্ভূত হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত এবং বিচারের দাবি জানিয়ে সমাবেশ ও মশাল মিছিল করেছে বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন। সমাবেশে দলের নেতারা অভিযোগ করেছেন, মবের মাধ্যমে কয়েকজনকে হত্যার পরে এসব ঘটনায় সরকার ব্যবস্থা না নিয়ে আরও উসকে দিচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে