নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগেকে ‘হত্যাকারী’ আখ্যা দিয়ে দলটির সঙ্গে কোনো আলোচনা না করতে আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। আজ সোমবার বিকেলে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের কথা জানান।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই সরকার অবশ্যই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলবে। কিন্তু কোনো হত্যাকারীর সঙ্গে নয়। যারা ছাত্রদের হত্যা করেছে, শিশুদের হত্যা করেছে, রাজনৈতিক নেতাদের হত্যা করেছে, তাদের বিরুদ্ধে জনগণ আছে।’
এর আগে প্রধান উপদেষ্টার রাষ্ট্রিয় বাসভবন যমুনায় এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা এই বৈঠকে অংশ নেন। বিএনপি প্রতিনিধি দলে ছিলেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান ও সালাহউদ্দিন আহমেদ।
বৈঠকের আলোচনার বিষয় জানতে চাইলে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেছি। আমরা দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে কি কি করা যায়, সে বিষয়ে আমাদের মতামত দিয়েছি। তাদের চিন্তাও আমাদের জানিয়েছেন। আমরা মনে করি এই সরকারকে সহায়তা করা দেশের প্রতিটি দেশ প্রেমিক মানুষের কর্তব্য।’
এ সময় বিরাজমান পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগকে উদ্দেশ্য করে করে ফখরুল বলেন,‘আজকে দুর্ভাগ্যজনকভাবে এই মানুষগুলো, যারা বাংলাদেশের মানুষের অধিকারকে হরণ করে নিয়েছিল, তারা আবার ভারতে পালিয়ে গিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়ে বাংলাদেশে যে বিজয় হয়েছে সেই বিজয়কে নস্যাৎ করার জন্য আবারো চক্রান্ত শুরু করেছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা একটা কথা খুব স্পষ্ট করে বলেছি-এখানে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের যে গল্প ফাঁদা হয়েছে, সেগুলো উদ্দেশ্যমূলক। সেই গল্পটা বাংলাদেশ ও এই সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করা এবং আন্দোলনকে নস্যাৎ করবার চক্রান্ত। আমরা মনে করি এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া দরকার।’
নির্বাচন নিয়ে কোনো কথা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে ফখরুল বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে আমরা কোনো কথা বলিনি। আমরা আগেও বলেছি-নির্বাচনের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে একটা নির্দিষ্ট সময় লাগবে। সেই সময়টা আমরা অবশ্যই তাদের দিয়েছি। আমরা তাদের সব বিষয়গুলোকে সমর্থন দিয়েছি।’
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগেকে ‘হত্যাকারী’ আখ্যা দিয়ে দলটির সঙ্গে কোনো আলোচনা না করতে আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। আজ সোমবার বিকেলে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের কথা জানান।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই সরকার অবশ্যই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলবে। কিন্তু কোনো হত্যাকারীর সঙ্গে নয়। যারা ছাত্রদের হত্যা করেছে, শিশুদের হত্যা করেছে, রাজনৈতিক নেতাদের হত্যা করেছে, তাদের বিরুদ্ধে জনগণ আছে।’
এর আগে প্রধান উপদেষ্টার রাষ্ট্রিয় বাসভবন যমুনায় এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা এই বৈঠকে অংশ নেন। বিএনপি প্রতিনিধি দলে ছিলেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান ও সালাহউদ্দিন আহমেদ।
বৈঠকের আলোচনার বিষয় জানতে চাইলে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেছি। আমরা দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে কি কি করা যায়, সে বিষয়ে আমাদের মতামত দিয়েছি। তাদের চিন্তাও আমাদের জানিয়েছেন। আমরা মনে করি এই সরকারকে সহায়তা করা দেশের প্রতিটি দেশ প্রেমিক মানুষের কর্তব্য।’
এ সময় বিরাজমান পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগকে উদ্দেশ্য করে করে ফখরুল বলেন,‘আজকে দুর্ভাগ্যজনকভাবে এই মানুষগুলো, যারা বাংলাদেশের মানুষের অধিকারকে হরণ করে নিয়েছিল, তারা আবার ভারতে পালিয়ে গিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়ে বাংলাদেশে যে বিজয় হয়েছে সেই বিজয়কে নস্যাৎ করার জন্য আবারো চক্রান্ত শুরু করেছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা একটা কথা খুব স্পষ্ট করে বলেছি-এখানে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের যে গল্প ফাঁদা হয়েছে, সেগুলো উদ্দেশ্যমূলক। সেই গল্পটা বাংলাদেশ ও এই সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করা এবং আন্দোলনকে নস্যাৎ করবার চক্রান্ত। আমরা মনে করি এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া দরকার।’
নির্বাচন নিয়ে কোনো কথা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে ফখরুল বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে আমরা কোনো কথা বলিনি। আমরা আগেও বলেছি-নির্বাচনের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে একটা নির্দিষ্ট সময় লাগবে। সেই সময়টা আমরা অবশ্যই তাদের দিয়েছি। আমরা তাদের সব বিষয়গুলোকে সমর্থন দিয়েছি।’
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের ওপর আদালতের নিষেধাজ্ঞার সুযোগে দলের ভেতর নতুন মেরুকরণ তৈরি হয়েছে। জিএম কাদের-বিরোধী অংশ গতকাল মঙ্গলবার এক সভায় দলের সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে মনোনীত করেছে। একই সঙ্গে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকে...
২০ মিনিট আগেজাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বক্তব্যকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সৃষ্ট দোদুল্যমান অবস্থার অবসান হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
১১ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আন্দোলনে শহীদ পরিবার, আহতদের ব্যাপারে স্পষ্ট কোনো নির্দেশিকা নেই। যাঁরা শহীদ হয়েছেন, এমনকি যাঁরা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন, জাতির পক্ষ থেকে দাবি ছিল, তাঁদের বিভিন্ন উপাধিতে ভূষিত করার। মুক্তিযুদ্ধে যেমনটা হয়েছে। তাঁদের ভাতা দেওয়ার ঘোষণা আসা উচিত ছিল; রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়ার ঘোষণা আসা উ
১৪ ঘণ্টা আগে‘জুলাই সনদ’ প্রণয়নের জন্য গত এক বছরে সবচেয়ে সোচ্চার ছিল এনসিপি। সেই অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র পাঠের অনুষ্ঠান ছিল আজ মঙ্গলবার। শুধু তা-ই নয়, জুলাই শহীদদের সংবর্ধনাসহ গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তির দিনে রাজধানীতে একাধিক অনুষ্ঠানও চলছিল। এমন দিনে এনসিপির পাঁচজন শীর্ষ নেতাকে হঠাৎ কক্সবাজারে দেখা গেছে।
১৫ ঘণ্টা আগে