নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংস্কার ও নির্বাচনের ভেতরে যে বিরোধ জিইয়ে রাখা হয়েছে, তা দূর করতে ‘সংবিধান সংস্কার পরিষদ’ নির্বাচনের প্রস্তাব করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে মতামত জমা দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এ কথা জানান দলটির নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
সংসদ ভবনে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে কমিশনের সদস্য বদিউল আলম মজুমদারের হাতে গতকাল গণসংহতি আন্দোলনের প্রতিনিধিদল তাদের মতামত হস্তান্তর করে।
এরপর গণসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল সাংবাদিকদের বলেন, ‘১৬৬টি সুপারিশের প্রত্যেকটি বিষয়ে আমরা মতামত জানিয়েছি। এর মধ্যে প্রায় ৯০ শতাংশ প্রস্তাবের ব্যাপারে আমাদের ঐকমত্য আছে। ১০ শতাংশের বিষয়ে আমাদের কোথাও আংশিক ঐকমত্য আছে বা বিরোধিতা আছে বা নতুন প্রস্তাবও আছে।’
আবুল হাসান রুবেল জানান, সংবিধানের সংস্কারের বিষয়টি জনগণের বহুদিনের আকাঙ্ক্ষা। জনগণের অভিপ্রায়কে স্বীকৃতি দিয়ে সংবিধান সংস্কার পরিষদের নির্বাচন চাওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ‘কেন আমরা নতুন গণপরিষদ বলছি না বা জাতীয় সংসদের ভেতরে সংশোধনীর কথা বলছি না। আমরা বলছি যে, যে সংবিধান আছে তার খোলনলচে পাল্টে ফেলার দরকার নেই, ফেলে দেওয়ার দরকার নেই। কিন্তু দৃশ্যত ক্ষমতাকাঠামোর পরিবর্তন দরকার। সেদিক থেকে সংবিধানের সংস্কার জনগণের অভিপ্রায় আকারে যাতে আসে এ জন্য একটা টাইম ফ্রেমের মধ্যে কাজটা সম্পন্ন করা যেতে পারে। জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে সংবিধান সংস্কার পরিষদ নির্বাচন হতে পারে।’
রাষ্ট্র সংস্কারে অন্তর্বর্তী সরকারে প্রথম পর্যায়ে গঠিত সংস্কার কমিশনগুলোর মধ্যে সংবিধান সংস্কার কমিশন, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনের গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশগুলোর ওপর ৩৮টি রাজনৈতিক দলের সুনির্দিষ্ট মতামত জানছে ঐক্য কমিশন। এরপর দলগুলোর সঙ্গে বসে তাদের মতামতের বিষয়ে আলোচনা করছে কমিশন।
বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, এনসিপিসহ ২২টি রাজনৈতিক দল ইতিমধ্যে মতামত দিয়েছে বলে জানিয়েছে কমিশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা পবন চৌধুরী। কমিশন এরই মধ্যে এলডিপি, খেলাফতে মজলিশ, লেবার পার্টি ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সঙ্গে সংলাপ করেছে। ঈদের পরে সাত ও আট এপ্রিল এবি পার্টি এবং নাগরিক ঐক্যের সঙ্গে সংলাপ করার কথা রয়েছে কমিশনের।
সংস্কার ও নির্বাচনের ভেতরে যে বিরোধ জিইয়ে রাখা হয়েছে, তা দূর করতে ‘সংবিধান সংস্কার পরিষদ’ নির্বাচনের প্রস্তাব করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে মতামত জমা দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এ কথা জানান দলটির নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
সংসদ ভবনে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে কমিশনের সদস্য বদিউল আলম মজুমদারের হাতে গতকাল গণসংহতি আন্দোলনের প্রতিনিধিদল তাদের মতামত হস্তান্তর করে।
এরপর গণসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল সাংবাদিকদের বলেন, ‘১৬৬টি সুপারিশের প্রত্যেকটি বিষয়ে আমরা মতামত জানিয়েছি। এর মধ্যে প্রায় ৯০ শতাংশ প্রস্তাবের ব্যাপারে আমাদের ঐকমত্য আছে। ১০ শতাংশের বিষয়ে আমাদের কোথাও আংশিক ঐকমত্য আছে বা বিরোধিতা আছে বা নতুন প্রস্তাবও আছে।’
আবুল হাসান রুবেল জানান, সংবিধানের সংস্কারের বিষয়টি জনগণের বহুদিনের আকাঙ্ক্ষা। জনগণের অভিপ্রায়কে স্বীকৃতি দিয়ে সংবিধান সংস্কার পরিষদের নির্বাচন চাওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ‘কেন আমরা নতুন গণপরিষদ বলছি না বা জাতীয় সংসদের ভেতরে সংশোধনীর কথা বলছি না। আমরা বলছি যে, যে সংবিধান আছে তার খোলনলচে পাল্টে ফেলার দরকার নেই, ফেলে দেওয়ার দরকার নেই। কিন্তু দৃশ্যত ক্ষমতাকাঠামোর পরিবর্তন দরকার। সেদিক থেকে সংবিধানের সংস্কার জনগণের অভিপ্রায় আকারে যাতে আসে এ জন্য একটা টাইম ফ্রেমের মধ্যে কাজটা সম্পন্ন করা যেতে পারে। জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে সংবিধান সংস্কার পরিষদ নির্বাচন হতে পারে।’
রাষ্ট্র সংস্কারে অন্তর্বর্তী সরকারে প্রথম পর্যায়ে গঠিত সংস্কার কমিশনগুলোর মধ্যে সংবিধান সংস্কার কমিশন, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনের গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশগুলোর ওপর ৩৮টি রাজনৈতিক দলের সুনির্দিষ্ট মতামত জানছে ঐক্য কমিশন। এরপর দলগুলোর সঙ্গে বসে তাদের মতামতের বিষয়ে আলোচনা করছে কমিশন।
বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, এনসিপিসহ ২২টি রাজনৈতিক দল ইতিমধ্যে মতামত দিয়েছে বলে জানিয়েছে কমিশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা পবন চৌধুরী। কমিশন এরই মধ্যে এলডিপি, খেলাফতে মজলিশ, লেবার পার্টি ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সঙ্গে সংলাপ করেছে। ঈদের পরে সাত ও আট এপ্রিল এবি পার্টি এবং নাগরিক ঐক্যের সঙ্গে সংলাপ করার কথা রয়েছে কমিশনের।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ‘অনেকে বলে, হুজুর, আওয়ামী লীগও চাঁদাবাজ, বিএনপিও চাঁদাবাজ—পার্থক্যটা কী? এই দুইটার মধ্যে পার্থক্য হলো, একটা ছ্যাঁচড়া চাঁদাবাজ, আরেকটা শাহি চাঁদাবাজ। আওয়ামী লীগ লুটপাট করেছে হাজার হাজার শত শত কোটি। এরা হলো শাহি চোর...
৭ মিনিট আগেবিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে জামায়াতে ইসলামীর ‘জন্মদাতা’ আখ্যা দিয়েছেন কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বিএনপির আহ্বায়ক কামরুল হুদা। তাঁর এই বিস্ফোরক মন্তব্যের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ায় এলাকায় চলছে নানা আলোচনা–সমালোচনা।
১৬ মিনিট আগেনিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা ছাত্রলীগের ৪২১ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা ও কয়েকটি দাবিতে প্রশাসনকে স্মারকলিপি দিয়েছেন শাখা ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা। আজ রোববার (২০ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ট্রেজারার, প্রক্টর ও রেজিস্ট্রার বরাবর এই স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগে‘স্বাধীনতাযুদ্ধে যেমন আমাদের রক্ত রয়েছে, জীবনদান রয়েছে, শ্রম রয়েছে, তেমনি আন্দোলনেও আমাদের রক্তদান, শ্রম ও কষ্ট রয়েছে। এখন আওয়ামী লীগ নেই। এরপর বিএনপিও থাকবে না, তাহলে কি একাত্তরের রাজাকারেরা দেশ চালাবে। এটা আমরা বেঁচে থাকতে মেনে নেব না।’
৩ ঘণ্টা আগে