নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশন গঠনে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মাধ্যমে বিএনপি সার্চ কমিটির কাছে নাম প্রস্তাব করেছে বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ। তিনি বলেন, ‘বিএনপি বলেছে তাঁরা সার্চ কমিটিতে নাম দেবে না। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী সাহেব কার? আমরাতো জানতাম উনি বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা। তিনি যদি নাম দেন, সেই নামটা বিএনপির পক্ষ থেকে দেওয়া হয়না? আমরাতো সেটা বলতে পারি।’
আজ বুধবার আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন হানিফ।
বিএনপি সরাসরি না দিয়ে আরেকজনের মাধ্যমে দেওয়াচ্ছে বলে দাবি করেন হানিফ। বলেন, ‘আর রাজনৈতিক স্ট্যান্টবাজি করছে। বিএনপি সকালে এক কথা বলে, বিকেলে এক কথা বলে।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে আইনানুযায়ী গঠিত সার্চ কমিটি সবার সঙ্গে আলাপ করে, নাম সংগ্রহ করেছে। এখন যাচাই-বাছাই করে রাষ্ট্রপতির কাছে ১০ টি নাম প্রস্তাব করবে। রাষ্ট্রপতি সেই নাম থেকে ৫ জনের কমিশন গঠন করবেন।’
বিএনপি নাম না দেওয়ায় নতুন কমিশন কি প্রশ্নবিদ্ধ হবে নাকি এমন প্রশ্নের জবাবে হানিফ বলেন, ‘কেন প্রশ্নবিদ্ধ হবে? কোনো একটি দল নাম দিলে কি দিলো না, এই জন্য কি নির্বাচন কমিশন প্রশ্নবিদ্ধ হবে? বিএনপি যখন রাষ্ট্রক্ষমতায় ছিলো তারা কার সঙ্গে আলাপ করে কমিশন গঠন করেছিলো? কারো সঙ্গে আলাপ করেই করেনি। বেগম খালেদা জিয়া নাম পাঠিয়ে দিয়েছিলো, রাষ্ট্রপতি সেখান থেকে কমিশন গঠন করেছিলেন।’
হানিফ বলেন, ‘সেইসময় তারা কোন দলের সঙ্গে আলাপ করেছিলো? এখনতো আইনও করা হয়েছে। সেইমতো কমিশন গঠন করা হবে। তারপরও এটা নিয়ে যদি কেউ প্রশ্ন করে বুঝতে হবে তারা দেশের নির্বাচন ও রাজনীতিকে সুষ্ঠু দেখতে চায় না। যারা রাজনীতিকে সবসময়ই একটি অস্বস্তিকর ও বিভ্রান্তিকর রাখতে চায়, তারাই এই ধরনের প্রশ্ন তুলতে পারে।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন গঠনে রাষ্ট্রপতি যখন সংলাপ ডেকেছিলেন। তখন বিএনপি বলেছি আমরা আইন চাই। সেইসময় আমাদের আইনমন্ত্রী বলেছিলেন নির্বাচন কমিশন আইন দ্রুত করা কঠিন হয়ে যাবে। বিএনপি মহাসচিব বলেছিলেন সরকার চাইলে একদিনেই আইন করতে পারবে। এই আইন সংসদে পাস হওয়ার আগে আলোচনায় তাদের দলীয় সাংসদরা মতামত দিয়েছিলো।এই বিলটা সার্বজনীনভাবে গৃহীত হয়েছে। এখন তাঁরা বলছে সরকার তড়িঘড়ি করে বিল পাস করেছে৷ এটা দুরভিসন্ধিমূলক। এটা পরস্পর বিরোধী বক্তব্য। সরকারের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করে মানুষকে বিভ্রান্ত করাই তাদের রাজনীতি।’
আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত নামের বাহির থেকে নির্বাচন কমিশন নিয়োগ হলে দলটি সাধুবাদ জানাবে বলে জানান দলটির এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, ‘নাম বাছাই করা সার্চ কমিটির এখতিয়ার। তাঁরা প্রস্তাবিত নাম থেকে সবথেকে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তির নাম রাষ্ট্রপতির কাছে প্রস্তাব করবে। সেই নাম আমাদের থেকে দেওয়া হোক বা না হোক, মনেকরি একটি ভালো নির্বাচন কমিশন গঠনই কাম্য। সেটাই আমরা প্রত্যাশা করি।’
নির্বাচন কমিশন গঠনে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মাধ্যমে বিএনপি সার্চ কমিটির কাছে নাম প্রস্তাব করেছে বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ। তিনি বলেন, ‘বিএনপি বলেছে তাঁরা সার্চ কমিটিতে নাম দেবে না। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী সাহেব কার? আমরাতো জানতাম উনি বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা। তিনি যদি নাম দেন, সেই নামটা বিএনপির পক্ষ থেকে দেওয়া হয়না? আমরাতো সেটা বলতে পারি।’
আজ বুধবার আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন হানিফ।
বিএনপি সরাসরি না দিয়ে আরেকজনের মাধ্যমে দেওয়াচ্ছে বলে দাবি করেন হানিফ। বলেন, ‘আর রাজনৈতিক স্ট্যান্টবাজি করছে। বিএনপি সকালে এক কথা বলে, বিকেলে এক কথা বলে।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে আইনানুযায়ী গঠিত সার্চ কমিটি সবার সঙ্গে আলাপ করে, নাম সংগ্রহ করেছে। এখন যাচাই-বাছাই করে রাষ্ট্রপতির কাছে ১০ টি নাম প্রস্তাব করবে। রাষ্ট্রপতি সেই নাম থেকে ৫ জনের কমিশন গঠন করবেন।’
বিএনপি নাম না দেওয়ায় নতুন কমিশন কি প্রশ্নবিদ্ধ হবে নাকি এমন প্রশ্নের জবাবে হানিফ বলেন, ‘কেন প্রশ্নবিদ্ধ হবে? কোনো একটি দল নাম দিলে কি দিলো না, এই জন্য কি নির্বাচন কমিশন প্রশ্নবিদ্ধ হবে? বিএনপি যখন রাষ্ট্রক্ষমতায় ছিলো তারা কার সঙ্গে আলাপ করে কমিশন গঠন করেছিলো? কারো সঙ্গে আলাপ করেই করেনি। বেগম খালেদা জিয়া নাম পাঠিয়ে দিয়েছিলো, রাষ্ট্রপতি সেখান থেকে কমিশন গঠন করেছিলেন।’
হানিফ বলেন, ‘সেইসময় তারা কোন দলের সঙ্গে আলাপ করেছিলো? এখনতো আইনও করা হয়েছে। সেইমতো কমিশন গঠন করা হবে। তারপরও এটা নিয়ে যদি কেউ প্রশ্ন করে বুঝতে হবে তারা দেশের নির্বাচন ও রাজনীতিকে সুষ্ঠু দেখতে চায় না। যারা রাজনীতিকে সবসময়ই একটি অস্বস্তিকর ও বিভ্রান্তিকর রাখতে চায়, তারাই এই ধরনের প্রশ্ন তুলতে পারে।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন গঠনে রাষ্ট্রপতি যখন সংলাপ ডেকেছিলেন। তখন বিএনপি বলেছি আমরা আইন চাই। সেইসময় আমাদের আইনমন্ত্রী বলেছিলেন নির্বাচন কমিশন আইন দ্রুত করা কঠিন হয়ে যাবে। বিএনপি মহাসচিব বলেছিলেন সরকার চাইলে একদিনেই আইন করতে পারবে। এই আইন সংসদে পাস হওয়ার আগে আলোচনায় তাদের দলীয় সাংসদরা মতামত দিয়েছিলো।এই বিলটা সার্বজনীনভাবে গৃহীত হয়েছে। এখন তাঁরা বলছে সরকার তড়িঘড়ি করে বিল পাস করেছে৷ এটা দুরভিসন্ধিমূলক। এটা পরস্পর বিরোধী বক্তব্য। সরকারের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করে মানুষকে বিভ্রান্ত করাই তাদের রাজনীতি।’
আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত নামের বাহির থেকে নির্বাচন কমিশন নিয়োগ হলে দলটি সাধুবাদ জানাবে বলে জানান দলটির এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, ‘নাম বাছাই করা সার্চ কমিটির এখতিয়ার। তাঁরা প্রস্তাবিত নাম থেকে সবথেকে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তির নাম রাষ্ট্রপতির কাছে প্রস্তাব করবে। সেই নাম আমাদের থেকে দেওয়া হোক বা না হোক, মনেকরি একটি ভালো নির্বাচন কমিশন গঠনই কাম্য। সেটাই আমরা প্রত্যাশা করি।’
ছাত্ররা নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করলে বিএনপি স্বাগত জানানোর পাশাপাশি সহযোগিতাও করবে। কিন্তু সরকারে থেকে দল গঠন করলে দেশের মানুষ সেটা মেনে নেবে না বলেও সতর্ক করেছেন বিএনপির মহাসচিব।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নারীদের ব্যাপক অংশগ্রহণ না থাকলে জুলাই অভ্যুত্থান সফল হতো না। অভ্যুত্থান-পরবর্তী রাষ্ট্র গঠনেও নারীর অংশগ্রহণ জরুরি বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
১ ঘণ্টা আগেদাবি-দাওয়ার নামে দেশে ষড়যন্ত্র চলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, স্বৈরাচার পালিয়ে গেলেও স্বৈরাচারের প্রেতাত্মারা রয়ে গেছে। তারা নানান দাবি-দাওয়ার নামে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। শনিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে আব্বাস উদ্দিন খান সোহাগপুর মডেল কলেজ মাঠে
৩ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনীর হাতে আটক যুবদল নেতা মো. তৌহিদুল ইসলামের মৃত্যুর ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের নেতা-কর্মীরা। জোটের নেতারা বলেছেন, সরকার গত সেপ্টেম্বর মাস থেকে এ পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে ১৪ জন নাগরিককে বিচার বহির্ভূতভাবে হত্যা করে গণ-অভ্যুত্থানের
৩ ঘণ্টা আগে