নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যে তীব্র নিন্দা ও ঘৃণা জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। খালেদা জিয়াকে নিয়ে করা বক্তব্য প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে রিজভী বলেন, ‘আপনার এই বক্তব্য হচ্ছে নারী বিদ্বেষী বক্তব্য। এইভাবে বলবেন না। আমরা আপনার এই বক্তব্যের শুধু নিন্দা জানাব না, ঘৃণা জানাচ্ছি।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের সুস্থতা কামনায় ঢাকা-৮ ও ৯ আসনের বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠন এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
বুধবার আওয়ামী লীগের এক আলোচনা সভায় পদ্মা সেতু প্রসঙ্গে বক্তৃতাকালে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘খালেদা জিয়া বলেছিল, জোড়াতালি দিয়ে পদ্মা সেতু বানাচ্ছে। সেতুতে যে স্প্যানগুলো বসাচ্ছে, এগুলো তাঁর কাছে ছিল জোড়াতালি দেওয়া। বলেছিল, জোড়াতালি দিয়ে পদ্মা সেতু বানাচ্ছে, ওখানে চড়া যাবে না। চড়লে ভেঙে পড়বে। আবার তাঁর সঙ্গে কিছু দোসরেরাও…তাদেরকে এখন কী করা উচিত? পদ্মা সেতুতে নিয়ে গিয়ে ওখান থেকে টুস করে নদীতে ফেলে দেওয়া উচিত।’
এই বক্তব্যের সমালোচনা করে রিজভী বলেন, ‘তাঁর (প্রধানমন্ত্রী) কথা-বার্তা তো শালীন হওয়া দরকার, ভদ্র হওয়া দরকার। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর কথাবার্তা যদি গুণ্ডা-পাণ্ডার মত হয়, শীর্ষ সন্ত্রাসীর মত হয়, সেটা তো ভালো লাগার কথা নয়। দেশ কারা চালাচ্ছে? তাহলে বুঝতে হবে দেশ লুটেরারা চালাচ্ছে, মাফিয়ারা চালাচ্ছে।’
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে রিজভী বলেন, ‘পদ্মা সেতু করছেন। পদ্মা সেতু কি আপনার পৈতৃক টাকা দিয়ে হচ্ছে, বাপের বাড়ি বা স্বামীর সম্পত্তি থেকে করছেন? আমার-আপনার পকেটের টাকা দিয়ে হচ্ছে। আর আপনি বলেন, কত বড় শিষ্টাচার বহির্ভূত কথা। সাবেক প্রধানমন্ত্রী, একজন মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী, তাঁকে বলছেন পদ্মা নদীতে টুস করে ফেলে দিতে হবে। এটা তো গুণ্ডা-পাণ্ডার কথা, পাড়া-মহল্লার সন্ত্রাসীর কথা। ড. ইউনূস, যিনি দেশের জন্য আন্তর্জাতিক সম্মান নিয়ে এসেছেন, তাঁকে বলছেন চুবানি দিতে।’
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যে তীব্র নিন্দা ও ঘৃণা জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। খালেদা জিয়াকে নিয়ে করা বক্তব্য প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে রিজভী বলেন, ‘আপনার এই বক্তব্য হচ্ছে নারী বিদ্বেষী বক্তব্য। এইভাবে বলবেন না। আমরা আপনার এই বক্তব্যের শুধু নিন্দা জানাব না, ঘৃণা জানাচ্ছি।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের সুস্থতা কামনায় ঢাকা-৮ ও ৯ আসনের বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠন এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
বুধবার আওয়ামী লীগের এক আলোচনা সভায় পদ্মা সেতু প্রসঙ্গে বক্তৃতাকালে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘খালেদা জিয়া বলেছিল, জোড়াতালি দিয়ে পদ্মা সেতু বানাচ্ছে। সেতুতে যে স্প্যানগুলো বসাচ্ছে, এগুলো তাঁর কাছে ছিল জোড়াতালি দেওয়া। বলেছিল, জোড়াতালি দিয়ে পদ্মা সেতু বানাচ্ছে, ওখানে চড়া যাবে না। চড়লে ভেঙে পড়বে। আবার তাঁর সঙ্গে কিছু দোসরেরাও…তাদেরকে এখন কী করা উচিত? পদ্মা সেতুতে নিয়ে গিয়ে ওখান থেকে টুস করে নদীতে ফেলে দেওয়া উচিত।’
এই বক্তব্যের সমালোচনা করে রিজভী বলেন, ‘তাঁর (প্রধানমন্ত্রী) কথা-বার্তা তো শালীন হওয়া দরকার, ভদ্র হওয়া দরকার। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর কথাবার্তা যদি গুণ্ডা-পাণ্ডার মত হয়, শীর্ষ সন্ত্রাসীর মত হয়, সেটা তো ভালো লাগার কথা নয়। দেশ কারা চালাচ্ছে? তাহলে বুঝতে হবে দেশ লুটেরারা চালাচ্ছে, মাফিয়ারা চালাচ্ছে।’
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে রিজভী বলেন, ‘পদ্মা সেতু করছেন। পদ্মা সেতু কি আপনার পৈতৃক টাকা দিয়ে হচ্ছে, বাপের বাড়ি বা স্বামীর সম্পত্তি থেকে করছেন? আমার-আপনার পকেটের টাকা দিয়ে হচ্ছে। আর আপনি বলেন, কত বড় শিষ্টাচার বহির্ভূত কথা। সাবেক প্রধানমন্ত্রী, একজন মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী, তাঁকে বলছেন পদ্মা নদীতে টুস করে ফেলে দিতে হবে। এটা তো গুণ্ডা-পাণ্ডার কথা, পাড়া-মহল্লার সন্ত্রাসীর কথা। ড. ইউনূস, যিনি দেশের জন্য আন্তর্জাতিক সম্মান নিয়ে এসেছেন, তাঁকে বলছেন চুবানি দিতে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মধ্যে ১৩ জুন লন্ডনে এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। নির্বাচন নিয়ে চলমান অস্থিরতা ও সময়সূচি নিয়ে দ্বন্দ্বের প্রেক্ষাপটে এই সাক্ষাৎকে রাজনৈতিকভাবে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দর বা রাখাইন করিডর বিদেশি কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়ার মতো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত কেবলমাত্র একটি জনগণের নির্বাচনে নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকারের মাধ্যমেই নেওয়া যেতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী সালাহউদ্দিন আহমদ।
৮ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য জুবাইরুল আলম মানিক বলেন, ‘শেখ হাসিনার মতো মাফিয়াকে বিতাড়িত করে দিয়েছি, এখন দেশে আমরাই বড় মাফিয়া। আমাদের চেয়ে বড় মাফিয়া দেশে আর কেউ নেই।’
৮ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার খুনের সঙ্গে জড়িত টিউলিপ সিদ্দিকের সঙ্গে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাক্ষাৎ হলে তা ’২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের সঙ্গে প্রতারণা করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ।
৯ ঘণ্টা আগে