নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা
রোডমার্চে বাধা ও হামলার প্রতিবাদে এবং অসহনীয় লোডশেডিং, বিদুৎ ও জ্বালানি সংকট সমাধানের দাবিতে দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। আজ রোববার রাজধানীর তোপখানা রোডে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়।
ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী ১২ জুন সোমবার ঢাকা ও ঢাকার বাইরে সমাবেশ ও বিক্ষোভ করবে গণতন্ত্র মঞ্চ। এদিন বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। ১৯ জুন বেলা ১১টায় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয় অভিমুখে বিক্ষোভ মিছিল করবেন মঞ্চের নেতা-কর্মীরা। গণতন্ত্র মঞ্চের শরিক দল বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক এসব কর্মসূচির ঘোষণা দেন।
দিনাজপুর অভিমুখে অনুষ্ঠিত রোড মার্চে হামলা ও বাধা দেওয়ার অভিযোগ করে সংবাদ সম্মেলনে সাইফুল হক বলেন, ‘ওই সব হামলার ঘটনা প্রমাণ করে আওয়ামী লীগ সরকার এখন এক গণ আতঙ্কে ভুগছে। ক্ষমতা হারানোর ভয়ে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ-মিছিলেও তারা বেসামাল হয়ে পড়েছে। এখনো তারা যে দমন করেই গদি টিকিয়ে রাখতে চায় তাও পরিষ্কার। এই কাজে প্রশাসনকে তারা দলীয় প্রতিষ্ঠান হিসাবে ব্যবহার করতেই যে তৎপর আমাদের গত ৪ জুন থেকে ৭ জুনের রোড মার্চের ঘটনাবলিও তা আরেকবার প্রমাণ করেছে।’
সাইফুল হক বলেন, ‘সরকার, পুলিশ প্রশাসন ও সরকারি দলের এতসব বাধা, হামলা, আক্রমণ, উসকানি ও ত্রাস সৃষ্টির পরেও রোড মার্চের পথে পথে আমরা মানুষের অকুণ্ঠ সমর্থন, সহযোগিতা ও ভালোবাসা পেয়েছি। প্রচণ্ড গরম উপেক্ষা করে সমাবেশগুলোতে হাজার হাজার মানুষ অংশ নিয়েছে। বিদ্যমান ফ্যাসিবাদী দুঃশাসন অবসানে তারা তাদের মরিয়া লড়াইয়ের মনোভাবের বার্তা দিয়েছে।’
সাইফুল হক আরও বলেন, ‘জনগণ অনতিবিলম্বে দুর্নীতিবাজ, গণবিরোধী, ভোটের অধিকার হরণকারী গায়ের জোরে ক্ষমতায় আঁকড়ে থাকা এই সরকারের কবল থেকে মুক্তি চায়। মানুষ কোনোভাবে আর এই সরকারকে নিতে পারছে না। তারা সত্যিকারের একটি পরিবর্তনের জন্য উন্মুখ হয়ে আছে।’
সংবাদ সম্মেলনে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
রোডমার্চে বাধা ও হামলার প্রতিবাদে এবং অসহনীয় লোডশেডিং, বিদুৎ ও জ্বালানি সংকট সমাধানের দাবিতে দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। আজ রোববার রাজধানীর তোপখানা রোডে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়।
ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী ১২ জুন সোমবার ঢাকা ও ঢাকার বাইরে সমাবেশ ও বিক্ষোভ করবে গণতন্ত্র মঞ্চ। এদিন বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। ১৯ জুন বেলা ১১টায় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয় অভিমুখে বিক্ষোভ মিছিল করবেন মঞ্চের নেতা-কর্মীরা। গণতন্ত্র মঞ্চের শরিক দল বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক এসব কর্মসূচির ঘোষণা দেন।
দিনাজপুর অভিমুখে অনুষ্ঠিত রোড মার্চে হামলা ও বাধা দেওয়ার অভিযোগ করে সংবাদ সম্মেলনে সাইফুল হক বলেন, ‘ওই সব হামলার ঘটনা প্রমাণ করে আওয়ামী লীগ সরকার এখন এক গণ আতঙ্কে ভুগছে। ক্ষমতা হারানোর ভয়ে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ-মিছিলেও তারা বেসামাল হয়ে পড়েছে। এখনো তারা যে দমন করেই গদি টিকিয়ে রাখতে চায় তাও পরিষ্কার। এই কাজে প্রশাসনকে তারা দলীয় প্রতিষ্ঠান হিসাবে ব্যবহার করতেই যে তৎপর আমাদের গত ৪ জুন থেকে ৭ জুনের রোড মার্চের ঘটনাবলিও তা আরেকবার প্রমাণ করেছে।’
সাইফুল হক বলেন, ‘সরকার, পুলিশ প্রশাসন ও সরকারি দলের এতসব বাধা, হামলা, আক্রমণ, উসকানি ও ত্রাস সৃষ্টির পরেও রোড মার্চের পথে পথে আমরা মানুষের অকুণ্ঠ সমর্থন, সহযোগিতা ও ভালোবাসা পেয়েছি। প্রচণ্ড গরম উপেক্ষা করে সমাবেশগুলোতে হাজার হাজার মানুষ অংশ নিয়েছে। বিদ্যমান ফ্যাসিবাদী দুঃশাসন অবসানে তারা তাদের মরিয়া লড়াইয়ের মনোভাবের বার্তা দিয়েছে।’
সাইফুল হক আরও বলেন, ‘জনগণ অনতিবিলম্বে দুর্নীতিবাজ, গণবিরোধী, ভোটের অধিকার হরণকারী গায়ের জোরে ক্ষমতায় আঁকড়ে থাকা এই সরকারের কবল থেকে মুক্তি চায়। মানুষ কোনোভাবে আর এই সরকারকে নিতে পারছে না। তারা সত্যিকারের একটি পরিবর্তনের জন্য উন্মুখ হয়ে আছে।’
সংবাদ সম্মেলনে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সমাবেশে নারীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ অবসানের পর মানবিক বাংলাদেশ গঠনের সুযোগ সামনে এসেছে। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে শহীদদের কাঙ্ক্ষিত দেশ গঠনের জন্য আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আগামী দিনে নারীদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একজন মায়ের চোখে যেমন বাংলাদেশ হওয়া দরকার, তেমন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এই সনদে শুধু কমিশন নয়, সব রাজনৈতিক দল সই করবে। এটি একটি জাতীয় ঐকমত্য। এটি জনগণের সার্বভৌম অভিপ্রায়। এটি আইনের চেয়েও বড়। এটি একধরনের “লেজিটিমেট এক্সপেকটেশন অব দ্য পিপল”। জনগণের এই প্রত্যাশা সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে যুক্ত করার জন্য আমরা অঙ্গীকার করেছি। গণ-অভ্যুত্থান ও
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে দেশের স্বাধীনতা মেনে নিয়েই করতে হবে। পাকিস্তানের সঙ্গে শুধু ভুল-বোঝাবুঝির জন্য বাংলাদেশ আলাদা হয়েছে—এ ধরনের বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের বিষয়ে জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘বিএনপি বলছে, এর কোনো আইনি ভিত্তি নেই। কিন্তু আমরা মনে করি, শুধু প্রতিশ্রুতির ওপর নির্ভর করলে হবে না। আইনি ভিত্তি না থাকলে এই চার্টার মূল্যহীন হয়ে পড়বে। সে জন্য আমরা কমিশন এবং সরকারের বিরুদ্ধে কমপেনসেট মামলা করব।’
৪ ঘণ্টা আগে