খানসামা (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
আবুল হাসান মাহমুদ আলী। তিনি সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও দিনাজপুর-৪ (খানসামা ও চিরিরবন্দর) সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগের বর্তমান সংসদ সদস্য। টানা চতুর্থবারের মতো পেয়েছেন দলীয় মনোনয়ন। ইসিতে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী ১৫ বছরে তাঁর সম্পদ বেড়েছে প্রায় ৪১ গুণ।
জানা যায়, বর্তমানে আবুল হাসান মাহমুদ আলী ১৬ কোটি ৩ লাখ ১৩ হাজার ৪৭৮ টাকার অস্থাবর সম্পদের মালিক। যেখানে ২০০৯ সালের হলফনামা অনুযায়ী তাঁর অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ছিল ৩৮ লাখ ৬৯ হাজার ৬৭৮ টাকা।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেওয়া হলফনামা বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, মাহমুদ আলী বছরে আয় করেন ২ কোটি ৯৯ লাখ ৬৮ হাজার ৮৯ টাকা। বর্তমানে নগদ ১ কোটি ৮ লাখ ৫৫ হাজার ৫৭৫ টাকা রয়েছে। ব্যাংকে জমা রয়েছে ১৩ কোটি ৮৮ লাখ ১৩ হাজার ৩২৯ টাকা। সঞ্চয়পত্র স্থায়ী আমানতের পরিমাণ গত ৫ বছরের চেয়ে অনেক কমে গিয়ে ৫০ লাখ টাকা। স্থাবর সম্পদ হিসেবে আগে যা ছিল এখনো তাই, কোনো পরিবর্তন নেই। এবারের হলফনামায় মাহমুদ আলীর স্ত্রীর নামে কোনো সম্পদ দেখানো হয়নি, দেখানো হয়নি কোনো স্থাবর সম্পদও।
৫ বছর আগে ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী অস্থাবর সম্পদ ছিল ৬ কোটি ১৫ লাখ ৭৮ হাজার ৯১৯ টাকা। বাৎসরিক আয় ছিল ২৩ লাখ ২৭ হাজার ৫৮০ টাকা। নগদ টাকার পরিমাণ ছিল ২২ লাখ ৯৭ হাজার ৩৮৪ টাকা। ব্যাংকে ছিল ১ কোটি ৩০ লাখ ৯৬ হাজার ৫৬৩ টাকা। সঞ্চয়পত্র স্থায়ী আমানতের পরিমাণ ছিল ৪ কোটি ৩৩ লাখ ৭৬ হাজার ৬১২ টাকা। স্থাবর সম্পদ হিসেবে দেখিয়েছিলেন বারিধারার ১০ কাঠার একটি প্লট, ধানমন্ডির একটি ফ্ল্যাট ও ডেভেলপার কোম্পানির কাছে হস্তান্তরিত তিনতলার একটি ভবন।
নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী জানা যায়, অস্থাবর সম্পদ ছিল ৩৮ লাখ ৬৯ হাজার ৬৭৮ টাকা। বাৎসরিক আয় হিসেবে বাড়ি ভাড়া থেকে দেখানো হয়েছে ১৮ লাখ টাকা। নগদ টাকার পরিমাণ ছিল ১২ লাখ ৩৬ হাজার ১৮ টাকা। সেই সঙ্গে ৭ লোখ ২৫ হাজার টাকা দামের একটি মোটরগাড়ি এবং ১ লাখ ৮ হাজার ৬৬০ টাকার স্বর্ণ, ইলেকট্রনিক ও আসবাব সামগ্রী হলফনামায় দেখানো হয়। দায়দেনা হিসাবে হাউস বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশনের কাছে ১ লাখ ৯৯ হাজার ৮১২ টাকা হলফনামায় উল্লেখ ছিল।
সেই সময়ে স্থাবর সম্পদ হিসেবে অকৃষি জমি ১০ কাঠা, একটি ৩ তলাবিশিষ্ট ফ্ল্যাট ও উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া ২টি অ্যাপার্টমেন্ট দেখিয়েছেন। অন্যদিকে তাঁর স্ত্রীর নামে নগদ ২ লাখ টাকা, পৈতৃক সূত্রে প্রাপ্ত ৩ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র ও উত্তরাধিকার সূত্রে ৩টি অ্যাপার্টমেন্ট আছে বলে হলফনামায় উল্লেখ ছিল। অন্যদিকে প্রার্থীর ওপর নির্ভরশীলদের আয় ছিল ২ লাখ ১৫ হাজার ৩৫২ টাকা।
সাবেক এই রাষ্ট্রদূত পেশা হিসেবে উল্লেখ করেন ১৯৬৬ সালে পাকিস্তান ফরেন সার্ভিসে যোগদান করে ঢাকা ও বিভিন্ন দেশে কাজ করে ২০০১ সালে চাকরি থেকে অবসর নেন। বর্তমানে তিনি রাজনীতির সঙ্গে জড়িত বলে উল্লেখ করেন। গত সংসদ নির্বাচনে দাখিল করা হলফনামায় পেশাতেও তিনি একই কথা উল্লেখ করেছিলেন বলে জানা গেছে।
আবুল হাসান মাহমুদ আলী। তিনি সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও দিনাজপুর-৪ (খানসামা ও চিরিরবন্দর) সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগের বর্তমান সংসদ সদস্য। টানা চতুর্থবারের মতো পেয়েছেন দলীয় মনোনয়ন। ইসিতে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী ১৫ বছরে তাঁর সম্পদ বেড়েছে প্রায় ৪১ গুণ।
জানা যায়, বর্তমানে আবুল হাসান মাহমুদ আলী ১৬ কোটি ৩ লাখ ১৩ হাজার ৪৭৮ টাকার অস্থাবর সম্পদের মালিক। যেখানে ২০০৯ সালের হলফনামা অনুযায়ী তাঁর অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ছিল ৩৮ লাখ ৬৯ হাজার ৬৭৮ টাকা।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেওয়া হলফনামা বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, মাহমুদ আলী বছরে আয় করেন ২ কোটি ৯৯ লাখ ৬৮ হাজার ৮৯ টাকা। বর্তমানে নগদ ১ কোটি ৮ লাখ ৫৫ হাজার ৫৭৫ টাকা রয়েছে। ব্যাংকে জমা রয়েছে ১৩ কোটি ৮৮ লাখ ১৩ হাজার ৩২৯ টাকা। সঞ্চয়পত্র স্থায়ী আমানতের পরিমাণ গত ৫ বছরের চেয়ে অনেক কমে গিয়ে ৫০ লাখ টাকা। স্থাবর সম্পদ হিসেবে আগে যা ছিল এখনো তাই, কোনো পরিবর্তন নেই। এবারের হলফনামায় মাহমুদ আলীর স্ত্রীর নামে কোনো সম্পদ দেখানো হয়নি, দেখানো হয়নি কোনো স্থাবর সম্পদও।
৫ বছর আগে ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী অস্থাবর সম্পদ ছিল ৬ কোটি ১৫ লাখ ৭৮ হাজার ৯১৯ টাকা। বাৎসরিক আয় ছিল ২৩ লাখ ২৭ হাজার ৫৮০ টাকা। নগদ টাকার পরিমাণ ছিল ২২ লাখ ৯৭ হাজার ৩৮৪ টাকা। ব্যাংকে ছিল ১ কোটি ৩০ লাখ ৯৬ হাজার ৫৬৩ টাকা। সঞ্চয়পত্র স্থায়ী আমানতের পরিমাণ ছিল ৪ কোটি ৩৩ লাখ ৭৬ হাজার ৬১২ টাকা। স্থাবর সম্পদ হিসেবে দেখিয়েছিলেন বারিধারার ১০ কাঠার একটি প্লট, ধানমন্ডির একটি ফ্ল্যাট ও ডেভেলপার কোম্পানির কাছে হস্তান্তরিত তিনতলার একটি ভবন।
নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী জানা যায়, অস্থাবর সম্পদ ছিল ৩৮ লাখ ৬৯ হাজার ৬৭৮ টাকা। বাৎসরিক আয় হিসেবে বাড়ি ভাড়া থেকে দেখানো হয়েছে ১৮ লাখ টাকা। নগদ টাকার পরিমাণ ছিল ১২ লাখ ৩৬ হাজার ১৮ টাকা। সেই সঙ্গে ৭ লোখ ২৫ হাজার টাকা দামের একটি মোটরগাড়ি এবং ১ লাখ ৮ হাজার ৬৬০ টাকার স্বর্ণ, ইলেকট্রনিক ও আসবাব সামগ্রী হলফনামায় দেখানো হয়। দায়দেনা হিসাবে হাউস বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশনের কাছে ১ লাখ ৯৯ হাজার ৮১২ টাকা হলফনামায় উল্লেখ ছিল।
সেই সময়ে স্থাবর সম্পদ হিসেবে অকৃষি জমি ১০ কাঠা, একটি ৩ তলাবিশিষ্ট ফ্ল্যাট ও উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া ২টি অ্যাপার্টমেন্ট দেখিয়েছেন। অন্যদিকে তাঁর স্ত্রীর নামে নগদ ২ লাখ টাকা, পৈতৃক সূত্রে প্রাপ্ত ৩ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র ও উত্তরাধিকার সূত্রে ৩টি অ্যাপার্টমেন্ট আছে বলে হলফনামায় উল্লেখ ছিল। অন্যদিকে প্রার্থীর ওপর নির্ভরশীলদের আয় ছিল ২ লাখ ১৫ হাজার ৩৫২ টাকা।
সাবেক এই রাষ্ট্রদূত পেশা হিসেবে উল্লেখ করেন ১৯৬৬ সালে পাকিস্তান ফরেন সার্ভিসে যোগদান করে ঢাকা ও বিভিন্ন দেশে কাজ করে ২০০১ সালে চাকরি থেকে অবসর নেন। বর্তমানে তিনি রাজনীতির সঙ্গে জড়িত বলে উল্লেখ করেন। গত সংসদ নির্বাচনে দাখিল করা হলফনামায় পেশাতেও তিনি একই কথা উল্লেখ করেছিলেন বলে জানা গেছে।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রশাসনে যেসব কর্মকর্তাকে পদায়ন করা হয়েছে তাঁরা রাজনৈতিকভাবে হয় বিএনপি, নয় জামায়াত বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের।
৫ ঘণ্টা আগেঅতীতে রাজনৈতিক দলগুলো বাংলাদেশের সংবিধানে মূলনীতি হিসেবে দলীয় বক্তব্য চাপিয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দেশের সংবিধানের মূলনীতির প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে দলটি। অর্থবিল ও আস্থা ভোটে সংসদ সদস্যদের দলীয় সিদ্ধান্তে ভোটের পক্ষে রয়েছে। নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেটকে মৌলিক অধিকারে
৮ ঘণ্টা আগেনির্বাচনের জন্য আন্দোলনের প্রয়োজন দেখছে না বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, ‘নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনের প্রয়োজন নেই। কারণ, এই সরকারকে তো আমরাই সমর্থন দিয়ে বসিয়েছি।’
৯ ঘণ্টা আগেভারতের আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে গিয়ে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের কোলে বসা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও অর্থনীতিবিদ ড. আনু মুহাম্মদ।
৯ ঘণ্টা আগে