নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে সরকার দ্বিচারিতা শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। তিনি বলেছেন, নীতি ও আদর্শ বিসর্জন দিয়ে সরকারি দল (আওয়ামী লীগ) সাপের মুখে চুমু খাচ্ছে আবার ব্যাঙের মুখেও চুমু দিচ্ছে। সরকারের লক্ষ্য হচ্ছে আন্দোলনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা।
আজ সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চের বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে তিনি এসব কথা বলেন। সম্প্রতি ঢাকা-দিনাজপুর রোডমার্চে হামলার প্রতিবাদে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সমাবেশ শেষে গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা–কর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল করেন।
সাইফুল হক বলেন, গণতান্ত্রিক ধারার রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক মৃত্যু ঘটেছে। কিন্তু দমন–নিপীড়ন চালিয়ে ও নানা রাজনৈতিক খেলায় এবার আর শেষ রক্ষা করতে পারবে না সরকার।
সমাবেশে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, সরকারি দল ও প্রশাসনের হামলা, আক্রমণ, পথে পথে বাধা ও মাস্তানির পরও গণতন্ত্র মঞ্চের রোডমার্চকে তাঁরা বন্ধ করতে পারেনি। রোডমার্চ আওয়ামী দুঃশাসনের বিরুদ্ধে মানুষকে জাগিয়ে তুলছে। তিনি বলেন, ‘এই সরকারের দিন শেষ। আমরা এই সরকারকে বিদায় দিয়ে একটা গণতান্ত্রিক ও মানবিক রাষ্ট্র-সরকার প্রতিষ্ঠা করব।’
ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলুর সভাপতিত্বে বিক্ষোভ সমাবেশে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকিসহ আরও অনেকে অংশ নেন।
শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, প্রশাসনের সহায়তায় আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা গণতন্ত্র মঞ্চের রোডমার্চের বহরে হামলা চালিয়েছে, নেতা–কর্মীদের আহত করেছে। শুরু থেকেই সরকারি দল বিভিন্ন জেলায় তথাকথিত শান্তি সমাবেশ ডেকে তাঁদের রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বের পরিচয় দিয়েছে। তারপর রোডমার্চ মানুষের মন জয় করেছে।
হাসনাত কাইয়ুম বলেন, এবারের আন্দোলন সরকার ও শাসনব্যবস্থা পরিবর্তনের। এই সংগ্রামে এবার জনগণ বিজয়ী হবে এবং সংস্কারের মধ্যে দিয়ে জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র, সরকার ও সংবিধান প্রতিষ্ঠা করবে।
জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে সরকার দ্বিচারিতা শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। তিনি বলেছেন, নীতি ও আদর্শ বিসর্জন দিয়ে সরকারি দল (আওয়ামী লীগ) সাপের মুখে চুমু খাচ্ছে আবার ব্যাঙের মুখেও চুমু দিচ্ছে। সরকারের লক্ষ্য হচ্ছে আন্দোলনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা।
আজ সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চের বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে তিনি এসব কথা বলেন। সম্প্রতি ঢাকা-দিনাজপুর রোডমার্চে হামলার প্রতিবাদে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সমাবেশ শেষে গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা–কর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল করেন।
সাইফুল হক বলেন, গণতান্ত্রিক ধারার রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক মৃত্যু ঘটেছে। কিন্তু দমন–নিপীড়ন চালিয়ে ও নানা রাজনৈতিক খেলায় এবার আর শেষ রক্ষা করতে পারবে না সরকার।
সমাবেশে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, সরকারি দল ও প্রশাসনের হামলা, আক্রমণ, পথে পথে বাধা ও মাস্তানির পরও গণতন্ত্র মঞ্চের রোডমার্চকে তাঁরা বন্ধ করতে পারেনি। রোডমার্চ আওয়ামী দুঃশাসনের বিরুদ্ধে মানুষকে জাগিয়ে তুলছে। তিনি বলেন, ‘এই সরকারের দিন শেষ। আমরা এই সরকারকে বিদায় দিয়ে একটা গণতান্ত্রিক ও মানবিক রাষ্ট্র-সরকার প্রতিষ্ঠা করব।’
ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলুর সভাপতিত্বে বিক্ষোভ সমাবেশে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকিসহ আরও অনেকে অংশ নেন।
শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, প্রশাসনের সহায়তায় আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা গণতন্ত্র মঞ্চের রোডমার্চের বহরে হামলা চালিয়েছে, নেতা–কর্মীদের আহত করেছে। শুরু থেকেই সরকারি দল বিভিন্ন জেলায় তথাকথিত শান্তি সমাবেশ ডেকে তাঁদের রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বের পরিচয় দিয়েছে। তারপর রোডমার্চ মানুষের মন জয় করেছে।
হাসনাত কাইয়ুম বলেন, এবারের আন্দোলন সরকার ও শাসনব্যবস্থা পরিবর্তনের। এই সংগ্রামে এবার জনগণ বিজয়ী হবে এবং সংস্কারের মধ্যে দিয়ে জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র, সরকার ও সংবিধান প্রতিষ্ঠা করবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দীন আহমদ জানিয়েছেন, সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের দুই বিষয়ে সবাই একমত হয়েছে। এ দুটি বিষয় হচ্ছে—আস্থা ভোট ও অর্থ বিল। এই দুই বিষয় বাদে সংসদ সদস্যরা স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগেদেশ গণতন্ত্রের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে এবং সময়মতো নির্বাচন হবে—এমন প্রত্যাশা ব্যক্ত করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘এখন শুধু একটু ধৈর্য ধরতে হবে। আমরা একটু ধৈর্য ধরি, একটু সময় দিই।’
২ ঘণ্টা আগেবিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত পাওলো ফার্নান্দো ডায়াস ফেরেস। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৩ ঘণ্টা আগেলন্ডনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকটি অত্যন্ত ফলপ্রসূ এবং পারস্পরিক সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হওয়ার প্রেক্ষিতে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির পক্ষ থেকে অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা জানানো হয়।
৭ ঘণ্টা আগে