অনলাইন ডেস্ক
দক্ষিণ-পশ্চিম ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের বেঙ্গালুরু শহরে বাইক শেয়ারিং অ্যাপে কল দিয়েছিলেন এক নারী। নির্ধারিত স্থান থেকে তাঁকে নিয়ে গন্তব্যের উদ্দেশে রওনা দেন মোটরসাইকেলচালক।
হঠাৎ ওই নারী অনেকটা জোর করেই মোটরসাইকেল থামিয়ে দেন। ভাড়া দিতে অস্বীকৃতি জানান এবং হেলমেট ফেরত দিতে চান।
এতে খেপে ওঠেন চালক। শুরু হয় বাগ্বিতণ্ডা। চালকের সঙ্গে ওই নারী তর্ক করছিলেন ইংরেজি ভাষায়। অন্যদিকে চালক সমানে কন্নড় ভাষায় তাঁর সঙ্গে চিৎকার চেঁচামেচি করে যাচ্ছিলেন। একপর্যায়ে তিনি ওই নারীকে তাঁর ‘দেশে’ ফিরে যেতে বলেন।
নারীর অভিযোগ, চালক বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালাচ্ছিলেন, ট্রাফিক আইন মানছিলেন না। অন্যদিকে চালকের অভিযোগ, ওই নারী তাঁকে রাস্তার মাঝখানেই গাড়ি থামাতে বলছিলেন, যা বেশ ঝুঁকিপূর্ণ।
পরিস্থিতি একপর্যায়ে তর্কাতর্কি থেকে মারামারিতে রূপ নেয়, যা ধারণ করা হয় ভিডিওতে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দ্রুত ভাইরাল হয় সেই ভিডিও।
ভিডিওতে দেখা যায়, তর্কাতর্কির একপর্যায়ে চালককে আঘাত করে বসেছেন ওই নারী। জবাবে তাঁকে চড় মেরে মাটিতে ফেলে দেন চালক।
সে সময় আশপাশের কাউকে ওই চালককে থামাতে দেখা যায়নি।
চালককে পরে ঘটনাস্থল থেকে আটক করে বেঙ্গালুরু পুলিশ। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
ওই নারী জুয়েলারির দোকানে কাজ করেন বলে জানিয়েছে এনডিটিভি। চালকের নাম সুমন এস বলেও জানায় সংবাদমাধ্যমটি।
সুমন বলেন, ‘তিনি আমাকে রাস্তার মাঝখানেই থামতে বলছিলেন। আমি তাঁকে বোঝানোর চেষ্টা করছিলাম, এভাবে থামলে যে কেউ পেছন থেকে আমার মোটরসাইকেলে ধাক্কা দেবে।’
তিনি বলেন, ‘ওই নারী আমাকে গালাগালি করে আমাকে জামার কলার ধরে টানেন। তিনি আমার সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন। আমি পড়াশোনা করেছি কি না, জানতে চান।
‘একপর্যায়ে তিনি আমাকে তাঁর টিফিন বক্স দিয়ে আঘাত করেন। একবার নয়, দুবার। তখনই আমি তাঁকে আঘাত করি।’
ওই নারী পরে এনডিটিভিকে ঘটনা সম্পর্কে বলেন, ‘মোটরসাইকেলের চালক ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করছিলেন। তাঁর আমাকে আঘাত করা উচিত হয়নি। আমি তাঁকে ভাড়া দিয়েছি। হেলমেটও দিয়েছি।’
ওই নারী নিশ্চিত করেন, তর্কাতর্কির সময় তাঁকে তাঁর ‘দেশে’ ফিরে যেতে বলেছিলেন বাইকচালক।
এ বিষয়ে ওই নারীর ভাষ্য, ‘ভাষা নিয়ে কর্ণাটকের মানুষের নাক বরাবরই উঁচু। তাঁরা চান, যাঁরা তাঁদের রাজ্যে আসবেন, তাঁদের অবশ্যই কন্নড় ভাষা শিখতে হবে। নয়তো রাজ্য ছেড়ে চলে যাও।
‘সেই জায়গা থেকেই ওই চালক আমাকে তাঁর রাজ্য থেকে বের হয়ে যাও বলতে গিয়ে আমাকে আমার দেশে ফিরে যেতে বলেছেন।’
দক্ষিণ-পশ্চিম ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের বেঙ্গালুরু শহরে বাইক শেয়ারিং অ্যাপে কল দিয়েছিলেন এক নারী। নির্ধারিত স্থান থেকে তাঁকে নিয়ে গন্তব্যের উদ্দেশে রওনা দেন মোটরসাইকেলচালক।
হঠাৎ ওই নারী অনেকটা জোর করেই মোটরসাইকেল থামিয়ে দেন। ভাড়া দিতে অস্বীকৃতি জানান এবং হেলমেট ফেরত দিতে চান।
এতে খেপে ওঠেন চালক। শুরু হয় বাগ্বিতণ্ডা। চালকের সঙ্গে ওই নারী তর্ক করছিলেন ইংরেজি ভাষায়। অন্যদিকে চালক সমানে কন্নড় ভাষায় তাঁর সঙ্গে চিৎকার চেঁচামেচি করে যাচ্ছিলেন। একপর্যায়ে তিনি ওই নারীকে তাঁর ‘দেশে’ ফিরে যেতে বলেন।
নারীর অভিযোগ, চালক বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালাচ্ছিলেন, ট্রাফিক আইন মানছিলেন না। অন্যদিকে চালকের অভিযোগ, ওই নারী তাঁকে রাস্তার মাঝখানেই গাড়ি থামাতে বলছিলেন, যা বেশ ঝুঁকিপূর্ণ।
পরিস্থিতি একপর্যায়ে তর্কাতর্কি থেকে মারামারিতে রূপ নেয়, যা ধারণ করা হয় ভিডিওতে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দ্রুত ভাইরাল হয় সেই ভিডিও।
ভিডিওতে দেখা যায়, তর্কাতর্কির একপর্যায়ে চালককে আঘাত করে বসেছেন ওই নারী। জবাবে তাঁকে চড় মেরে মাটিতে ফেলে দেন চালক।
সে সময় আশপাশের কাউকে ওই চালককে থামাতে দেখা যায়নি।
চালককে পরে ঘটনাস্থল থেকে আটক করে বেঙ্গালুরু পুলিশ। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
ওই নারী জুয়েলারির দোকানে কাজ করেন বলে জানিয়েছে এনডিটিভি। চালকের নাম সুমন এস বলেও জানায় সংবাদমাধ্যমটি।
সুমন বলেন, ‘তিনি আমাকে রাস্তার মাঝখানেই থামতে বলছিলেন। আমি তাঁকে বোঝানোর চেষ্টা করছিলাম, এভাবে থামলে যে কেউ পেছন থেকে আমার মোটরসাইকেলে ধাক্কা দেবে।’
তিনি বলেন, ‘ওই নারী আমাকে গালাগালি করে আমাকে জামার কলার ধরে টানেন। তিনি আমার সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন। আমি পড়াশোনা করেছি কি না, জানতে চান।
‘একপর্যায়ে তিনি আমাকে তাঁর টিফিন বক্স দিয়ে আঘাত করেন। একবার নয়, দুবার। তখনই আমি তাঁকে আঘাত করি।’
ওই নারী পরে এনডিটিভিকে ঘটনা সম্পর্কে বলেন, ‘মোটরসাইকেলের চালক ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করছিলেন। তাঁর আমাকে আঘাত করা উচিত হয়নি। আমি তাঁকে ভাড়া দিয়েছি। হেলমেটও দিয়েছি।’
ওই নারী নিশ্চিত করেন, তর্কাতর্কির সময় তাঁকে তাঁর ‘দেশে’ ফিরে যেতে বলেছিলেন বাইকচালক।
এ বিষয়ে ওই নারীর ভাষ্য, ‘ভাষা নিয়ে কর্ণাটকের মানুষের নাক বরাবরই উঁচু। তাঁরা চান, যাঁরা তাঁদের রাজ্যে আসবেন, তাঁদের অবশ্যই কন্নড় ভাষা শিখতে হবে। নয়তো রাজ্য ছেড়ে চলে যাও।
‘সেই জায়গা থেকেই ওই চালক আমাকে তাঁর রাজ্য থেকে বের হয়ে যাও বলতে গিয়ে আমাকে আমার দেশে ফিরে যেতে বলেছেন।’
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাতে মধ্যপ্রাচ্যসহ পুরো বিশ্ব অর্থনীতিতে উত্তেজনা বাড়ছে। দ্রুত সংকট সমাধান না হলে যেকোনো সময় ‘হরমুজ প্রণালি’ বন্ধের হুমকি দিয়েছে ইরান। জ্বালানি তেল সরবরাহে বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ সামুদ্রিক এই বাণিজ্যপথ বন্ধ হলে জ্বালানির বৈশ্বিক বাজার আরও অস্থির হয়ে পড়বে বলে মনে করছেন...
৪৩ মিনিট আগেইরানে গত বৃহস্পতিবার হামলা চালায় ইসরায়েল। এর জবাবে ইরান ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাচ্ছে। আল জাজিরা ও জেরুজালেম পোস্টের খবর অনুযায়ী এ পর্যন্ত আড়াই থেকে তিন শ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে ইরান। ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফের দাবি, ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকিয়ে দেওয়া সম্ভব হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, তেহরান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে চালানো এক হামলায় তারা ইরানের দুটি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান সম্পূর্ণ ধ্বংস করেছে। সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে আইডিএফের মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইফি ডেফরিন এ তথ্য জানান।
৩ ঘণ্টা আগেইসরায়েলে সবচেয়ে তীব্র ও বড় হামলার প্রস্তুতি শুরু করেছে ইরান। তারা বলেছে, এখন পর্যন্ত ইসরায়েলে যেসব হামলা চালানো হয়েছে, সেগুলোর তুলনায় এটি হবে সবচেয়ে বড় ও তীব্র। সোমবার (১৬ জুন) দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত টিভি এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
৩ ঘণ্টা আগে