নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের মানুষ বর্তমানে একদলীয় কর্তৃত্ববাদী শাসনের জাঁতাকলে অতিষ্ঠ উল্লেখ করে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) নেতারা বলেছেন, কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান ছাড়া ন্যূনতম গণতন্ত্রের ধারাকে অগ্রসর করা সহজতর হবে না।
আজ শনিবার সন্ধ্যায় সিপিবির দুই দিনব্যাপী কেন্দ্রীয় কমিটির সভা শেষে দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য লুনা নূর প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানান নেতারা।
সভায় নেতারা বলেন, একদলীয় কর্তৃত্ববাদী শাসন বহাল রেখে কোনো সংগ্রামকে অগ্রসর করা, বিজয় অর্জন করা যাবে না। এ অবস্থা থেকে দেশবাসীকে মুক্ত করতে নতুন ধারার সংগ্রামের সূচনা করতে হবে। গণতন্ত্রহীনতা, পুঁজিবাদী লুটপাটতন্ত্র, সাম্প্রদায়িকতা ও সাম্রাজ্যবাদ আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে দৃঢ়তার সঙ্গে বহুমুখী ধারায় সংগ্রাম করতে হবে। বর্তমান কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান ছাড়া ন্যূনতম গণতন্ত্রের ধারাকে অগ্রসর করা সহজতর হবে না।
বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক সংকট একদিনে সৃষ্টি হয়নি জানিয়ে নেতারা বলেন, পালাক্রমে ক্ষমতায় থাকা শাসকগোষ্ঠী এই অবস্থা সৃষ্টি করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকার শুধুমাত্র দলতন্ত্র নয়, পরিবারতন্ত্র, গোষ্ঠীতন্ত্র, লুটপাটতন্ত্রের বিস্তার করেছে।
সভায় সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতি প্রবর্তনসহ নির্বাচন ব্যবস্থার আমূল সংস্কার, প্রহসনের ‘ডামি’ নির্বাচন বাতিল ও নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, রেশন ব্যবস্থা ও ন্যায্যমূল্যের দোকান চালু, বিদেশে পাচার হয়ে যাওয়া টাকা উদ্ধার, দুর্নীতি-লুটপাটকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ, বিদ্যুৎ-গ্যাস-পানির মূল্য বৃদ্ধির পাঁয়তারা বন্ধসহ দেশের অর্থনৈতিক ও জনজীবনের সংকট দূর করার দাবিতে আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি দেশব্যাপী বিক্ষোভ-সমাবেশের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়।
সভায় বিদেশি অপশক্তির বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে নেতারা বলেন, ভূ-রাজনৈতিক, আধিপত্য বিস্তার ও ব্যবসা-বাণিজ্য বাগিয়ে নেওয়াকে সামনে রেখে সাম্রাজ্যবাদী, আধিপত্যবাদী শক্তি নির্বাচনকে ঘিরে ভূমিকা নিয়ে চলেছে, এই ধারা অব্যাহত থাকলে দেশ আরেক সংকটে পড়তে পারে।
দলের সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলমের সভাপতিত্বে সভায় বর্তমান পরিস্থিতি ও করণীয় এবং নির্বাচন পর্যালোচনা উত্থাপন করেন পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স। সাংগঠনিক রিপোর্ট ও পরিকল্পনা উত্থাপন করেন সহকারী সাধারণ সম্পাদক মিহির ঘোষ। সভার শুরুতে শোকপ্রস্তাব উত্থাপন করেন কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ডা. সাজেদুল হক রুবেল। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন—প্রেসিডিয়াম সদস্য শাহীন রহমান, কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদক অ্যাড. আনোয়ার হোসেন রেজা, কন্ট্রোল কমিশনের সদস্য ডা. এম. এ. সাঈদ, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, ডা. ফজলুর রহমান, কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন, আবদুল্লাহ ক্বাফি রতন, ডা. দিবালোক সিংহ প্রমুখ।
বাংলাদেশের মানুষ বর্তমানে একদলীয় কর্তৃত্ববাদী শাসনের জাঁতাকলে অতিষ্ঠ উল্লেখ করে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) নেতারা বলেছেন, কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান ছাড়া ন্যূনতম গণতন্ত্রের ধারাকে অগ্রসর করা সহজতর হবে না।
আজ শনিবার সন্ধ্যায় সিপিবির দুই দিনব্যাপী কেন্দ্রীয় কমিটির সভা শেষে দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য লুনা নূর প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানান নেতারা।
সভায় নেতারা বলেন, একদলীয় কর্তৃত্ববাদী শাসন বহাল রেখে কোনো সংগ্রামকে অগ্রসর করা, বিজয় অর্জন করা যাবে না। এ অবস্থা থেকে দেশবাসীকে মুক্ত করতে নতুন ধারার সংগ্রামের সূচনা করতে হবে। গণতন্ত্রহীনতা, পুঁজিবাদী লুটপাটতন্ত্র, সাম্প্রদায়িকতা ও সাম্রাজ্যবাদ আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে দৃঢ়তার সঙ্গে বহুমুখী ধারায় সংগ্রাম করতে হবে। বর্তমান কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান ছাড়া ন্যূনতম গণতন্ত্রের ধারাকে অগ্রসর করা সহজতর হবে না।
বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক সংকট একদিনে সৃষ্টি হয়নি জানিয়ে নেতারা বলেন, পালাক্রমে ক্ষমতায় থাকা শাসকগোষ্ঠী এই অবস্থা সৃষ্টি করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকার শুধুমাত্র দলতন্ত্র নয়, পরিবারতন্ত্র, গোষ্ঠীতন্ত্র, লুটপাটতন্ত্রের বিস্তার করেছে।
সভায় সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতি প্রবর্তনসহ নির্বাচন ব্যবস্থার আমূল সংস্কার, প্রহসনের ‘ডামি’ নির্বাচন বাতিল ও নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, রেশন ব্যবস্থা ও ন্যায্যমূল্যের দোকান চালু, বিদেশে পাচার হয়ে যাওয়া টাকা উদ্ধার, দুর্নীতি-লুটপাটকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ, বিদ্যুৎ-গ্যাস-পানির মূল্য বৃদ্ধির পাঁয়তারা বন্ধসহ দেশের অর্থনৈতিক ও জনজীবনের সংকট দূর করার দাবিতে আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি দেশব্যাপী বিক্ষোভ-সমাবেশের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়।
সভায় বিদেশি অপশক্তির বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে নেতারা বলেন, ভূ-রাজনৈতিক, আধিপত্য বিস্তার ও ব্যবসা-বাণিজ্য বাগিয়ে নেওয়াকে সামনে রেখে সাম্রাজ্যবাদী, আধিপত্যবাদী শক্তি নির্বাচনকে ঘিরে ভূমিকা নিয়ে চলেছে, এই ধারা অব্যাহত থাকলে দেশ আরেক সংকটে পড়তে পারে।
দলের সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলমের সভাপতিত্বে সভায় বর্তমান পরিস্থিতি ও করণীয় এবং নির্বাচন পর্যালোচনা উত্থাপন করেন পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স। সাংগঠনিক রিপোর্ট ও পরিকল্পনা উত্থাপন করেন সহকারী সাধারণ সম্পাদক মিহির ঘোষ। সভার শুরুতে শোকপ্রস্তাব উত্থাপন করেন কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ডা. সাজেদুল হক রুবেল। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন—প্রেসিডিয়াম সদস্য শাহীন রহমান, কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদক অ্যাড. আনোয়ার হোসেন রেজা, কন্ট্রোল কমিশনের সদস্য ডা. এম. এ. সাঈদ, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, ডা. ফজলুর রহমান, কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন, আবদুল্লাহ ক্বাফি রতন, ডা. দিবালোক সিংহ প্রমুখ।
একটি বিশেষ রাজনৈতিক গোষ্ঠীর প্রভাবাধীন হয়ে অন্তর্বর্তী সরকার আগামী বছরের এপ্রিল মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছে—এমন অভিযোগ তুলেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। দলটি এপ্রিল পর্যন্ত সময় দিতে রাজি নয়, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে বরাবরের মতো অনড় অবস্থান ব্যক্ত করেছে।
৯ ঘণ্টা আগেএপ্রিল মাসের প্রতিকূল আবহাওয়া, পাবলিক পরীক্ষা, এবং এর আগে রোজার কারণে সবমিলিয়ে নির্বাচনের জন্য কতটা অনুকূল ও বাস্তবসম্মত হবে—সে ব্যাপারে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের ভাষণের প্ররিপ্রেক্ষিতে রাজনৈতিক দলটি এক প্রেস বিবৃতিতে এমনটি জানায়।
১৫ ঘণ্টা আগেজাতির উদ্দেশে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ভাষণে জন-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটেনি বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স। আজ শুক্রবার (৬ জুন) এক প্রেস বিবৃতিতে তিনি এমনটি জানান।
১৫ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে প্রদত্ত ভাষণে ‘নির্বাচনের রোডম্যাপ’ ঘোষণা করায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (৬ জুন) এক বিবৃতিতে তিনি এই সন্তোষ প্রকাশ করেন।
১৫ ঘণ্টা আগে