নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশ ও জাতির প্রয়োজনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এ ক্ষেত্রে পরস্পরের মধ্যে অহেতুক সমালোচনা থেকে বিরত থাকারও আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে শুটিং ক্লাবে এক ইফতার মাহফিলে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন। রাজনৈতিক দলগুলোর সম্মানে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম) এই ইফতারের আয়োজন করে।
তারেক রহমান বলেন, ‘আমরা বাস্তবধর্মী সমালোচনা অবশ্যই করব-একজন আরেকজনের। কিন্তু সমালোচনা করতে গিয়ে এমন পরিস্থিতিতে যেন আমরা না দাঁড়াই, যেখানে আমরা জনগণের এই (গুরুত্বপূর্ণ) ইস্যুগুলোকে, দেশের ইস্যুগুলোকে আমরা অ্যাড্রেস করতে ভুলে যাব। আমাদের কাছে অন্য কিছু মুখ্য হয়ে যাবে, এগুলো গৌণ হয়ে যাবে। এটি যদি হয়, এ দেশের সম্ভাবনা তাহলে শেষ হয়ে যাবে, নষ্ট হয়ে যেতে পারে।’
চলমান সংস্কার উদ্যোগ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর দৃষ্টি আকর্ষণ করে তারেক রহমান বলেন, ‘স্বাভাবিকভাবে প্রত্যেকটি দলের আদর্শ তো একদম এক হবে না। অবশ্যই আলাদা আলাদা কিছু আছে। তবে অবশ্যই আমি মনে করি, বিশ্বাস করি, মূল বিষয়টি এক জায়গায় এবং সেটি হচ্ছে গণতন্ত্র বা ডেমোক্রেসি। সেটি হচ্ছে একটি মানবিক বাংলাদেশ, সেটি হচ্ছে একটি বাংলাদেশ, যেখানে মানুষের কথা বলার অধিকার থাকবে।’
বিএনপির এ শীর্ষ নেতা বলেন, ‘শুধু একজন ব্যক্তি পর পর দুই বারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হবে না-এটা আইন করে রোধ করাটাই শুধু সংস্কার? শুধুমাত্র জাতীয় নির্বাচনের সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকার করতে হবে-সেটাই কি শুধু সংস্কার? বাজার ব্যবস্থা, চিকিৎসা ব্যবস্থা কি সংস্কার নয়?’
তারেক রহমান বলেন, ‘মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আমরা আন্দোলন করেছি। আড়াই বছর আগে আমরা রাষ্ট্র সংস্কারে ৩১ দফা সুপারিশ করেছি। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য নিয়ে কষ্টে আছে মানুষ। আমরা রাজনৈতিক দলগুলো এটা নিয়ে কিছু বলছি না।’
দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘জনগণের সামনে আমাদের তুলে ধরতে হবে যে, আমি যদি সমর্থন পাই, আমি চিকিৎসার জন্য এই করতে চাই, যাতে জনগণের ন্যূনতম চিকিৎসা পাওয়া সম্ভব হয়।’
‘সংস্কারের আরেকটি বিষয় আছে’ উল্লেখ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘২০ কোটি মানুষের দেশে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আছে। আমরা যদি আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সঠিক শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তুলতে সক্ষম না হই, তাহলে কি করে সম্ভব দেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাব। এ বিষয়ে প্রত্যেকটি দলের পক্ষ থেকে একটি কর্ম পরিকল্পনা থাকা উচিত।’
দেশ ও জাতির প্রয়োজনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এ ক্ষেত্রে পরস্পরের মধ্যে অহেতুক সমালোচনা থেকে বিরত থাকারও আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে শুটিং ক্লাবে এক ইফতার মাহফিলে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন। রাজনৈতিক দলগুলোর সম্মানে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম) এই ইফতারের আয়োজন করে।
তারেক রহমান বলেন, ‘আমরা বাস্তবধর্মী সমালোচনা অবশ্যই করব-একজন আরেকজনের। কিন্তু সমালোচনা করতে গিয়ে এমন পরিস্থিতিতে যেন আমরা না দাঁড়াই, যেখানে আমরা জনগণের এই (গুরুত্বপূর্ণ) ইস্যুগুলোকে, দেশের ইস্যুগুলোকে আমরা অ্যাড্রেস করতে ভুলে যাব। আমাদের কাছে অন্য কিছু মুখ্য হয়ে যাবে, এগুলো গৌণ হয়ে যাবে। এটি যদি হয়, এ দেশের সম্ভাবনা তাহলে শেষ হয়ে যাবে, নষ্ট হয়ে যেতে পারে।’
চলমান সংস্কার উদ্যোগ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর দৃষ্টি আকর্ষণ করে তারেক রহমান বলেন, ‘স্বাভাবিকভাবে প্রত্যেকটি দলের আদর্শ তো একদম এক হবে না। অবশ্যই আলাদা আলাদা কিছু আছে। তবে অবশ্যই আমি মনে করি, বিশ্বাস করি, মূল বিষয়টি এক জায়গায় এবং সেটি হচ্ছে গণতন্ত্র বা ডেমোক্রেসি। সেটি হচ্ছে একটি মানবিক বাংলাদেশ, সেটি হচ্ছে একটি বাংলাদেশ, যেখানে মানুষের কথা বলার অধিকার থাকবে।’
বিএনপির এ শীর্ষ নেতা বলেন, ‘শুধু একজন ব্যক্তি পর পর দুই বারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হবে না-এটা আইন করে রোধ করাটাই শুধু সংস্কার? শুধুমাত্র জাতীয় নির্বাচনের সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকার করতে হবে-সেটাই কি শুধু সংস্কার? বাজার ব্যবস্থা, চিকিৎসা ব্যবস্থা কি সংস্কার নয়?’
তারেক রহমান বলেন, ‘মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আমরা আন্দোলন করেছি। আড়াই বছর আগে আমরা রাষ্ট্র সংস্কারে ৩১ দফা সুপারিশ করেছি। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য নিয়ে কষ্টে আছে মানুষ। আমরা রাজনৈতিক দলগুলো এটা নিয়ে কিছু বলছি না।’
দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘জনগণের সামনে আমাদের তুলে ধরতে হবে যে, আমি যদি সমর্থন পাই, আমি চিকিৎসার জন্য এই করতে চাই, যাতে জনগণের ন্যূনতম চিকিৎসা পাওয়া সম্ভব হয়।’
‘সংস্কারের আরেকটি বিষয় আছে’ উল্লেখ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘২০ কোটি মানুষের দেশে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আছে। আমরা যদি আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সঠিক শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তুলতে সক্ষম না হই, তাহলে কি করে সম্ভব দেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাব। এ বিষয়ে প্রত্যেকটি দলের পক্ষ থেকে একটি কর্ম পরিকল্পনা থাকা উচিত।’
জনগণের ম্যান্ডেট ছাড়া কোনো পরিবর্তনই ‘টেকসই’ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, কোনো পরিবর্তন টেকসই হবে না, যদি জনগণের ম্যান্ডেট না থাকে। ১০ জন লোক ঢাকায় বসে বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নির্ধারণ করতে পারবে না।’
১৬ ঘণ্টা আগেফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ঠেকাতে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ ব্যাপারে দলের নেতা-কর্মীসহ দেশবাসীকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, নির্বাচনের জন্য একটি ইতিবাচক পরিবেশ সৃষ্টি হলেও পরিকল্পিতভাবে তা ব্যর্থ করার চেষ্টা চলছে। ফেব্রুয়ারির
১৭ ঘণ্টা আগেজিয়াউর রহমান কাদের নিয়ে দল গঠন করেছেন জানেন? শাহ আজিজ। তিনি ছিলেন এক নম্বর রাজাকার। জিয়াউর রহমান তাঁকে প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছিলেন। অথচ আজ বিএনপি স্লোগান দেয়, এই দেশে রাজাকার থাকবে না! কী আজিব জাহেল! আওয়ামী লীগের বিএনপির ওপর ক্ষোভটাই ছিল—জিয়াউর রহমান রাজাকারকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন।
১৭ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় দলটির কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। গোপালগঞ্জে হামলার ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেছেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করি নাই ফ্যাসিবাদী পতিত শক্তি গোপালগঞ্জে হোক আর যেখানে হোক, গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর
১৮ ঘণ্টা আগে