জাতীয় নির্বাচন
সাখাওয়াত ফাহাদ, ঢাকা
প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষ হওয়ার আগে জাতীয় নির্বাচন চায় না বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। শুধু তা-ই নয়, জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের দাবিও তুলেছে দলটি। সংসদ নির্বাচন নিয়ে ধীরে চলার পক্ষে অবস্থান জানান দিলেও এরই মধ্যে ৩০০ আসনেই ‘সম্ভাব্য’ প্রার্থী ঘোষণা করছে দলটি। সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার বিষয়টি দেশের মানুষের কাছে নিজেদের তুলে ধরে জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের কৌশল হিসেবেই দেখছেন দলটির নেতারা।
জামায়াতে ইসলামীর দলীয় সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিনের সাংগঠনিক স্থবিরতা কাটিয়ে উঠতে ৩০০ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার এই কৌশল নিয়েছে জামায়াত। কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিভিন্ন আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হচ্ছে। তবে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরেই চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। প্রার্থী নির্বাচনপ্রক্রিয়ার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, ‘সম্ভাব্য’ এসব প্রার্থীর চূড়ান্ত মনোনয়ন পেতে ‘জনগণের মন জয়’ করতে হবে। দলীয় সিদ্ধান্তের আলোকে সামাজিক, রাজনৈতিক, মানবিক, সাংগঠনিক ও সমাজ গঠনের কাজে গুরুত্বপূর্ণ অবদান যাঁরা রাখবেন, তাঁরাই চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকায় থাকবেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি ও জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য মো. ইয়াছিন আরাফাত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিগত ১৬ বছর আমরা কোনো কর্মসূচি পালন করতে পারিনি। আমাদের নেতারাও মানুষের কাছে যেতে পারেননি। তাই আমরা প্রার্থীদের জনগণের কাছে যেতে বলেছি। কাজ করতে বলেছি। জনগণের কাছে যাঁরা গ্রহণযোগ্য হবেন, তাঁদের নাম চূড়ান্ত করা হবে।’
ইয়াছিন আরাফাত জানান, নির্বাচনের আগে বিভিন্ন সংস্থা এবং গণমাধ্যমের জরিপ, নীতিমান, সৎ ও দক্ষ মাঠের নেতা, বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমে মানুষের পাশে দাঁড়ানো এবং সামাজিক, রাজনৈতিক, মানবিক, সাংগঠনিক ও সমাজ গঠনের কাজে যাঁরা এগিয়ে থাকবেন, তাঁদেরই চূড়ান্ত প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হবে।
জানা গেছে, জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান মিরপুর ও ক্যান্টনমেন্ট এলাকা নিয়ে গঠিত ঢাকা-১৫ আসনে নির্বাচন করবেন। অন্যদিকে দলের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার ফুলতলা ও ডুমুরিয়া উপজেলার সমন্বয়ে গঠিত খুলনা-৫ আসনে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্যদের মধ্যে দলের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান রাজশাহী-১, ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের কুমিল্লা-১১, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান সিরাজগঞ্জ-৪, মাওলানা হামিদুর রহমান আযাদ কক্সবাজার-২ ও এহসানুল মাহবুব জুবায়ের সিলেট-১ আসনে নির্বাচনে অংশ নেবেন।
এ ছাড়া দলের কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ ময়মনসিংহ-৫, নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাইফুল আলম খান মিলন ঢাকা-১২, অধ্যক্ষ মো. ইজ্জত উল্লাহ সাতক্ষীরা-১, মো. আব্দুর রব মৌলভীবাজার-৪, মোবারক হোসাইন ঢাকা-১৩, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুল চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ এবং ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমির মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন সিলেট-৬ আসন থেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানা গেছে।
প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষ হওয়ার আগে জাতীয় নির্বাচন চায় না বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। শুধু তা-ই নয়, জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের দাবিও তুলেছে দলটি। সংসদ নির্বাচন নিয়ে ধীরে চলার পক্ষে অবস্থান জানান দিলেও এরই মধ্যে ৩০০ আসনেই ‘সম্ভাব্য’ প্রার্থী ঘোষণা করছে দলটি। সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার বিষয়টি দেশের মানুষের কাছে নিজেদের তুলে ধরে জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের কৌশল হিসেবেই দেখছেন দলটির নেতারা।
জামায়াতে ইসলামীর দলীয় সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিনের সাংগঠনিক স্থবিরতা কাটিয়ে উঠতে ৩০০ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার এই কৌশল নিয়েছে জামায়াত। কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিভিন্ন আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হচ্ছে। তবে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরেই চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। প্রার্থী নির্বাচনপ্রক্রিয়ার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, ‘সম্ভাব্য’ এসব প্রার্থীর চূড়ান্ত মনোনয়ন পেতে ‘জনগণের মন জয়’ করতে হবে। দলীয় সিদ্ধান্তের আলোকে সামাজিক, রাজনৈতিক, মানবিক, সাংগঠনিক ও সমাজ গঠনের কাজে গুরুত্বপূর্ণ অবদান যাঁরা রাখবেন, তাঁরাই চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকায় থাকবেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি ও জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য মো. ইয়াছিন আরাফাত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিগত ১৬ বছর আমরা কোনো কর্মসূচি পালন করতে পারিনি। আমাদের নেতারাও মানুষের কাছে যেতে পারেননি। তাই আমরা প্রার্থীদের জনগণের কাছে যেতে বলেছি। কাজ করতে বলেছি। জনগণের কাছে যাঁরা গ্রহণযোগ্য হবেন, তাঁদের নাম চূড়ান্ত করা হবে।’
ইয়াছিন আরাফাত জানান, নির্বাচনের আগে বিভিন্ন সংস্থা এবং গণমাধ্যমের জরিপ, নীতিমান, সৎ ও দক্ষ মাঠের নেতা, বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমে মানুষের পাশে দাঁড়ানো এবং সামাজিক, রাজনৈতিক, মানবিক, সাংগঠনিক ও সমাজ গঠনের কাজে যাঁরা এগিয়ে থাকবেন, তাঁদেরই চূড়ান্ত প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হবে।
জানা গেছে, জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান মিরপুর ও ক্যান্টনমেন্ট এলাকা নিয়ে গঠিত ঢাকা-১৫ আসনে নির্বাচন করবেন। অন্যদিকে দলের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার ফুলতলা ও ডুমুরিয়া উপজেলার সমন্বয়ে গঠিত খুলনা-৫ আসনে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্যদের মধ্যে দলের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান রাজশাহী-১, ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের কুমিল্লা-১১, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান সিরাজগঞ্জ-৪, মাওলানা হামিদুর রহমান আযাদ কক্সবাজার-২ ও এহসানুল মাহবুব জুবায়ের সিলেট-১ আসনে নির্বাচনে অংশ নেবেন।
এ ছাড়া দলের কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ ময়মনসিংহ-৫, নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাইফুল আলম খান মিলন ঢাকা-১২, অধ্যক্ষ মো. ইজ্জত উল্লাহ সাতক্ষীরা-১, মো. আব্দুর রব মৌলভীবাজার-৪, মোবারক হোসাইন ঢাকা-১৩, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুল চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ এবং ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমির মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন সিলেট-৬ আসন থেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানা গেছে।
জুলাই অভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ হয়েছে। গতকাল বুধবার এই হামলার প্রতিবাদে ঢাকা, চট্টগ্রামসহ সারা দেশে বিক্ষোভ ও ব্লকেড কর্মসূচি পালন করেছেন এনসিপির নেতা-কর্মীরা। এসব কর্মসূচির কারণে কোথাও
১১ ঘণ্টা আগে‘জুলাই শহীদ দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত এক স্মরণানুষ্ঠানে বক্তারা অভিযোগ করেছেন, গত বছরের জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারপ্রক্রিয়া নিয়ে টালবাহানা চলছে। অপরাধীদের পুনর্বাসনের চেষ্টা করা হচ্ছে। একই সঙ্গে শহীদ পরিবারের সদস্যরা তাঁদের বিচার ও পুনর্বাসনের দাবি পুনরায় জোরালোভাবে তুলে ধরেছেন।
১৩ ঘণ্টা আগেআগামীকাল শুক্রবার রাজধানীর সব কটি থানার সামনে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির ঢাকা মহানগর উত্তরের প্রধান সমন্বয়কারী আকরাম হোসাইন বলেন, ‘গোপালগঞ্জসহ সারা দেশে আওয়ামী লীগের যে সন্ত্রাসীরা আছে তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে। আগামীকাল রাজধানীর সকল থানার স
১৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে গিয়ে হামলার মুখে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে অবস্থান নেওয়া জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা সেনাবাহিনীর সাঁজোয়া যানে (এপিসি) করে সেখান থেকে বের হন। পরে তাঁরা সাঁজোয়া যানে করেই গোপালগঞ্জ থেকে বের হতে পেরেছেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।
১৫ ঘণ্টা আগে