নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কারাগারে থাকা অবস্থায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে স্লো পয়জনিং করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। আজ বৃহস্পতিবার জেলায় জেলায় সমাবেশের অংশ হিসেবে রাজধানীর প্রেসক্লাবের সামনে ঢাকা জেলা বিএনপির সমাবেশে তিনি এই অভিযোগ করেন।
গয়েশ্বর বলেন, শেখ হাসিনা কখনো খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেবে না। চিকিৎসা করাতে দেবে না। তিনি বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুর সংবাদ পাওয়ার আগ পর্যন্ত অস্থির ভাবে আগ্রহ করছেন।
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার পথে বাঁধা শেখ হাসিনা। এ জন্য তাঁকে আগে সরাতে হবে। তাহলে খালেদা জিয়া মুক্ত হবেন এবং পছন্দমতো চিকিৎসার ব্যবস্থা নিতে পারবেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, ‘বাংলাদেশের সমস্ত মানুষ খালেদা জিয়ার মুক্তি চায়। এমনকি আওয়ামী লীগের শতকরা ৯০ জন লোক শেখ হাসিনার এই বাড়াবাড়িকে পছন্দ করছে না।’
আওয়ামী লীগের পালানোর জায়গা নেই জানিয়ে গয়েশ্বর বলেন, দেশে যদি থাকতে চান, তাহলে খালেদা জিয়া এবং দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চান। দেশের মানুষের অধিকার ফেরত দেন। জনগণের সঙ্গে একটু সমঝোতা করেন। অন্যথায় আন্দোলনের মাধ্যমে আপনাদের হটানো হবে। সামনে আরও কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।
সমাবেশে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বড় আন্দোলনের ইঙ্গিত দিয়ে বলেন, খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে সরকার এবং প্রশাসন নানা ধরনের খেলা খেলছে। তাঁর মুক্তি ও বিদেশে চিকিৎসার দাবির জন্য আমরা ঢাকা জেলা বিএনপি সমাবেশ করব। কিন্তু পুলিশ ঢাকার কোথাও আমাদের সমাবেশ করার অনুমতি দেয়নি। সভা-সমাবেশ গণতন্ত্রের অংশ অথচ আমরা সমাবেশ করতে পারি না। ঢাকার সব মাঠ-ঘাট যেন শেখ পরিবারের দখলে। আর আমরা এ শহরের ভাড়াটিয়া।
পুলিশ বাহিনী শেখ হাসিনার লাঠিয়াল বাহিনীতে পরিণত হয়েছে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, ‘দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং চিকিৎসার জন্য সংগ্রামের দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে রাস্তায় থাকা ছাড়া বিকল্প কোন পথ নেই। জেলায় জেলায় সমাবেশ কিংবা ঢাকা জেলা সমাবেশেই শেষ নয়, আরও বড় কর্মসূচি থাকবে সামনে। সেখানে তপ্ত বুলেট বুকে ধারণ করতে হতে পারে।’
সমাবেশে ঢাকার বিভিন্ন থানা থেকে বিএনপি এবং অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীরা দলে দলে এই সমাবেশে যোগ দেন। বিএনপি নেতা-কর্মীদের ভিড়ে প্রেসক্লাবের সামনের রাস্তা যান চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। এতে করে কিছু সময়ের জন্য প্রেসক্লাব এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
সমাবেশে যোগ দিতে আসার সময় রাজধানীর মৎস্য ভবন এলাকা থেকে ধামরাই যুব দলের তিন নেতাকে আটকের অভিযোগ তোলা হয় সমাবেশ থেকে। আটকের বিষয়ে জানতে চাইলে শাহবাগ থানার পেট্রল ইন্সপেক্টর আবুল বাশার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই বিষয়ে আমি কিছু জানি না।’
ঢাকা জেলা বিএনপির সভাপতি সালাউদ্দিন বাবুর সভাপতিত্বে সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুর হক মিলন, নির্বাহী কমিটির সদস্য নিপুণ রায় চৌধুরী, ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. আশফাক হোসেন, যুবদল সভাপতি সাইফুল আলন নিবর, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদ প্রমুখ।
কারাগারে থাকা অবস্থায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে স্লো পয়জনিং করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। আজ বৃহস্পতিবার জেলায় জেলায় সমাবেশের অংশ হিসেবে রাজধানীর প্রেসক্লাবের সামনে ঢাকা জেলা বিএনপির সমাবেশে তিনি এই অভিযোগ করেন।
গয়েশ্বর বলেন, শেখ হাসিনা কখনো খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেবে না। চিকিৎসা করাতে দেবে না। তিনি বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুর সংবাদ পাওয়ার আগ পর্যন্ত অস্থির ভাবে আগ্রহ করছেন।
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার পথে বাঁধা শেখ হাসিনা। এ জন্য তাঁকে আগে সরাতে হবে। তাহলে খালেদা জিয়া মুক্ত হবেন এবং পছন্দমতো চিকিৎসার ব্যবস্থা নিতে পারবেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, ‘বাংলাদেশের সমস্ত মানুষ খালেদা জিয়ার মুক্তি চায়। এমনকি আওয়ামী লীগের শতকরা ৯০ জন লোক শেখ হাসিনার এই বাড়াবাড়িকে পছন্দ করছে না।’
আওয়ামী লীগের পালানোর জায়গা নেই জানিয়ে গয়েশ্বর বলেন, দেশে যদি থাকতে চান, তাহলে খালেদা জিয়া এবং দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চান। দেশের মানুষের অধিকার ফেরত দেন। জনগণের সঙ্গে একটু সমঝোতা করেন। অন্যথায় আন্দোলনের মাধ্যমে আপনাদের হটানো হবে। সামনে আরও কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।
সমাবেশে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বড় আন্দোলনের ইঙ্গিত দিয়ে বলেন, খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে সরকার এবং প্রশাসন নানা ধরনের খেলা খেলছে। তাঁর মুক্তি ও বিদেশে চিকিৎসার দাবির জন্য আমরা ঢাকা জেলা বিএনপি সমাবেশ করব। কিন্তু পুলিশ ঢাকার কোথাও আমাদের সমাবেশ করার অনুমতি দেয়নি। সভা-সমাবেশ গণতন্ত্রের অংশ অথচ আমরা সমাবেশ করতে পারি না। ঢাকার সব মাঠ-ঘাট যেন শেখ পরিবারের দখলে। আর আমরা এ শহরের ভাড়াটিয়া।
পুলিশ বাহিনী শেখ হাসিনার লাঠিয়াল বাহিনীতে পরিণত হয়েছে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, ‘দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং চিকিৎসার জন্য সংগ্রামের দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে রাস্তায় থাকা ছাড়া বিকল্প কোন পথ নেই। জেলায় জেলায় সমাবেশ কিংবা ঢাকা জেলা সমাবেশেই শেষ নয়, আরও বড় কর্মসূচি থাকবে সামনে। সেখানে তপ্ত বুলেট বুকে ধারণ করতে হতে পারে।’
সমাবেশে ঢাকার বিভিন্ন থানা থেকে বিএনপি এবং অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীরা দলে দলে এই সমাবেশে যোগ দেন। বিএনপি নেতা-কর্মীদের ভিড়ে প্রেসক্লাবের সামনের রাস্তা যান চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। এতে করে কিছু সময়ের জন্য প্রেসক্লাব এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
সমাবেশে যোগ দিতে আসার সময় রাজধানীর মৎস্য ভবন এলাকা থেকে ধামরাই যুব দলের তিন নেতাকে আটকের অভিযোগ তোলা হয় সমাবেশ থেকে। আটকের বিষয়ে জানতে চাইলে শাহবাগ থানার পেট্রল ইন্সপেক্টর আবুল বাশার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই বিষয়ে আমি কিছু জানি না।’
ঢাকা জেলা বিএনপির সভাপতি সালাউদ্দিন বাবুর সভাপতিত্বে সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুর হক মিলন, নির্বাহী কমিটির সদস্য নিপুণ রায় চৌধুরী, ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. আশফাক হোসেন, যুবদল সভাপতি সাইফুল আলন নিবর, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদ প্রমুখ।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। আজ শনিবার ঈদুল আজহার রাতে রাজধানীর গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা’য় তাঁর সঙ্গে দেখা করতে যান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা।
৮ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘পরপর তিনবার মানুষ ভোট দেওয়ার সুযোগ পায়নি। এবার নতুন ভোটার যুব সমাজকে ভোটের সুযোগ করে দিতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের কোনো সহযোগিতা চাইলে আমরা সহযোগিতা করব। তবে দেশের সংকট দূর হওয়া খুবই জরুরি।’
১৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের জন্য ‘এপ্রিল মাস কোনোভাবেই উপযোগী নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার ঈদের দিন বেলা সাড়ে ১১টায় শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
১৮ ঘণ্টা আগেবিচার, সংস্কার, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র এবং ভোটের সমতল মাঠ তৈরি হলে রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার (৭ জুন) ঈদের নামাজ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
১৮ ঘণ্টা আগে