নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী রেখে যে সরকারই হোক, তার অধীনে কোনো নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী থাকলে এই প্রশাসন থাকবে, এই পুলিশ থাকবে, এই র্যাব থাকবে। তারা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আগের মতো ভোররাতে ভোট শেষ করে দেবে।’
রাজধানীর একটি হোটেলে আজ শনিবার রুয়েটের সাবেক শিক্ষার্থীদের আয়োজনে ইফতার ও দোয়া মাহফিলে রুহুল কবির রিজভী এসব কথা বলেন। ‘জাতীয় সরকার’ প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জাতীয় সরকারের কথা কেউ কেউ বলছেন। যারা নির্বাচিত সরকার, তারাই জাতীয় সরকার। যখন আওয়ামী লীগ জাতীয় সরকারের কথা বলে, তখন বুঝতে হবে এর মধ্যে মহা কিন্তু আছে। আমি পরিষ্কার করে বলতে চাই, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ছাড়া নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে না।’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব আরও বলেন, ‘আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান পরিষ্কার বলেছেন নির্বাচন হতে হবে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে। তারপর যাঁরা বিজয়ী হবেন বা বিজয়ী না হলেও গণতন্ত্রের পক্ষের সকলকে সঙ্গে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করা হবে। সুতরাং আগামী নির্বাচন হবে নির্দলীয় সরকারের অধীনে।’
বিএনপির সহতথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক শাহ খালেদ হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সাবেক সচিব আখতার হোসেন। আরও উপস্থিত ছিলেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ইকবালুর রহমান, সাংবাদিক আতিকুর রহমান রুমন, বিএনপির সহসম্পাদক ও রুয়েটের সাবেক ছাত্র আশরাফ হোসেন বকুল প্রমুখ।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী রেখে যে সরকারই হোক, তার অধীনে কোনো নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী থাকলে এই প্রশাসন থাকবে, এই পুলিশ থাকবে, এই র্যাব থাকবে। তারা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আগের মতো ভোররাতে ভোট শেষ করে দেবে।’
রাজধানীর একটি হোটেলে আজ শনিবার রুয়েটের সাবেক শিক্ষার্থীদের আয়োজনে ইফতার ও দোয়া মাহফিলে রুহুল কবির রিজভী এসব কথা বলেন। ‘জাতীয় সরকার’ প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জাতীয় সরকারের কথা কেউ কেউ বলছেন। যারা নির্বাচিত সরকার, তারাই জাতীয় সরকার। যখন আওয়ামী লীগ জাতীয় সরকারের কথা বলে, তখন বুঝতে হবে এর মধ্যে মহা কিন্তু আছে। আমি পরিষ্কার করে বলতে চাই, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ছাড়া নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে না।’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব আরও বলেন, ‘আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান পরিষ্কার বলেছেন নির্বাচন হতে হবে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে। তারপর যাঁরা বিজয়ী হবেন বা বিজয়ী না হলেও গণতন্ত্রের পক্ষের সকলকে সঙ্গে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করা হবে। সুতরাং আগামী নির্বাচন হবে নির্দলীয় সরকারের অধীনে।’
বিএনপির সহতথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক শাহ খালেদ হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সাবেক সচিব আখতার হোসেন। আরও উপস্থিত ছিলেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ইকবালুর রহমান, সাংবাদিক আতিকুর রহমান রুমন, বিএনপির সহসম্পাদক ও রুয়েটের সাবেক ছাত্র আশরাফ হোসেন বকুল প্রমুখ।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মধ্যে ১৩ জুন লন্ডনে এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। নির্বাচন নিয়ে চলমান অস্থিরতা ও সময়সূচি নিয়ে দ্বন্দ্বের প্রেক্ষাপটে এই সাক্ষাৎকে রাজনৈতিকভাবে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দর বা রাখাইন করিডর বিদেশি কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়ার মতো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত কেবলমাত্র একটি জনগণের নির্বাচনে নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকারের মাধ্যমেই নেওয়া যেতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী সালাহউদ্দিন আহমদ।
১৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য জুবাইরুল আলম মানিক বলেন, ‘শেখ হাসিনার মতো মাফিয়াকে বিতাড়িত করে দিয়েছি, এখন দেশে আমরাই বড় মাফিয়া। আমাদের চেয়ে বড় মাফিয়া দেশে আর কেউ নেই।’
১৪ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার খুনের সঙ্গে জড়িত টিউলিপ সিদ্দিকের সঙ্গে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাক্ষাৎ হলে তা ’২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের সঙ্গে প্রতারণা করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ।
১৪ ঘণ্টা আগে