ছাত্র ইউনিয়নের ৪২তম সম্মেলন
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

লড়াই, সংগ্রামের ঐতিহ্যবাহী ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের ৪২তম জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্মেলনের উদ্বোধন ঘোষণা করেন ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ সাংবাদিক তাহির জামান প্রিয়র মা শামসি আরা জামান।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে তিন দিনব্যাপী জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশন শুরু হয়। সমাবেশে শেষে একটি বর্ণিল শোভাযাত্রা অপরাজেয় বাংলার পাদদেশ থেকে শুরু হয়ে শাহবাগ মোড়, টিএসসি, দোয়েল চত্বর হয়ে জিমনেশিয়ামে গিয়ে শেষ হয়। তাঁরা জানিয়েছেন, টিএসসি অডিটরিয়ামে আগামী দুই দিন জাতীয় সম্মেলনের কাউন্সিল অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে।
উদ্বোধন ঘোষণা শেষে শামসি আরা জামান বলেন, সন্তান হত্যার বিচার নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তী সরকার টালবাহানা করলে ছাত্র-জনতাকে সঙ্গে নিয়ে স্বজনহারা মানুষ আবারও রাজপথে নামবে। বৈষম্য বিলোপের স্লোগান মুখে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের স্বপ্ন থেকে হাজার হাজার মানুষ নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছে, কিন্তু সেই স্বপ্ন ক্রমেই অধরা হয়ে উঠছে। গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে এখন একধরনের ব্যবসা শুরু হয়েছে, অসংখ্য নির্দোষ মানুষকে হয়রানি করা হচ্ছে। এটি নিশ্চিতভাবেই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
সম্মেলন প্রস্তুতি পরিষদের আহ্বায়ক তামজীদ হায়দার চঞ্চল বলেন, জুলাইয়ে শুরু হওয়া সংগ্রাম এখনো শেষ হয়নি। স্বাধীনতাবিরোধী ও ধর্মকে স্বার্থসিদ্ধির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহারকারীদের কাছে সরকার একরকম আত্মসমর্পণ করে বসে আছে। দেশি-বিদেশি স্বার্থান্বেষী মহলের আজ্ঞাবহতা বর্জন করে সরকারকে গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের পথে ফিরে আসতে বাধ্য করা হবে।

সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাগীব নাঈম বলেন,‘ফ্যাসিবাদী সরকারকে হটাতে সক্ষম হলেও ফ্যাসিবাদী কাঠামোর সম্পূর্ণ বিলোপ এখনো সম্ভব হয়নি। ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে আহতদের চিকিৎসা নিশ্চিতে টালবাহানা, সব শহীদ পরিবারে সহায়তা পৌঁছাতে না পারা, শ্রমিকদের ওপর নির্বিচার গুলি চালানো, ছাত্র আন্দোলনে ন্যক্কারজনক পুলিশি হামলা অব্যাহত রাখাসহ নানা ঘটনা আমরা লক্ষ করছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এসব ঘটনায় সরকারের ভূমিকা ও নিষ্ক্রিয়তা নিশ্চিতভাবেই শহীদদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি। হাসিনার পতনের বছরপূর্তি হওয়ার আগেই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন থেকে দূরে সরে যাওয়ার ঘটনা আমাদের পুনর্বার রাজপথে নামার আহ্বান জানাচ্ছি।’
ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল রনি এতে সঞ্চালনা করেন। সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন, শামসুল আলম সজ্জন ও বাকী বিল্লাহ; সাবেক সাধারণ সম্পাদক নূর আলম, রাকসুর সাবেক ভিপি রাগীব আহসান মুন্না প্রমুখ। এ ছাড়া সম্মেলনে সংহতি জানিয়ে উপস্থিত ছিলেন বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রী, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন, বাংলাদেশ হরিজন ছাত্র পরিষদ, বিপ্লবী ছাত্র-যুব আন্দোলনসহ বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
২৬ এপ্রিল বিকেল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের হাকিম চত্বরে সংগঠনের ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে পুনর্মিলনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

লড়াই, সংগ্রামের ঐতিহ্যবাহী ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের ৪২তম জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্মেলনের উদ্বোধন ঘোষণা করেন ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ সাংবাদিক তাহির জামান প্রিয়র মা শামসি আরা জামান।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে তিন দিনব্যাপী জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশন শুরু হয়। সমাবেশে শেষে একটি বর্ণিল শোভাযাত্রা অপরাজেয় বাংলার পাদদেশ থেকে শুরু হয়ে শাহবাগ মোড়, টিএসসি, দোয়েল চত্বর হয়ে জিমনেশিয়ামে গিয়ে শেষ হয়। তাঁরা জানিয়েছেন, টিএসসি অডিটরিয়ামে আগামী দুই দিন জাতীয় সম্মেলনের কাউন্সিল অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে।
উদ্বোধন ঘোষণা শেষে শামসি আরা জামান বলেন, সন্তান হত্যার বিচার নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তী সরকার টালবাহানা করলে ছাত্র-জনতাকে সঙ্গে নিয়ে স্বজনহারা মানুষ আবারও রাজপথে নামবে। বৈষম্য বিলোপের স্লোগান মুখে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের স্বপ্ন থেকে হাজার হাজার মানুষ নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছে, কিন্তু সেই স্বপ্ন ক্রমেই অধরা হয়ে উঠছে। গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে এখন একধরনের ব্যবসা শুরু হয়েছে, অসংখ্য নির্দোষ মানুষকে হয়রানি করা হচ্ছে। এটি নিশ্চিতভাবেই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
সম্মেলন প্রস্তুতি পরিষদের আহ্বায়ক তামজীদ হায়দার চঞ্চল বলেন, জুলাইয়ে শুরু হওয়া সংগ্রাম এখনো শেষ হয়নি। স্বাধীনতাবিরোধী ও ধর্মকে স্বার্থসিদ্ধির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহারকারীদের কাছে সরকার একরকম আত্মসমর্পণ করে বসে আছে। দেশি-বিদেশি স্বার্থান্বেষী মহলের আজ্ঞাবহতা বর্জন করে সরকারকে গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের পথে ফিরে আসতে বাধ্য করা হবে।

সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাগীব নাঈম বলেন,‘ফ্যাসিবাদী সরকারকে হটাতে সক্ষম হলেও ফ্যাসিবাদী কাঠামোর সম্পূর্ণ বিলোপ এখনো সম্ভব হয়নি। ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে আহতদের চিকিৎসা নিশ্চিতে টালবাহানা, সব শহীদ পরিবারে সহায়তা পৌঁছাতে না পারা, শ্রমিকদের ওপর নির্বিচার গুলি চালানো, ছাত্র আন্দোলনে ন্যক্কারজনক পুলিশি হামলা অব্যাহত রাখাসহ নানা ঘটনা আমরা লক্ষ করছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এসব ঘটনায় সরকারের ভূমিকা ও নিষ্ক্রিয়তা নিশ্চিতভাবেই শহীদদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি। হাসিনার পতনের বছরপূর্তি হওয়ার আগেই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন থেকে দূরে সরে যাওয়ার ঘটনা আমাদের পুনর্বার রাজপথে নামার আহ্বান জানাচ্ছি।’
ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল রনি এতে সঞ্চালনা করেন। সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন, শামসুল আলম সজ্জন ও বাকী বিল্লাহ; সাবেক সাধারণ সম্পাদক নূর আলম, রাকসুর সাবেক ভিপি রাগীব আহসান মুন্না প্রমুখ। এ ছাড়া সম্মেলনে সংহতি জানিয়ে উপস্থিত ছিলেন বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রী, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন, বাংলাদেশ হরিজন ছাত্র পরিষদ, বিপ্লবী ছাত্র-যুব আন্দোলনসহ বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
২৬ এপ্রিল বিকেল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের হাকিম চত্বরে সংগঠনের ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে পুনর্মিলনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
ছাত্র ইউনিয়নের ৪২তম সম্মেলন
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

লড়াই, সংগ্রামের ঐতিহ্যবাহী ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের ৪২তম জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্মেলনের উদ্বোধন ঘোষণা করেন ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ সাংবাদিক তাহির জামান প্রিয়র মা শামসি আরা জামান।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে তিন দিনব্যাপী জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশন শুরু হয়। সমাবেশে শেষে একটি বর্ণিল শোভাযাত্রা অপরাজেয় বাংলার পাদদেশ থেকে শুরু হয়ে শাহবাগ মোড়, টিএসসি, দোয়েল চত্বর হয়ে জিমনেশিয়ামে গিয়ে শেষ হয়। তাঁরা জানিয়েছেন, টিএসসি অডিটরিয়ামে আগামী দুই দিন জাতীয় সম্মেলনের কাউন্সিল অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে।
উদ্বোধন ঘোষণা শেষে শামসি আরা জামান বলেন, সন্তান হত্যার বিচার নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তী সরকার টালবাহানা করলে ছাত্র-জনতাকে সঙ্গে নিয়ে স্বজনহারা মানুষ আবারও রাজপথে নামবে। বৈষম্য বিলোপের স্লোগান মুখে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের স্বপ্ন থেকে হাজার হাজার মানুষ নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছে, কিন্তু সেই স্বপ্ন ক্রমেই অধরা হয়ে উঠছে। গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে এখন একধরনের ব্যবসা শুরু হয়েছে, অসংখ্য নির্দোষ মানুষকে হয়রানি করা হচ্ছে। এটি নিশ্চিতভাবেই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
সম্মেলন প্রস্তুতি পরিষদের আহ্বায়ক তামজীদ হায়দার চঞ্চল বলেন, জুলাইয়ে শুরু হওয়া সংগ্রাম এখনো শেষ হয়নি। স্বাধীনতাবিরোধী ও ধর্মকে স্বার্থসিদ্ধির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহারকারীদের কাছে সরকার একরকম আত্মসমর্পণ করে বসে আছে। দেশি-বিদেশি স্বার্থান্বেষী মহলের আজ্ঞাবহতা বর্জন করে সরকারকে গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের পথে ফিরে আসতে বাধ্য করা হবে।

সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাগীব নাঈম বলেন,‘ফ্যাসিবাদী সরকারকে হটাতে সক্ষম হলেও ফ্যাসিবাদী কাঠামোর সম্পূর্ণ বিলোপ এখনো সম্ভব হয়নি। ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে আহতদের চিকিৎসা নিশ্চিতে টালবাহানা, সব শহীদ পরিবারে সহায়তা পৌঁছাতে না পারা, শ্রমিকদের ওপর নির্বিচার গুলি চালানো, ছাত্র আন্দোলনে ন্যক্কারজনক পুলিশি হামলা অব্যাহত রাখাসহ নানা ঘটনা আমরা লক্ষ করছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এসব ঘটনায় সরকারের ভূমিকা ও নিষ্ক্রিয়তা নিশ্চিতভাবেই শহীদদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি। হাসিনার পতনের বছরপূর্তি হওয়ার আগেই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন থেকে দূরে সরে যাওয়ার ঘটনা আমাদের পুনর্বার রাজপথে নামার আহ্বান জানাচ্ছি।’
ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল রনি এতে সঞ্চালনা করেন। সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন, শামসুল আলম সজ্জন ও বাকী বিল্লাহ; সাবেক সাধারণ সম্পাদক নূর আলম, রাকসুর সাবেক ভিপি রাগীব আহসান মুন্না প্রমুখ। এ ছাড়া সম্মেলনে সংহতি জানিয়ে উপস্থিত ছিলেন বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রী, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন, বাংলাদেশ হরিজন ছাত্র পরিষদ, বিপ্লবী ছাত্র-যুব আন্দোলনসহ বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
২৬ এপ্রিল বিকেল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের হাকিম চত্বরে সংগঠনের ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে পুনর্মিলনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

লড়াই, সংগ্রামের ঐতিহ্যবাহী ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের ৪২তম জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্মেলনের উদ্বোধন ঘোষণা করেন ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ সাংবাদিক তাহির জামান প্রিয়র মা শামসি আরা জামান।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে তিন দিনব্যাপী জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশন শুরু হয়। সমাবেশে শেষে একটি বর্ণিল শোভাযাত্রা অপরাজেয় বাংলার পাদদেশ থেকে শুরু হয়ে শাহবাগ মোড়, টিএসসি, দোয়েল চত্বর হয়ে জিমনেশিয়ামে গিয়ে শেষ হয়। তাঁরা জানিয়েছেন, টিএসসি অডিটরিয়ামে আগামী দুই দিন জাতীয় সম্মেলনের কাউন্সিল অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে।
উদ্বোধন ঘোষণা শেষে শামসি আরা জামান বলেন, সন্তান হত্যার বিচার নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তী সরকার টালবাহানা করলে ছাত্র-জনতাকে সঙ্গে নিয়ে স্বজনহারা মানুষ আবারও রাজপথে নামবে। বৈষম্য বিলোপের স্লোগান মুখে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের স্বপ্ন থেকে হাজার হাজার মানুষ নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছে, কিন্তু সেই স্বপ্ন ক্রমেই অধরা হয়ে উঠছে। গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে এখন একধরনের ব্যবসা শুরু হয়েছে, অসংখ্য নির্দোষ মানুষকে হয়রানি করা হচ্ছে। এটি নিশ্চিতভাবেই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
সম্মেলন প্রস্তুতি পরিষদের আহ্বায়ক তামজীদ হায়দার চঞ্চল বলেন, জুলাইয়ে শুরু হওয়া সংগ্রাম এখনো শেষ হয়নি। স্বাধীনতাবিরোধী ও ধর্মকে স্বার্থসিদ্ধির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহারকারীদের কাছে সরকার একরকম আত্মসমর্পণ করে বসে আছে। দেশি-বিদেশি স্বার্থান্বেষী মহলের আজ্ঞাবহতা বর্জন করে সরকারকে গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের পথে ফিরে আসতে বাধ্য করা হবে।

সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাগীব নাঈম বলেন,‘ফ্যাসিবাদী সরকারকে হটাতে সক্ষম হলেও ফ্যাসিবাদী কাঠামোর সম্পূর্ণ বিলোপ এখনো সম্ভব হয়নি। ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে আহতদের চিকিৎসা নিশ্চিতে টালবাহানা, সব শহীদ পরিবারে সহায়তা পৌঁছাতে না পারা, শ্রমিকদের ওপর নির্বিচার গুলি চালানো, ছাত্র আন্দোলনে ন্যক্কারজনক পুলিশি হামলা অব্যাহত রাখাসহ নানা ঘটনা আমরা লক্ষ করছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এসব ঘটনায় সরকারের ভূমিকা ও নিষ্ক্রিয়তা নিশ্চিতভাবেই শহীদদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি। হাসিনার পতনের বছরপূর্তি হওয়ার আগেই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন থেকে দূরে সরে যাওয়ার ঘটনা আমাদের পুনর্বার রাজপথে নামার আহ্বান জানাচ্ছি।’
ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল রনি এতে সঞ্চালনা করেন। সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন, শামসুল আলম সজ্জন ও বাকী বিল্লাহ; সাবেক সাধারণ সম্পাদক নূর আলম, রাকসুর সাবেক ভিপি রাগীব আহসান মুন্না প্রমুখ। এ ছাড়া সম্মেলনে সংহতি জানিয়ে উপস্থিত ছিলেন বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রী, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন, বাংলাদেশ হরিজন ছাত্র পরিষদ, বিপ্লবী ছাত্র-যুব আন্দোলনসহ বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
২৬ এপ্রিল বিকেল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের হাকিম চত্বরে সংগঠনের ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে পুনর্মিলনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো আড়ালের চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, কিছু রাজনৈতিক শক্তি জুলাই সনদের মূল অর্জনগুলোকে শুধু ‘কাগুজে দলিলে’ পরিণত করার প্রবণতা দেখাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে
‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধিত প্রস্তাব থেকে সরে এলে, সরকার লন্ডনের বৈঠকের ধারাবাহিকতায় বিএনপির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে প্রতীয়মান হবে।’
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শনিবার সকাল ১০টার পরে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এই বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধিদলে রয়েছেন সদস্যসচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
৭ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) একটি প্রতিনিধিদল। আজ শনিবার সকাল ১০টায় জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ হওয়ার কথা রয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো আড়ালের চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, কিছু রাজনৈতিক শক্তি জুলাই সনদের মূল অর্জনগুলোকে শুধু ‘কাগুজে দলিলে’ পরিণত করার প্রবণতা দেখাচ্ছে।
গত ১৭ অক্টোবর জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি অংশগ্রহণ থেকে বিরত ছিল। এ প্রসঙ্গে আখতার হোসেন বলেন, ‘বাস্তবায়ন ব্যতিরেকে এই সনদ স্বাক্ষরিত হলে তা কেবল “আনুষ্ঠানিকতা” হয়ে থাকবে এবং জনগণের অর্জন ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাবে।’
তিনি স্পষ্ট করেন, জুলাই সনদ স্বাক্ষরকে তাঁরা মূল বিষয়বস্তু মনে করেন না, বরং এটি একটি আনুষ্ঠানিকতা। এনসিপি মনে করে, জনগণের কাছে বাস্তবায়নের আদেশ সম্পর্কে পরিষ্কার বার্তা উপস্থাপন করাই মূল লক্ষ্য।
আজ শনিবার জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন আখতার হোসেন।
আখতার হোসেন দাবি করেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলগুলো একটি আদেশ জারি, গণভোট এবং সামনের সংসদকে জনগণ কর্তৃক ন্যস্ত ক্ষমতা (Constituent Power) প্রদানের মাধ্যমে একটি সংস্কারকৃত সংবিধান প্রণয়নের বিষয়ে একমত হয়েছিল।
তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘আইনি ভিত্তি দেওয়ার ব্যাপারে একমত হওয়া সত্ত্বেও সে আইনি ভিত্তি কীভাবে অর্জিত হবে? সেটা কখন থেকে কার্যকর হবে? সেই জায়গা জনগণের কাছে এখনো পর্যন্ত খোলাসা করা হয় নাই।’
আরপিও সংশোধন থেকে সরলে লন্ডন বৈঠকের ধারাবাহিকতায় ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া মনে করবে এনসিপি: আখতারতিনি যোগ করেন, জুলাই সনদকে পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়নের জন্য ড. মুহাম্মদ ইউনূস সরকার প্রধান হিসেবে এই সনদ জারি করবেন এবং গণভোটের মাধ্যমে আগামীর সংসদকে ‘কনস্টিটিউয়েন্ট পাওয়ার’ প্রয়োগের সুযোগ দিতে হবে। এরপর সেই সংসদ সংস্কারগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে ২০২৬ সালের সংস্কারকৃত সংবিধান ঘোষণা করবে।
সনদ বাস্তবায়নের পথরেখা জাতির কাছে পরিষ্কার করার লক্ষ্যে এনসিপি ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। সদস্যসচিব জানান, অনানুষ্ঠানিকভাবে কমিশনের সঙ্গে তাঁদের দ্বিপক্ষীয় আলোচনা হয়েছে, যেখানে তাঁরা তাঁদের দাবিগুলো পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
এনসিপি কমিশনের কাছে দাবি জানিয়েছে, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশের খসড়া, বিষয়বস্তু ও পরিধি—প্রত্যেকটি জিনিস জাতির কাছে অবিলম্বে উপস্থাপন করতে হবে।
কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তাঁরা জুলাই সনদ বাস্তবায়নের একটি আদেশ প্রস্তুত করছেন, যা এনসিপি অগ্রগতি হিসেবে দেখলেও, সে আদেশের মধ্যকার বক্তব্য এখনো পর্যন্ত উপস্থাপন করতে অপারগতা প্রকাশ করায় তাঁরা পুরোপুরি আশাবাদী হতে পারেননি বলে জানান আখতার হোসেন।
আখতার হোসেন সতর্ক বলেন, কমিশন আন্তরিকতা থেকে কাজ শুরু করলেও, এটি যেন কোনোভাবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্রের’ মতো করে কোনো দলের চাপে পড়ে কেবল একটি কাগুজে দলিল হিসেবে বাস্তবায়ন পরিপন্থীভাবে উপস্থাপিত না হয়।
আখতার হোসেন আরও বলেন, ‘জুলাই সনদকে আমরা শুধু রাজনৈতিক দলিল হিসেবে দেখি না। এটি জনগণের সার্বভৌম অভিপ্রায়ের প্রতিফলন।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, আদেশের স্পষ্ট ধারণা না থাকলে শুধু গণভোট সংস্কারের বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে পারবে না। তাই কমিশনকে সর্বাধিক সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছে এনসিপি।

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো আড়ালের চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, কিছু রাজনৈতিক শক্তি জুলাই সনদের মূল অর্জনগুলোকে শুধু ‘কাগুজে দলিলে’ পরিণত করার প্রবণতা দেখাচ্ছে।
গত ১৭ অক্টোবর জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি অংশগ্রহণ থেকে বিরত ছিল। এ প্রসঙ্গে আখতার হোসেন বলেন, ‘বাস্তবায়ন ব্যতিরেকে এই সনদ স্বাক্ষরিত হলে তা কেবল “আনুষ্ঠানিকতা” হয়ে থাকবে এবং জনগণের অর্জন ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাবে।’
তিনি স্পষ্ট করেন, জুলাই সনদ স্বাক্ষরকে তাঁরা মূল বিষয়বস্তু মনে করেন না, বরং এটি একটি আনুষ্ঠানিকতা। এনসিপি মনে করে, জনগণের কাছে বাস্তবায়নের আদেশ সম্পর্কে পরিষ্কার বার্তা উপস্থাপন করাই মূল লক্ষ্য।
আজ শনিবার জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন আখতার হোসেন।
আখতার হোসেন দাবি করেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলগুলো একটি আদেশ জারি, গণভোট এবং সামনের সংসদকে জনগণ কর্তৃক ন্যস্ত ক্ষমতা (Constituent Power) প্রদানের মাধ্যমে একটি সংস্কারকৃত সংবিধান প্রণয়নের বিষয়ে একমত হয়েছিল।
তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘আইনি ভিত্তি দেওয়ার ব্যাপারে একমত হওয়া সত্ত্বেও সে আইনি ভিত্তি কীভাবে অর্জিত হবে? সেটা কখন থেকে কার্যকর হবে? সেই জায়গা জনগণের কাছে এখনো পর্যন্ত খোলাসা করা হয় নাই।’
আরপিও সংশোধন থেকে সরলে লন্ডন বৈঠকের ধারাবাহিকতায় ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া মনে করবে এনসিপি: আখতারতিনি যোগ করেন, জুলাই সনদকে পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়নের জন্য ড. মুহাম্মদ ইউনূস সরকার প্রধান হিসেবে এই সনদ জারি করবেন এবং গণভোটের মাধ্যমে আগামীর সংসদকে ‘কনস্টিটিউয়েন্ট পাওয়ার’ প্রয়োগের সুযোগ দিতে হবে। এরপর সেই সংসদ সংস্কারগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে ২০২৬ সালের সংস্কারকৃত সংবিধান ঘোষণা করবে।
সনদ বাস্তবায়নের পথরেখা জাতির কাছে পরিষ্কার করার লক্ষ্যে এনসিপি ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। সদস্যসচিব জানান, অনানুষ্ঠানিকভাবে কমিশনের সঙ্গে তাঁদের দ্বিপক্ষীয় আলোচনা হয়েছে, যেখানে তাঁরা তাঁদের দাবিগুলো পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
এনসিপি কমিশনের কাছে দাবি জানিয়েছে, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশের খসড়া, বিষয়বস্তু ও পরিধি—প্রত্যেকটি জিনিস জাতির কাছে অবিলম্বে উপস্থাপন করতে হবে।
কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তাঁরা জুলাই সনদ বাস্তবায়নের একটি আদেশ প্রস্তুত করছেন, যা এনসিপি অগ্রগতি হিসেবে দেখলেও, সে আদেশের মধ্যকার বক্তব্য এখনো পর্যন্ত উপস্থাপন করতে অপারগতা প্রকাশ করায় তাঁরা পুরোপুরি আশাবাদী হতে পারেননি বলে জানান আখতার হোসেন।
আখতার হোসেন সতর্ক বলেন, কমিশন আন্তরিকতা থেকে কাজ শুরু করলেও, এটি যেন কোনোভাবে ‘জুলাই ঘোষণাপত্রের’ মতো করে কোনো দলের চাপে পড়ে কেবল একটি কাগুজে দলিল হিসেবে বাস্তবায়ন পরিপন্থীভাবে উপস্থাপিত না হয়।
আখতার হোসেন আরও বলেন, ‘জুলাই সনদকে আমরা শুধু রাজনৈতিক দলিল হিসেবে দেখি না। এটি জনগণের সার্বভৌম অভিপ্রায়ের প্রতিফলন।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, আদেশের স্পষ্ট ধারণা না থাকলে শুধু গণভোট সংস্কারের বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে পারবে না। তাই কমিশনকে সর্বাধিক সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছে এনসিপি।

লড়াই, সংগ্রামের ঐতিহ্যবাহী ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের ৪২তম জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্মেলনের উদ্বোধন ঘোষণা করেন ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ সাংবাদিক তাহির জামান প্রিয়র মা শামসি আরা জামান। বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, সম্মেলন, শোভাযাত্রা, গণ-অভ্যুত্থান, প্রতিষ্ঠাব
২৪ এপ্রিল ২০২৫
‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধিত প্রস্তাব থেকে সরে এলে, সরকার লন্ডনের বৈঠকের ধারাবাহিকতায় বিএনপির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে প্রতীয়মান হবে।’
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শনিবার সকাল ১০টার পরে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এই বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধিদলে রয়েছেন সদস্যসচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
৭ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) একটি প্রতিনিধিদল। আজ শনিবার সকাল ১০টায় জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ হওয়ার কথা রয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধিত প্রস্তাব থেকে সরে এলে, সরকার লন্ডনের বৈঠকের ধারাবাহিকতায় বিএনপির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে প্রতীয়মান হবে।’
এমন মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। আজ শনিবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। আজ সকাল ১০টার পরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসে এনসিপি, দুপুর ১টার দিকে শেষ হয়।
উল্লেখ্য, সংশোধিত আরপিও প্রস্তাবে বলা হয়েছে, নির্বাচনী জোট হলেও প্রার্থীদের নিজ দলের প্রতীকে জাতীয় নির্বাচনে প্রতিযোগিতা করতে হবে। তবে এতে দ্বিমত করেছে বিএনপি। এছাড়া জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রশ্নে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে ‘সংবিধান আদেশ’ জারির প্রস্তাবেও বিএনপিসহ কয়েকটি দল রাজি হয়নি।
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে গতকাল শুক্রবার এক আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘গণভোটের প্রস্তাব বিএনপিই দিয়েছে। নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। এই প্রস্তাবে দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই একমত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব—জুলাই জাতীয় সনদের প্রজ্ঞাপন বা গেজেট নোটিফিকেশন কীভাবে করা যায়। কারণ, যেভাবেই হোক, সেটি শেষ পর্যন্ত জনগণের গণভোটের মাধ্যমেই আইনি রূপ পাবে।’
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারির বিষয়ে আখতার বলেন, ‘সে আদেশের কনটেন্ট কী হবে, টেক্সট কী হবে, তার কার্যকারিতার জায়গাগুলো কী হবে? সেটা পরিষ্কার করা। যদি আদেশের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা না থাকে, তাহলে শুধু গণভোট আমাদের সংস্কারের বাস্তবায়নকে সিকিউর করতে পারবে না। এই কারণে আমরা আদেশের বিষয়টাতে সরকারের তরফ থেকে পরিপূর্ণভাবে আশ্বস্ত হয়ে তারপরেই গণভোট এবং স্বাক্ষরের মতো বিষয়গুলোতে অগ্রসর হতে চাই।’
আরপিও সংশোধনীতে বিএনপির আপত্তি প্রসঙ্গে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, ‘আরপিওতে যে সংশোধনীর বিষয়গুলো নিয়ে আসা হয়েছে, সেগুলোকে আমরা ইতিবাচক হিসেবে দেখি। আমরা খেয়াল করেছি যে আরপিওতে সংশোধনী আনার পরে বিএনপি তাদের পূর্বতন বক্তব্য থেকে সরে এসেছে। আরপিও সংশোধনী বাতিল করার জন্য আইন মন্ত্রণালয়ের কাছে দরখাস্ত দেবেন বলে তাঁরা বলেছেন। কিন্তু আইন উপদেষ্টা এই প্রক্রিয়ার অংশ নন।’
আখতার বলেন, ‘আইন উপদেষ্টার কাছে দরখাস্ত দিয়ে আরপিও সংশোধনীকে আটকে দেওয়ার যে মানসিকতার কথা বলা হচ্ছে তাতে করে মনে হয়, সরকার কোনো বিশেষ বিশেষ উপদেষ্টার মধ্য থেকে কারও কারও সঙ্গে কোনো কোনো দলের সম্পর্কের জায়গা থেকে, সেই ব্যক্তিগত সম্পর্কের জায়গা থেকে, তারা কোনো একটা বিষয়কে বাস্তবায়ন করতে চান। যেটাকে আমরা ইনঅ্যাপ্রোপ্রিয়েট (যথোপযুক্ত নয়) মনে করি।’
তিনি বলেন, ‘একই সঙ্গে এটাও মনে হয়, যদি কোনো দলের কারণে সরকার এই সংশোধনী প্রস্তাবগুলো থেকে সরে আসে, তাহলে আমাদের কাছে আবারও প্রতীয়মান হবে যে, সরকার লন্ডনে যে বৈঠক করেছিল তার ধারাবাহিকতায়, সেভাবেই তারা ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে। এটা কোনোভাবেই জাতির জন্য কোনো সুস্থ প্রক্রিয়া হতে পারে না।’
বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ, কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড.ইফতেখারুজ্জামান, আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য) মনির হায়দার উপস্থিত আছেন।
আরও খবর পড়ুন:

‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধিত প্রস্তাব থেকে সরে এলে, সরকার লন্ডনের বৈঠকের ধারাবাহিকতায় বিএনপির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে প্রতীয়মান হবে।’
এমন মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। আজ শনিবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। আজ সকাল ১০টার পরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসে এনসিপি, দুপুর ১টার দিকে শেষ হয়।
উল্লেখ্য, সংশোধিত আরপিও প্রস্তাবে বলা হয়েছে, নির্বাচনী জোট হলেও প্রার্থীদের নিজ দলের প্রতীকে জাতীয় নির্বাচনে প্রতিযোগিতা করতে হবে। তবে এতে দ্বিমত করেছে বিএনপি। এছাড়া জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রশ্নে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে ‘সংবিধান আদেশ’ জারির প্রস্তাবেও বিএনপিসহ কয়েকটি দল রাজি হয়নি।
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে গতকাল শুক্রবার এক আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘গণভোটের প্রস্তাব বিএনপিই দিয়েছে। নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। এই প্রস্তাবে দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই একমত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব—জুলাই জাতীয় সনদের প্রজ্ঞাপন বা গেজেট নোটিফিকেশন কীভাবে করা যায়। কারণ, যেভাবেই হোক, সেটি শেষ পর্যন্ত জনগণের গণভোটের মাধ্যমেই আইনি রূপ পাবে।’
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারির বিষয়ে আখতার বলেন, ‘সে আদেশের কনটেন্ট কী হবে, টেক্সট কী হবে, তার কার্যকারিতার জায়গাগুলো কী হবে? সেটা পরিষ্কার করা। যদি আদেশের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা না থাকে, তাহলে শুধু গণভোট আমাদের সংস্কারের বাস্তবায়নকে সিকিউর করতে পারবে না। এই কারণে আমরা আদেশের বিষয়টাতে সরকারের তরফ থেকে পরিপূর্ণভাবে আশ্বস্ত হয়ে তারপরেই গণভোট এবং স্বাক্ষরের মতো বিষয়গুলোতে অগ্রসর হতে চাই।’
আরপিও সংশোধনীতে বিএনপির আপত্তি প্রসঙ্গে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, ‘আরপিওতে যে সংশোধনীর বিষয়গুলো নিয়ে আসা হয়েছে, সেগুলোকে আমরা ইতিবাচক হিসেবে দেখি। আমরা খেয়াল করেছি যে আরপিওতে সংশোধনী আনার পরে বিএনপি তাদের পূর্বতন বক্তব্য থেকে সরে এসেছে। আরপিও সংশোধনী বাতিল করার জন্য আইন মন্ত্রণালয়ের কাছে দরখাস্ত দেবেন বলে তাঁরা বলেছেন। কিন্তু আইন উপদেষ্টা এই প্রক্রিয়ার অংশ নন।’
আখতার বলেন, ‘আইন উপদেষ্টার কাছে দরখাস্ত দিয়ে আরপিও সংশোধনীকে আটকে দেওয়ার যে মানসিকতার কথা বলা হচ্ছে তাতে করে মনে হয়, সরকার কোনো বিশেষ বিশেষ উপদেষ্টার মধ্য থেকে কারও কারও সঙ্গে কোনো কোনো দলের সম্পর্কের জায়গা থেকে, সেই ব্যক্তিগত সম্পর্কের জায়গা থেকে, তারা কোনো একটা বিষয়কে বাস্তবায়ন করতে চান। যেটাকে আমরা ইনঅ্যাপ্রোপ্রিয়েট (যথোপযুক্ত নয়) মনে করি।’
তিনি বলেন, ‘একই সঙ্গে এটাও মনে হয়, যদি কোনো দলের কারণে সরকার এই সংশোধনী প্রস্তাবগুলো থেকে সরে আসে, তাহলে আমাদের কাছে আবারও প্রতীয়মান হবে যে, সরকার লন্ডনে যে বৈঠক করেছিল তার ধারাবাহিকতায়, সেভাবেই তারা ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে। এটা কোনোভাবেই জাতির জন্য কোনো সুস্থ প্রক্রিয়া হতে পারে না।’
বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ, কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড.ইফতেখারুজ্জামান, আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য) মনির হায়দার উপস্থিত আছেন।
আরও খবর পড়ুন:

লড়াই, সংগ্রামের ঐতিহ্যবাহী ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের ৪২তম জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্মেলনের উদ্বোধন ঘোষণা করেন ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ সাংবাদিক তাহির জামান প্রিয়র মা শামসি আরা জামান। বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, সম্মেলন, শোভাযাত্রা, গণ-অভ্যুত্থান, প্রতিষ্ঠাব
২৪ এপ্রিল ২০২৫
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো আড়ালের চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, কিছু রাজনৈতিক শক্তি জুলাই সনদের মূল অর্জনগুলোকে শুধু ‘কাগুজে দলিলে’ পরিণত করার প্রবণতা দেখাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শনিবার সকাল ১০টার পরে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এই বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধিদলে রয়েছেন সদস্যসচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
৭ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) একটি প্রতিনিধিদল। আজ শনিবার সকাল ১০টায় জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ হওয়ার কথা রয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শনিবার সকাল ১০টার পরে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এই বৈঠক শুরু হয়।
বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধিদলে রয়েছেন সদস্যসচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ, কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য) মনির হায়দার উপস্থিত আছেন।
১৭ অক্টোবর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। জুলাই সনদে আইনি ভিত্তির নিশ্চয়তা না পেয়ে ওই দিন স্বাক্ষর করেনি এনসিপি। দলটিকে সনদে স্বাক্ষর করাতে সরকার ও কমিশন কয়েক দফা অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করেও সমাধান হয়নি। এর মধ্যে আজ কমিশনের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠকে বসেছে এনসিপি।
এদিকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নির্ধারণে কমিশন কয়েক দফা বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করেছে। আজই সরকারকে সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত রূপরেখা-সংবলিত সুপারিশ জমা দেওয়ার কথা রয়েছে।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শনিবার সকাল ১০টার পরে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এই বৈঠক শুরু হয়।
বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধিদলে রয়েছেন সদস্যসচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ, কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য) মনির হায়দার উপস্থিত আছেন।
১৭ অক্টোবর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। জুলাই সনদে আইনি ভিত্তির নিশ্চয়তা না পেয়ে ওই দিন স্বাক্ষর করেনি এনসিপি। দলটিকে সনদে স্বাক্ষর করাতে সরকার ও কমিশন কয়েক দফা অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করেও সমাধান হয়নি। এর মধ্যে আজ কমিশনের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠকে বসেছে এনসিপি।
এদিকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নির্ধারণে কমিশন কয়েক দফা বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করেছে। আজই সরকারকে সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত রূপরেখা-সংবলিত সুপারিশ জমা দেওয়ার কথা রয়েছে।

লড়াই, সংগ্রামের ঐতিহ্যবাহী ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের ৪২তম জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্মেলনের উদ্বোধন ঘোষণা করেন ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ সাংবাদিক তাহির জামান প্রিয়র মা শামসি আরা জামান। বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, সম্মেলন, শোভাযাত্রা, গণ-অভ্যুত্থান, প্রতিষ্ঠাব
২৪ এপ্রিল ২০২৫
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো আড়ালের চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, কিছু রাজনৈতিক শক্তি জুলাই সনদের মূল অর্জনগুলোকে শুধু ‘কাগুজে দলিলে’ পরিণত করার প্রবণতা দেখাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে
‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধিত প্রস্তাব থেকে সরে এলে, সরকার লন্ডনের বৈঠকের ধারাবাহিকতায় বিএনপির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে প্রতীয়মান হবে।’
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) একটি প্রতিনিধিদল। আজ শনিবার সকাল ১০টায় জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ হওয়ার কথা রয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) একটি প্রতিনিধিদল। আজ শনিবার সকাল ১০টায় জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ হওয়ার কথা রয়েছে।
প্রতিনিধিদলে থাকবেন দলের যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
সাক্ষাৎকালে এনসিপির প্রতিনিধিদল জুলাই সনদের বাস্তবায়ন আদেশ, আইনি ভিত্তিসহ সনদের নানা বিষয়ে আলোচনা করবে বলে জানা গেছে।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) একটি প্রতিনিধিদল। আজ শনিবার সকাল ১০টায় জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ হওয়ার কথা রয়েছে।
প্রতিনিধিদলে থাকবেন দলের যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
সাক্ষাৎকালে এনসিপির প্রতিনিধিদল জুলাই সনদের বাস্তবায়ন আদেশ, আইনি ভিত্তিসহ সনদের নানা বিষয়ে আলোচনা করবে বলে জানা গেছে।

লড়াই, সংগ্রামের ঐতিহ্যবাহী ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের ৪২তম জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্মেলনের উদ্বোধন ঘোষণা করেন ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ সাংবাদিক তাহির জামান প্রিয়র মা শামসি আরা জামান। বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, সম্মেলন, শোভাযাত্রা, গণ-অভ্যুত্থান, প্রতিষ্ঠাব
২৪ এপ্রিল ২০২৫
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো আড়ালের চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, কিছু রাজনৈতিক শক্তি জুলাই সনদের মূল অর্জনগুলোকে শুধু ‘কাগুজে দলিলে’ পরিণত করার প্রবণতা দেখাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে
‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধিত প্রস্তাব থেকে সরে এলে, সরকার লন্ডনের বৈঠকের ধারাবাহিকতায় বিএনপির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে প্রতীয়মান হবে।’
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শনিবার সকাল ১০টার পরে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এই বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধিদলে রয়েছেন সদস্যসচিব আখতার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
৭ ঘণ্টা আগে