ঢাবি সংবাদদাতা

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী সংগঠকদের নেতৃত্বে আসছে স্বতন্ত্র ছাত্রসংগঠন। আজই এই সংগঠনের পক্ষে জনমত জরিপ এবং সদস্য সংগ্রহ শুরু হবে। অনলাইন এবং অফলাইনে সদস্য সংগ্রহ চলবে আজ এবং আগামীকাল। জনমতের ভিত্তিতে সংগঠনটির নাম এবং কাঠামো ঠিক করা হবে।
আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৪টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনে এক সংবাদ সম্মেলনে নতুন ছাত্রসংগঠনের বিষয়ে এসব জানান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সংগঠকেরা।
তাঁরা বলেন, গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী এ সংগঠন হবে স্বতন্ত্র। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় এই সংগঠনের নেতা নির্বাচিত হবে। অন্য কোনো রাজনৈতিক দল এই সংগঠনের কোনো সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করতে পারবে না।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আবু বাকের মজুমদার বলেন, ‘যারা জুলাই অভ্যুত্থানের স্পিরিটকে ধারণ করতে চায়, তাঁদের নেতৃত্বেই এই সংগঠন গঠিত হবে। আজ সোমবার এবং আগামীকাল (মঙ্গলবার) নতুন ছাত্রসংগঠনের বিষয়ে জনমত জরিপ ও সদস্য আহ্বান কর্মসূচি চলবে। সোমবার সন্ধ্যার পর থেকে অনলাইনে এবং মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে বিভিন্ন স্থানে বুথ বসিয়ে এই কার্যক্রম চালানো হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘মঙ্গলবার দেশের সকল সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসায় জনমত জরিপ এবং সদস্য সংগ্রহের এই কার্যক্রম পরিচালিত হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি, কার্জন হল, মোকাররম ভবন, আইন অনুষদ, কলা ভবন, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদসহ বিভিন্ন স্থানে এই কার্যক্রম পরিচালনায় বুথ বসানো হবে।’
আসন্ন নতুন ছাত্রসংগঠনটির বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘এই সংগঠন কখনো লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতি করবে না, এটি স্বতন্ত্র সংগঠন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে। সংগঠনটির নেতৃত্ব বাছাই হবে গণতান্ত্রিক উপায়ে। সংগঠনটি অর্থনৈতিক কাঠামো পরিচালনায় সদস্যদের থেকে ফি নেওয়া হবে। এই সংগঠনের মূল স্লোগান হবে ‘স্টুডেন্ট ফার্স্ট, বাংলাদেশ ফার্স্ট’।
সমন্বয়ক তাহমিদ আল মুদাসসির চৌধুরী বলেন, ‘সংগঠনটির নাম এবং তারিখ এখনো চূড়ান্ত করা হয়নি। শিক্ষার্থীদের মতামতের ভিত্তিতে সংগঠনটির নাম এবং গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত করা হবে। সংগঠনটি শিক্ষাঙ্গনে ছাত্রসংসদের পক্ষে অবস্থান নিবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডারে ছাত্রসংসদকে অন্তর্ভুক্ত করার এবং তা বাস্তবায়নের পক্ষে কাজ করবে সংগঠনটি।’
রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠন জুলাই অভ্যুত্থানের নয় দফার সপ্তম দফার সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয় নিশ্চিত করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দপ্তর সম্পাদক জাহিদ আহসান বলেন, ‘এই সংগঠন কোনো মাদার পার্টির নিয়ন্ত্রণে থাকবে না। ফলে ৯ দফার সপ্তম দফা অর্থাৎ লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতির বিরোধিতার সঙ্গে এটি সাংঘর্ষিক না। আমরা এখনো শিক্ষাঙ্গনে লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতির বিপক্ষেই আছি।’
সমন্বয়ক রিফাত রশিদ বলেন, ‘সংগঠনটির উদ্দেশ্য জুলাইয়ের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তবায়ন করা। এই আদর্শিক পরিসরে থেকে যেই দলই রাজনীতি করবে আমরা তাকে সমর্থন দিয়ে যাব।’
সংগঠনের মৌলিক প্রস্তাবনা
সংবাদ সম্মেলনে গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী আসন্ন ছাত্রসংগঠন নিয়ে বেশ কিছু প্রস্তাবনা পেশ করেন সমন্বয়কেরা। প্রস্তাবনাগুলোর মধ্যে রয়েছে, আদর্শিক বাইনারির সাংস্কৃতিক দ্বন্দ্বের বাইরে গিয়ে মধ্যমপন্থী ছাত্ররাজনীতিকে প্রতিষ্ঠা করা। জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে অন্তর্ভুক্তিমূলক ছাত্ররাজনীতি তৈরি করা, যেখানে পরিচয়ের ভিত্তিতে কাউকে অবমূল্যায়ন করা হবে না। মূলধারার রাজনৈতিক পরিসরে নারীদের যে অনুপস্থিতি রয়েছে সেটিকে বিবেচনায় নিয়ে নারীর রাজনৈতিক মানস বিনির্মাণ করা, রাজনৈতিক চর্চার পরিবেশ তৈরি করা এবং রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে নারীবান্ধব করে তোলার মাধ্যমে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলের জন্য সমান সুযোগের সৃষ্টি করা।
প্রস্তাবনাগুলোর মধ্যে আরও রয়েছে, শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ের প্রশ্নে আপসহীন ছাত্ররাজনীতির প্রতিশ্রুতি দেওয়া। বাংলাদেশের সংগ্রাম ও স্বাধীনতার ইতিহাসকে স্বীকার করে এবং ছাত্রজনতার সংগ্রামী চেতনাকে ভিত্তি করে ছাত্ররাজনীতি সক্রিয় রাখা।
বিগত সরকারের সময় শিক্ষাপরিসরে পরিকল্পিতভাবে যে রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন করা হয়েছে এবং শিক্ষার্থী সংসদ কাঠামোকে অকার্যকর করে রাখা হয়েছে তা দূর করা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার্থী সংসদ কাঠামো পুনর্বহালে সর্বোচ্চ গুরুত্বারোপ করা।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আব্দুল কাদের, হাসিবুল ইসলাম, রাফিয়া রেহনুমা হৃদি প্রমুখ।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী সংগঠকদের নেতৃত্বে আসছে স্বতন্ত্র ছাত্রসংগঠন। আজই এই সংগঠনের পক্ষে জনমত জরিপ এবং সদস্য সংগ্রহ শুরু হবে। অনলাইন এবং অফলাইনে সদস্য সংগ্রহ চলবে আজ এবং আগামীকাল। জনমতের ভিত্তিতে সংগঠনটির নাম এবং কাঠামো ঠিক করা হবে।
আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৪টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনে এক সংবাদ সম্মেলনে নতুন ছাত্রসংগঠনের বিষয়ে এসব জানান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সংগঠকেরা।
তাঁরা বলেন, গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী এ সংগঠন হবে স্বতন্ত্র। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় এই সংগঠনের নেতা নির্বাচিত হবে। অন্য কোনো রাজনৈতিক দল এই সংগঠনের কোনো সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করতে পারবে না।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আবু বাকের মজুমদার বলেন, ‘যারা জুলাই অভ্যুত্থানের স্পিরিটকে ধারণ করতে চায়, তাঁদের নেতৃত্বেই এই সংগঠন গঠিত হবে। আজ সোমবার এবং আগামীকাল (মঙ্গলবার) নতুন ছাত্রসংগঠনের বিষয়ে জনমত জরিপ ও সদস্য আহ্বান কর্মসূচি চলবে। সোমবার সন্ধ্যার পর থেকে অনলাইনে এবং মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে বিভিন্ন স্থানে বুথ বসিয়ে এই কার্যক্রম চালানো হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘মঙ্গলবার দেশের সকল সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসায় জনমত জরিপ এবং সদস্য সংগ্রহের এই কার্যক্রম পরিচালিত হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি, কার্জন হল, মোকাররম ভবন, আইন অনুষদ, কলা ভবন, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদসহ বিভিন্ন স্থানে এই কার্যক্রম পরিচালনায় বুথ বসানো হবে।’
আসন্ন নতুন ছাত্রসংগঠনটির বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘এই সংগঠন কখনো লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতি করবে না, এটি স্বতন্ত্র সংগঠন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে। সংগঠনটির নেতৃত্ব বাছাই হবে গণতান্ত্রিক উপায়ে। সংগঠনটি অর্থনৈতিক কাঠামো পরিচালনায় সদস্যদের থেকে ফি নেওয়া হবে। এই সংগঠনের মূল স্লোগান হবে ‘স্টুডেন্ট ফার্স্ট, বাংলাদেশ ফার্স্ট’।
সমন্বয়ক তাহমিদ আল মুদাসসির চৌধুরী বলেন, ‘সংগঠনটির নাম এবং তারিখ এখনো চূড়ান্ত করা হয়নি। শিক্ষার্থীদের মতামতের ভিত্তিতে সংগঠনটির নাম এবং গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত করা হবে। সংগঠনটি শিক্ষাঙ্গনে ছাত্রসংসদের পক্ষে অবস্থান নিবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডারে ছাত্রসংসদকে অন্তর্ভুক্ত করার এবং তা বাস্তবায়নের পক্ষে কাজ করবে সংগঠনটি।’
রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠন জুলাই অভ্যুত্থানের নয় দফার সপ্তম দফার সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয় নিশ্চিত করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দপ্তর সম্পাদক জাহিদ আহসান বলেন, ‘এই সংগঠন কোনো মাদার পার্টির নিয়ন্ত্রণে থাকবে না। ফলে ৯ দফার সপ্তম দফা অর্থাৎ লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতির বিরোধিতার সঙ্গে এটি সাংঘর্ষিক না। আমরা এখনো শিক্ষাঙ্গনে লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতির বিপক্ষেই আছি।’
সমন্বয়ক রিফাত রশিদ বলেন, ‘সংগঠনটির উদ্দেশ্য জুলাইয়ের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তবায়ন করা। এই আদর্শিক পরিসরে থেকে যেই দলই রাজনীতি করবে আমরা তাকে সমর্থন দিয়ে যাব।’
সংগঠনের মৌলিক প্রস্তাবনা
সংবাদ সম্মেলনে গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী আসন্ন ছাত্রসংগঠন নিয়ে বেশ কিছু প্রস্তাবনা পেশ করেন সমন্বয়কেরা। প্রস্তাবনাগুলোর মধ্যে রয়েছে, আদর্শিক বাইনারির সাংস্কৃতিক দ্বন্দ্বের বাইরে গিয়ে মধ্যমপন্থী ছাত্ররাজনীতিকে প্রতিষ্ঠা করা। জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে অন্তর্ভুক্তিমূলক ছাত্ররাজনীতি তৈরি করা, যেখানে পরিচয়ের ভিত্তিতে কাউকে অবমূল্যায়ন করা হবে না। মূলধারার রাজনৈতিক পরিসরে নারীদের যে অনুপস্থিতি রয়েছে সেটিকে বিবেচনায় নিয়ে নারীর রাজনৈতিক মানস বিনির্মাণ করা, রাজনৈতিক চর্চার পরিবেশ তৈরি করা এবং রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে নারীবান্ধব করে তোলার মাধ্যমে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলের জন্য সমান সুযোগের সৃষ্টি করা।
প্রস্তাবনাগুলোর মধ্যে আরও রয়েছে, শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ের প্রশ্নে আপসহীন ছাত্ররাজনীতির প্রতিশ্রুতি দেওয়া। বাংলাদেশের সংগ্রাম ও স্বাধীনতার ইতিহাসকে স্বীকার করে এবং ছাত্রজনতার সংগ্রামী চেতনাকে ভিত্তি করে ছাত্ররাজনীতি সক্রিয় রাখা।
বিগত সরকারের সময় শিক্ষাপরিসরে পরিকল্পিতভাবে যে রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন করা হয়েছে এবং শিক্ষার্থী সংসদ কাঠামোকে অকার্যকর করে রাখা হয়েছে তা দূর করা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার্থী সংসদ কাঠামো পুনর্বহালে সর্বোচ্চ গুরুত্বারোপ করা।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আব্দুল কাদের, হাসিবুল ইসলাম, রাফিয়া রেহনুমা হৃদি প্রমুখ।
ঢাবি সংবাদদাতা

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী সংগঠকদের নেতৃত্বে আসছে স্বতন্ত্র ছাত্রসংগঠন। আজই এই সংগঠনের পক্ষে জনমত জরিপ এবং সদস্য সংগ্রহ শুরু হবে। অনলাইন এবং অফলাইনে সদস্য সংগ্রহ চলবে আজ এবং আগামীকাল। জনমতের ভিত্তিতে সংগঠনটির নাম এবং কাঠামো ঠিক করা হবে।
আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৪টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনে এক সংবাদ সম্মেলনে নতুন ছাত্রসংগঠনের বিষয়ে এসব জানান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সংগঠকেরা।
তাঁরা বলেন, গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী এ সংগঠন হবে স্বতন্ত্র। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় এই সংগঠনের নেতা নির্বাচিত হবে। অন্য কোনো রাজনৈতিক দল এই সংগঠনের কোনো সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করতে পারবে না।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আবু বাকের মজুমদার বলেন, ‘যারা জুলাই অভ্যুত্থানের স্পিরিটকে ধারণ করতে চায়, তাঁদের নেতৃত্বেই এই সংগঠন গঠিত হবে। আজ সোমবার এবং আগামীকাল (মঙ্গলবার) নতুন ছাত্রসংগঠনের বিষয়ে জনমত জরিপ ও সদস্য আহ্বান কর্মসূচি চলবে। সোমবার সন্ধ্যার পর থেকে অনলাইনে এবং মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে বিভিন্ন স্থানে বুথ বসিয়ে এই কার্যক্রম চালানো হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘মঙ্গলবার দেশের সকল সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসায় জনমত জরিপ এবং সদস্য সংগ্রহের এই কার্যক্রম পরিচালিত হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি, কার্জন হল, মোকাররম ভবন, আইন অনুষদ, কলা ভবন, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদসহ বিভিন্ন স্থানে এই কার্যক্রম পরিচালনায় বুথ বসানো হবে।’
আসন্ন নতুন ছাত্রসংগঠনটির বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘এই সংগঠন কখনো লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতি করবে না, এটি স্বতন্ত্র সংগঠন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে। সংগঠনটির নেতৃত্ব বাছাই হবে গণতান্ত্রিক উপায়ে। সংগঠনটি অর্থনৈতিক কাঠামো পরিচালনায় সদস্যদের থেকে ফি নেওয়া হবে। এই সংগঠনের মূল স্লোগান হবে ‘স্টুডেন্ট ফার্স্ট, বাংলাদেশ ফার্স্ট’।
সমন্বয়ক তাহমিদ আল মুদাসসির চৌধুরী বলেন, ‘সংগঠনটির নাম এবং তারিখ এখনো চূড়ান্ত করা হয়নি। শিক্ষার্থীদের মতামতের ভিত্তিতে সংগঠনটির নাম এবং গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত করা হবে। সংগঠনটি শিক্ষাঙ্গনে ছাত্রসংসদের পক্ষে অবস্থান নিবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডারে ছাত্রসংসদকে অন্তর্ভুক্ত করার এবং তা বাস্তবায়নের পক্ষে কাজ করবে সংগঠনটি।’
রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠন জুলাই অভ্যুত্থানের নয় দফার সপ্তম দফার সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয় নিশ্চিত করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দপ্তর সম্পাদক জাহিদ আহসান বলেন, ‘এই সংগঠন কোনো মাদার পার্টির নিয়ন্ত্রণে থাকবে না। ফলে ৯ দফার সপ্তম দফা অর্থাৎ লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতির বিরোধিতার সঙ্গে এটি সাংঘর্ষিক না। আমরা এখনো শিক্ষাঙ্গনে লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতির বিপক্ষেই আছি।’
সমন্বয়ক রিফাত রশিদ বলেন, ‘সংগঠনটির উদ্দেশ্য জুলাইয়ের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তবায়ন করা। এই আদর্শিক পরিসরে থেকে যেই দলই রাজনীতি করবে আমরা তাকে সমর্থন দিয়ে যাব।’
সংগঠনের মৌলিক প্রস্তাবনা
সংবাদ সম্মেলনে গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী আসন্ন ছাত্রসংগঠন নিয়ে বেশ কিছু প্রস্তাবনা পেশ করেন সমন্বয়কেরা। প্রস্তাবনাগুলোর মধ্যে রয়েছে, আদর্শিক বাইনারির সাংস্কৃতিক দ্বন্দ্বের বাইরে গিয়ে মধ্যমপন্থী ছাত্ররাজনীতিকে প্রতিষ্ঠা করা। জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে অন্তর্ভুক্তিমূলক ছাত্ররাজনীতি তৈরি করা, যেখানে পরিচয়ের ভিত্তিতে কাউকে অবমূল্যায়ন করা হবে না। মূলধারার রাজনৈতিক পরিসরে নারীদের যে অনুপস্থিতি রয়েছে সেটিকে বিবেচনায় নিয়ে নারীর রাজনৈতিক মানস বিনির্মাণ করা, রাজনৈতিক চর্চার পরিবেশ তৈরি করা এবং রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে নারীবান্ধব করে তোলার মাধ্যমে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলের জন্য সমান সুযোগের সৃষ্টি করা।
প্রস্তাবনাগুলোর মধ্যে আরও রয়েছে, শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ের প্রশ্নে আপসহীন ছাত্ররাজনীতির প্রতিশ্রুতি দেওয়া। বাংলাদেশের সংগ্রাম ও স্বাধীনতার ইতিহাসকে স্বীকার করে এবং ছাত্রজনতার সংগ্রামী চেতনাকে ভিত্তি করে ছাত্ররাজনীতি সক্রিয় রাখা।
বিগত সরকারের সময় শিক্ষাপরিসরে পরিকল্পিতভাবে যে রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন করা হয়েছে এবং শিক্ষার্থী সংসদ কাঠামোকে অকার্যকর করে রাখা হয়েছে তা দূর করা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার্থী সংসদ কাঠামো পুনর্বহালে সর্বোচ্চ গুরুত্বারোপ করা।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আব্দুল কাদের, হাসিবুল ইসলাম, রাফিয়া রেহনুমা হৃদি প্রমুখ।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী সংগঠকদের নেতৃত্বে আসছে স্বতন্ত্র ছাত্রসংগঠন। আজই এই সংগঠনের পক্ষে জনমত জরিপ এবং সদস্য সংগ্রহ শুরু হবে। অনলাইন এবং অফলাইনে সদস্য সংগ্রহ চলবে আজ এবং আগামীকাল। জনমতের ভিত্তিতে সংগঠনটির নাম এবং কাঠামো ঠিক করা হবে।
আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৪টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনে এক সংবাদ সম্মেলনে নতুন ছাত্রসংগঠনের বিষয়ে এসব জানান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সংগঠকেরা।
তাঁরা বলেন, গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী এ সংগঠন হবে স্বতন্ত্র। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় এই সংগঠনের নেতা নির্বাচিত হবে। অন্য কোনো রাজনৈতিক দল এই সংগঠনের কোনো সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করতে পারবে না।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আবু বাকের মজুমদার বলেন, ‘যারা জুলাই অভ্যুত্থানের স্পিরিটকে ধারণ করতে চায়, তাঁদের নেতৃত্বেই এই সংগঠন গঠিত হবে। আজ সোমবার এবং আগামীকাল (মঙ্গলবার) নতুন ছাত্রসংগঠনের বিষয়ে জনমত জরিপ ও সদস্য আহ্বান কর্মসূচি চলবে। সোমবার সন্ধ্যার পর থেকে অনলাইনে এবং মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে বিভিন্ন স্থানে বুথ বসিয়ে এই কার্যক্রম চালানো হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘মঙ্গলবার দেশের সকল সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসায় জনমত জরিপ এবং সদস্য সংগ্রহের এই কার্যক্রম পরিচালিত হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি, কার্জন হল, মোকাররম ভবন, আইন অনুষদ, কলা ভবন, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদসহ বিভিন্ন স্থানে এই কার্যক্রম পরিচালনায় বুথ বসানো হবে।’
আসন্ন নতুন ছাত্রসংগঠনটির বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘এই সংগঠন কখনো লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতি করবে না, এটি স্বতন্ত্র সংগঠন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে। সংগঠনটির নেতৃত্ব বাছাই হবে গণতান্ত্রিক উপায়ে। সংগঠনটি অর্থনৈতিক কাঠামো পরিচালনায় সদস্যদের থেকে ফি নেওয়া হবে। এই সংগঠনের মূল স্লোগান হবে ‘স্টুডেন্ট ফার্স্ট, বাংলাদেশ ফার্স্ট’।
সমন্বয়ক তাহমিদ আল মুদাসসির চৌধুরী বলেন, ‘সংগঠনটির নাম এবং তারিখ এখনো চূড়ান্ত করা হয়নি। শিক্ষার্থীদের মতামতের ভিত্তিতে সংগঠনটির নাম এবং গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত করা হবে। সংগঠনটি শিক্ষাঙ্গনে ছাত্রসংসদের পক্ষে অবস্থান নিবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডারে ছাত্রসংসদকে অন্তর্ভুক্ত করার এবং তা বাস্তবায়নের পক্ষে কাজ করবে সংগঠনটি।’
রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠন জুলাই অভ্যুত্থানের নয় দফার সপ্তম দফার সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয় নিশ্চিত করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দপ্তর সম্পাদক জাহিদ আহসান বলেন, ‘এই সংগঠন কোনো মাদার পার্টির নিয়ন্ত্রণে থাকবে না। ফলে ৯ দফার সপ্তম দফা অর্থাৎ লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতির বিরোধিতার সঙ্গে এটি সাংঘর্ষিক না। আমরা এখনো শিক্ষাঙ্গনে লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতির বিপক্ষেই আছি।’
সমন্বয়ক রিফাত রশিদ বলেন, ‘সংগঠনটির উদ্দেশ্য জুলাইয়ের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তবায়ন করা। এই আদর্শিক পরিসরে থেকে যেই দলই রাজনীতি করবে আমরা তাকে সমর্থন দিয়ে যাব।’
সংগঠনের মৌলিক প্রস্তাবনা
সংবাদ সম্মেলনে গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী আসন্ন ছাত্রসংগঠন নিয়ে বেশ কিছু প্রস্তাবনা পেশ করেন সমন্বয়কেরা। প্রস্তাবনাগুলোর মধ্যে রয়েছে, আদর্শিক বাইনারির সাংস্কৃতিক দ্বন্দ্বের বাইরে গিয়ে মধ্যমপন্থী ছাত্ররাজনীতিকে প্রতিষ্ঠা করা। জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে অন্তর্ভুক্তিমূলক ছাত্ররাজনীতি তৈরি করা, যেখানে পরিচয়ের ভিত্তিতে কাউকে অবমূল্যায়ন করা হবে না। মূলধারার রাজনৈতিক পরিসরে নারীদের যে অনুপস্থিতি রয়েছে সেটিকে বিবেচনায় নিয়ে নারীর রাজনৈতিক মানস বিনির্মাণ করা, রাজনৈতিক চর্চার পরিবেশ তৈরি করা এবং রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে নারীবান্ধব করে তোলার মাধ্যমে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলের জন্য সমান সুযোগের সৃষ্টি করা।
প্রস্তাবনাগুলোর মধ্যে আরও রয়েছে, শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ের প্রশ্নে আপসহীন ছাত্ররাজনীতির প্রতিশ্রুতি দেওয়া। বাংলাদেশের সংগ্রাম ও স্বাধীনতার ইতিহাসকে স্বীকার করে এবং ছাত্রজনতার সংগ্রামী চেতনাকে ভিত্তি করে ছাত্ররাজনীতি সক্রিয় রাখা।
বিগত সরকারের সময় শিক্ষাপরিসরে পরিকল্পিতভাবে যে রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন করা হয়েছে এবং শিক্ষার্থী সংসদ কাঠামোকে অকার্যকর করে রাখা হয়েছে তা দূর করা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার্থী সংসদ কাঠামো পুনর্বহালে সর্বোচ্চ গুরুত্বারোপ করা।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আব্দুল কাদের, হাসিবুল ইসলাম, রাফিয়া রেহনুমা হৃদি প্রমুখ।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে মতপার্থক্য কাটাতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ চেয়েছে জামায়াতে ইসলামীসহ ধর্মভিত্তিক আটটি রাজনৈতিক দল। এ সংলাপে রেফারির ভূমিকায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে চেয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের।
৬ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে সরকার সাপলুডু খেলছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
৬ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) শিগগির প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করবে। ৭- ৮ নভেম্বরের দিকে এই তালিকা ঘোষণা করা হতে পারে বলে এনসিপি সূত্রে জানা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ২৩৭ আসনের বিপরীতে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আল
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে মতপার্থক্য কাটাতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ চেয়েছে জামায়াতে ইসলামীসহ ধর্মভিত্তিক আটটি রাজনৈতিক দল। এ সংলাপে রেফারির ভূমিকায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে চেয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের।
যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি নির্ধারণে গতকাল সোমবার বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস অফিসে সমমনা আট দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরেন তাহের। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ হলে সেখানে রেফারির অভাব হতে পারে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘উপদেষ্টা পরিষদের পক্ষ থেকে, বিশেষ করে প্রধান উপদেষ্টা এখানে একটা রেফারির ভূমিকা পালন করবেন আগের মতো, এটা আমরা আশা করি।’
জুলাই জাতীয় সনদ বা সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতভেদ দেখা দেওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। এ বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে নিজ উদ্যোগে নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করে সম্ভাব্য দ্রুততম সময়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে ঐক্যবদ্ধ দিকনির্দেশনা দেওয়ার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এক সপ্তাহের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত না দিতে পারলে সরকার নিজের মতো করে সিদ্ধান্ত নেবে বলে গতকাল উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে।
তাহের বলেন, ‘আমরা যে ঐকমত্যে পৌঁছেছিলাম, তাতে হঠাৎ করে একটি দল বিরোধিতা করছে। আমরা আশা করি, তারা তাদের দলীয় অবস্থান স্পষ্ট করবে। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে গণভোট আগে আর পরে করে লাভ নেই; বরং গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে। কারণ নির্বাচনের দিন হ্যাঁ বা না ভোটে কারও মনোযোগ থাকবে না।’
তাহের আরও বলেন, ‘আমি গতকালকে দলগুলোর মধ্যে একটি আলোচনার আহ্বান করেছিলাম। আজকে উপদেষ্টা পরিষদও সে রকম একটি আহ্বান দলগুলোর কাছে জানিয়েছে। আমরাও দেখতে চাই, প্রধান দলগুলো এই আহ্বানে যেন সাড়া দেয়। তারাও যদি আমাদের মোত একইভাবে সাড়া দেয়, তাহলে একটা রাস্তা বেরিয়ে আসবে।’
প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে ৮ দল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারিসহ পাঁচ দফা দাবিতে পঞ্চম পর্বের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে চলমান যুগপৎ আন্দোলনের শরিক সমমনা আটটি রাজনৈতিক দল। আগামী বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় গণমিছিল করে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে তারা।
রাজধানীর পল্টনে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মামুনুল হক। তিনি বলেন, ‘আমাদের আটটি দলের পাঁচ দফা দাবিতে সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে। আমরা জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রদানের দাবি জানিয়ে আসছি। অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি করতে হবে। জাতীয় নির্বাচনের আগেই পৃথকভাবে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট করতে হবে। আরপিও সংশোধন করা হলে আমরা সেটা মানব না। অর্থাৎ আরপিও আগের মতোই রাখতে হবে। এগুলোই এখন আমাদের মূল দাবি।’
এসব দাবিতে ৬ নভেম্বর বেলা ১১টায় গণমিছিল করে প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হবে জানিয়ে মামুনুল হক বলেন, দাবি আদায় না হলে ১১ নভেম্বর রাজধানীতে সমাবেশ করবেন তাঁরা।
নতুন কর্মসূচি ঘোষণার আগে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, খেলাফত মজলিস, খেলাফত আন্দোলন, নেজামে ইসলাম পার্টি, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) ও ডেভেলপমেন্ট পার্টির শীর্ষ নেতারা বৈঠক করেন।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে মতপার্থক্য কাটাতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ চেয়েছে জামায়াতে ইসলামীসহ ধর্মভিত্তিক আটটি রাজনৈতিক দল। এ সংলাপে রেফারির ভূমিকায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে চেয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের।
যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি নির্ধারণে গতকাল সোমবার বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস অফিসে সমমনা আট দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরেন তাহের। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ হলে সেখানে রেফারির অভাব হতে পারে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘উপদেষ্টা পরিষদের পক্ষ থেকে, বিশেষ করে প্রধান উপদেষ্টা এখানে একটা রেফারির ভূমিকা পালন করবেন আগের মতো, এটা আমরা আশা করি।’
জুলাই জাতীয় সনদ বা সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতভেদ দেখা দেওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। এ বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে নিজ উদ্যোগে নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করে সম্ভাব্য দ্রুততম সময়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে ঐক্যবদ্ধ দিকনির্দেশনা দেওয়ার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এক সপ্তাহের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত না দিতে পারলে সরকার নিজের মতো করে সিদ্ধান্ত নেবে বলে গতকাল উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে।
তাহের বলেন, ‘আমরা যে ঐকমত্যে পৌঁছেছিলাম, তাতে হঠাৎ করে একটি দল বিরোধিতা করছে। আমরা আশা করি, তারা তাদের দলীয় অবস্থান স্পষ্ট করবে। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে গণভোট আগে আর পরে করে লাভ নেই; বরং গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে। কারণ নির্বাচনের দিন হ্যাঁ বা না ভোটে কারও মনোযোগ থাকবে না।’
তাহের আরও বলেন, ‘আমি গতকালকে দলগুলোর মধ্যে একটি আলোচনার আহ্বান করেছিলাম। আজকে উপদেষ্টা পরিষদও সে রকম একটি আহ্বান দলগুলোর কাছে জানিয়েছে। আমরাও দেখতে চাই, প্রধান দলগুলো এই আহ্বানে যেন সাড়া দেয়। তারাও যদি আমাদের মোত একইভাবে সাড়া দেয়, তাহলে একটা রাস্তা বেরিয়ে আসবে।’
প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে ৮ দল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারিসহ পাঁচ দফা দাবিতে পঞ্চম পর্বের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে চলমান যুগপৎ আন্দোলনের শরিক সমমনা আটটি রাজনৈতিক দল। আগামী বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় গণমিছিল করে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে তারা।
রাজধানীর পল্টনে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মামুনুল হক। তিনি বলেন, ‘আমাদের আটটি দলের পাঁচ দফা দাবিতে সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে। আমরা জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রদানের দাবি জানিয়ে আসছি। অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি করতে হবে। জাতীয় নির্বাচনের আগেই পৃথকভাবে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট করতে হবে। আরপিও সংশোধন করা হলে আমরা সেটা মানব না। অর্থাৎ আরপিও আগের মতোই রাখতে হবে। এগুলোই এখন আমাদের মূল দাবি।’
এসব দাবিতে ৬ নভেম্বর বেলা ১১টায় গণমিছিল করে প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হবে জানিয়ে মামুনুল হক বলেন, দাবি আদায় না হলে ১১ নভেম্বর রাজধানীতে সমাবেশ করবেন তাঁরা।
নতুন কর্মসূচি ঘোষণার আগে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, খেলাফত মজলিস, খেলাফত আন্দোলন, নেজামে ইসলাম পার্টি, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) ও ডেভেলপমেন্ট পার্টির শীর্ষ নেতারা বৈঠক করেন।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী সংগঠকদের নেতৃত্বে আসছে স্বতন্ত্র ছাত্রসংগঠন। আজই এই সংগঠনের পক্ষে জনমত জরিপ এবং সদস্য সংগ্রহ শুরু হবে। অনলাইন এবং অফলাইনে সদস্য সংগ্রহ চলবে আজ এবং আগামীকাল। জনমতের ভিত্তিতে সংগঠনটির নাম এবং কাঠামো ঠিক করা হবে।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে সরকার সাপলুডু খেলছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
৬ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) শিগগির প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করবে। ৭- ৮ নভেম্বরের দিকে এই তালিকা ঘোষণা করা হতে পারে বলে এনসিপি সূত্রে জানা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ২৩৭ আসনের বিপরীতে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আল
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে সরকার সাপলুডু খেলছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
আখতার বলেন, ‘অত্যন্ত হতাশার সঙ্গে লক্ষ করছি, নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে সনদ দিয়ে। সরকার নিজেরা উদ্যোগ (সনদ বাস্তবায়নে) না নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ঠেলে দিয়েছে। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে সরকার সাপলুডু খেলছে।’
সরকারকে দায়িত্ব নিয়ে সরকারকেই জুলাই সনদ আদেশ জারি করতে হবে বলে দাবি করে আখতার বলেন, ‘সংস্কার ভন্ডুল করে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে। অতি দ্রুত সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির দাবি জানাই।’
এনসিপির এই নেতা আরও বলেন, বিএনপি সংস্কার বাস্তবায়নের পথে বাধা হচ্ছে। সংস্কারকে ধারণ করে না বিএনপি। সরকারের ভেতরের কোনো একটা অংশ নির্বাচনকে ভন্ডুল করতে চাচ্ছে। কিন্তু জনগণ এটা হতে দেবে না। অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে সরকারকে দায়িত্ব নিয়ে সরকারকেই জুলাই সনদ আদেশ জারি করতে হবে।
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, দলীয় মতামত গণভোটে যাওয়া উচিত না। কোন দিন আদেশ জারি করবেন, সেটা সরকারকে জানাতে হবে। প্রধান উপদেষ্টাকে এই আদেশ জারি করতে হবে। রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরে আদেশ জারি করা হলে ছাত্র-জনতা আবার মাঠে নামবে।
আসনের লোভ দেখিয়ে গণতন্ত্রের পথ রুদ্ধ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেন, বহুদলীয় গণতন্ত্র নষ্টের জন্য একটি দল উঠেপড়ে লেগেছে। গণতন্ত্রকে গলাটিপে হত্যার চেষ্টা জনগণ রুখে দেবে।
বিএনপির আসন ঘোষণা প্রসঙ্গে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আপসহীন নেত্রী খালেদা জিয়া তিন আসনে প্রার্থী হওয়ায় শুভেচ্ছা। তাঁর মাধ্যমে গণতন্ত্র আরও সুসংহত হবে। জুলাই অভ্যুত্থানের ফসল হিসেবে যেহেতু তিনি নির্বাচন করতে পারছেন, সেহেতু সংস্কার বাস্তবায়নে এগিয়ে আসুন।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরলে আমরা স্বাগত জানাই। আসেন, আমরা সবাই মিলে গণতন্ত্র চর্চা করি।’

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে সরকার সাপলুডু খেলছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
আখতার বলেন, ‘অত্যন্ত হতাশার সঙ্গে লক্ষ করছি, নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে সনদ দিয়ে। সরকার নিজেরা উদ্যোগ (সনদ বাস্তবায়নে) না নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ঠেলে দিয়েছে। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে সরকার সাপলুডু খেলছে।’
সরকারকে দায়িত্ব নিয়ে সরকারকেই জুলাই সনদ আদেশ জারি করতে হবে বলে দাবি করে আখতার বলেন, ‘সংস্কার ভন্ডুল করে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে। অতি দ্রুত সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির দাবি জানাই।’
এনসিপির এই নেতা আরও বলেন, বিএনপি সংস্কার বাস্তবায়নের পথে বাধা হচ্ছে। সংস্কারকে ধারণ করে না বিএনপি। সরকারের ভেতরের কোনো একটা অংশ নির্বাচনকে ভন্ডুল করতে চাচ্ছে। কিন্তু জনগণ এটা হতে দেবে না। অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে সরকারকে দায়িত্ব নিয়ে সরকারকেই জুলাই সনদ আদেশ জারি করতে হবে।
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, দলীয় মতামত গণভোটে যাওয়া উচিত না। কোন দিন আদেশ জারি করবেন, সেটা সরকারকে জানাতে হবে। প্রধান উপদেষ্টাকে এই আদেশ জারি করতে হবে। রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরে আদেশ জারি করা হলে ছাত্র-জনতা আবার মাঠে নামবে।
আসনের লোভ দেখিয়ে গণতন্ত্রের পথ রুদ্ধ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেন, বহুদলীয় গণতন্ত্র নষ্টের জন্য একটি দল উঠেপড়ে লেগেছে। গণতন্ত্রকে গলাটিপে হত্যার চেষ্টা জনগণ রুখে দেবে।
বিএনপির আসন ঘোষণা প্রসঙ্গে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আপসহীন নেত্রী খালেদা জিয়া তিন আসনে প্রার্থী হওয়ায় শুভেচ্ছা। তাঁর মাধ্যমে গণতন্ত্র আরও সুসংহত হবে। জুলাই অভ্যুত্থানের ফসল হিসেবে যেহেতু তিনি নির্বাচন করতে পারছেন, সেহেতু সংস্কার বাস্তবায়নে এগিয়ে আসুন।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরলে আমরা স্বাগত জানাই। আসেন, আমরা সবাই মিলে গণতন্ত্র চর্চা করি।’

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী সংগঠকদের নেতৃত্বে আসছে স্বতন্ত্র ছাত্রসংগঠন। আজই এই সংগঠনের পক্ষে জনমত জরিপ এবং সদস্য সংগ্রহ শুরু হবে। অনলাইন এবং অফলাইনে সদস্য সংগ্রহ চলবে আজ এবং আগামীকাল। জনমতের ভিত্তিতে সংগঠনটির নাম এবং কাঠামো ঠিক করা হবে।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে মতপার্থক্য কাটাতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ চেয়েছে জামায়াতে ইসলামীসহ ধর্মভিত্তিক আটটি রাজনৈতিক দল। এ সংলাপে রেফারির ভূমিকায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে চেয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের।
৬ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) শিগগির প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করবে। ৭- ৮ নভেম্বরের দিকে এই তালিকা ঘোষণা করা হতে পারে বলে এনসিপি সূত্রে জানা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ২৩৭ আসনের বিপরীতে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আল
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) শিগগির প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করবে। ৭- ৮ নভেম্বরের দিকে এই তালিকা ঘোষণা করা হতে পারে বলে এনসিপি সূত্রে জানা গেছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যার পর বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমে এনসিপির প্রার্থী তালিকা ঘোষণাসংক্রান্ত সংবাদ ছড়িয়ে পড়ে। বিষয়টি সত্য নয় বলে জানিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা।
এনসিপির যুগ্ম আহবায়ক সারোয়ার তুষার এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কোনো প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করিনি। তবে ৭-৮ নভেম্বরের দিকে প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করতে পারি। এটা এখনো চূড়ান্ত হয়নি।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন নেতা বলেন, প্রাথমিকভাবে ৭০-১০০ জনের নাম ঘোষণা করা হতে পারে। কিছু আলাপ চলছে। তবে সেটা এখনো চূড়ান্ত নয়।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) শিগগির প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করবে। ৭- ৮ নভেম্বরের দিকে এই তালিকা ঘোষণা করা হতে পারে বলে এনসিপি সূত্রে জানা গেছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যার পর বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমে এনসিপির প্রার্থী তালিকা ঘোষণাসংক্রান্ত সংবাদ ছড়িয়ে পড়ে। বিষয়টি সত্য নয় বলে জানিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা।
এনসিপির যুগ্ম আহবায়ক সারোয়ার তুষার এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কোনো প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করিনি। তবে ৭-৮ নভেম্বরের দিকে প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করতে পারি। এটা এখনো চূড়ান্ত হয়নি।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন নেতা বলেন, প্রাথমিকভাবে ৭০-১০০ জনের নাম ঘোষণা করা হতে পারে। কিছু আলাপ চলছে। তবে সেটা এখনো চূড়ান্ত নয়।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী সংগঠকদের নেতৃত্বে আসছে স্বতন্ত্র ছাত্রসংগঠন। আজই এই সংগঠনের পক্ষে জনমত জরিপ এবং সদস্য সংগ্রহ শুরু হবে। অনলাইন এবং অফলাইনে সদস্য সংগ্রহ চলবে আজ এবং আগামীকাল। জনমতের ভিত্তিতে সংগঠনটির নাম এবং কাঠামো ঠিক করা হবে।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে মতপার্থক্য কাটাতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ চেয়েছে জামায়াতে ইসলামীসহ ধর্মভিত্তিক আটটি রাজনৈতিক দল। এ সংলাপে রেফারির ভূমিকায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে চেয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের।
৬ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে সরকার সাপলুডু খেলছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
৬ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ২৩৭ আসনের বিপরীতে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আল
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ২৩৭ আসনের বিপরীতে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এর কিছু সময় পরই দেশের কিছু বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে এনসিপির প্রার্থী ঘোষণার খবর প্রচার করা হয়। এ নিয়ে শুরু হয় নানা গুঞ্জন। এ বিষয়ে মুখ খুলেছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনুভা জাবীন।
এক ফেসবুক পোস্টে জাবীন বলেছেন, ‘যাদের প্রার্থী তালিকা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা হলো, তাদেরটা ব্রেকিং নিউজে জায়গা পেল না, কিন্তু ঠিক একই দিন একই সময় যারা আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানায়নি, তাদের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা নিয়ে ব্রেকিং নিউজ যাচ্ছে।’
জাবীন আরও লেখেন, ‘ব্রেকিং নিউজের পেছনের রাজনীতি কী? কী বয়ান মানুষের কাছে দেওয়ার জন্য কারা এত ব্যাকুল?’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ২৩৭ আসনের বিপরীতে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এর কিছু সময় পরই দেশের কিছু বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে এনসিপির প্রার্থী ঘোষণার খবর প্রচার করা হয়। এ নিয়ে শুরু হয় নানা গুঞ্জন। এ বিষয়ে মুখ খুলেছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনুভা জাবীন।
এক ফেসবুক পোস্টে জাবীন বলেছেন, ‘যাদের প্রার্থী তালিকা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা হলো, তাদেরটা ব্রেকিং নিউজে জায়গা পেল না, কিন্তু ঠিক একই দিন একই সময় যারা আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানায়নি, তাদের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা নিয়ে ব্রেকিং নিউজ যাচ্ছে।’
জাবীন আরও লেখেন, ‘ব্রেকিং নিউজের পেছনের রাজনীতি কী? কী বয়ান মানুষের কাছে দেওয়ার জন্য কারা এত ব্যাকুল?’

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী সংগঠকদের নেতৃত্বে আসছে স্বতন্ত্র ছাত্রসংগঠন। আজই এই সংগঠনের পক্ষে জনমত জরিপ এবং সদস্য সংগ্রহ শুরু হবে। অনলাইন এবং অফলাইনে সদস্য সংগ্রহ চলবে আজ এবং আগামীকাল। জনমতের ভিত্তিতে সংগঠনটির নাম এবং কাঠামো ঠিক করা হবে।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে মতপার্থক্য কাটাতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ চেয়েছে জামায়াতে ইসলামীসহ ধর্মভিত্তিক আটটি রাজনৈতিক দল। এ সংলাপে রেফারির ভূমিকায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে চেয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের।
৬ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে সরকার সাপলুডু খেলছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
৬ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) শিগগির প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করবে। ৭- ৮ নভেম্বরের দিকে এই তালিকা ঘোষণা করা হতে পারে বলে এনসিপি সূত্রে জানা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগে