নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নতুন শিক্ষাক্রম শিক্ষার্থীদের ধর্মহীন করে গড়ে তুলবে অভিযোগ করে বাংলাদেশের অধিকাংশ জনগোষ্ঠীর চিন্তা-চেতনা ও বোধ বিশ্বাসের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে শিক্ষাক্রমের আমূল সংশোধনের দাবি জানিয়েছে জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে আয়োজিত ‘বিতর্কিত জাতীয় পাঠ্যক্রম; প্রজন্মের প্রকৃত শিক্ষা ভাবনা’—শীর্ষক আলোচনা সভায় এ দাবির কথা জানান বক্তারা।
নতুন শিক্ষাক্রম দেশের অধিকাংশ জনগোষ্ঠীর চিন্তা-চেতনা ও বোধ বিশ্বাসের সঙ্গে সাংঘর্ষিক উল্লেখ করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম বলেন, ‘বিশেষ করে নতুন সংযোজিত ট্রান্সজেন্ডার, শারীরিক শিক্ষা ও ধর্মবিমুখ বিভিন্ন অধ্যায় একদিকে যেমন শিক্ষার্থীদের মন মানসিকতার ওপর চরিত্র বিধ্বংসী বিরূপ প্রভাব সৃষ্টি করবে অপরদিকে তাঁদের ধর্মহীন করে গড়ে তুলবে। তাই অচিরেই জাতীয় চিন্তার আলোকে সর্বাধুনিক, মননশীল ও জীবনমুখী পাঠ্যক্রম ও শিক্ষা সিলেবাস আমূল সংশোধন করতে হবে।’
সভায় কবি ও দার্শনিক মুসা আল হাফিজ বলেন, ‘পাঠ্যবইয়ে আত্মপরিচয়ের জায়গায় ধর্মকে বাদ দেওয়া হয়েছে। অথচ ধর্মপরিচয় একজন ব্যক্তির অন্যতম আত্মপরিচয়। এই পাঠ্যপুস্তকের মাধ্যমে সরকার আমাদের প্রজন্মকে হিন্দুত্ববাদ ও সাম্রাজ্যবাদের দাস হিসেবে গড়তে চায়।’
সভাপতির বক্তব্যে জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা নূরুল হুদা ফয়েজী বলেন, যে শিক্ষাব্যবস্থা প্রণয়ন করা হয়েছে, এর সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করলে মুসলমানের ইমানে ঘাটতি তৈরি হবে। আগামীর মা-বাবারা তাঁদের সন্তানদের শেখানোর জন্য ন্যূনতম যে ধর্মীয় শিক্ষা প্রয়োজন, সেটিও দিতে পারবে না।
আলোচনা সভায় অন্যান্য বক্তারা বলেন, ‘সরকার মনগড়া সিদ্ধান্তে আমাদের সন্তানদের ভবিষ্যৎ নষ্ট করার অধিকার রাখে না। পাঠ্যপুস্তকের কোনো তথ্যে যদি ভুল থাকে, তাহলে তা নিয়ে কথা বলা এবং সংশোধনের দাবি তোলা সচেতন নাগরিকদের দায়িত্ব। এই সিলেবাস আমাদের ৯০ ভাগ মুসলমানের মনে আঘাত দিয়েছে। সিলেবাসের এই বিকৃতি হঠাৎ করে ঘটেনি। বরং ইসলাম বিরোধী দীর্ঘমেয়াদি এজেন্ডার একটা তীব্র বহিঃপ্রকাশ এখানে ঘটেছে।’
সেমিনারে আরও বক্তব্য রাখেন—ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, আফতাব নগর মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা মোহাম্মদ আলী কাসেমী, বিশিষ্ট আলেম মাওলানা আনোয়ার শাহ, জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের সিনিয়র সহসভাপতি মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মুফতি রেজাউল করীম আবরার প্রমুখ।
নতুন শিক্ষাক্রম শিক্ষার্থীদের ধর্মহীন করে গড়ে তুলবে অভিযোগ করে বাংলাদেশের অধিকাংশ জনগোষ্ঠীর চিন্তা-চেতনা ও বোধ বিশ্বাসের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে শিক্ষাক্রমের আমূল সংশোধনের দাবি জানিয়েছে জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে আয়োজিত ‘বিতর্কিত জাতীয় পাঠ্যক্রম; প্রজন্মের প্রকৃত শিক্ষা ভাবনা’—শীর্ষক আলোচনা সভায় এ দাবির কথা জানান বক্তারা।
নতুন শিক্ষাক্রম দেশের অধিকাংশ জনগোষ্ঠীর চিন্তা-চেতনা ও বোধ বিশ্বাসের সঙ্গে সাংঘর্ষিক উল্লেখ করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম বলেন, ‘বিশেষ করে নতুন সংযোজিত ট্রান্সজেন্ডার, শারীরিক শিক্ষা ও ধর্মবিমুখ বিভিন্ন অধ্যায় একদিকে যেমন শিক্ষার্থীদের মন মানসিকতার ওপর চরিত্র বিধ্বংসী বিরূপ প্রভাব সৃষ্টি করবে অপরদিকে তাঁদের ধর্মহীন করে গড়ে তুলবে। তাই অচিরেই জাতীয় চিন্তার আলোকে সর্বাধুনিক, মননশীল ও জীবনমুখী পাঠ্যক্রম ও শিক্ষা সিলেবাস আমূল সংশোধন করতে হবে।’
সভায় কবি ও দার্শনিক মুসা আল হাফিজ বলেন, ‘পাঠ্যবইয়ে আত্মপরিচয়ের জায়গায় ধর্মকে বাদ দেওয়া হয়েছে। অথচ ধর্মপরিচয় একজন ব্যক্তির অন্যতম আত্মপরিচয়। এই পাঠ্যপুস্তকের মাধ্যমে সরকার আমাদের প্রজন্মকে হিন্দুত্ববাদ ও সাম্রাজ্যবাদের দাস হিসেবে গড়তে চায়।’
সভাপতির বক্তব্যে জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা নূরুল হুদা ফয়েজী বলেন, যে শিক্ষাব্যবস্থা প্রণয়ন করা হয়েছে, এর সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করলে মুসলমানের ইমানে ঘাটতি তৈরি হবে। আগামীর মা-বাবারা তাঁদের সন্তানদের শেখানোর জন্য ন্যূনতম যে ধর্মীয় শিক্ষা প্রয়োজন, সেটিও দিতে পারবে না।
আলোচনা সভায় অন্যান্য বক্তারা বলেন, ‘সরকার মনগড়া সিদ্ধান্তে আমাদের সন্তানদের ভবিষ্যৎ নষ্ট করার অধিকার রাখে না। পাঠ্যপুস্তকের কোনো তথ্যে যদি ভুল থাকে, তাহলে তা নিয়ে কথা বলা এবং সংশোধনের দাবি তোলা সচেতন নাগরিকদের দায়িত্ব। এই সিলেবাস আমাদের ৯০ ভাগ মুসলমানের মনে আঘাত দিয়েছে। সিলেবাসের এই বিকৃতি হঠাৎ করে ঘটেনি। বরং ইসলাম বিরোধী দীর্ঘমেয়াদি এজেন্ডার একটা তীব্র বহিঃপ্রকাশ এখানে ঘটেছে।’
সেমিনারে আরও বক্তব্য রাখেন—ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, আফতাব নগর মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা মোহাম্মদ আলী কাসেমী, বিশিষ্ট আলেম মাওলানা আনোয়ার শাহ, জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের সিনিয়র সহসভাপতি মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মুফতি রেজাউল করীম আবরার প্রমুখ।
এনসিপির জাপান ডায়াস্পোরা অ্যালায়েন্স জানিয়েছে, আগামী শনিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার দিকে টোকিওতে এবং পরদিন বিকেল সাড়ে ৫টায় ওসাকায় দুটি কর্মসূচিতে অংশ নেবেন এনসিপির নেতারা। জুলাই যোদ্ধাদের স্মরণে ‘রিমেম্বার দ্য হিরোজ’ শীর্ষক এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ইসলামপন্থার বিজয় জাতিকে আশার আলো দেখিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম। আজ বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) দলটির প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এমনটি জানান।
৩ ঘণ্টা আগেসালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আগামী ফেব্রুয়ারিতে একটি সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করাই জাতির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। তবে আমি মনে করি, নির্বাচন কমিশন যে রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে, সে অনুযায়ী কমিশনের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। সরকারের অর্জন রয়েছে, ব্যর্থতাও রয়েছে। তবে সুষ্ঠু নির্বাচন করতে না পারল
৪ ঘণ্টা আগেদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে সংকট আরও বাড়বে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান (একাংশ) আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। তিনি বলেছেন, দেশে লোডশেডিং, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, মামলা-বাণিজ্য এবং মব সন্ত্রাস চলছে। এর মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব কি না, তা সরকারকে ভাবতে হবে।
৫ ঘণ্টা আগে