কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জ-৩ আসনে নিজ নির্বাচনী এলাকায় জনসংযোগ করতে গিয়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে রাজনীতি বোঝার পরামর্শ দিয়েছেন জাপা মহাসচিব ও কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মুজিবুল হক চুন্নু।
গতকাল শুক্রবার রাতে নিজ গ্রাম তাড়াইল উপজেলার কাজলা গ্রামের জনসাধারণকে নিয়ে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি বক্তব্য দেন। সেই সভার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়।
৩৩ মিনিট ৪৩ সেকেন্ডের বক্তব্যের শেষাংশে মুজিবুল হক চুন্নুকে বলতে শোনা যায়, ‘নিশ্চয়ই একটা গুরুত্ব আছে, নিশ্চয়ই কোনো কারণ আছে! শেখ হাসিনার বাবার মার্কা নৌকা, তাই না? ওনার ফাদার ’৭০ সালে এই নৌকা দিয়ে ইলেকশন করেছেন। পরে শেখ হাসিনার মার্কা। এত প্রিয় মার্কাটা এখান থাইকা ছাড়তে হইছে কলম দিয়া, এটা নিশ্চয়ই ওনার কোনো প্রয়োজন আছে বলেই তো। এ বিষয়টা যদি আওয়ামী লীগের লোকেরা না বোঝে। তাদের এই কারণটা, পলিটিকস বোঝা উচিত! তাদের দলকে সহযোগিতা কে, কতটুকু, কীভাবে করছে যদি তারা না বোঝে, তাহলে তারা মূর্খ। যারা বোঝে না, তারা ব্যক্তিস্বার্থ ঠিকই চেনে।’
জাপা মহাসচিব চুন্নু আরও বলেন, ‘বুঝবে! বুঝবে নিশ্চয়, খুব তাড়াতাড়ি বুঝবে। যাই হোক আপনারা গ্রামের মানুষ ’৮৬ সাল থেকে আমি নির্বাচন করছি। নির্বাচনে নামার আগে এই গ্রামের মানুষের কাছ থেকে দোয়া নিছি, তারপরে আমি নির্বাচনে নামছি। আমি না, এই গ্রামের সবাই নির্বাচনে নামছে। অতীতের মতো আমি আজকেও আপনাদের বলব, আমার নির্বাচনটা আপনাদেরই করতে হবে। আমার নির্বাচন আপনাদের নির্বাচন। আমার ইজ্জত আপনাদের ইজ্জত, এই গ্রামের ইজ্জত। সেই হিসেবে আপনারা বিভিন্ন এলাকায় যাবেন। সবাইকে বলবেন ভোটকেন্দ্রে আসার জন্য, ভোট দেওয়ার জন্য।’
করিমগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য এরশাদ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি দলের সঙ্গে আরেকটি দলের শীর্ষ পর্যায়ে বিভিন্ন স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট অনেক বিষয় গোপন থাকে। যা আমাদের মতো সাধারণ নেতা-কর্মী বা সাধারণ মানুষের জানার বিষয় না। যখন দুটি দলের সমঝোতার বিষয়গুলো মিডিয়ার মাধ্যমে জনসম্মুখে উপস্থাপন না করা হয়, তখন সেটা কী ধরনের সমঝোতা বা কোন শর্তে হয়েছে, সেটা কেউ জানা বা মানার বিষয় না। তৃণমূল পর্যায়ের সব দল ও সর্বসাধারণ জনগণ জানে জাতীয় পার্টি বিরোধী দল। অতএব, ঢালাওভাবে কাউকে মূর্খ বলা ঠিক না। কারণ, পোস্টার নিয়ে বিষয়টা শুধু আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীই না, সাধারণ মানুষের মনেও একই প্রশ্ন জাগিয়ে তুলছে।’
এ বিষয়ে করিমগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক নাসিরুল ইসলাম খানের কাছ থেকে মন্তব্য জানতে চাইলে তিনি রাজি হননি।
নেতা-কর্মীদের ‘মূর্খ’ বলে কটাক্ষ করার বিষয়ে তাড়াইল উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোতাহার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ কথা যদি উনি (চুন্নু) বলে থাকে, তাহলে তার কোনো রাজনৈতিক প্রজ্ঞা নেই। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা মূর্খ কি না,৭ তারিখ উনি বুঝবে।’
এ বক্তব্যের বিষয়ে জানতে জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মুজিবুল হক চুন্নুর মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) আসনে লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। আসন সমঝোতার কারণে এ আসনে নৌকার প্রার্থী মো. নাসিরুল ইসলাম খান আওলাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছে আওয়ামী লীগ। কিন্তু এখানে মাঠে রয়েছেন আওয়ামী লীগের চারজন স্বতন্ত্র প্রার্থী। তাঁরা নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রচার-প্রচারণায় সক্রিয় রয়েছেন। নৌকার ছাড়ের পরও ভোটের মাঠে উত্তাপ ছড়াচ্ছেন তাঁরা। আওয়ামী লীগের ভোটব্যাংককে নিজেদের পক্ষে টানার চেষ্টা করছেন তাঁরা।
শুধু তা-ই নয়, এ চার স্বতন্ত্র প্রার্থী এক জোট হয়ে যাবেন বলেও তাঁদের কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। শিগগিরই আলোচনা করে একজনকে নিয়ে মাঠে নামবে করিমগঞ্জ-তাড়াইল উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। এ রকম পরিস্থিতিতে এবার জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুর নির্বাচনী বৈতরণি পার হওয়া সহজ হবে না বলে মনে করছেন এলাকার সাধারণ মানুষ ও ভোটাররা।
স্থানীয় সচেতন মহল বলছে, কৌশল করে নৌকাকে নির্বাচনের মাঠ থেকে দূরে রাখলেও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা চুন্নুর জয়ের পথে কাটা হয়ে দাঁড়াতে পারেন। এবার এখানে কঠিন চ্যালেঞ্জে পড়তে হতে পারে জাতীয় পার্টির মহাসচিবকে। এ রকম পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগের ভোটারদের টানতে মুজিবুল হক চুন্নু তার নির্বাচনী পোস্টারে নিজেকে ‘জাতীয় পার্টির মনোনীত ও আওয়ামী লীগ সমর্থিত সংসদ সদস্য প্রার্থী’ লিখেছেন। এ নিয়ে বেশ আলোচনা-সমালোচনাও চলছে।
কিশোরগঞ্জ-৩ আসনে নিজ নির্বাচনী এলাকায় জনসংযোগ করতে গিয়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে রাজনীতি বোঝার পরামর্শ দিয়েছেন জাপা মহাসচিব ও কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মুজিবুল হক চুন্নু।
গতকাল শুক্রবার রাতে নিজ গ্রাম তাড়াইল উপজেলার কাজলা গ্রামের জনসাধারণকে নিয়ে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি বক্তব্য দেন। সেই সভার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়।
৩৩ মিনিট ৪৩ সেকেন্ডের বক্তব্যের শেষাংশে মুজিবুল হক চুন্নুকে বলতে শোনা যায়, ‘নিশ্চয়ই একটা গুরুত্ব আছে, নিশ্চয়ই কোনো কারণ আছে! শেখ হাসিনার বাবার মার্কা নৌকা, তাই না? ওনার ফাদার ’৭০ সালে এই নৌকা দিয়ে ইলেকশন করেছেন। পরে শেখ হাসিনার মার্কা। এত প্রিয় মার্কাটা এখান থাইকা ছাড়তে হইছে কলম দিয়া, এটা নিশ্চয়ই ওনার কোনো প্রয়োজন আছে বলেই তো। এ বিষয়টা যদি আওয়ামী লীগের লোকেরা না বোঝে। তাদের এই কারণটা, পলিটিকস বোঝা উচিত! তাদের দলকে সহযোগিতা কে, কতটুকু, কীভাবে করছে যদি তারা না বোঝে, তাহলে তারা মূর্খ। যারা বোঝে না, তারা ব্যক্তিস্বার্থ ঠিকই চেনে।’
জাপা মহাসচিব চুন্নু আরও বলেন, ‘বুঝবে! বুঝবে নিশ্চয়, খুব তাড়াতাড়ি বুঝবে। যাই হোক আপনারা গ্রামের মানুষ ’৮৬ সাল থেকে আমি নির্বাচন করছি। নির্বাচনে নামার আগে এই গ্রামের মানুষের কাছ থেকে দোয়া নিছি, তারপরে আমি নির্বাচনে নামছি। আমি না, এই গ্রামের সবাই নির্বাচনে নামছে। অতীতের মতো আমি আজকেও আপনাদের বলব, আমার নির্বাচনটা আপনাদেরই করতে হবে। আমার নির্বাচন আপনাদের নির্বাচন। আমার ইজ্জত আপনাদের ইজ্জত, এই গ্রামের ইজ্জত। সেই হিসেবে আপনারা বিভিন্ন এলাকায় যাবেন। সবাইকে বলবেন ভোটকেন্দ্রে আসার জন্য, ভোট দেওয়ার জন্য।’
করিমগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য এরশাদ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি দলের সঙ্গে আরেকটি দলের শীর্ষ পর্যায়ে বিভিন্ন স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট অনেক বিষয় গোপন থাকে। যা আমাদের মতো সাধারণ নেতা-কর্মী বা সাধারণ মানুষের জানার বিষয় না। যখন দুটি দলের সমঝোতার বিষয়গুলো মিডিয়ার মাধ্যমে জনসম্মুখে উপস্থাপন না করা হয়, তখন সেটা কী ধরনের সমঝোতা বা কোন শর্তে হয়েছে, সেটা কেউ জানা বা মানার বিষয় না। তৃণমূল পর্যায়ের সব দল ও সর্বসাধারণ জনগণ জানে জাতীয় পার্টি বিরোধী দল। অতএব, ঢালাওভাবে কাউকে মূর্খ বলা ঠিক না। কারণ, পোস্টার নিয়ে বিষয়টা শুধু আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীই না, সাধারণ মানুষের মনেও একই প্রশ্ন জাগিয়ে তুলছে।’
এ বিষয়ে করিমগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক নাসিরুল ইসলাম খানের কাছ থেকে মন্তব্য জানতে চাইলে তিনি রাজি হননি।
নেতা-কর্মীদের ‘মূর্খ’ বলে কটাক্ষ করার বিষয়ে তাড়াইল উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোতাহার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ কথা যদি উনি (চুন্নু) বলে থাকে, তাহলে তার কোনো রাজনৈতিক প্রজ্ঞা নেই। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা মূর্খ কি না,৭ তারিখ উনি বুঝবে।’
এ বক্তব্যের বিষয়ে জানতে জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মুজিবুল হক চুন্নুর মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) আসনে লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। আসন সমঝোতার কারণে এ আসনে নৌকার প্রার্থী মো. নাসিরুল ইসলাম খান আওলাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছে আওয়ামী লীগ। কিন্তু এখানে মাঠে রয়েছেন আওয়ামী লীগের চারজন স্বতন্ত্র প্রার্থী। তাঁরা নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রচার-প্রচারণায় সক্রিয় রয়েছেন। নৌকার ছাড়ের পরও ভোটের মাঠে উত্তাপ ছড়াচ্ছেন তাঁরা। আওয়ামী লীগের ভোটব্যাংককে নিজেদের পক্ষে টানার চেষ্টা করছেন তাঁরা।
শুধু তা-ই নয়, এ চার স্বতন্ত্র প্রার্থী এক জোট হয়ে যাবেন বলেও তাঁদের কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। শিগগিরই আলোচনা করে একজনকে নিয়ে মাঠে নামবে করিমগঞ্জ-তাড়াইল উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। এ রকম পরিস্থিতিতে এবার জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুর নির্বাচনী বৈতরণি পার হওয়া সহজ হবে না বলে মনে করছেন এলাকার সাধারণ মানুষ ও ভোটাররা।
স্থানীয় সচেতন মহল বলছে, কৌশল করে নৌকাকে নির্বাচনের মাঠ থেকে দূরে রাখলেও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা চুন্নুর জয়ের পথে কাটা হয়ে দাঁড়াতে পারেন। এবার এখানে কঠিন চ্যালেঞ্জে পড়তে হতে পারে জাতীয় পার্টির মহাসচিবকে। এ রকম পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগের ভোটারদের টানতে মুজিবুল হক চুন্নু তার নির্বাচনী পোস্টারে নিজেকে ‘জাতীয় পার্টির মনোনীত ও আওয়ামী লীগ সমর্থিত সংসদ সদস্য প্রার্থী’ লিখেছেন। এ নিয়ে বেশ আলোচনা-সমালোচনাও চলছে।
মনোনয়নপত্র সশরীরে জমা দেওয়া, দল নিবন্ধন নবায়ন, দল নিবন্ধনের সময় বাড়ানো, ঋণখেলাপি ও হলফনামায় ভুল তথ্য দিলে সদস্যপদ বাতিলসহ অন্তত ১০টি দাবি প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের কাছে তুলে ধরেছে নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ সময় অন্তর্বর্তী সরকার ও নির্বাচন কমিশনের বক্তব্যে
২ ঘণ্টা আগেবিএনপি স্থানীয় সরকার নির্বাচন দলীয় প্রতীকের পক্ষে নয় এবং এই নীতিটি সংবিধানে সংযুক্ত করার পক্ষেও দলটি একমত। সংবিধান সংস্কার নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনায় অসন্তুষ্ট নয় বিএনপি। বরং রাষ্ট্র ও জনগণের কল্যাণে একটি সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ও শক্তিশালী কাঠামো দাঁড় করানোর জন্য তাঁরা সর্বাত্মক...
৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের কাছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন গতকাল তাদের সুপারিশমালা জমা দেওয়ার পর কয়েকটি সুপারিশ নিয়ে তীব্র আলোচনা ও বিতর্ক শুরু হয়েছে। বিশেষ করে বিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকার এবং ভরণপোষণের ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সমান অধিকার নিশ্চিত করার সুপারিশগুলো নিয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেসংস্কারের বিষয়ে আর কোনো সংকট দেখছে না বিএনপি। এই অবস্থায় চলতি বছরের ডিসেম্বরের আগেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করা সম্ভব বলে মনে করছে দলটি। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘সংস্কারের বিষয়ে কোনো সংকট নেই। সবাই সবার মতামত দিয়েছে। ঐকমত্য কোথায় কোথায় হয়েছে, তা জানতে এক সপ্তাহের...
৫ ঘণ্টা আগে