নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বিএনপি অগ্নিসন্ত্রাস করেও নির্বাচনের উৎসাহ-উদ্দীপনা ও আমেজকে কোনোভাবেই ম্লান করতে পারেনি, তাদের অগ্নিসন্ত্রাসেও কোনো কাজ হচ্ছে না। অগ্নিসন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সরকার কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। কার্যত বিএনপির নির্বাচন বর্জনের ডাক ফিউজ হয়ে গেছে।’
আজ শনিবার দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর দেওয়ানজি পুকুর লেনে ওয়াইএনটি সেন্টারে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় ও সমসাময়িক বিষয়ে মতবিনিময়ে এসব কথা বলেন তিনি।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘এগুলো দেখে বিএনপি এখন দিশেহারা হয়ে গেছে। তারা এখন অসহযোগ আন্দোলন কর্মসূচি দিয়েছে। বিএনপির নেতা-কর্মীরাই এই অসহযোগ কর্মসূচিতে তাদের সহযোগিতা করছে না। যেহেতু তাদের নেতা-কর্মীরা কোনোভাবেই সাড়া দেয়নি, সুতরাং এই অসহযোগ কর্মসূচি বিএনপির ক্ষেত্রেই সফল।’
তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘নির্বাচন সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর হবে, এটি অনুধাবন করতে পেরে বিএনপি তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও অগ্নিসন্ত্রাসকে ভিন্নমাত্রায় নিয়ে গেছে। তারা এখন ট্রেনে হামলা চালানো শুরু করেছে। কয়েক দিন আগে যেভাবে ট্রেনে ঘুমন্ত মানুষের ওপর পেট্রলবোমা নিক্ষেপ করে মা এবং শিশুসন্তানসহ চারজনকে হত্যা করেছে, এগুলো মধ্যযুগীয় বর্বরতাকেও হার মানিয়েছে। সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো সেটি যত না নৃশংস ও বীভৎস ছিল, তার চেয়েও নৃশংস ও বীভৎস মিথ্যাচার করেছে বিএনপি নেতা রিজভী আহমেদসহ অন্যরা।’
তিনি বলেন, ‘যে সমস্ত বিদেশিদের কাছে বিএনপি বারে বারে ধরনা দিত, সেই বিদেশিরাও এখন নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু হয়, নির্বাচনে যাতে কেউ বাধা না দেয়, সেই কথাই বলছে। অর্থাৎ, নির্বাচনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার, নিরপেক্ষ সরকার, নির্বাচনকালীন সরকার, এই সমস্ত বিষয় এখন আর নাই। এখন নির্বাচনটা কীভাবে সুষ্ঠু করা প্রয়োজন, সেটি নিয়েই সবাই পরামর্শ দিচ্ছে। সত্যিকার অর্থে দেশে অত্যন্ত সুন্দর এবং সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। সে জন্য সরকার নির্বাচন কমিশনকে সর্বোচ্চ সহায়তা করছে।’
চট্টগ্রামের কয়েকটি নির্বাচনী এলাকায় সহিংসতার ঘটনার বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনে সহিংসতা কোনোভাবেই কাম্য নয়। যে বা যারা করছে তারা নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করছে। নির্বাচন কমিশন সে ক্ষেত্রে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। আমাদের দলেরও কেউ করলে সেটি আমরা বরখাস্ত করব না। প্রয়োজনে তাদের বিরুদ্ধে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হতে পারে।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘চট্টগ্রাম মেডিকেলের জন্য একটি বড় প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে, সেটি হলে সেখানে শুধু আইসিইউ নয়, সমস্ত সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি পাবে। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, স্বাস্থ্যসেবার সঙ্গে যুক্ত একটি চক্র চায় না, সরকারি সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি পাক। সরকারি সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি পেলে যেসব প্রাইভেট ক্লিনিক, হাসপাতাল আছে সেগুলোর ব্যবসা কমে যাবে। এই চক্রটা সরকারি হাসপাতালগুলোকে সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করার ক্ষেত্রে এবং সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে একটি প্রতিবন্ধক।’
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বিএনপি অগ্নিসন্ত্রাস করেও নির্বাচনের উৎসাহ-উদ্দীপনা ও আমেজকে কোনোভাবেই ম্লান করতে পারেনি, তাদের অগ্নিসন্ত্রাসেও কোনো কাজ হচ্ছে না। অগ্নিসন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সরকার কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। কার্যত বিএনপির নির্বাচন বর্জনের ডাক ফিউজ হয়ে গেছে।’
আজ শনিবার দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর দেওয়ানজি পুকুর লেনে ওয়াইএনটি সেন্টারে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় ও সমসাময়িক বিষয়ে মতবিনিময়ে এসব কথা বলেন তিনি।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘এগুলো দেখে বিএনপি এখন দিশেহারা হয়ে গেছে। তারা এখন অসহযোগ আন্দোলন কর্মসূচি দিয়েছে। বিএনপির নেতা-কর্মীরাই এই অসহযোগ কর্মসূচিতে তাদের সহযোগিতা করছে না। যেহেতু তাদের নেতা-কর্মীরা কোনোভাবেই সাড়া দেয়নি, সুতরাং এই অসহযোগ কর্মসূচি বিএনপির ক্ষেত্রেই সফল।’
তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘নির্বাচন সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর হবে, এটি অনুধাবন করতে পেরে বিএনপি তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও অগ্নিসন্ত্রাসকে ভিন্নমাত্রায় নিয়ে গেছে। তারা এখন ট্রেনে হামলা চালানো শুরু করেছে। কয়েক দিন আগে যেভাবে ট্রেনে ঘুমন্ত মানুষের ওপর পেট্রলবোমা নিক্ষেপ করে মা এবং শিশুসন্তানসহ চারজনকে হত্যা করেছে, এগুলো মধ্যযুগীয় বর্বরতাকেও হার মানিয়েছে। সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো সেটি যত না নৃশংস ও বীভৎস ছিল, তার চেয়েও নৃশংস ও বীভৎস মিথ্যাচার করেছে বিএনপি নেতা রিজভী আহমেদসহ অন্যরা।’
তিনি বলেন, ‘যে সমস্ত বিদেশিদের কাছে বিএনপি বারে বারে ধরনা দিত, সেই বিদেশিরাও এখন নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু হয়, নির্বাচনে যাতে কেউ বাধা না দেয়, সেই কথাই বলছে। অর্থাৎ, নির্বাচনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার, নিরপেক্ষ সরকার, নির্বাচনকালীন সরকার, এই সমস্ত বিষয় এখন আর নাই। এখন নির্বাচনটা কীভাবে সুষ্ঠু করা প্রয়োজন, সেটি নিয়েই সবাই পরামর্শ দিচ্ছে। সত্যিকার অর্থে দেশে অত্যন্ত সুন্দর এবং সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। সে জন্য সরকার নির্বাচন কমিশনকে সর্বোচ্চ সহায়তা করছে।’
চট্টগ্রামের কয়েকটি নির্বাচনী এলাকায় সহিংসতার ঘটনার বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনে সহিংসতা কোনোভাবেই কাম্য নয়। যে বা যারা করছে তারা নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করছে। নির্বাচন কমিশন সে ক্ষেত্রে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। আমাদের দলেরও কেউ করলে সেটি আমরা বরখাস্ত করব না। প্রয়োজনে তাদের বিরুদ্ধে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হতে পারে।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘চট্টগ্রাম মেডিকেলের জন্য একটি বড় প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে, সেটি হলে সেখানে শুধু আইসিইউ নয়, সমস্ত সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি পাবে। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, স্বাস্থ্যসেবার সঙ্গে যুক্ত একটি চক্র চায় না, সরকারি সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি পাক। সরকারি সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি পেলে যেসব প্রাইভেট ক্লিনিক, হাসপাতাল আছে সেগুলোর ব্যবসা কমে যাবে। এই চক্রটা সরকারি হাসপাতালগুলোকে সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করার ক্ষেত্রে এবং সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে একটি প্রতিবন্ধক।’
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রশাসনে যেসব কর্মকর্তাকে পদায়ন করা হয়েছে তাঁরা রাজনৈতিকভাবে হয় বিএনপি, নয় জামায়াত বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের।
৫ ঘণ্টা আগেঅতীতে রাজনৈতিক দলগুলো বাংলাদেশের সংবিধানে মূলনীতি হিসেবে দলীয় বক্তব্য চাপিয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দেশের সংবিধানের মূলনীতির প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে দলটি। অর্থবিল ও আস্থা ভোটে সংসদ সদস্যদের দলীয় সিদ্ধান্তে ভোটের পক্ষে রয়েছে। নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেটকে মৌলিক অধিকারে
৮ ঘণ্টা আগেনির্বাচনের জন্য আন্দোলনের প্রয়োজন দেখছে না বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, ‘নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনের প্রয়োজন নেই। কারণ, এই সরকারকে তো আমরাই সমর্থন দিয়ে বসিয়েছি।’
৯ ঘণ্টা আগেভারতের আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে গিয়ে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের কোলে বসা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও অর্থনীতিবিদ ড. আনু মুহাম্মদ।
৯ ঘণ্টা আগে