নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষের সকল রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির সমন্বয়ে একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম গঠনের উদ্যোগের ঘোষণা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক কমিটি ও ইসলামি ছাত্রশিবিরের সাবেক নেতা আলী আহসান জোনায়েদ।
আজ রোববার সন্ধ্যায় তার ফেসবুক পেজে এ উদ্যোগের কথা জানিয়েছেন। একই সঙ্গে এই প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হতে একটি গুগল ফরম সংযুক্ত করেছেন তিনি।
উদ্যোগের কথা জানিয়ে আলী আহসান জোনায়েদ বলেন, পিলখানা, শাপলা ও জুলাই গণহত্যার মতো ভয়াবহ অপরাধের বিচার, ফ্যাসিবাদী দল আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধকরণ, দুর্নীতিমুক্ত সামাজিক ও রাজনৈতিক কাঠামো নির্মাণ, ধর্মবিদ্বেষ ও ইসলামোফোবিয়ামুক্ত সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গঠন, ফ্যাসিবাদী কাঠামোর সম্পূর্ণ বিলোপ এবং আধিপত্যবাদের বিপক্ষে কার্যকর অবস্থান—এসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আজ রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে গৌণ হয়ে পড়েছে। জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদ ও আহত যোদ্ধাদের স্বীকৃতি ও সম্মান দেওয়ার কাজ এখনো অসম্পূর্ণ রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘এই পরিস্থিতিতে, আমরা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষের সকল রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির সমন্বয়ে একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম গঠনের উদ্যোগ নিয়েছি। এর মাধ্যমে আমরা গণ-অভ্যুত্থানের দাবিগুলো প্রকৃতই বাস্তবায়ন করতে চাই।’
জোনায়েদ বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক নতুন যুগের সূচনা হলেও, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া বহু মানুষের কাছে কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন এখনো বাস্তবায়িত হয়নি।
তিনি বলেন, ‘৩৬ জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশে যে বিপ্লবের সূচনা হয়েছে, তা পূর্ণতা দেওয়ার লক্ষ্যে আমরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। সমাজের সর্বস্তরে যোগ্য ও নৈতিক নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা, সামাজিক সুবিচার ও মানবিক মর্যাদা নিশ্চিতকরণ, সামাজিক নিরাপত্তা বিধান, বিদ্যমান ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার মূলোৎপাটন এবং আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারলে এই বিপ্লব পরিপূর্ণতা পাবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।’

নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি এবং ধর্মীয় বিশ্বাস ও মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল সামাজিক চুক্তির ভিত্তিতে বাংলাদেশ পুনর্গঠন সম্ভব উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশ পুনর্গঠনের এই উদ্যোগে আপনাদের সক্রিয় অংশগ্রহণের আহ্বান জানাই। আসুন, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশ গঠনের এই সংগ্রামে শামিল হই।’

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষের সকল রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির সমন্বয়ে একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম গঠনের উদ্যোগের ঘোষণা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক কমিটি ও ইসলামি ছাত্রশিবিরের সাবেক নেতা আলী আহসান জোনায়েদ।
আজ রোববার সন্ধ্যায় তার ফেসবুক পেজে এ উদ্যোগের কথা জানিয়েছেন। একই সঙ্গে এই প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হতে একটি গুগল ফরম সংযুক্ত করেছেন তিনি।
উদ্যোগের কথা জানিয়ে আলী আহসান জোনায়েদ বলেন, পিলখানা, শাপলা ও জুলাই গণহত্যার মতো ভয়াবহ অপরাধের বিচার, ফ্যাসিবাদী দল আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধকরণ, দুর্নীতিমুক্ত সামাজিক ও রাজনৈতিক কাঠামো নির্মাণ, ধর্মবিদ্বেষ ও ইসলামোফোবিয়ামুক্ত সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গঠন, ফ্যাসিবাদী কাঠামোর সম্পূর্ণ বিলোপ এবং আধিপত্যবাদের বিপক্ষে কার্যকর অবস্থান—এসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আজ রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে গৌণ হয়ে পড়েছে। জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদ ও আহত যোদ্ধাদের স্বীকৃতি ও সম্মান দেওয়ার কাজ এখনো অসম্পূর্ণ রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘এই পরিস্থিতিতে, আমরা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষের সকল রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির সমন্বয়ে একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম গঠনের উদ্যোগ নিয়েছি। এর মাধ্যমে আমরা গণ-অভ্যুত্থানের দাবিগুলো প্রকৃতই বাস্তবায়ন করতে চাই।’
জোনায়েদ বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক নতুন যুগের সূচনা হলেও, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া বহু মানুষের কাছে কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন এখনো বাস্তবায়িত হয়নি।
তিনি বলেন, ‘৩৬ জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশে যে বিপ্লবের সূচনা হয়েছে, তা পূর্ণতা দেওয়ার লক্ষ্যে আমরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। সমাজের সর্বস্তরে যোগ্য ও নৈতিক নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা, সামাজিক সুবিচার ও মানবিক মর্যাদা নিশ্চিতকরণ, সামাজিক নিরাপত্তা বিধান, বিদ্যমান ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার মূলোৎপাটন এবং আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারলে এই বিপ্লব পরিপূর্ণতা পাবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।’

নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি এবং ধর্মীয় বিশ্বাস ও মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল সামাজিক চুক্তির ভিত্তিতে বাংলাদেশ পুনর্গঠন সম্ভব উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশ পুনর্গঠনের এই উদ্যোগে আপনাদের সক্রিয় অংশগ্রহণের আহ্বান জানাই। আসুন, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশ গঠনের এই সংগ্রামে শামিল হই।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষের সকল রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির সমন্বয়ে একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম গঠনের উদ্যোগের ঘোষণা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক কমিটি ও ইসলামি ছাত্রশিবিরের সাবেক নেতা আলী আহসান জোনায়েদ।
আজ রোববার সন্ধ্যায় তার ফেসবুক পেজে এ উদ্যোগের কথা জানিয়েছেন। একই সঙ্গে এই প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হতে একটি গুগল ফরম সংযুক্ত করেছেন তিনি।
উদ্যোগের কথা জানিয়ে আলী আহসান জোনায়েদ বলেন, পিলখানা, শাপলা ও জুলাই গণহত্যার মতো ভয়াবহ অপরাধের বিচার, ফ্যাসিবাদী দল আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধকরণ, দুর্নীতিমুক্ত সামাজিক ও রাজনৈতিক কাঠামো নির্মাণ, ধর্মবিদ্বেষ ও ইসলামোফোবিয়ামুক্ত সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গঠন, ফ্যাসিবাদী কাঠামোর সম্পূর্ণ বিলোপ এবং আধিপত্যবাদের বিপক্ষে কার্যকর অবস্থান—এসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আজ রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে গৌণ হয়ে পড়েছে। জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদ ও আহত যোদ্ধাদের স্বীকৃতি ও সম্মান দেওয়ার কাজ এখনো অসম্পূর্ণ রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘এই পরিস্থিতিতে, আমরা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষের সকল রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির সমন্বয়ে একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম গঠনের উদ্যোগ নিয়েছি। এর মাধ্যমে আমরা গণ-অভ্যুত্থানের দাবিগুলো প্রকৃতই বাস্তবায়ন করতে চাই।’
জোনায়েদ বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক নতুন যুগের সূচনা হলেও, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া বহু মানুষের কাছে কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন এখনো বাস্তবায়িত হয়নি।
তিনি বলেন, ‘৩৬ জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশে যে বিপ্লবের সূচনা হয়েছে, তা পূর্ণতা দেওয়ার লক্ষ্যে আমরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। সমাজের সর্বস্তরে যোগ্য ও নৈতিক নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা, সামাজিক সুবিচার ও মানবিক মর্যাদা নিশ্চিতকরণ, সামাজিক নিরাপত্তা বিধান, বিদ্যমান ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার মূলোৎপাটন এবং আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারলে এই বিপ্লব পরিপূর্ণতা পাবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।’

নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি এবং ধর্মীয় বিশ্বাস ও মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল সামাজিক চুক্তির ভিত্তিতে বাংলাদেশ পুনর্গঠন সম্ভব উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশ পুনর্গঠনের এই উদ্যোগে আপনাদের সক্রিয় অংশগ্রহণের আহ্বান জানাই। আসুন, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশ গঠনের এই সংগ্রামে শামিল হই।’

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষের সকল রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির সমন্বয়ে একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম গঠনের উদ্যোগের ঘোষণা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক কমিটি ও ইসলামি ছাত্রশিবিরের সাবেক নেতা আলী আহসান জোনায়েদ।
আজ রোববার সন্ধ্যায় তার ফেসবুক পেজে এ উদ্যোগের কথা জানিয়েছেন। একই সঙ্গে এই প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হতে একটি গুগল ফরম সংযুক্ত করেছেন তিনি।
উদ্যোগের কথা জানিয়ে আলী আহসান জোনায়েদ বলেন, পিলখানা, শাপলা ও জুলাই গণহত্যার মতো ভয়াবহ অপরাধের বিচার, ফ্যাসিবাদী দল আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধকরণ, দুর্নীতিমুক্ত সামাজিক ও রাজনৈতিক কাঠামো নির্মাণ, ধর্মবিদ্বেষ ও ইসলামোফোবিয়ামুক্ত সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গঠন, ফ্যাসিবাদী কাঠামোর সম্পূর্ণ বিলোপ এবং আধিপত্যবাদের বিপক্ষে কার্যকর অবস্থান—এসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আজ রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে গৌণ হয়ে পড়েছে। জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদ ও আহত যোদ্ধাদের স্বীকৃতি ও সম্মান দেওয়ার কাজ এখনো অসম্পূর্ণ রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘এই পরিস্থিতিতে, আমরা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষের সকল রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির সমন্বয়ে একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম গঠনের উদ্যোগ নিয়েছি। এর মাধ্যমে আমরা গণ-অভ্যুত্থানের দাবিগুলো প্রকৃতই বাস্তবায়ন করতে চাই।’
জোনায়েদ বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক নতুন যুগের সূচনা হলেও, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া বহু মানুষের কাছে কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন এখনো বাস্তবায়িত হয়নি।
তিনি বলেন, ‘৩৬ জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশে যে বিপ্লবের সূচনা হয়েছে, তা পূর্ণতা দেওয়ার লক্ষ্যে আমরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। সমাজের সর্বস্তরে যোগ্য ও নৈতিক নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা, সামাজিক সুবিচার ও মানবিক মর্যাদা নিশ্চিতকরণ, সামাজিক নিরাপত্তা বিধান, বিদ্যমান ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার মূলোৎপাটন এবং আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারলে এই বিপ্লব পরিপূর্ণতা পাবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।’

নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি এবং ধর্মীয় বিশ্বাস ও মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল সামাজিক চুক্তির ভিত্তিতে বাংলাদেশ পুনর্গঠন সম্ভব উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশ পুনর্গঠনের এই উদ্যোগে আপনাদের সক্রিয় অংশগ্রহণের আহ্বান জানাই। আসুন, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশ গঠনের এই সংগ্রামে শামিল হই।’

মির্জা ফখরুল আরও বলেন, সংস্কারের মধ্য দিয়ে বিএনপির জন্ম হয়েছে। জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করেছিলেন। দেশের ভালো সবকিছু বিএনপির হাতে হয়েছে। কিন্তু এমনভাবে কথা বলা হয় যেন বিএনপি ভিলেন।
৯ মিনিট আগে
দুদু বলেন, ‘একটি কথা আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে— গণহত্যাকারীরা পালিয়ে গেছে। ব্যাংক, বিমা, বাংলাদেশের যা কিছু অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান ছিল, সেগুলোকে ধ্বংস করে চূড়ান্তভাবে লুটপাট করে নিয়ে গেছে।’
১১ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান ১৯৪৭ সাল থেকে শুরু করে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত, এমনকি বর্তমান সময় পর্যন্ত দলটির কারণে যদি কেউ কষ্ট পেয়ে থাকেন, কারও কোনো ক্ষতি হয়ে থাকে, তার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে কোয়ালিশন অব বাংলাদেশি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশনের (কোবা)
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খানের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহ এবং ইসির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব ড. মোহাম্মদ জকরিয়া উপস্থিত রয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আবারও নির্বাচিত সরকারের তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আর এই নির্বাচনকে ঘিরে কিছু রাজনৈতিক দলের মনোভাব নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘দুঃখজনকভাবে, কিছু রাজনৈতিক দল নানা টালবাহানা করে নির্বাচনকে পেছানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু জনগণ আর সেই পুরোনো রাজনীতির ফাঁদে পা দেবে না।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে ‘মহানায়ক শহীদ জিয়া’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজ আমরা এমন একসময় অতিক্রম করছি, যখন গত ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসনের কারণে দেশে অর্থনীতি ও রাজনীতি কার্যত ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। অন্তর্বর্তী সরকার এখন আমাদের সহযোগিতায় একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনের চেষ্টা করছে, যার মাধ্যমে সবকিছু পুনরায় গুছিয়ে আনার প্রচেষ্টা চলছে।’
ঐকমত্য কমিশনের মাধ্যমে কিছু বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার করতে সক্ষম হওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘সংস্কারের মধ্য দিয়ে বিএনপির জন্ম হয়েছে। জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করেছিলেন। দেশের ভালো সবকিছু বিএনপির হাতে হয়েছে। কিন্তু এমনভাবে কথা বলা হয় যেন বিএনপি ভিলেন।’
তিনি বলেন, ‘মানুষকে আকর্ষণ করার অসাধারণ ক্ষমতা ছিল জিয়াউর রহমানের। জাতি গঠনে তিনি কাজ করেছেন। কিন্তু তাঁর নাম মুছে ফেলার চেষ্টা করেছিল আওয়ামী লীগ। ক্ষণজন্মা মানুষদের এত সহজে মুছে ফেলা যায় না। জিয়াউর রহমানকে ইতিহাস ধারণ করেছে। তারেক রহমানও জিয়াউর রহমানের দেখানো পথে হাঁটছেন।’

আবারও নির্বাচিত সরকারের তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আর এই নির্বাচনকে ঘিরে কিছু রাজনৈতিক দলের মনোভাব নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘দুঃখজনকভাবে, কিছু রাজনৈতিক দল নানা টালবাহানা করে নির্বাচনকে পেছানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু জনগণ আর সেই পুরোনো রাজনীতির ফাঁদে পা দেবে না।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে ‘মহানায়ক শহীদ জিয়া’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজ আমরা এমন একসময় অতিক্রম করছি, যখন গত ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসনের কারণে দেশে অর্থনীতি ও রাজনীতি কার্যত ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। অন্তর্বর্তী সরকার এখন আমাদের সহযোগিতায় একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনের চেষ্টা করছে, যার মাধ্যমে সবকিছু পুনরায় গুছিয়ে আনার প্রচেষ্টা চলছে।’
ঐকমত্য কমিশনের মাধ্যমে কিছু বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার করতে সক্ষম হওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘সংস্কারের মধ্য দিয়ে বিএনপির জন্ম হয়েছে। জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করেছিলেন। দেশের ভালো সবকিছু বিএনপির হাতে হয়েছে। কিন্তু এমনভাবে কথা বলা হয় যেন বিএনপি ভিলেন।’
তিনি বলেন, ‘মানুষকে আকর্ষণ করার অসাধারণ ক্ষমতা ছিল জিয়াউর রহমানের। জাতি গঠনে তিনি কাজ করেছেন। কিন্তু তাঁর নাম মুছে ফেলার চেষ্টা করেছিল আওয়ামী লীগ। ক্ষণজন্মা মানুষদের এত সহজে মুছে ফেলা যায় না। জিয়াউর রহমানকে ইতিহাস ধারণ করেছে। তারেক রহমানও জিয়াউর রহমানের দেখানো পথে হাঁটছেন।’

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষের সকল রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির সমন্বয়ে একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম গঠনের উদ্যোগের ঘোষণা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক কমিটি ও ইসলামি ছাত্রশিবিরের সাবেক নেতা আলী আহসান জোনায়েদ।
১৬ মার্চ ২০২৫
দুদু বলেন, ‘একটি কথা আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে— গণহত্যাকারীরা পালিয়ে গেছে। ব্যাংক, বিমা, বাংলাদেশের যা কিছু অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান ছিল, সেগুলোকে ধ্বংস করে চূড়ান্তভাবে লুটপাট করে নিয়ে গেছে।’
১১ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান ১৯৪৭ সাল থেকে শুরু করে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত, এমনকি বর্তমান সময় পর্যন্ত দলটির কারণে যদি কেউ কষ্ট পেয়ে থাকেন, কারও কোনো ক্ষতি হয়ে থাকে, তার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে কোয়ালিশন অব বাংলাদেশি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশনের (কোবা)
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খানের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহ এবং ইসির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব ড. মোহাম্মদ জকরিয়া উপস্থিত রয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ফ্যাসিস্ট, গণহত্যাকারীরা যেন কখনো ফিরতে না পারে, সে জন্য সবাইকে শপথবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ নাগরিক অধিকার আন্দোলনের উদ্যোগে ‘জাতীয় নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড এবং প্রশাসনে ঘাপটি মারা আওয়ামী লীগের দোসরদের গ্রেপ্তারের দাবিতে’ এক নাগরিক সমাবেশে তিনি এই আহ্বান জানান।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শামসুজ্জামান দুদু বলেন, দেশ ও গণতন্ত্রের স্বার্থে বিএনপিসহ যারা নির্বাচনে অংশ নেবে, তাদের সতর্ক ও সজাগ থাকতে হবে। ঐক্য ভাঙা যাবে না। এই জালিম ও লুটেরা শক্তিদের কোনোভাবেই সুযোগ দেওয়া যাবে না, তাহলে দেশের অস্তিত্ব ও স্বাধীনতা বিপন্ন হবে।
দুদু বলেন, ‘একটি কথা আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে— গণহত্যাকারীরা পালিয়ে গেছে। ব্যাংক, বিমা, বাংলাদেশের যা কিছু অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান ছিল, সেগুলোকে ধ্বংস করে চূড়ান্তভাবে লুটপাট করে নিয়ে গেছে। এর মানে তারা আমাদের পঙ্গু করার চেষ্টা করেছে, বাংলাদেশকে ধ্বংস করার চেষ্টা করেছে। তারা একেবারে চলে গেছে— এটি যদি আমরা সত্যি ধরে নিই, তাহলে সেটাও ভুল হবে।’
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘আমাদের নেতা তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কেবল মামলা করা হয়নি, বিচারের নামে তাঁকে যাবজ্জীবন শাস্তির মতো আচরণ করা হয়েছে। অনেকে বিশ্বাস করে না যে, তিনি দেশে ফিরলে নিরাপদ থাকবেন; তাই তিনি সময় নিচ্ছেন এবং দলও প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
ছাত্রদলের সাবেক এ সভাপতি বলেন, ‘এমন একটি দলকে আগামী দিনে ক্ষমতায় আনতে হবে, যারা পরীক্ষিত ও মানুষ যাদের বিশ্বাস করে; যারা কথা দিলে তা রক্ষা করে। আমার মনে হয়, সেই দল হচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), যার মার্কা ধানের শীষ এবং নেতা বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান।’
সুশৃঙ্খল, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে শামসুজ্জামান আরও বলেন, যারা আগের তিনটি নির্বাচনে অংশ নিয়ে লুটপাট করেছে বা অন্যায় করেছে, এসব লোক যেন প্রশাসনে আর স্থান না পায়। সরকার ইতিমধ্যে বলেছে, অতীতে যারা এই আচরণ করেছে, তারা ভবিষ্যতে থাকবে না। আলহামদুলিল্লাহ—কিন্তু সরকারকে কথাটি রাখতে হবে।
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি এম জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে নাগরিক সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মো. রহমতুল্লাহ, কৃষক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ আবদুল্লাহ আল বাকি।

ফ্যাসিস্ট, গণহত্যাকারীরা যেন কখনো ফিরতে না পারে, সে জন্য সবাইকে শপথবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ নাগরিক অধিকার আন্দোলনের উদ্যোগে ‘জাতীয় নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড এবং প্রশাসনে ঘাপটি মারা আওয়ামী লীগের দোসরদের গ্রেপ্তারের দাবিতে’ এক নাগরিক সমাবেশে তিনি এই আহ্বান জানান।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শামসুজ্জামান দুদু বলেন, দেশ ও গণতন্ত্রের স্বার্থে বিএনপিসহ যারা নির্বাচনে অংশ নেবে, তাদের সতর্ক ও সজাগ থাকতে হবে। ঐক্য ভাঙা যাবে না। এই জালিম ও লুটেরা শক্তিদের কোনোভাবেই সুযোগ দেওয়া যাবে না, তাহলে দেশের অস্তিত্ব ও স্বাধীনতা বিপন্ন হবে।
দুদু বলেন, ‘একটি কথা আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে— গণহত্যাকারীরা পালিয়ে গেছে। ব্যাংক, বিমা, বাংলাদেশের যা কিছু অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান ছিল, সেগুলোকে ধ্বংস করে চূড়ান্তভাবে লুটপাট করে নিয়ে গেছে। এর মানে তারা আমাদের পঙ্গু করার চেষ্টা করেছে, বাংলাদেশকে ধ্বংস করার চেষ্টা করেছে। তারা একেবারে চলে গেছে— এটি যদি আমরা সত্যি ধরে নিই, তাহলে সেটাও ভুল হবে।’
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘আমাদের নেতা তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কেবল মামলা করা হয়নি, বিচারের নামে তাঁকে যাবজ্জীবন শাস্তির মতো আচরণ করা হয়েছে। অনেকে বিশ্বাস করে না যে, তিনি দেশে ফিরলে নিরাপদ থাকবেন; তাই তিনি সময় নিচ্ছেন এবং দলও প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
ছাত্রদলের সাবেক এ সভাপতি বলেন, ‘এমন একটি দলকে আগামী দিনে ক্ষমতায় আনতে হবে, যারা পরীক্ষিত ও মানুষ যাদের বিশ্বাস করে; যারা কথা দিলে তা রক্ষা করে। আমার মনে হয়, সেই দল হচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), যার মার্কা ধানের শীষ এবং নেতা বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান।’
সুশৃঙ্খল, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে শামসুজ্জামান আরও বলেন, যারা আগের তিনটি নির্বাচনে অংশ নিয়ে লুটপাট করেছে বা অন্যায় করেছে, এসব লোক যেন প্রশাসনে আর স্থান না পায়। সরকার ইতিমধ্যে বলেছে, অতীতে যারা এই আচরণ করেছে, তারা ভবিষ্যতে থাকবে না। আলহামদুলিল্লাহ—কিন্তু সরকারকে কথাটি রাখতে হবে।
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি এম জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে নাগরিক সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মো. রহমতুল্লাহ, কৃষক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ আবদুল্লাহ আল বাকি।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষের সকল রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির সমন্বয়ে একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম গঠনের উদ্যোগের ঘোষণা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক কমিটি ও ইসলামি ছাত্রশিবিরের সাবেক নেতা আলী আহসান জোনায়েদ।
১৬ মার্চ ২০২৫
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, সংস্কারের মধ্য দিয়ে বিএনপির জন্ম হয়েছে। জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করেছিলেন। দেশের ভালো সবকিছু বিএনপির হাতে হয়েছে। কিন্তু এমনভাবে কথা বলা হয় যেন বিএনপি ভিলেন।
৯ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান ১৯৪৭ সাল থেকে শুরু করে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত, এমনকি বর্তমান সময় পর্যন্ত দলটির কারণে যদি কেউ কষ্ট পেয়ে থাকেন, কারও কোনো ক্ষতি হয়ে থাকে, তার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে কোয়ালিশন অব বাংলাদেশি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশনের (কোবা)
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খানের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহ এবং ইসির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব ড. মোহাম্মদ জকরিয়া উপস্থিত রয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান ১৯৪৭ সাল থেকে শুরু করে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত, এমনকি বর্তমান সময় পর্যন্ত দলটির কারণে যদি কেউ কষ্ট পেয়ে থাকেন, কারও কোনো ক্ষতি হয়ে থাকে, তার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে কোয়ালিশন অব বাংলাদেশি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশনের (কোবা) উদ্যোগে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এই অবস্থান ব্যক্ত করেন।
মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা নিয়ে বর্তমান আমির বলেন, ‘এই অ্যাপোলজি আমরা মিনিমাম তিনবার দিয়েছি। প্রফেসর গোলাম আযম সাহেব দিয়েছেন, মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী সাহেব দিয়েছেন এবং আমি নিজে দিয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘মাত্র কিছুদিন আগেই এ টি এম আজরুল ইসলাম সাহেব যখন ফ্রি হলেন জেল থেকে, তখন আমি বলেছি, শুধু ৭১ নয়,৪৭ সাল থেকে শুরু করে জামায়াতে ইসলামীর দ্বারা কেউ যদি কোনো কষ্ট পান, কারও কোনো ক্ষতি হয়ে থাকে, আমি সব ব্যক্তি এবং সংগঠনের পক্ষে নিঃশর্তে আপনাদের কাছে ক্ষমা চাই। আপনারা আমাদের ক্ষমা করে দেবেন।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘আজকের দিন পর্যন্ত আমরা ভুল করি নাই—এই কথা বলব কীভাবে? আমরা মানুষ, আমাদের সংগঠন একটা মানুষের সংগঠন। আমাদের ১০০টার মধ্যে ৯৯টা সিদ্ধান্ত সঠিক হলেও একটা তো বেঠিক হইতে পারে! সেই বেঠিক একটা ডিসিশনের জন্য আমার জাতির তো কোনো ক্ষতি হতে পারে। তাহলে সে ক্ষেত্রে আমার কোনো ডিসিশনে জাতির ক্ষতি হলে আমার মাফ চাইতে অসুবিধাটা কোথায়?’
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘এখন মাফ চাওয়ার পরে বলে যে এই ভাষায় চাইলে হবে না, ওই ভাষায় চাইতে হবে। বিনা শর্তে মাফ চাইলাম, কোনো শর্তও দিলাম না। তারপর আর বাকি থাকল কোনটা—এটা তো বুঝি না। আজ আবার একদম প্রকাশ্যে বলে গেলাম—৪৭ থেকে শুরু করে আজকে ২০২৫ সালের ২২ অক্টোবর, ৮টা ১১ মিনিট পর্যন্ত আমাদের দ্বারা যে যেখানে যত কষ্ট পেয়েছেন, আমরা বিনা শর্তে তাঁদের কাছে মাফ চাই।’
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান ১৯৪৭ সাল থেকে শুরু করে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত, এমনকি বর্তমান সময় পর্যন্ত দলটির কারণে যদি কেউ কষ্ট পেয়ে থাকেন, কারও কোনো ক্ষতি হয়ে থাকে, তার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে কোয়ালিশন অব বাংলাদেশি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশনের (কোবা) উদ্যোগে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এই অবস্থান ব্যক্ত করেন।
মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা নিয়ে বর্তমান আমির বলেন, ‘এই অ্যাপোলজি আমরা মিনিমাম তিনবার দিয়েছি। প্রফেসর গোলাম আযম সাহেব দিয়েছেন, মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী সাহেব দিয়েছেন এবং আমি নিজে দিয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘মাত্র কিছুদিন আগেই এ টি এম আজরুল ইসলাম সাহেব যখন ফ্রি হলেন জেল থেকে, তখন আমি বলেছি, শুধু ৭১ নয়,৪৭ সাল থেকে শুরু করে জামায়াতে ইসলামীর দ্বারা কেউ যদি কোনো কষ্ট পান, কারও কোনো ক্ষতি হয়ে থাকে, আমি সব ব্যক্তি এবং সংগঠনের পক্ষে নিঃশর্তে আপনাদের কাছে ক্ষমা চাই। আপনারা আমাদের ক্ষমা করে দেবেন।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘আজকের দিন পর্যন্ত আমরা ভুল করি নাই—এই কথা বলব কীভাবে? আমরা মানুষ, আমাদের সংগঠন একটা মানুষের সংগঠন। আমাদের ১০০টার মধ্যে ৯৯টা সিদ্ধান্ত সঠিক হলেও একটা তো বেঠিক হইতে পারে! সেই বেঠিক একটা ডিসিশনের জন্য আমার জাতির তো কোনো ক্ষতি হতে পারে। তাহলে সে ক্ষেত্রে আমার কোনো ডিসিশনে জাতির ক্ষতি হলে আমার মাফ চাইতে অসুবিধাটা কোথায়?’
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘এখন মাফ চাওয়ার পরে বলে যে এই ভাষায় চাইলে হবে না, ওই ভাষায় চাইতে হবে। বিনা শর্তে মাফ চাইলাম, কোনো শর্তও দিলাম না। তারপর আর বাকি থাকল কোনটা—এটা তো বুঝি না। আজ আবার একদম প্রকাশ্যে বলে গেলাম—৪৭ থেকে শুরু করে আজকে ২০২৫ সালের ২২ অক্টোবর, ৮টা ১১ মিনিট পর্যন্ত আমাদের দ্বারা যে যেখানে যত কষ্ট পেয়েছেন, আমরা বিনা শর্তে তাঁদের কাছে মাফ চাই।’

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষের সকল রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির সমন্বয়ে একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম গঠনের উদ্যোগের ঘোষণা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক কমিটি ও ইসলামি ছাত্রশিবিরের সাবেক নেতা আলী আহসান জোনায়েদ।
১৬ মার্চ ২০২৫
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, সংস্কারের মধ্য দিয়ে বিএনপির জন্ম হয়েছে। জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করেছিলেন। দেশের ভালো সবকিছু বিএনপির হাতে হয়েছে। কিন্তু এমনভাবে কথা বলা হয় যেন বিএনপি ভিলেন।
৯ মিনিট আগে
দুদু বলেন, ‘একটি কথা আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে— গণহত্যাকারীরা পালিয়ে গেছে। ব্যাংক, বিমা, বাংলাদেশের যা কিছু অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান ছিল, সেগুলোকে ধ্বংস করে চূড়ান্তভাবে লুটপাট করে নিয়ে গেছে।’
১১ মিনিট আগে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খানের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহ এবং ইসির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব ড. মোহাম্মদ জকরিয়া উপস্থিত রয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে বৈঠকটি শুরু হয়।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খানের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহ এবং ইসির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব ড. মোহাম্মদ জকরিয়া উপস্থিত রয়েছেন।
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত রয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার।

ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে বৈঠকটি শুরু হয়।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খানের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহ এবং ইসির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব ড. মোহাম্মদ জকরিয়া উপস্থিত রয়েছেন।
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত রয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষের সকল রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির সমন্বয়ে একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম গঠনের উদ্যোগের ঘোষণা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক কমিটি ও ইসলামি ছাত্রশিবিরের সাবেক নেতা আলী আহসান জোনায়েদ।
১৬ মার্চ ২০২৫
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, সংস্কারের মধ্য দিয়ে বিএনপির জন্ম হয়েছে। জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করেছিলেন। দেশের ভালো সবকিছু বিএনপির হাতে হয়েছে। কিন্তু এমনভাবে কথা বলা হয় যেন বিএনপি ভিলেন।
৯ মিনিট আগে
দুদু বলেন, ‘একটি কথা আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে— গণহত্যাকারীরা পালিয়ে গেছে। ব্যাংক, বিমা, বাংলাদেশের যা কিছু অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান ছিল, সেগুলোকে ধ্বংস করে চূড়ান্তভাবে লুটপাট করে নিয়ে গেছে।’
১১ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান ১৯৪৭ সাল থেকে শুরু করে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত, এমনকি বর্তমান সময় পর্যন্ত দলটির কারণে যদি কেউ কষ্ট পেয়ে থাকেন, কারও কোনো ক্ষতি হয়ে থাকে, তার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে কোয়ালিশন অব বাংলাদেশি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশনের (কোবা)
৪ ঘণ্টা আগে