নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানিতে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনের আরোপ করা পাল্টা শুল্কহার ৩৫ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশে আনা রপ্তানি খাতের জন্য ‘সন্তোষজনক’ বলে মনে করছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এটা জয়-পরাজয়ের বিষয় নয়। যে শুল্ক নির্ধারণ করা হয়েছে, প্রতিযোগিতায় আমরা তুলনামূলকভাবে একটি সন্তোষজনক অবস্থানে আছি। আমি মনে করি, সার্বিকভাবে ট্যারিফের ফিগারটা সন্তোষজনক।’
রাজধানীর গুলশানে আজ শুক্রবার দুপুরে নিজের বাসায় সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপি নেতা বলেন, নতুন হারের এই সংশোধন যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্কের কাঠামোর একটি বৃহত্তর পুনর্বিন্যাসের অংশ হিসেবে এসেছে, যা দেশটির অনেক বাণিজ্যিক অংশীদারের ওপর প্রযোজ্য বলে মনে হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, শ্রীলঙ্কার জন্য হার কমিয়ে ২০ শতাংশ করা হয়েছে (আগে ছিল ৩০ শতাংশ), পাকিস্তানের হার কমে হয়েছে ১৯ শতাংশ (আগে ছিল ২৯ শতাংশ)। বাংলাদেশের অন্যান্য প্রতিযোগী, যেমন ভিয়েতনাম ও ভারতের ক্ষেত্রে শুল্কহার বর্তমানে যথাক্রমে ২০ শতাংশ ও ২৫ শতাংশ।
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর সম্প্রতি মার্কিন প্রশাসন অতিরিক্ত পাল্টা শুল্ক নির্ধারণ করায় অনিশ্চয়তার মধ্যে ছিলেন বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা। এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা তাঁদের স্বস্তি দিয়েছে কি না, এ প্রশ্ন করা হয় আমীর খসরুর কাছে।
জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি তো বলেছি, ২০ শতাংশ শুল্ক নির্ধারণ আপাতত এই মুহূর্তে আমাদের রপ্তানি বাজার বাধাগ্রস্ত করবে না। সুতরাং এই মুহূর্তে এটি সন্তোষজনক সিদ্ধান্ত। তবে এটার সঙ্গে জড়িত বিষয়গুলো আমাদের জানা নেই। সেগুলো আমরা যখন জানব, তখন মন্তব্য করতে পারব।’
মার্কিন কোম্পানি বোয়িং থেকে সম্প্রতি ২৫টি উড়োজাহাজ কেনার একটা কথা বলেন বাণিজ্যসচিব। এর সঙ্গে ট্রাম্পের পাল্টা শুল্কহার কমানোর কোনো যোগাযোগ রয়েছে কি না, তা জানতে চাওয়া হলে আমীর খসরু বলেন, ‘কিছু তো করতেই হবে। কারণ, আমেরিকানদের পুরো ট্যারিফের বিষয়টা হচ্ছে তাদের পণ্য রপ্তানির স্বার্থে। সে জন্য এই অতিরিক্ত ট্যারিফ আরোপ করা হয়েছে।
‘কিন্তু সেটা করতে গিয়ে বাংলাদেশ কতটুকু এবজরভ করতে পারবে, আমাদের অর্থনীতি কতটুকু এবজরভ করতে পারবে, আমাদের ব্যবসায়ীরা কতটুকু এবজরভ করতে পারবেন, আমাদের ইকোনমি কতটুকু এবজরভ করতে পারবে—সেই বিষয়গুলো আলোচনার বিষয়। আমরা বিস্তারিত জানলে সেটার ওপর মন্তব্য করতে পারব।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের মনে রাখতে হবে, এটা শুধু শুল্কের বিষয় নয়। এর পেছনে আরও যে বিষয়গুলো জড়িত রয়েছে, সেগুলো সম্মিলিতভাবে আমাদের বিবেচনায় আনতে হবে। সেই বিবেচনা গুরুত্বপূর্ণ আগামী দিনের জন্য। তবে আমাদের রপ্তানিকারকেরা আপাতত স্বস্তি পেয়েছেন বলে আমি মনে করি।’
এ সময় বাংলাদেশি পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্কহার কমানো নিয়ে মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে হওয়া আলোচনার বিস্তারিত অন্তর্বর্তী সরকারের তুলে ধরা উচিত বলেও মন্তব্য করেন বিএনপির এই নেতা।
বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানিতে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনের আরোপ করা পাল্টা শুল্কহার ৩৫ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশে আনা রপ্তানি খাতের জন্য ‘সন্তোষজনক’ বলে মনে করছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এটা জয়-পরাজয়ের বিষয় নয়। যে শুল্ক নির্ধারণ করা হয়েছে, প্রতিযোগিতায় আমরা তুলনামূলকভাবে একটি সন্তোষজনক অবস্থানে আছি। আমি মনে করি, সার্বিকভাবে ট্যারিফের ফিগারটা সন্তোষজনক।’
রাজধানীর গুলশানে আজ শুক্রবার দুপুরে নিজের বাসায় সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপি নেতা বলেন, নতুন হারের এই সংশোধন যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্কের কাঠামোর একটি বৃহত্তর পুনর্বিন্যাসের অংশ হিসেবে এসেছে, যা দেশটির অনেক বাণিজ্যিক অংশীদারের ওপর প্রযোজ্য বলে মনে হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, শ্রীলঙ্কার জন্য হার কমিয়ে ২০ শতাংশ করা হয়েছে (আগে ছিল ৩০ শতাংশ), পাকিস্তানের হার কমে হয়েছে ১৯ শতাংশ (আগে ছিল ২৯ শতাংশ)। বাংলাদেশের অন্যান্য প্রতিযোগী, যেমন ভিয়েতনাম ও ভারতের ক্ষেত্রে শুল্কহার বর্তমানে যথাক্রমে ২০ শতাংশ ও ২৫ শতাংশ।
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর সম্প্রতি মার্কিন প্রশাসন অতিরিক্ত পাল্টা শুল্ক নির্ধারণ করায় অনিশ্চয়তার মধ্যে ছিলেন বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা। এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা তাঁদের স্বস্তি দিয়েছে কি না, এ প্রশ্ন করা হয় আমীর খসরুর কাছে।
জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি তো বলেছি, ২০ শতাংশ শুল্ক নির্ধারণ আপাতত এই মুহূর্তে আমাদের রপ্তানি বাজার বাধাগ্রস্ত করবে না। সুতরাং এই মুহূর্তে এটি সন্তোষজনক সিদ্ধান্ত। তবে এটার সঙ্গে জড়িত বিষয়গুলো আমাদের জানা নেই। সেগুলো আমরা যখন জানব, তখন মন্তব্য করতে পারব।’
মার্কিন কোম্পানি বোয়িং থেকে সম্প্রতি ২৫টি উড়োজাহাজ কেনার একটা কথা বলেন বাণিজ্যসচিব। এর সঙ্গে ট্রাম্পের পাল্টা শুল্কহার কমানোর কোনো যোগাযোগ রয়েছে কি না, তা জানতে চাওয়া হলে আমীর খসরু বলেন, ‘কিছু তো করতেই হবে। কারণ, আমেরিকানদের পুরো ট্যারিফের বিষয়টা হচ্ছে তাদের পণ্য রপ্তানির স্বার্থে। সে জন্য এই অতিরিক্ত ট্যারিফ আরোপ করা হয়েছে।
‘কিন্তু সেটা করতে গিয়ে বাংলাদেশ কতটুকু এবজরভ করতে পারবে, আমাদের অর্থনীতি কতটুকু এবজরভ করতে পারবে, আমাদের ব্যবসায়ীরা কতটুকু এবজরভ করতে পারবেন, আমাদের ইকোনমি কতটুকু এবজরভ করতে পারবে—সেই বিষয়গুলো আলোচনার বিষয়। আমরা বিস্তারিত জানলে সেটার ওপর মন্তব্য করতে পারব।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের মনে রাখতে হবে, এটা শুধু শুল্কের বিষয় নয়। এর পেছনে আরও যে বিষয়গুলো জড়িত রয়েছে, সেগুলো সম্মিলিতভাবে আমাদের বিবেচনায় আনতে হবে। সেই বিবেচনা গুরুত্বপূর্ণ আগামী দিনের জন্য। তবে আমাদের রপ্তানিকারকেরা আপাতত স্বস্তি পেয়েছেন বলে আমি মনে করি।’
এ সময় বাংলাদেশি পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্কহার কমানো নিয়ে মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে হওয়া আলোচনার বিস্তারিত অন্তর্বর্তী সরকারের তুলে ধরা উচিত বলেও মন্তব্য করেন বিএনপির এই নেতা।
জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস লন্ডন বৈঠকের প্রতিশ্রুতি রাখবেন বলে প্রত্যাশা করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘আপনি লন্ডনে গিয়ে তারেক রহমানকে (বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান) এবং দেশবাসীকে কথা দিয়েছেন
১০ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের হৃদ্যন্ত্রে আগামীকাল শনিবার সকালে অস্ত্রোপচার করা হবে। আজ শুক্রবার (১ আগস্ট) ঢাকায় দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানানো হয়।
১১ ঘণ্টা আগেসামান্তা বলেন, জুলাই আন্দোলনে প্রত্যেকটা জেলায় মেয়েরা সামনে ছিলেন। কিন্তু এখনকার বাস্তবতা হলো, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি থেকে শুরু করে সব কমিটিতে নারীদের খুব সিস্টেমেটিক্যালি সাইড করা হয়েছে। এর অংশ হিসেবে তাঁদের সাইবার বুলিং করা হচ্ছে; দেখানো হচ্ছে, মেয়েরা পলিটিকসে ‘অনিরাপদ’। মেয়েদের পরিবার
১২ ঘণ্টা আগেআলোচনার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র সরকারকে শুল্ক কমাতে রাজি করাতে পারায় অন্তর্বর্তী সরকারকে ধন্যবাদ দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘সে জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। তারা একটা বড় দায়িত্ব পালন করেছে।’
১২ ঘণ্টা আগে