নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাষ্ট্র সংস্কারে গঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ১৬৬টি প্রশ্নমালার যে স্প্রেডশিট পাঠিয়েছে, তার মধ্যে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) ১২০টিতে একমত বলে জানিয়েছেন দলটির প্রেসিডেন্ট অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল অলি আহমদ। দলটির মতামত অন্য কোনো দলকে না দেখানোর প্রস্তাব করেন। এতে সম্মতও হয়েছেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ ভবন এলাকার এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়।
এলডিপি নেতা অলি আহমদ বলেন, ‘সবগুলো সুপারিশের মধ্যে নির্বাচন কমিশনের সুপারিশ দুর্বল ছিল। তারা অতীতের রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে যে সংলাপ করেছিল, তার কাগজ সংগ্রহ করা উচিত ছিল। আপনি যত কিছুই করেন না কেন, নির্বাচন সুষ্ঠু করতে পারবেন না, যদি দুজন লোক কাজ না করে— একজন ওসি, আরেকজন হলেন ইউএনও।’
এ সময় এলডিপির মতামতের কাগজ কাউকে না দিতে কমিশনের কাছে প্রস্তাব করেন অলি আহমদ। জবাবে আলী রীয়াজ বলেন, ‘আমরা কাউকে দেব না।’
মতামতের বিষয়ে অলি আহমদ বলেন, ১৬৬টি প্রস্তাবের মধ্যে এলডিপি ১২০টিতে একমত প্রকাশ করেন, ৪২টিতে একমত নয়। আর ২টিতে আংশিক সমর্থন রয়েছে এবং ২টি অস্পষ্ট।
এ ছাড়া সংবিধান সংস্কারসংক্রান্ত ৭০টি প্রস্তাবের মধ্যে ৫১টিতে এলডিপি একমত, ১৬টিতে একমত নয়। একটিতে আংশিকভাবে একমত এবং দুটো প্রস্তাব অস্পষ্ট বলে মনে করে দলটি।
বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের ২৩টি প্রস্তাবনার মধ্যে ২২টিতে একমত আর একটিতে আংশিকভাবে একমত।
দুর্নীতি দমনের কমিশনের ২০টি প্রস্তাবনার মধ্যে সবগুলোতে একমত।
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের ২৬টি প্রস্তাবনার মধ্যে ১১টিতে একমত, ১৫টিতে একমত নয়।
নির্বাচন সংস্কারের ২৭ প্রস্তাবের মধ্যে ১৬টিতে একমত এবং ১১টিতে দলটি একমত নয় বলে কমিশনকে জানিয়েছেন এলডিপি।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষে বৈঠক নেতৃত্ব দিচ্ছেন—সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য সফররাজ হোসেন, এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
এলডিপির মহাসচিব রেদোয়ান আহমদসহ দলটির আটজন নেতা উপস্থিত আছেন।
রাষ্ট্র সংস্কারে গঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ১৬৬টি প্রশ্নমালার যে স্প্রেডশিট পাঠিয়েছে, তার মধ্যে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) ১২০টিতে একমত বলে জানিয়েছেন দলটির প্রেসিডেন্ট অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল অলি আহমদ। দলটির মতামত অন্য কোনো দলকে না দেখানোর প্রস্তাব করেন। এতে সম্মতও হয়েছেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ ভবন এলাকার এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়।
এলডিপি নেতা অলি আহমদ বলেন, ‘সবগুলো সুপারিশের মধ্যে নির্বাচন কমিশনের সুপারিশ দুর্বল ছিল। তারা অতীতের রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে যে সংলাপ করেছিল, তার কাগজ সংগ্রহ করা উচিত ছিল। আপনি যত কিছুই করেন না কেন, নির্বাচন সুষ্ঠু করতে পারবেন না, যদি দুজন লোক কাজ না করে— একজন ওসি, আরেকজন হলেন ইউএনও।’
এ সময় এলডিপির মতামতের কাগজ কাউকে না দিতে কমিশনের কাছে প্রস্তাব করেন অলি আহমদ। জবাবে আলী রীয়াজ বলেন, ‘আমরা কাউকে দেব না।’
মতামতের বিষয়ে অলি আহমদ বলেন, ১৬৬টি প্রস্তাবের মধ্যে এলডিপি ১২০টিতে একমত প্রকাশ করেন, ৪২টিতে একমত নয়। আর ২টিতে আংশিক সমর্থন রয়েছে এবং ২টি অস্পষ্ট।
এ ছাড়া সংবিধান সংস্কারসংক্রান্ত ৭০টি প্রস্তাবের মধ্যে ৫১টিতে এলডিপি একমত, ১৬টিতে একমত নয়। একটিতে আংশিকভাবে একমত এবং দুটো প্রস্তাব অস্পষ্ট বলে মনে করে দলটি।
বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের ২৩টি প্রস্তাবনার মধ্যে ২২টিতে একমত আর একটিতে আংশিকভাবে একমত।
দুর্নীতি দমনের কমিশনের ২০টি প্রস্তাবনার মধ্যে সবগুলোতে একমত।
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের ২৬টি প্রস্তাবনার মধ্যে ১১টিতে একমত, ১৫টিতে একমত নয়।
নির্বাচন সংস্কারের ২৭ প্রস্তাবের মধ্যে ১৬টিতে একমত এবং ১১টিতে দলটি একমত নয় বলে কমিশনকে জানিয়েছেন এলডিপি।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষে বৈঠক নেতৃত্ব দিচ্ছেন—সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য সফররাজ হোসেন, এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
এলডিপির মহাসচিব রেদোয়ান আহমদসহ দলটির আটজন নেতা উপস্থিত আছেন।
জনগণের ম্যান্ডেট ছাড়া কোনো পরিবর্তনই ‘টেকসই’ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, কোনো পরিবর্তন টেকসই হবে না, যদি জনগণের ম্যান্ডেট না থাকে। ১০ জন লোক ঢাকায় বসে বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নির্ধারণ করতে পারবে না।’
১২ ঘণ্টা আগেফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ঠেকাতে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ ব্যাপারে দলের নেতা-কর্মীসহ দেশবাসীকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, নির্বাচনের জন্য একটি ইতিবাচক পরিবেশ সৃষ্টি হলেও পরিকল্পিতভাবে তা ব্যর্থ করার চেষ্টা চলছে। ফেব্রুয়ারির
১৩ ঘণ্টা আগেজিয়াউর রহমান কাদের নিয়ে দল গঠন করেছেন জানেন? শাহ আজিজ। তিনি ছিলেন এক নম্বর রাজাকার। জিয়াউর রহমান তাঁকে প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছিলেন। অথচ আজ বিএনপি স্লোগান দেয়, এই দেশে রাজাকার থাকবে না! কী আজিব জাহেল! আওয়ামী লীগের বিএনপির ওপর ক্ষোভটাই ছিল—জিয়াউর রহমান রাজাকারকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন।
১৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় দলটির কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। গোপালগঞ্জে হামলার ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেছেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করি নাই ফ্যাসিবাদী পতিত শক্তি গোপালগঞ্জে হোক আর যেখানে হোক, গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর
১৪ ঘণ্টা আগে