নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি এএইচএম হামিদুর রহমান আযাদ আশা প্রকাশ করে বলেছেন, ‘আদালতের আদেশে দলের নিবন্ধনের পাশাপাশি দলীয় প্রতীক দাঁড়িপাল্লা ফিরে পাব। এ নিয়ে নির্বাচন কমিশনও (ইসি) ইতিবাচক।’
আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন হামিদুর রহমান আযাদ। গতকাল রোববার সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায়ের পর নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পেতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার, ৪ নির্বাচন কমিশনার ও ইসি সচিবের সঙ্গে এ বৈঠক হয়।
বৈঠক শেষে জামায়াত নেতা হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘আদেশে বলা হয়েছে পূর্বের অবস্থায় ফিরে নিয়ে যাওয়ার জন্য। যেমন আমি ২০০৮ সালে নবম সংসদ নির্বাচনে নির্বাচন করেছি। তখন নির্বাচিত সংসদ সদস্য ছিলাম, আমি তো দাঁড়িপাল্লা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছি। তাহলে আদেশে আজ পর্যন্ত হাইকোর্ট যে অন্যায় আদেশটা দিয়েছিল, যে আদেশটা বাতিল হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। সেখানে তো প্রতীকসহ ছিল। সুতরাং এখানে তো আদালতের আদেশ এখানে তাঁদের (ইসি) না দেওয়ার কিছু নেই। তাঁরা (ইসি) বলেনও নাই কিছু, বলার সুযোগও নেই। আদালতের বিরুদ্ধে কীভাবে বলবে?’
এক প্রশ্নের জবাবে হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘যেহেতু ২০১৩ সালে হাইকোর্ট আদেশ দেওয়ার আগে তখন প্রতীক (দাঁড়িপাল্লা) ইসির সংরক্ষিত তালিকায় ছিল, দলের নিবন্ধনও ছিল। পূর্ব অবস্থায় আসা মানে এটা অটোমেটিক তালিকার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়। বাকিটা হলো অফিশিয়াল। এখন কমিশন পজিটিভ বলেছে। আমরা দাঁড়িপাল্লা প্রতীক ফিরে পাব, দলের নিবন্ধনও ফিরে পাব।’
এর আগে, ২০১৩ সালের ১ আগস্ট সংবিধানের সঙ্গে গঠনতন্ত্র ‘সাংঘর্ষিক হওয়ার’ কারণ দেখিয়ে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করা হয়। অপর দিকে ২০১৬ সালের ১২ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভায় সিদ্ধান্ত হয়, ‘দাঁড়িপাল্লা’ ন্যায় বিচারের প্রতীক হিসেবে সুপ্রিম কোর্টের মনোগ্রামে ব্যবহৃত হবে এবং কোনো ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও দলের প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না। ওই সিদ্ধান্ত ইসি সচিবালয়ে পাঠানোর পর নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা থেকে জামায়াতের জন্য বরাদ্দ প্রতীক দাঁড়িপাল্লা নির্বাচনী প্রতীকের তালিকা থেকে বাদ দিয়ে ২০১৭ সালের ৮ মার্চ গেজেট জারি করে ইসি।
ফুলকোর্ট সভার সিদ্ধান্তের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এএইচএম হামিদুর রহমান আযাদ জানান, ‘ফুল কোর্ট সভা তো কোনো আদালত নয়। এটা অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ বডি হিসেবে ফাংশন করে। বিবিধ এজেন্ডা দিয়ে ভোজসভার মধ্যে আপনি মেলাফাইড ইনটেনশন, রাজনৈতিক প্রতিহিংসা সামনে রেখে করবেন, সেই আমলের মতো এগুলো এ দেশের কোর্টে, আবার মুক্ত পরিবেশে কোনোভাবে সুযোগ আছে চিন্তা করার? ইনশা আল্লাহ আমরা দাঁড়িপাল্লা ফিরে পাব, এটা আদালত বলেছে। কমিশনও পজিটিভ।’
তাহলে দাঁড়িপাল্লা ফেরত পাবেন এ ব্যাপারে আপনারা নিশ্চিত? জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই, এটি আমাদের রাইট, এটি কোর্ট বলেছেন। আদালতের মাধ্যমে আমরা পেয়েছি।’ কমিশন এই বিষয়ে আপনাদের কি বলেছে—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘তাঁরা পজিটিভ বলেছেন। নিবন্ধন এবং প্রতীক দুইটাই পজিটিভ।’
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি এএইচএম হামিদুর রহমান আযাদ আশা প্রকাশ করে বলেছেন, ‘আদালতের আদেশে দলের নিবন্ধনের পাশাপাশি দলীয় প্রতীক দাঁড়িপাল্লা ফিরে পাব। এ নিয়ে নির্বাচন কমিশনও (ইসি) ইতিবাচক।’
আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন হামিদুর রহমান আযাদ। গতকাল রোববার সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায়ের পর নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পেতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার, ৪ নির্বাচন কমিশনার ও ইসি সচিবের সঙ্গে এ বৈঠক হয়।
বৈঠক শেষে জামায়াত নেতা হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘আদেশে বলা হয়েছে পূর্বের অবস্থায় ফিরে নিয়ে যাওয়ার জন্য। যেমন আমি ২০০৮ সালে নবম সংসদ নির্বাচনে নির্বাচন করেছি। তখন নির্বাচিত সংসদ সদস্য ছিলাম, আমি তো দাঁড়িপাল্লা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছি। তাহলে আদেশে আজ পর্যন্ত হাইকোর্ট যে অন্যায় আদেশটা দিয়েছিল, যে আদেশটা বাতিল হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। সেখানে তো প্রতীকসহ ছিল। সুতরাং এখানে তো আদালতের আদেশ এখানে তাঁদের (ইসি) না দেওয়ার কিছু নেই। তাঁরা (ইসি) বলেনও নাই কিছু, বলার সুযোগও নেই। আদালতের বিরুদ্ধে কীভাবে বলবে?’
এক প্রশ্নের জবাবে হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘যেহেতু ২০১৩ সালে হাইকোর্ট আদেশ দেওয়ার আগে তখন প্রতীক (দাঁড়িপাল্লা) ইসির সংরক্ষিত তালিকায় ছিল, দলের নিবন্ধনও ছিল। পূর্ব অবস্থায় আসা মানে এটা অটোমেটিক তালিকার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়। বাকিটা হলো অফিশিয়াল। এখন কমিশন পজিটিভ বলেছে। আমরা দাঁড়িপাল্লা প্রতীক ফিরে পাব, দলের নিবন্ধনও ফিরে পাব।’
এর আগে, ২০১৩ সালের ১ আগস্ট সংবিধানের সঙ্গে গঠনতন্ত্র ‘সাংঘর্ষিক হওয়ার’ কারণ দেখিয়ে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করা হয়। অপর দিকে ২০১৬ সালের ১২ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভায় সিদ্ধান্ত হয়, ‘দাঁড়িপাল্লা’ ন্যায় বিচারের প্রতীক হিসেবে সুপ্রিম কোর্টের মনোগ্রামে ব্যবহৃত হবে এবং কোনো ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও দলের প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না। ওই সিদ্ধান্ত ইসি সচিবালয়ে পাঠানোর পর নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা থেকে জামায়াতের জন্য বরাদ্দ প্রতীক দাঁড়িপাল্লা নির্বাচনী প্রতীকের তালিকা থেকে বাদ দিয়ে ২০১৭ সালের ৮ মার্চ গেজেট জারি করে ইসি।
ফুলকোর্ট সভার সিদ্ধান্তের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এএইচএম হামিদুর রহমান আযাদ জানান, ‘ফুল কোর্ট সভা তো কোনো আদালত নয়। এটা অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ বডি হিসেবে ফাংশন করে। বিবিধ এজেন্ডা দিয়ে ভোজসভার মধ্যে আপনি মেলাফাইড ইনটেনশন, রাজনৈতিক প্রতিহিংসা সামনে রেখে করবেন, সেই আমলের মতো এগুলো এ দেশের কোর্টে, আবার মুক্ত পরিবেশে কোনোভাবে সুযোগ আছে চিন্তা করার? ইনশা আল্লাহ আমরা দাঁড়িপাল্লা ফিরে পাব, এটা আদালত বলেছে। কমিশনও পজিটিভ।’
তাহলে দাঁড়িপাল্লা ফেরত পাবেন এ ব্যাপারে আপনারা নিশ্চিত? জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই, এটি আমাদের রাইট, এটি কোর্ট বলেছেন। আদালতের মাধ্যমে আমরা পেয়েছি।’ কমিশন এই বিষয়ে আপনাদের কি বলেছে—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘তাঁরা পজিটিভ বলেছেন। নিবন্ধন এবং প্রতীক দুইটাই পজিটিভ।’
দেশ টিভির কার্যালয়ে ১২০০ বস্তা চাল পাঠানো প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া। আজ মঙ্গলবার এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন।
১০ ঘণ্টা আগেড. ইউনূস কোনো জবাবদিহি করেন না বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেন, ‘মুহাম্মদ ইউনূস কোনো জবাবদিহি করেন না। সামনাসামনি প্রশ্ন করলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে তিনি প্রশ্নের জবাব না দিয়ে মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে বিদায় করে দেন অথবা কোনো কথাই বলেন না।’
১১ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, গণ-অভ্যুত্থানের পর দেশের মানুষ আশা করেছিল, অর্থনৈতিক রূপান্তর ঘটবে এবং একটি বৈষম্যহীন সমাজ গঠনের ভিশন বাজেটে প্রতিফলিত হবে। কিন্তু ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে সেই প্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি।
১৪ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর বনানীর একটি হোটেলে জামায়াত আয়োজিত ‘মিট দ্য প্রেস’ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন দলটির আমির। জামায়াতের নিবন্ধন বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় নিয়ে অবস্থান জানাতে ‘মিট দ্য প্রেস’ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১৭ ঘণ্টা আগে