নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে সনাতন ধর্মের মানুষসহ দেশের সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে আওয়ামী লীগ। দলটি বলেছে, এবার দুর্গাপূজা এসেছে বাংলাদেশে একটি ভীতিকর অরাজক পরিস্থিতির মধ্যে। সামগ্রিক পরিস্থিতি পূজার অনুকূলে না থাকায় অনেকেই এবার পূজা অনুষ্ঠান বাতিল করে দিয়েছে। আজ মঙ্গলবার আওয়ামী লীগের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এসব বলা হয়েছে।
পোস্টে বলা হয়, সমস্ত ভয়ভীতি, হুমকি, চোখ রাঙানি মোকাবিলা করে দেশের অতীত ঐতিহ্য রক্ষা করে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশে দুর্গাপূজা পালিত হবে বলে আমরা আশা করছি।
সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কিছু জায়গায় প্রতিমা ভাঙচুরের মতো জঘন্য ঘটনা ঘটেছে বলে এই পোস্টে বলা হয়। এতে বলা হয়, পূজা কমিটির কাছে লাখ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছে, পূজার সময়ে মাইক বাজানো যাবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে—এ রকম নানাবিধ ভয়ভীতির মধ্য দিয়ে অতিক্রম করতে হচ্ছে প্রতিটি সনাতন ধর্মের মানুষকে। এগুলো ঘটছে প্রকাশ্য দিবালোকে, প্রশাসনের সমনেই। এগুলো দেখভাল করার মতো কেউ নেই।
পোস্টে বলা হয়, সনাতন ধর্মের মানুষ এক ধরনের আতঙ্কের মধ্যে অবস্থান করছে। আর এই আতঙ্কের প্রভাব সুদূরপ্রসারী। এ রকম পরিস্থিতিতে অনেকে জীবন বাঁচাতে দেশ ত্যাগে বাধ্য হচ্ছে।
ওই ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, এ দেশের হিন্দু সম্প্রদায় মনে করে পূজা চলার সময়ে মন্দির কিংবা পূজারি আক্রান্ত হতে পারে। ১৯৪৭-র দেশ বিভাগের প্রাক্কালে যে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছিল, এবারের ঘটনার মাত্রা তার চেয়েও ভয়াবহ।
২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াতও ক্ষমতাসীন হয়ে এ দেশের সনাতন ধর্মের মানুষের ওপর হিংস্র আক্রমণ করেছিল। এবারের ঘটনা সেই ভয়াবহ দিনগুলোর কথাই স্মরণ করিয়ে দেয়। সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে এসব নারকীয় ঘটনা ঘটছে। আবার তারাই মন্দির পাহারা দেওয়ার কথা বলছে। এটিও এ দেশের সনাতন ধর্মের মানুষের সঙ্গে একধরনের প্রহসন। বহুবিধ প্রতিকূল অবস্থা মোকাবিলা করে সনাতন ধর্মের মানুষ যারা এ দেশে রয়ে গেছে, তারা নিজেদের উদ্যোগেই পূজা করেছে। কখনো কোনো পাহারাদারের প্রয়োজন পড়েনি।
পোস্টে বলা হয়, আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বিশ্বাস করেন যে, ধর্ম যার যার উৎসব সবার। আওয়ামী লীগ সর্বদা অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের অবিতর্কিত মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনির্মাণে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে।
এতে আরও বলা হয়, আওয়ামী লীগের সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মীসহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রতিটি মানুষের প্রতি বাংলাদেশের ঐতিহ্যগত সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অক্ষুণ্ন রাখতে এবং কাজ করার আহ্বান রইল।
শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে সনাতন ধর্মের মানুষসহ দেশের সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে আওয়ামী লীগ। দলটি বলেছে, এবার দুর্গাপূজা এসেছে বাংলাদেশে একটি ভীতিকর অরাজক পরিস্থিতির মধ্যে। সামগ্রিক পরিস্থিতি পূজার অনুকূলে না থাকায় অনেকেই এবার পূজা অনুষ্ঠান বাতিল করে দিয়েছে। আজ মঙ্গলবার আওয়ামী লীগের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এসব বলা হয়েছে।
পোস্টে বলা হয়, সমস্ত ভয়ভীতি, হুমকি, চোখ রাঙানি মোকাবিলা করে দেশের অতীত ঐতিহ্য রক্ষা করে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশে দুর্গাপূজা পালিত হবে বলে আমরা আশা করছি।
সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কিছু জায়গায় প্রতিমা ভাঙচুরের মতো জঘন্য ঘটনা ঘটেছে বলে এই পোস্টে বলা হয়। এতে বলা হয়, পূজা কমিটির কাছে লাখ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছে, পূজার সময়ে মাইক বাজানো যাবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে—এ রকম নানাবিধ ভয়ভীতির মধ্য দিয়ে অতিক্রম করতে হচ্ছে প্রতিটি সনাতন ধর্মের মানুষকে। এগুলো ঘটছে প্রকাশ্য দিবালোকে, প্রশাসনের সমনেই। এগুলো দেখভাল করার মতো কেউ নেই।
পোস্টে বলা হয়, সনাতন ধর্মের মানুষ এক ধরনের আতঙ্কের মধ্যে অবস্থান করছে। আর এই আতঙ্কের প্রভাব সুদূরপ্রসারী। এ রকম পরিস্থিতিতে অনেকে জীবন বাঁচাতে দেশ ত্যাগে বাধ্য হচ্ছে।
ওই ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, এ দেশের হিন্দু সম্প্রদায় মনে করে পূজা চলার সময়ে মন্দির কিংবা পূজারি আক্রান্ত হতে পারে। ১৯৪৭-র দেশ বিভাগের প্রাক্কালে যে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছিল, এবারের ঘটনার মাত্রা তার চেয়েও ভয়াবহ।
২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াতও ক্ষমতাসীন হয়ে এ দেশের সনাতন ধর্মের মানুষের ওপর হিংস্র আক্রমণ করেছিল। এবারের ঘটনা সেই ভয়াবহ দিনগুলোর কথাই স্মরণ করিয়ে দেয়। সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে এসব নারকীয় ঘটনা ঘটছে। আবার তারাই মন্দির পাহারা দেওয়ার কথা বলছে। এটিও এ দেশের সনাতন ধর্মের মানুষের সঙ্গে একধরনের প্রহসন। বহুবিধ প্রতিকূল অবস্থা মোকাবিলা করে সনাতন ধর্মের মানুষ যারা এ দেশে রয়ে গেছে, তারা নিজেদের উদ্যোগেই পূজা করেছে। কখনো কোনো পাহারাদারের প্রয়োজন পড়েনি।
পোস্টে বলা হয়, আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বিশ্বাস করেন যে, ধর্ম যার যার উৎসব সবার। আওয়ামী লীগ সর্বদা অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের অবিতর্কিত মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনির্মাণে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে।
এতে আরও বলা হয়, আওয়ামী লীগের সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মীসহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রতিটি মানুষের প্রতি বাংলাদেশের ঐতিহ্যগত সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অক্ষুণ্ন রাখতে এবং কাজ করার আহ্বান রইল।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সোহরাওয়ার্দী উদ্যান আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের স্মারক। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর এখানেই পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসর জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ছাত্র সংঘ (বর্তমানে ইসলামী ছাত্রশিবির), রাজাকার, নেজামে ইসলাম, আলবদর, আলশামস বাহিনী আত্মসমর্পণ করেছিল। অথচ আমরা দেখলাম...
৩৭ মিনিট আগেগণতন্ত্রে উত্তরণে দেশবাসীর কাছে দায়িত্বশীল ভূমিকা প্রত্যাশা করে তারেক রহমান বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচন আসন্ন। গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের কোনো আবেগতাড়িত এবং ভুল সিদ্ধান্তের কারণে রাষ্ট্র ও রাজনীতিতে ভবিষ্যতে যাতে আর কোনো চরমপন্থা বা ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসিত হওয়ার...
১ ঘণ্টা আগেহাসপাতালে চিকিৎসাধীন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানকে দেখতে গেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার (১৯ জুলাই) সন্ধ্যায় রাজধানীর ধানমন্ডিতে ইবনে সিনা হাসপাতালে যান তিনি।
১ ঘণ্টা আগেসমাবেশে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আপনারা কোনো স্বাভাবিক পন্থায় ক্ষমতায় আসেননি। হাজারো ছাত্র-জনতার রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে আপনারা আজ ক্ষমতায়। আমাদের সংবিধানের হাইকোর্ট দেখানোর আগে জুলাই সনদ ঘোষণা করুন।’
১ ঘণ্টা আগে