নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শহীদ আবু সাঈদের হত্যা মামলার যথাযথ তদন্ত ও আন্দোলনে আহতদের সুচিকিৎসার দাবি জানিয়েছেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা। প্রয়োজনে আহতের বিদেশে উন্নত চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়ারও আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর তোপখানা রোডে নাগরিক ঐক্যের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ আহ্বান জানান মঞ্চের নেতারা।
গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা সম্প্রতি রংপুরে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে নিহত আবু সাঈদের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করে। তাঁর পরিবার, আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী ও সাধারণ মানুষের সঙ্গে সাক্ষাতের অভিজ্ঞতা তুলে ধরতে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘আবু সাঈদের মৃত্যু শেখ হাসিনার পতন নিশ্চিত করেছিল। কিন্তু আমরা কি সাঈদের হত্যার বিচার করতে পারব? আমরা কি তাঁর স্মৃতির প্রতি যথার্থ সম্মান দেখাতে পেরেছি? তাঁর মৃত্যুর তদন্ত করবে কে? পুলিশ? যে পুলিশ তাঁকে হত্যা করেছে সেই পুলিশ তদন্ত করবে?’ এ সময় তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব শহীদের তালিকা প্রণয়নের দাবি জানান।
বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘এখনো হাজার হাজার আহত আন্দোলনকারী হাসপাতালে আছেন। যাঁরা গুরুতর অবস্থায় আছেন, তাঁদের প্রয়োজনে বিদেশে চিকিৎসা দিতে নিয়ে যেতে হবে। আবু সাঈদের মামলার যে তদন্ত হয়েছে, সেটা প্রশ্নবিদ্ধ। এটা পুনরায় করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা এক ফ্যাসিবাদকে উচ্ছেদ করেছি। এখন আবার পাল্টা দখলের একটা রাজনীতি দেখতে পাচ্ছি। যারা এটা করছে, তাদের এখনই বন্ধ করা উচিত।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘সরকারের এখন অনেক কাজ, কিন্তু কোনো কাজের কথা বলেই শহীদদের জাতীয় বীরের মর্যাদা দিতে বিলম্ব করার সুযোগ নেই। রাষ্ট্রকাঠামো বদলাতে হবে। নতুন গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক বন্দোবস্তের পথ প্রশস্ত করতে হবে।’
ভাসানী অনুসারী পরিষদের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, ‘প্রয়োজনে ইন্টারপোলের সাহায্য নিয়ে শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার করতে হবে। আর আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদ সম্প্রসারণে জাতীয় পার্টিসহ যারা সহযোগিতা করেছে, তাদের উপযুক্ত শাস্তি ও বিচার করতে হবে।’ অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনারা যত দিন সময় প্রয়োজন নিন। তবু সংস্কার করুন। পরিপূর্ণ সংস্কারের আগে কোনো নির্বাচন নয়।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সিনিয়র সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. সিরাজ মিয়া, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সাংগঠনিক সমন্বয়ক ইমরান ইমন প্রমুখ।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শহীদ আবু সাঈদের হত্যা মামলার যথাযথ তদন্ত ও আন্দোলনে আহতদের সুচিকিৎসার দাবি জানিয়েছেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা। প্রয়োজনে আহতের বিদেশে উন্নত চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়ারও আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর তোপখানা রোডে নাগরিক ঐক্যের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ আহ্বান জানান মঞ্চের নেতারা।
গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা সম্প্রতি রংপুরে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে নিহত আবু সাঈদের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করে। তাঁর পরিবার, আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী ও সাধারণ মানুষের সঙ্গে সাক্ষাতের অভিজ্ঞতা তুলে ধরতে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘আবু সাঈদের মৃত্যু শেখ হাসিনার পতন নিশ্চিত করেছিল। কিন্তু আমরা কি সাঈদের হত্যার বিচার করতে পারব? আমরা কি তাঁর স্মৃতির প্রতি যথার্থ সম্মান দেখাতে পেরেছি? তাঁর মৃত্যুর তদন্ত করবে কে? পুলিশ? যে পুলিশ তাঁকে হত্যা করেছে সেই পুলিশ তদন্ত করবে?’ এ সময় তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব শহীদের তালিকা প্রণয়নের দাবি জানান।
বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘এখনো হাজার হাজার আহত আন্দোলনকারী হাসপাতালে আছেন। যাঁরা গুরুতর অবস্থায় আছেন, তাঁদের প্রয়োজনে বিদেশে চিকিৎসা দিতে নিয়ে যেতে হবে। আবু সাঈদের মামলার যে তদন্ত হয়েছে, সেটা প্রশ্নবিদ্ধ। এটা পুনরায় করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা এক ফ্যাসিবাদকে উচ্ছেদ করেছি। এখন আবার পাল্টা দখলের একটা রাজনীতি দেখতে পাচ্ছি। যারা এটা করছে, তাদের এখনই বন্ধ করা উচিত।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘সরকারের এখন অনেক কাজ, কিন্তু কোনো কাজের কথা বলেই শহীদদের জাতীয় বীরের মর্যাদা দিতে বিলম্ব করার সুযোগ নেই। রাষ্ট্রকাঠামো বদলাতে হবে। নতুন গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক বন্দোবস্তের পথ প্রশস্ত করতে হবে।’
ভাসানী অনুসারী পরিষদের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, ‘প্রয়োজনে ইন্টারপোলের সাহায্য নিয়ে শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার করতে হবে। আর আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদ সম্প্রসারণে জাতীয় পার্টিসহ যারা সহযোগিতা করেছে, তাদের উপযুক্ত শাস্তি ও বিচার করতে হবে।’ অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনারা যত দিন সময় প্রয়োজন নিন। তবু সংস্কার করুন। পরিপূর্ণ সংস্কারের আগে কোনো নির্বাচন নয়।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সিনিয়র সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. সিরাজ মিয়া, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সাংগঠনিক সমন্বয়ক ইমরান ইমন প্রমুখ।
গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্র-জনতা নতুন দল গঠন করতে যাচ্ছে। এ নিয়ে আলোচনা রাজনৈতিক অঙ্গনসহ দেশের সবখানে। উদ্যোক্তারা বলছেন, সব ঠিক থাকলে চলতি মাসের শেষার্ধেই আত্মপ্রকাশ করবে নতুন দল। নাম-প্রতীক এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে নাম যা-ই হোক, দলটির আদর্শ হবে ‘মধ্যম পন্থা’। চূড়ান্ত ডান বা বাম—কোনো দিকেই...
৩৬ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমানের লাশ পেয়েছে তাঁর পরিবার। গতকাল শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যুর তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেপতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুম-খুন, হত্যা, গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধসহ সব ধরনের নির্যাতন-নিপীড়ন এবং লুণ্ঠনের অপরাধের দ্রুত বিচারের অভিপ্রায়ে জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। ঘোষণাপত্রে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তার পাশাপ
৮ ঘণ্টা আগেজনভোগান্তি লাঘব এবং দ্রুততম সময়ে নির্বাচনের দাবিতে চলতি মাসেই মাঠের কর্মসূচিতে যাওয়ার কথা বিএনপির। দেশব্যাপী এসব কর্মসূচি পালন করতে গেলে শরিক ও সমমনাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক অটুট রাখা জরুরি বলে মনে করছে দলটি। এ লক্ষ্যে শরিক ও সমমনাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার উদ্যোগ নিয়েছেন দলের নীতিনির্ধারকেরা। তাদের সঙ্গে
৯ ঘণ্টা আগে