নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্রব্যমূল্য বাড়াতে বিএনপি ব্যবসায়ীদের উসকানি দিচ্ছে। করোনা ও যুদ্ধের কারণে সমগ্র বিশ্বে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে জেনেও বিএনপি নেতারা আহাম্মকের মতো কথা বলছেন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে জাপান দূতাবাস আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এমন মন্তব্য করেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জাপান সফরভিত্তিক আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে জাপান দূতাবাস। প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন তথ্যমন্ত্রী। অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের নানা প্রশ্নের জবাব দেন।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘করোনা এবং ইউরোপে যুদ্ধের কারণে সমগ্র পৃথিবীতে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। ইউরোপে গত ১৩ বছরের মধ্যে খাদ্যপণ্যের দাম বর্তমানে সর্বোচ্চ। আমেরিকা অনেক দূরে হলেও সেখানে এবং ভারত, পাকিস্তানেও দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। ইউরোপের তুলনায় বাংলাদেশে দ্রব্যমূল্য সেভাবে বাড়েনি, কিছু আমদানিনির্ভর পণ্যের দাম বেড়েছে। মির্জা ফখরুল সাহেবরা এগুলো জানেন, জেনেও তাঁরা অন্ধের মতো, আহাম্মকের মতো কথা বলেন।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘কিছু অসাধু ব্যবসায়ী যখন সুযোগ পায়, তখন দ্রব্যমূল্য বাড়ানোর পাঁয়তারা করে। সরকার সেটার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা গ্রহণ করছে এবং করবে। একই সঙ্গে টিসিবির আওতা বাড়িয়ে নিম্নআয়ের মানুষ যাতে কম মূল্যে পণ্য কিনতে পারে সে ব্যবস্থাও সরকার করেছে।’
দ্রব্যমূল্য বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য মির্জা ফখরুল সাহেবরা তাঁদের ঘরানার ব্যবসায়ীদের উৎসাহ-পরামর্শ দিচ্ছেন—মন্তব্য করে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘তাঁরা দলগতভাবে এই কাজ নিয়েছেন এবং সমুদ্রের ওপার থেকেও কিছু কিছু ব্যবসায়ীকে বাতাস দেওয়া হচ্ছে যাতে পণ্য মজুত করে দ্রব্যমূল্য বাড়ে। সরকার সেগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’
এর আগে ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধুর জাপান সফরভিত্তিক আলোকচিত্র প্রদর্শনী উদ্বোধন সভায় তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ধ্বংসযজ্ঞ থেকে উঠে আসা জাপানকে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু দ্রুত উন্নয়নের এক অনন্য উদাহরণ হিসেবে দেখতেন। তিনি চেয়েছিলেন, বাংলাদেশ যেন জাপানের মতো অল্প সময়ে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হতে পারে। কিন্তু স্বাধীনতার মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় নৃশংস হত্যাকাণ্ডের শিকার হওয়ায় তাঁর অনেক স্বপ্ন বাস্তবায়িত হতে পারেনি। বঙ্গবন্ধুকন্যা সেই স্বপ্নগুলো বাস্তবায়ন করছেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আনন্দের বিষয়, জাপান বিশ্বস্ত বন্ধু হিসেবে আমাদের সঙ্গে রয়েছে। অনাগত ভবিষ্যতেও জাপান আমাদের পাশে থাকবে বলে আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি সবাইকে বাংলায় সম্ভাষণ জানিয়ে বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে জাপানের ঐতিহাসিক সম্পর্ক দিনে দিনে আরও বন্ধুত্বপূর্ণ হচ্ছে, উন্মোচিত হচ্ছে সহযোগিতার নতুন নতুন দিগন্ত।’
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন। এ সময় বাংলাদেশ ও জাপানের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রীকে একটি স্মৃতিস্মারক দেন জাপানের রাষ্ট্রদূত। পরে অতিথিদের সঙ্গে নিয়ে প্রদর্শনী ঘুরে দেখেন তথ্যমন্ত্রী।
দ্রব্যমূল্য বাড়াতে বিএনপি ব্যবসায়ীদের উসকানি দিচ্ছে। করোনা ও যুদ্ধের কারণে সমগ্র বিশ্বে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে জেনেও বিএনপি নেতারা আহাম্মকের মতো কথা বলছেন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে জাপান দূতাবাস আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এমন মন্তব্য করেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জাপান সফরভিত্তিক আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে জাপান দূতাবাস। প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন তথ্যমন্ত্রী। অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের নানা প্রশ্নের জবাব দেন।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘করোনা এবং ইউরোপে যুদ্ধের কারণে সমগ্র পৃথিবীতে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। ইউরোপে গত ১৩ বছরের মধ্যে খাদ্যপণ্যের দাম বর্তমানে সর্বোচ্চ। আমেরিকা অনেক দূরে হলেও সেখানে এবং ভারত, পাকিস্তানেও দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। ইউরোপের তুলনায় বাংলাদেশে দ্রব্যমূল্য সেভাবে বাড়েনি, কিছু আমদানিনির্ভর পণ্যের দাম বেড়েছে। মির্জা ফখরুল সাহেবরা এগুলো জানেন, জেনেও তাঁরা অন্ধের মতো, আহাম্মকের মতো কথা বলেন।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘কিছু অসাধু ব্যবসায়ী যখন সুযোগ পায়, তখন দ্রব্যমূল্য বাড়ানোর পাঁয়তারা করে। সরকার সেটার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা গ্রহণ করছে এবং করবে। একই সঙ্গে টিসিবির আওতা বাড়িয়ে নিম্নআয়ের মানুষ যাতে কম মূল্যে পণ্য কিনতে পারে সে ব্যবস্থাও সরকার করেছে।’
দ্রব্যমূল্য বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য মির্জা ফখরুল সাহেবরা তাঁদের ঘরানার ব্যবসায়ীদের উৎসাহ-পরামর্শ দিচ্ছেন—মন্তব্য করে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘তাঁরা দলগতভাবে এই কাজ নিয়েছেন এবং সমুদ্রের ওপার থেকেও কিছু কিছু ব্যবসায়ীকে বাতাস দেওয়া হচ্ছে যাতে পণ্য মজুত করে দ্রব্যমূল্য বাড়ে। সরকার সেগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’
এর আগে ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধুর জাপান সফরভিত্তিক আলোকচিত্র প্রদর্শনী উদ্বোধন সভায় তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ধ্বংসযজ্ঞ থেকে উঠে আসা জাপানকে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু দ্রুত উন্নয়নের এক অনন্য উদাহরণ হিসেবে দেখতেন। তিনি চেয়েছিলেন, বাংলাদেশ যেন জাপানের মতো অল্প সময়ে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হতে পারে। কিন্তু স্বাধীনতার মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় নৃশংস হত্যাকাণ্ডের শিকার হওয়ায় তাঁর অনেক স্বপ্ন বাস্তবায়িত হতে পারেনি। বঙ্গবন্ধুকন্যা সেই স্বপ্নগুলো বাস্তবায়ন করছেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আনন্দের বিষয়, জাপান বিশ্বস্ত বন্ধু হিসেবে আমাদের সঙ্গে রয়েছে। অনাগত ভবিষ্যতেও জাপান আমাদের পাশে থাকবে বলে আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি সবাইকে বাংলায় সম্ভাষণ জানিয়ে বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে জাপানের ঐতিহাসিক সম্পর্ক দিনে দিনে আরও বন্ধুত্বপূর্ণ হচ্ছে, উন্মোচিত হচ্ছে সহযোগিতার নতুন নতুন দিগন্ত।’
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন। এ সময় বাংলাদেশ ও জাপানের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রীকে একটি স্মৃতিস্মারক দেন জাপানের রাষ্ট্রদূত। পরে অতিথিদের সঙ্গে নিয়ে প্রদর্শনী ঘুরে দেখেন তথ্যমন্ত্রী।
এবি পার্টির নেতারা বলেছেন, রাজনীতিতে অতীতমুখিতা ও পরিবারতান্ত্রিক বন্দোবস্তের ধারণা থেকে সরে আসার সময় হয়েছে। তরুণেরা পুরোনো রাজনীতিতে ক্লান্ত এবং সত্যিকার অর্থেই একটি রূপান্তরমূলক পরিবর্তন দেখতে চায়। এবি পার্টি ধীরে ধীরে তা বাস্তবায়ন করতে বদ্ধপরিকর।
১৬ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্র-জনগণের ওপর যেন আমলাতন্ত্র জেঁকে না বসে এবং স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান যেন স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে—এমন আহ্বান জানিয়েছেন শিক্ষার্থী ও শিল্পীসমাজ। আজ রোববার রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির প্রধান ফটকের সামনে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালনের সময় এসব কথা বলেন তাঁরা।
১৭ ঘণ্টা আগেগাজীপুরে ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (ডুয়েট) ছাত্রদলের নতুন ২৮ সদস্যের আংশিক কমিটি ঘোষণার এক দিনের মাথায় ঘোষিত কমিটিকে প্রত্যাখ্যান করে সভাপতি, কয়েকজন সহসভাপতি, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদকসহ ১৫ জন একযোগে পদত্যাগ করেছেন।
১৭ ঘণ্টা আগেনতুন দলের ‘সেকেন্ড রিপাবলিক’-এর ধারণা প্রসঙ্গে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘সেকেন্ড রিপাবলিক আমি বুঝি নাই। যেকোনো একটা অছিলা ধরে জাতিকে বিভক্ত করার চেষ্টা চলছে। সবাইকে এ ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।’
১৮ ঘণ্টা আগে