নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে কথাবার্তার লাগাম টেনে ধরার পরামর্শ দিয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিকবিষয়ক কমিটির সদস্য ইশরাক হোসেন। তিনি আশা করেন, আসিফ মাহমুদ তাঁর বক্তব্য ও কথাবার্তার লাগাম টেনে ধরবেন এবং নগর ভবনে বর্তমান স্থিতিশীল অবস্থা বিনষ্ট করবেন না।
যদি তা না হয়, তাহলে তাঁর শপথের দাবিতে চলমান আন্দোলন নগর ভবন ছাড়িয়ে রাজপথে গড়াবে বলে হুঁশিয়ারি দেন বিএনপির এই নেতা।
আজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
ইশরাক হোসেন বলেন, ‘আমি আশা করছি, আসিফ মাহমুদ তাঁর বক্তব্য ও কথাবার্তার লাগাম টেনে ধরবেন এবং নগর ভবনে বর্তমান স্থিতিশীল অবস্থা বিনষ্ট করবেন না। তবে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিহিংসামূলক পদক্ষেপ নেওয়া হলে আন্দোলন নগর ভবন পেরিয়ে রাজপথে গড়াবে।’
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে নগর ভবনে মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথের দাবিতে আন্দোলন চলাকালে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সে সময় কয়েকজন আহত হন।
ইশরাকের দাবি, স্বৈরাচারের দোসরেরা নগর ভবনে ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের নিয়ে গিয়ে বিএনপির আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা চালান, যার নেতৃত্বে ছিলেন গোলাম কিবরিয়া রুবেল নামের নগর ভবনের এক কর্মকর্তা ও আরিফুজ্জামান প্রিন্স নামের এক কর্মচারী।
এই দুজন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের সঙ্গে যোগসাজশ করে ওই হামলা চালান বলে অভিযোগ করেন বিএনপির এই নেতা।
আজ সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টার বিরুদ্ধে একই ইঙ্গিত দিলেন ইশরাক।
তিনি বলেন, ‘গতকাল হামলার পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন করা হয়েছে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত কিছু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে। তারা কেউ কেউ নিজেদের বিএনপি ঘরানার পরিচয় দিলেও তারা দলের কোনো পদে নেই। তাদের মূল হোতা গতকাল আন্দোলনকারীদের হত্যাচেষ্টা করা গোলাম কিবরিয়া রুবেলের বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগে রয়েছে। আসিফ মাহমুদ দায়িত্ব নেওয়ার পর রুবেল তার লুটপাটের হাতিয়ার হয়ে উঠেছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। শুরু থেকেই সে আন্দোলনকারীদের বিরোধিতা করে আসছে।’
ইশরাক বলেন, ‘নগর ভবনে চলমান আন্দোলনের ফলে জনগণের যেসব গুরুত্বপূর্ণ সেবা বিঘ্নিত হচ্ছিল, সেগুলা সচল করার জন্য আমার অনুরোধে গত সোমবার নগর ভবনে কর্মবিরতি তুলে নেওয়া হয়। তবে এর সঙ্গে সরকারের চাপ বা ভীতির বিন্দুমাত্র কোনো সম্পর্ক নেই।
‘কোরবানি ঈদের পর নগর ভবনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা দৈনন্দিন সব সেবা কার্যক্রম চালুর উদ্যোগ নিলে আঞ্চলিক কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়ে জন্ম, মৃত্যু, নাগরিক ও ওয়ারিশ সনদ দিতে বারণ করেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা ও সচিব। মূলত জনগণকে সুবিধাবঞ্চিত করে এর দায় আন্দোলনকারীদের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিলেন তাঁরা।’
সেই চক্রান্ত রুখতেই কর্মবিরতি তুলে নগর ভবন উন্মুক্ত ও আঞ্চলিক কার্যালয় সচল করা হয় বলে জানান ইশরাক হোসেন।
তবে সীমিত পরিসরে সেবাপ্রার্থীদের জন্য কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করে নির্দিষ্ট স্থানে নির্দিষ্ট দিনে নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে আন্দোলনকারীরা প্রতীকী কর্মসূচি পালন করবেন বলে জানান তিনি।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে কথাবার্তার লাগাম টেনে ধরার পরামর্শ দিয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিকবিষয়ক কমিটির সদস্য ইশরাক হোসেন। তিনি আশা করেন, আসিফ মাহমুদ তাঁর বক্তব্য ও কথাবার্তার লাগাম টেনে ধরবেন এবং নগর ভবনে বর্তমান স্থিতিশীল অবস্থা বিনষ্ট করবেন না।
যদি তা না হয়, তাহলে তাঁর শপথের দাবিতে চলমান আন্দোলন নগর ভবন ছাড়িয়ে রাজপথে গড়াবে বলে হুঁশিয়ারি দেন বিএনপির এই নেতা।
আজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
ইশরাক হোসেন বলেন, ‘আমি আশা করছি, আসিফ মাহমুদ তাঁর বক্তব্য ও কথাবার্তার লাগাম টেনে ধরবেন এবং নগর ভবনে বর্তমান স্থিতিশীল অবস্থা বিনষ্ট করবেন না। তবে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিহিংসামূলক পদক্ষেপ নেওয়া হলে আন্দোলন নগর ভবন পেরিয়ে রাজপথে গড়াবে।’
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে নগর ভবনে মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথের দাবিতে আন্দোলন চলাকালে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সে সময় কয়েকজন আহত হন।
ইশরাকের দাবি, স্বৈরাচারের দোসরেরা নগর ভবনে ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের নিয়ে গিয়ে বিএনপির আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা চালান, যার নেতৃত্বে ছিলেন গোলাম কিবরিয়া রুবেল নামের নগর ভবনের এক কর্মকর্তা ও আরিফুজ্জামান প্রিন্স নামের এক কর্মচারী।
এই দুজন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের সঙ্গে যোগসাজশ করে ওই হামলা চালান বলে অভিযোগ করেন বিএনপির এই নেতা।
আজ সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টার বিরুদ্ধে একই ইঙ্গিত দিলেন ইশরাক।
তিনি বলেন, ‘গতকাল হামলার পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন করা হয়েছে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত কিছু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে। তারা কেউ কেউ নিজেদের বিএনপি ঘরানার পরিচয় দিলেও তারা দলের কোনো পদে নেই। তাদের মূল হোতা গতকাল আন্দোলনকারীদের হত্যাচেষ্টা করা গোলাম কিবরিয়া রুবেলের বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগে রয়েছে। আসিফ মাহমুদ দায়িত্ব নেওয়ার পর রুবেল তার লুটপাটের হাতিয়ার হয়ে উঠেছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। শুরু থেকেই সে আন্দোলনকারীদের বিরোধিতা করে আসছে।’
ইশরাক বলেন, ‘নগর ভবনে চলমান আন্দোলনের ফলে জনগণের যেসব গুরুত্বপূর্ণ সেবা বিঘ্নিত হচ্ছিল, সেগুলা সচল করার জন্য আমার অনুরোধে গত সোমবার নগর ভবনে কর্মবিরতি তুলে নেওয়া হয়। তবে এর সঙ্গে সরকারের চাপ বা ভীতির বিন্দুমাত্র কোনো সম্পর্ক নেই।
‘কোরবানি ঈদের পর নগর ভবনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা দৈনন্দিন সব সেবা কার্যক্রম চালুর উদ্যোগ নিলে আঞ্চলিক কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়ে জন্ম, মৃত্যু, নাগরিক ও ওয়ারিশ সনদ দিতে বারণ করেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা ও সচিব। মূলত জনগণকে সুবিধাবঞ্চিত করে এর দায় আন্দোলনকারীদের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিলেন তাঁরা।’
সেই চক্রান্ত রুখতেই কর্মবিরতি তুলে নগর ভবন উন্মুক্ত ও আঞ্চলিক কার্যালয় সচল করা হয় বলে জানান ইশরাক হোসেন।
তবে সীমিত পরিসরে সেবাপ্রার্থীদের জন্য কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করে নির্দিষ্ট স্থানে নির্দিষ্ট দিনে নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে আন্দোলনকারীরা প্রতীকী কর্মসূচি পালন করবেন বলে জানান তিনি।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে কথাবার্তার লাগাম টেনে ধরার পরামর্শ দিয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিকবিষয়ক কমিটির সদস্য ইশরাক হোসেন। তিনি আশা করেন, আসিফ মাহমুদ তাঁর বক্তব্য ও কথাবার্তার লাগাম টেনে ধরবেন এবং নগর ভবনে বর্তমান স্থিতিশীল অবস্থা বিনষ্ট করবেন না।
যদি তা না হয়, তাহলে তাঁর শপথের দাবিতে চলমান আন্দোলন নগর ভবন ছাড়িয়ে রাজপথে গড়াবে বলে হুঁশিয়ারি দেন বিএনপির এই নেতা।
আজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
ইশরাক হোসেন বলেন, ‘আমি আশা করছি, আসিফ মাহমুদ তাঁর বক্তব্য ও কথাবার্তার লাগাম টেনে ধরবেন এবং নগর ভবনে বর্তমান স্থিতিশীল অবস্থা বিনষ্ট করবেন না। তবে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিহিংসামূলক পদক্ষেপ নেওয়া হলে আন্দোলন নগর ভবন পেরিয়ে রাজপথে গড়াবে।’
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে নগর ভবনে মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথের দাবিতে আন্দোলন চলাকালে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সে সময় কয়েকজন আহত হন।
ইশরাকের দাবি, স্বৈরাচারের দোসরেরা নগর ভবনে ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের নিয়ে গিয়ে বিএনপির আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা চালান, যার নেতৃত্বে ছিলেন গোলাম কিবরিয়া রুবেল নামের নগর ভবনের এক কর্মকর্তা ও আরিফুজ্জামান প্রিন্স নামের এক কর্মচারী।
এই দুজন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের সঙ্গে যোগসাজশ করে ওই হামলা চালান বলে অভিযোগ করেন বিএনপির এই নেতা।
আজ সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টার বিরুদ্ধে একই ইঙ্গিত দিলেন ইশরাক।
তিনি বলেন, ‘গতকাল হামলার পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন করা হয়েছে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত কিছু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে। তারা কেউ কেউ নিজেদের বিএনপি ঘরানার পরিচয় দিলেও তারা দলের কোনো পদে নেই। তাদের মূল হোতা গতকাল আন্দোলনকারীদের হত্যাচেষ্টা করা গোলাম কিবরিয়া রুবেলের বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগে রয়েছে। আসিফ মাহমুদ দায়িত্ব নেওয়ার পর রুবেল তার লুটপাটের হাতিয়ার হয়ে উঠেছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। শুরু থেকেই সে আন্দোলনকারীদের বিরোধিতা করে আসছে।’
ইশরাক বলেন, ‘নগর ভবনে চলমান আন্দোলনের ফলে জনগণের যেসব গুরুত্বপূর্ণ সেবা বিঘ্নিত হচ্ছিল, সেগুলা সচল করার জন্য আমার অনুরোধে গত সোমবার নগর ভবনে কর্মবিরতি তুলে নেওয়া হয়। তবে এর সঙ্গে সরকারের চাপ বা ভীতির বিন্দুমাত্র কোনো সম্পর্ক নেই।
‘কোরবানি ঈদের পর নগর ভবনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা দৈনন্দিন সব সেবা কার্যক্রম চালুর উদ্যোগ নিলে আঞ্চলিক কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়ে জন্ম, মৃত্যু, নাগরিক ও ওয়ারিশ সনদ দিতে বারণ করেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা ও সচিব। মূলত জনগণকে সুবিধাবঞ্চিত করে এর দায় আন্দোলনকারীদের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিলেন তাঁরা।’
সেই চক্রান্ত রুখতেই কর্মবিরতি তুলে নগর ভবন উন্মুক্ত ও আঞ্চলিক কার্যালয় সচল করা হয় বলে জানান ইশরাক হোসেন।
তবে সীমিত পরিসরে সেবাপ্রার্থীদের জন্য কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করে নির্দিষ্ট স্থানে নির্দিষ্ট দিনে নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে আন্দোলনকারীরা প্রতীকী কর্মসূচি পালন করবেন বলে জানান তিনি।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে কথাবার্তার লাগাম টেনে ধরার পরামর্শ দিয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিকবিষয়ক কমিটির সদস্য ইশরাক হোসেন। তিনি আশা করেন, আসিফ মাহমুদ তাঁর বক্তব্য ও কথাবার্তার লাগাম টেনে ধরবেন এবং নগর ভবনে বর্তমান স্থিতিশীল অবস্থা বিনষ্ট করবেন না।
যদি তা না হয়, তাহলে তাঁর শপথের দাবিতে চলমান আন্দোলন নগর ভবন ছাড়িয়ে রাজপথে গড়াবে বলে হুঁশিয়ারি দেন বিএনপির এই নেতা।
আজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
ইশরাক হোসেন বলেন, ‘আমি আশা করছি, আসিফ মাহমুদ তাঁর বক্তব্য ও কথাবার্তার লাগাম টেনে ধরবেন এবং নগর ভবনে বর্তমান স্থিতিশীল অবস্থা বিনষ্ট করবেন না। তবে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিহিংসামূলক পদক্ষেপ নেওয়া হলে আন্দোলন নগর ভবন পেরিয়ে রাজপথে গড়াবে।’
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে নগর ভবনে মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথের দাবিতে আন্দোলন চলাকালে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সে সময় কয়েকজন আহত হন।
ইশরাকের দাবি, স্বৈরাচারের দোসরেরা নগর ভবনে ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের নিয়ে গিয়ে বিএনপির আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা চালান, যার নেতৃত্বে ছিলেন গোলাম কিবরিয়া রুবেল নামের নগর ভবনের এক কর্মকর্তা ও আরিফুজ্জামান প্রিন্স নামের এক কর্মচারী।
এই দুজন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের সঙ্গে যোগসাজশ করে ওই হামলা চালান বলে অভিযোগ করেন বিএনপির এই নেতা।
আজ সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টার বিরুদ্ধে একই ইঙ্গিত দিলেন ইশরাক।
তিনি বলেন, ‘গতকাল হামলার পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন করা হয়েছে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত কিছু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে। তারা কেউ কেউ নিজেদের বিএনপি ঘরানার পরিচয় দিলেও তারা দলের কোনো পদে নেই। তাদের মূল হোতা গতকাল আন্দোলনকারীদের হত্যাচেষ্টা করা গোলাম কিবরিয়া রুবেলের বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগে রয়েছে। আসিফ মাহমুদ দায়িত্ব নেওয়ার পর রুবেল তার লুটপাটের হাতিয়ার হয়ে উঠেছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। শুরু থেকেই সে আন্দোলনকারীদের বিরোধিতা করে আসছে।’
ইশরাক বলেন, ‘নগর ভবনে চলমান আন্দোলনের ফলে জনগণের যেসব গুরুত্বপূর্ণ সেবা বিঘ্নিত হচ্ছিল, সেগুলা সচল করার জন্য আমার অনুরোধে গত সোমবার নগর ভবনে কর্মবিরতি তুলে নেওয়া হয়। তবে এর সঙ্গে সরকারের চাপ বা ভীতির বিন্দুমাত্র কোনো সম্পর্ক নেই।
‘কোরবানি ঈদের পর নগর ভবনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা দৈনন্দিন সব সেবা কার্যক্রম চালুর উদ্যোগ নিলে আঞ্চলিক কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়ে জন্ম, মৃত্যু, নাগরিক ও ওয়ারিশ সনদ দিতে বারণ করেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা ও সচিব। মূলত জনগণকে সুবিধাবঞ্চিত করে এর দায় আন্দোলনকারীদের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিলেন তাঁরা।’
সেই চক্রান্ত রুখতেই কর্মবিরতি তুলে নগর ভবন উন্মুক্ত ও আঞ্চলিক কার্যালয় সচল করা হয় বলে জানান ইশরাক হোসেন।
তবে সীমিত পরিসরে সেবাপ্রার্থীদের জন্য কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করে নির্দিষ্ট স্থানে নির্দিষ্ট দিনে নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে আন্দোলনকারীরা প্রতীকী কর্মসূচি পালন করবেন বলে জানান তিনি।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, আওয়ামী লীগ সচল থাকবে নাকি নিষিদ্ধ হবে, সে সিদ্ধান্ত নেবে অন্তর্বর্তী সরকার। তবে যাঁরা অপরাধে জড়িত, তাঁদের বিচার অবশ্যই হতে হবে।
৩ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় যাবে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল।
৪ ঘণ্টা আগেবিএনপির সঙ্গে বৈঠক করেছে সফররত ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) একটি প্রতিনিধিদল। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক শুরু হয়।
৫ ঘণ্টা আগেঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো শুধু জুলাই জাতীয় সনদে রাখা, সনদ নিয়ে আদালতে যাওয়ার সুযোগ রাখা, রাষ্ট্রপরিচালনার চার মূলনীতি তথা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তি বাদ না দেওয়া, জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিলে যুক্ত না করাসহ সাতটি বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছে সিপিবি-বাসদসহ বামপন্থী চারটি দল।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, আওয়ামী লীগ সচল থাকবে নাকি নিষিদ্ধ হবে, সে সিদ্ধান্ত নেবে অন্তর্বর্তী সরকার। তবে যাঁরা অপরাধে জড়িত, তাঁদের বিচার অবশ্যই হতে হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।
রিজভী বলেন, আগামী নভেম্বর মাসে গণভোট চাওয়ার প্রস্তাব মামার বাড়ির আবদারের মতো। জাতীয় নির্বাচনের দিনই যদি গণভোট নেওয়া যায়, তাহলে অতিরিক্ত খরচ ও সময় সাশ্রয় হবে। তবে গণভোটের বিষয়গুলো আরও স্পষ্ট করা উচিত—কোন কোন সংস্কার আনা হবে, তা জনগণকে জানাতে হবে।
জামায়াতে ইসলামীর উদ্দেশে রিজভী বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্র সংসদ নির্বাচনে জিতলেই যে জাতীয় নির্বাচনে জিতবে, সেটি ভাবা ভুল। সব পেয়ে গেছি, এটা ভাবলে জামায়াতে ইসলামীর আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত হবে।
রিজভী আরও বলেন, নির্বাচন কোনো দলের অধীনে নয়, সরকারের অধীনেই অনুষ্ঠিত হয়। তাই এই নির্বাচন নিয়ে জনগণের মধ্যে কোনো সংশয় নেই। বরং অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনেই একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব বলে সাধারণ মানুষের মধ্যে আস্থা তৈরি হয়েছে।
একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট আয়োজন করলে খরচ কমবে এবং প্রশাসনিক কার্যক্রমেও সুবিধা হবে বলে মনে করেন রিজভী। তিনি বলেন, গণভোটের প্রস্তাব যতই যুক্তিযুক্ত হোক না কেন, সেটি বাস্তবায়নের আগে স্পষ্টভাবে জানাতে হবে যে—কোন কোন বিষয়ে জনমত নেওয়া হবে।
দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘যেকোনো উসকানিতে সংযম ও ধৈর্য ধারণ করতে হবে। শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি ও আইনত আন্দোলনের পথেই আমাদের এগোতে হবে।’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, আওয়ামী লীগ সচল থাকবে নাকি নিষিদ্ধ হবে, সে সিদ্ধান্ত নেবে অন্তর্বর্তী সরকার। তবে যাঁরা অপরাধে জড়িত, তাঁদের বিচার অবশ্যই হতে হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।
রিজভী বলেন, আগামী নভেম্বর মাসে গণভোট চাওয়ার প্রস্তাব মামার বাড়ির আবদারের মতো। জাতীয় নির্বাচনের দিনই যদি গণভোট নেওয়া যায়, তাহলে অতিরিক্ত খরচ ও সময় সাশ্রয় হবে। তবে গণভোটের বিষয়গুলো আরও স্পষ্ট করা উচিত—কোন কোন সংস্কার আনা হবে, তা জনগণকে জানাতে হবে।
জামায়াতে ইসলামীর উদ্দেশে রিজভী বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্র সংসদ নির্বাচনে জিতলেই যে জাতীয় নির্বাচনে জিতবে, সেটি ভাবা ভুল। সব পেয়ে গেছি, এটা ভাবলে জামায়াতে ইসলামীর আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত হবে।
রিজভী আরও বলেন, নির্বাচন কোনো দলের অধীনে নয়, সরকারের অধীনেই অনুষ্ঠিত হয়। তাই এই নির্বাচন নিয়ে জনগণের মধ্যে কোনো সংশয় নেই। বরং অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনেই একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব বলে সাধারণ মানুষের মধ্যে আস্থা তৈরি হয়েছে।
একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট আয়োজন করলে খরচ কমবে এবং প্রশাসনিক কার্যক্রমেও সুবিধা হবে বলে মনে করেন রিজভী। তিনি বলেন, গণভোটের প্রস্তাব যতই যুক্তিযুক্ত হোক না কেন, সেটি বাস্তবায়নের আগে স্পষ্টভাবে জানাতে হবে যে—কোন কোন বিষয়ে জনমত নেওয়া হবে।
দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘যেকোনো উসকানিতে সংযম ও ধৈর্য ধারণ করতে হবে। শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি ও আইনত আন্দোলনের পথেই আমাদের এগোতে হবে।’
ইশরাক হোসেন বলেন, ‘আমি আশা করছি, আসিফ মাহমুদ তাঁর বক্তব্য ও কথাবার্তার লাগাম টেনে ধরবেন এবং বর্তমানের স্থিতিশীল অবস্থা বিনষ্ট করবেন না। তবে আন্দোলনকারীদের বিষয়ে কোনো প্রতিহিংসামূলক পদক্ষেপ নেওয়া হলে আন্দোলন নগর ভবন পেরিয়ে রাজপথে গড়াবে।’
২৫ জুন ২০২৫অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় যাবে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল।
৪ ঘণ্টা আগেবিএনপির সঙ্গে বৈঠক করেছে সফররত ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) একটি প্রতিনিধিদল। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক শুরু হয়।
৫ ঘণ্টা আগেঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো শুধু জুলাই জাতীয় সনদে রাখা, সনদ নিয়ে আদালতে যাওয়ার সুযোগ রাখা, রাষ্ট্রপরিচালনার চার মূলনীতি তথা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তি বাদ না দেওয়া, জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিলে যুক্ত না করাসহ সাতটি বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছে সিপিবি-বাসদসহ বামপন্থী চারটি দল।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন ও প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় যাবে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল।
এই দলের নেতৃত্ব দেবেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এই তথ্য জানান।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন ও প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় যাবে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল।
এই দলের নেতৃত্ব দেবেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এই তথ্য জানান।
ইশরাক হোসেন বলেন, ‘আমি আশা করছি, আসিফ মাহমুদ তাঁর বক্তব্য ও কথাবার্তার লাগাম টেনে ধরবেন এবং বর্তমানের স্থিতিশীল অবস্থা বিনষ্ট করবেন না। তবে আন্দোলনকারীদের বিষয়ে কোনো প্রতিহিংসামূলক পদক্ষেপ নেওয়া হলে আন্দোলন নগর ভবন পেরিয়ে রাজপথে গড়াবে।’
২৫ জুন ২০২৫বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, আওয়ামী লীগ সচল থাকবে নাকি নিষিদ্ধ হবে, সে সিদ্ধান্ত নেবে অন্তর্বর্তী সরকার। তবে যাঁরা অপরাধে জড়িত, তাঁদের বিচার অবশ্যই হতে হবে।
৩ মিনিট আগেবিএনপির সঙ্গে বৈঠক করেছে সফররত ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) একটি প্রতিনিধিদল। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক শুরু হয়।
৫ ঘণ্টা আগেঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো শুধু জুলাই জাতীয় সনদে রাখা, সনদ নিয়ে আদালতে যাওয়ার সুযোগ রাখা, রাষ্ট্রপরিচালনার চার মূলনীতি তথা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তি বাদ না দেওয়া, জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিলে যুক্ত না করাসহ সাতটি বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছে সিপিবি-বাসদসহ বামপন্থী চারটি দল।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির সঙ্গে বৈঠক করেছে সফররত ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) একটি প্রতিনিধিদল। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক শুরু হয়।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এই তথ্য জানান।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে এই বৈঠকে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, সালাহউদ্দিন আহমদ, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহ, বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মাহাদী আমিন, বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক রাশেদুল হক অংশ নেন।
আইআরআই প্রতিনিধিদলে নেতৃত্ব দিয়েছেন বোর্ড সদস্য ক্রিস্টোফার ফাসনার এবং সেন্টার ফর এ নিউ আমেরিকান সিকিউরিটির (সিএনএএস) ইন্দো-প্যাসিফিক সিকিউরিটি প্রোগ্রামের সিনিয়র ফেলো লিসা কার্টিস।
প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন কারিগরি বিশেষজ্ঞ (আইআরআই) জেসিকা কিগান, আবাসিক প্রোগ্রাম ডিরেক্টর (আইআরআই) স্টিভ সিমা প্রমুখ।
বিএনপির সঙ্গে বৈঠক করেছে সফররত ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) একটি প্রতিনিধিদল। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক শুরু হয়।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এই তথ্য জানান।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে এই বৈঠকে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, সালাহউদ্দিন আহমদ, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহ, বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মাহাদী আমিন, বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক রাশেদুল হক অংশ নেন।
আইআরআই প্রতিনিধিদলে নেতৃত্ব দিয়েছেন বোর্ড সদস্য ক্রিস্টোফার ফাসনার এবং সেন্টার ফর এ নিউ আমেরিকান সিকিউরিটির (সিএনএএস) ইন্দো-প্যাসিফিক সিকিউরিটি প্রোগ্রামের সিনিয়র ফেলো লিসা কার্টিস।
প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন কারিগরি বিশেষজ্ঞ (আইআরআই) জেসিকা কিগান, আবাসিক প্রোগ্রাম ডিরেক্টর (আইআরআই) স্টিভ সিমা প্রমুখ।
ইশরাক হোসেন বলেন, ‘আমি আশা করছি, আসিফ মাহমুদ তাঁর বক্তব্য ও কথাবার্তার লাগাম টেনে ধরবেন এবং বর্তমানের স্থিতিশীল অবস্থা বিনষ্ট করবেন না। তবে আন্দোলনকারীদের বিষয়ে কোনো প্রতিহিংসামূলক পদক্ষেপ নেওয়া হলে আন্দোলন নগর ভবন পেরিয়ে রাজপথে গড়াবে।’
২৫ জুন ২০২৫বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, আওয়ামী লীগ সচল থাকবে নাকি নিষিদ্ধ হবে, সে সিদ্ধান্ত নেবে অন্তর্বর্তী সরকার। তবে যাঁরা অপরাধে জড়িত, তাঁদের বিচার অবশ্যই হতে হবে।
৩ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় যাবে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল।
৪ ঘণ্টা আগেঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো শুধু জুলাই জাতীয় সনদে রাখা, সনদ নিয়ে আদালতে যাওয়ার সুযোগ রাখা, রাষ্ট্রপরিচালনার চার মূলনীতি তথা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তি বাদ না দেওয়া, জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিলে যুক্ত না করাসহ সাতটি বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছে সিপিবি-বাসদসহ বামপন্থী চারটি দল।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো শুধু জুলাই জাতীয় সনদে রাখা, সনদ নিয়ে আদালতে যাওয়ার সুযোগ রাখা, রাষ্ট্রপরিচালনার চার মূলনীতি তথা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তি বাদ না দেওয়া, জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিলে যুক্ত না করাসহ সাতটি বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছে সিপিবি-বাসদসহ বামপন্থী চারটি দল। এসব বিষয়ে নিষ্পত্তি না হলে তারা জুলাই সনদে সই করবে না।
আজ সোমবার জাতীয় সংসদের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কার্যালয়ে গিয়ে কমিশনের সভাপতি বরাবর দলগুলোর পক্ষ থেকে দেওয়া স্মারকলিপিতে এমনটা বলা হয়েছে। স্মারকলিপি দেওয়া দলগুলো হলো সিপিবি, বাসদ, বাসদ (মার্ক্সবাদী) ও বাংলাদেশ জাসদ।
সিপিবি সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন ও বাসদ (মার্ক্সবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানার পৌঁছে দেওয়া স্মারকলিপিতে সংস্কার কমিশন গঠন, সংলাপের বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়। সব দলের একমত হওয়া বিষয়গুলো সনদে স্থান দেওয়ার কথা বলা হলেও চূড়ান্ত অনুলিপিতে নোট অব ডিসেন্ট বা ভিন্নমতের বিষয়গুলোও রাখা এবং চার দলের দেওয়া নোট অব ডিসেন্টগুলোর কারণ যথাযথভাবে উল্লেখ না করার কথা বলা হয়েছে এতে।
আপত্তি থাকা সনদের ৭ বিষয়ের মধ্যে রয়েছে—সব দলের ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো রেখে ভিন্নমতগুলো অতিরিক্ত (অ্যানেক্স) প্রতিবেদনে সংযুক্ত করা; সনদের পটভূমিতে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার ইতিহাস এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক আন্দোলনের ইতিহাস সঠিকভাবে উপস্থাপন; অঙ্গীকারনামার প্রথম দফায় সনদের পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নের কথা বলা হলেও ভিন্নমত থাকা; দ্বিতীয় দফায় সনদ সংবিধানের তফসিলে যুক্ত করার কথা বলা হলেও নোট অব ডিসেন্ট থাকা; তৃতীয় দফায় সনদ নিয়ে কেউ আদালতের শরণাপন্ন হতে পারবে না, এটা নাগরিকের মৌলিক ও গণতান্ত্রিক অধিকারের পরিপন্থী হওয়া; সংবিধানের ১৫০(২) অনুচ্ছেদে ডিক্লারেশন অব ইনডিপেনডেন্স ও প্রক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্স বাদ দিয়ে জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিলে যুক্ত করা এবং পটভূমিতে আগের খসড়ায় উল্লেখ থাকলেও চূড়ান্ত সনদে ১০৬ অনুচ্ছেদের কথা বাদ দেওয়া।
এসব বিষয়ের নিষ্পত্তি না হওয়ায় জুলাই সনদে স্বাক্ষর করা সম্ভব হয়নি উল্লেখ করে স্মারকলিপিতে বলা হয়, ‘বিশেষ করে সংবিধানে বিদ্যমান রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতি—গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও জাতীয়তাবাদ এবং ১৫০(২) অনুচ্ছেদের ক্রান্তিকালীন বিধানের তফসিল পরিবর্তনে সম্মতি প্রদান ও আদালতে প্রশ্ন করা যাবে না, এমন বিষয়ে অঙ্গীকার করতে হয় এবং ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের কথা অনুল্লেখ থাকা এমন কোনো সনদে ভিন্নমত দিয়ে আমরা স্বাক্ষর করতে পারি না।’
সনদের যেসব বিষয়ে সম্মতি দেওয়া হয়েছে, সেগুলো বাস্তবায়নের অঙ্গীকার ব্যক্ত করে স্মরিকলিপিতে আরও বলা হয়, ‘আমাদের কনসার্নের বিষয়সমূহ যুক্ত করে এই সনদ পরিবর্তন না হলে আমরা তাতে স্বাক্ষর করতে পারব না।’
জানতে চাইলে বাসদ (মার্ক্সবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংবিধানের মূলনীতি যেহেতু আমাদের জাতি গঠনের ইতিহাস। সেটাকে রক্ষা করেই অন্য বিষয়কে যুক্ত করতে হবে। কমিশন আমাদের জানিয়েছে, তারা উল্লেখ করার কথা বলেছে, বাতিল করার কথা বলেনি। কিন্তু তারা যদি বিদ্যমান মূলনীতির সঙ্গে যুক্ত করার কথা বলত, তাহলে সমস্যা হতো না। তাদের ব্যাখ্যা আমাদের মনঃপূত হয়নি।’
ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো শুধু জুলাই জাতীয় সনদে রাখা, সনদ নিয়ে আদালতে যাওয়ার সুযোগ রাখা, রাষ্ট্রপরিচালনার চার মূলনীতি তথা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তি বাদ না দেওয়া, জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিলে যুক্ত না করাসহ সাতটি বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছে সিপিবি-বাসদসহ বামপন্থী চারটি দল। এসব বিষয়ে নিষ্পত্তি না হলে তারা জুলাই সনদে সই করবে না।
আজ সোমবার জাতীয় সংসদের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কার্যালয়ে গিয়ে কমিশনের সভাপতি বরাবর দলগুলোর পক্ষ থেকে দেওয়া স্মারকলিপিতে এমনটা বলা হয়েছে। স্মারকলিপি দেওয়া দলগুলো হলো সিপিবি, বাসদ, বাসদ (মার্ক্সবাদী) ও বাংলাদেশ জাসদ।
সিপিবি সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন ও বাসদ (মার্ক্সবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানার পৌঁছে দেওয়া স্মারকলিপিতে সংস্কার কমিশন গঠন, সংলাপের বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়। সব দলের একমত হওয়া বিষয়গুলো সনদে স্থান দেওয়ার কথা বলা হলেও চূড়ান্ত অনুলিপিতে নোট অব ডিসেন্ট বা ভিন্নমতের বিষয়গুলোও রাখা এবং চার দলের দেওয়া নোট অব ডিসেন্টগুলোর কারণ যথাযথভাবে উল্লেখ না করার কথা বলা হয়েছে এতে।
আপত্তি থাকা সনদের ৭ বিষয়ের মধ্যে রয়েছে—সব দলের ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো রেখে ভিন্নমতগুলো অতিরিক্ত (অ্যানেক্স) প্রতিবেদনে সংযুক্ত করা; সনদের পটভূমিতে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার ইতিহাস এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক আন্দোলনের ইতিহাস সঠিকভাবে উপস্থাপন; অঙ্গীকারনামার প্রথম দফায় সনদের পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নের কথা বলা হলেও ভিন্নমত থাকা; দ্বিতীয় দফায় সনদ সংবিধানের তফসিলে যুক্ত করার কথা বলা হলেও নোট অব ডিসেন্ট থাকা; তৃতীয় দফায় সনদ নিয়ে কেউ আদালতের শরণাপন্ন হতে পারবে না, এটা নাগরিকের মৌলিক ও গণতান্ত্রিক অধিকারের পরিপন্থী হওয়া; সংবিধানের ১৫০(২) অনুচ্ছেদে ডিক্লারেশন অব ইনডিপেনডেন্স ও প্রক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্স বাদ দিয়ে জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিলে যুক্ত করা এবং পটভূমিতে আগের খসড়ায় উল্লেখ থাকলেও চূড়ান্ত সনদে ১০৬ অনুচ্ছেদের কথা বাদ দেওয়া।
এসব বিষয়ের নিষ্পত্তি না হওয়ায় জুলাই সনদে স্বাক্ষর করা সম্ভব হয়নি উল্লেখ করে স্মারকলিপিতে বলা হয়, ‘বিশেষ করে সংবিধানে বিদ্যমান রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতি—গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও জাতীয়তাবাদ এবং ১৫০(২) অনুচ্ছেদের ক্রান্তিকালীন বিধানের তফসিল পরিবর্তনে সম্মতি প্রদান ও আদালতে প্রশ্ন করা যাবে না, এমন বিষয়ে অঙ্গীকার করতে হয় এবং ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের কথা অনুল্লেখ থাকা এমন কোনো সনদে ভিন্নমত দিয়ে আমরা স্বাক্ষর করতে পারি না।’
সনদের যেসব বিষয়ে সম্মতি দেওয়া হয়েছে, সেগুলো বাস্তবায়নের অঙ্গীকার ব্যক্ত করে স্মরিকলিপিতে আরও বলা হয়, ‘আমাদের কনসার্নের বিষয়সমূহ যুক্ত করে এই সনদ পরিবর্তন না হলে আমরা তাতে স্বাক্ষর করতে পারব না।’
জানতে চাইলে বাসদ (মার্ক্সবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংবিধানের মূলনীতি যেহেতু আমাদের জাতি গঠনের ইতিহাস। সেটাকে রক্ষা করেই অন্য বিষয়কে যুক্ত করতে হবে। কমিশন আমাদের জানিয়েছে, তারা উল্লেখ করার কথা বলেছে, বাতিল করার কথা বলেনি। কিন্তু তারা যদি বিদ্যমান মূলনীতির সঙ্গে যুক্ত করার কথা বলত, তাহলে সমস্যা হতো না। তাদের ব্যাখ্যা আমাদের মনঃপূত হয়নি।’
ইশরাক হোসেন বলেন, ‘আমি আশা করছি, আসিফ মাহমুদ তাঁর বক্তব্য ও কথাবার্তার লাগাম টেনে ধরবেন এবং বর্তমানের স্থিতিশীল অবস্থা বিনষ্ট করবেন না। তবে আন্দোলনকারীদের বিষয়ে কোনো প্রতিহিংসামূলক পদক্ষেপ নেওয়া হলে আন্দোলন নগর ভবন পেরিয়ে রাজপথে গড়াবে।’
২৫ জুন ২০২৫বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, আওয়ামী লীগ সচল থাকবে নাকি নিষিদ্ধ হবে, সে সিদ্ধান্ত নেবে অন্তর্বর্তী সরকার। তবে যাঁরা অপরাধে জড়িত, তাঁদের বিচার অবশ্যই হতে হবে।
৩ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় যাবে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল।
৪ ঘণ্টা আগেবিএনপির সঙ্গে বৈঠক করেছে সফররত ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) একটি প্রতিনিধিদল। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক শুরু হয়।
৫ ঘণ্টা আগে