নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে কথাবার্তার লাগাম টেনে ধরার পরামর্শ দিয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিকবিষয়ক কমিটির সদস্য ইশরাক হোসেন। তিনি আশা করেন, আসিফ মাহমুদ তাঁর বক্তব্য ও কথাবার্তার লাগাম টেনে ধরবেন এবং নগর ভবনে বর্তমান স্থিতিশীল অবস্থা বিনষ্ট করবেন না।
যদি তা না হয়, তাহলে তাঁর শপথের দাবিতে চলমান আন্দোলন নগর ভবন ছাড়িয়ে রাজপথে গড়াবে বলে হুঁশিয়ারি দেন বিএনপির এই নেতা।
আজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
ইশরাক হোসেন বলেন, ‘আমি আশা করছি, আসিফ মাহমুদ তাঁর বক্তব্য ও কথাবার্তার লাগাম টেনে ধরবেন এবং নগর ভবনে বর্তমান স্থিতিশীল অবস্থা বিনষ্ট করবেন না। তবে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিহিংসামূলক পদক্ষেপ নেওয়া হলে আন্দোলন নগর ভবন পেরিয়ে রাজপথে গড়াবে।’
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে নগর ভবনে মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথের দাবিতে আন্দোলন চলাকালে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সে সময় কয়েকজন আহত হন।
ইশরাকের দাবি, স্বৈরাচারের দোসরেরা নগর ভবনে ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের নিয়ে গিয়ে বিএনপির আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা চালান, যার নেতৃত্বে ছিলেন গোলাম কিবরিয়া রুবেল নামের নগর ভবনের এক কর্মকর্তা ও আরিফুজ্জামান প্রিন্স নামের এক কর্মচারী।
এই দুজন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের সঙ্গে যোগসাজশ করে ওই হামলা চালান বলে অভিযোগ করেন বিএনপির এই নেতা।
আজ সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টার বিরুদ্ধে একই ইঙ্গিত দিলেন ইশরাক।
তিনি বলেন, ‘গতকাল হামলার পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন করা হয়েছে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত কিছু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে। তারা কেউ কেউ নিজেদের বিএনপি ঘরানার পরিচয় দিলেও তারা দলের কোনো পদে নেই। তাদের মূল হোতা গতকাল আন্দোলনকারীদের হত্যাচেষ্টা করা গোলাম কিবরিয়া রুবেলের বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগে রয়েছে। আসিফ মাহমুদ দায়িত্ব নেওয়ার পর রুবেল তার লুটপাটের হাতিয়ার হয়ে উঠেছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। শুরু থেকেই সে আন্দোলনকারীদের বিরোধিতা করে আসছে।’
ইশরাক বলেন, ‘নগর ভবনে চলমান আন্দোলনের ফলে জনগণের যেসব গুরুত্বপূর্ণ সেবা বিঘ্নিত হচ্ছিল, সেগুলা সচল করার জন্য আমার অনুরোধে গত সোমবার নগর ভবনে কর্মবিরতি তুলে নেওয়া হয়। তবে এর সঙ্গে সরকারের চাপ বা ভীতির বিন্দুমাত্র কোনো সম্পর্ক নেই।
‘কোরবানি ঈদের পর নগর ভবনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা দৈনন্দিন সব সেবা কার্যক্রম চালুর উদ্যোগ নিলে আঞ্চলিক কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়ে জন্ম, মৃত্যু, নাগরিক ও ওয়ারিশ সনদ দিতে বারণ করেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা ও সচিব। মূলত জনগণকে সুবিধাবঞ্চিত করে এর দায় আন্দোলনকারীদের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিলেন তাঁরা।’
সেই চক্রান্ত রুখতেই কর্মবিরতি তুলে নগর ভবন উন্মুক্ত ও আঞ্চলিক কার্যালয় সচল করা হয় বলে জানান ইশরাক হোসেন।
তবে সীমিত পরিসরে সেবাপ্রার্থীদের জন্য কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করে নির্দিষ্ট স্থানে নির্দিষ্ট দিনে নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে আন্দোলনকারীরা প্রতীকী কর্মসূচি পালন করবেন বলে জানান তিনি।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে কথাবার্তার লাগাম টেনে ধরার পরামর্শ দিয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিকবিষয়ক কমিটির সদস্য ইশরাক হোসেন। তিনি আশা করেন, আসিফ মাহমুদ তাঁর বক্তব্য ও কথাবার্তার লাগাম টেনে ধরবেন এবং নগর ভবনে বর্তমান স্থিতিশীল অবস্থা বিনষ্ট করবেন না।
যদি তা না হয়, তাহলে তাঁর শপথের দাবিতে চলমান আন্দোলন নগর ভবন ছাড়িয়ে রাজপথে গড়াবে বলে হুঁশিয়ারি দেন বিএনপির এই নেতা।
আজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
ইশরাক হোসেন বলেন, ‘আমি আশা করছি, আসিফ মাহমুদ তাঁর বক্তব্য ও কথাবার্তার লাগাম টেনে ধরবেন এবং নগর ভবনে বর্তমান স্থিতিশীল অবস্থা বিনষ্ট করবেন না। তবে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিহিংসামূলক পদক্ষেপ নেওয়া হলে আন্দোলন নগর ভবন পেরিয়ে রাজপথে গড়াবে।’
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে নগর ভবনে মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথের দাবিতে আন্দোলন চলাকালে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সে সময় কয়েকজন আহত হন।
ইশরাকের দাবি, স্বৈরাচারের দোসরেরা নগর ভবনে ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের নিয়ে গিয়ে বিএনপির আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা চালান, যার নেতৃত্বে ছিলেন গোলাম কিবরিয়া রুবেল নামের নগর ভবনের এক কর্মকর্তা ও আরিফুজ্জামান প্রিন্স নামের এক কর্মচারী।
এই দুজন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের সঙ্গে যোগসাজশ করে ওই হামলা চালান বলে অভিযোগ করেন বিএনপির এই নেতা।
আজ সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টার বিরুদ্ধে একই ইঙ্গিত দিলেন ইশরাক।
তিনি বলেন, ‘গতকাল হামলার পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন করা হয়েছে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত কিছু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে। তারা কেউ কেউ নিজেদের বিএনপি ঘরানার পরিচয় দিলেও তারা দলের কোনো পদে নেই। তাদের মূল হোতা গতকাল আন্দোলনকারীদের হত্যাচেষ্টা করা গোলাম কিবরিয়া রুবেলের বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগে রয়েছে। আসিফ মাহমুদ দায়িত্ব নেওয়ার পর রুবেল তার লুটপাটের হাতিয়ার হয়ে উঠেছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। শুরু থেকেই সে আন্দোলনকারীদের বিরোধিতা করে আসছে।’
ইশরাক বলেন, ‘নগর ভবনে চলমান আন্দোলনের ফলে জনগণের যেসব গুরুত্বপূর্ণ সেবা বিঘ্নিত হচ্ছিল, সেগুলা সচল করার জন্য আমার অনুরোধে গত সোমবার নগর ভবনে কর্মবিরতি তুলে নেওয়া হয়। তবে এর সঙ্গে সরকারের চাপ বা ভীতির বিন্দুমাত্র কোনো সম্পর্ক নেই।
‘কোরবানি ঈদের পর নগর ভবনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা দৈনন্দিন সব সেবা কার্যক্রম চালুর উদ্যোগ নিলে আঞ্চলিক কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়ে জন্ম, মৃত্যু, নাগরিক ও ওয়ারিশ সনদ দিতে বারণ করেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা ও সচিব। মূলত জনগণকে সুবিধাবঞ্চিত করে এর দায় আন্দোলনকারীদের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিলেন তাঁরা।’
সেই চক্রান্ত রুখতেই কর্মবিরতি তুলে নগর ভবন উন্মুক্ত ও আঞ্চলিক কার্যালয় সচল করা হয় বলে জানান ইশরাক হোসেন।
তবে সীমিত পরিসরে সেবাপ্রার্থীদের জন্য কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করে নির্দিষ্ট স্থানে নির্দিষ্ট দিনে নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে আন্দোলনকারীরা প্রতীকী কর্মসূচি পালন করবেন বলে জানান তিনি।
জুলাই অভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ হয়েছে। গতকাল বুধবার এই হামলার প্রতিবাদে ঢাকা, চট্টগ্রামসহ সারা দেশে বিক্ষোভ ও ব্লকেড কর্মসূচি পালন করেছেন এনসিপির নেতা-কর্মীরা। এসব কর্মসূচির কারণে কোথাও
৫ ঘণ্টা আগে‘জুলাই শহীদ দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত এক স্মরণানুষ্ঠানে বক্তারা অভিযোগ করেছেন, গত বছরের জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারপ্রক্রিয়া নিয়ে টালবাহানা চলছে। অপরাধীদের পুনর্বাসনের চেষ্টা করা হচ্ছে। একই সঙ্গে শহীদ পরিবারের সদস্যরা তাঁদের বিচার ও পুনর্বাসনের দাবি পুনরায় জোরালোভাবে তুলে ধরেছেন।
৮ ঘণ্টা আগেআগামীকাল শুক্রবার রাজধানীর সব কটি থানার সামনে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির ঢাকা মহানগর উত্তরের প্রধান সমন্বয়কারী আকরাম হোসাইন বলেন, ‘গোপালগঞ্জসহ সারা দেশে আওয়ামী লীগের যে সন্ত্রাসীরা আছে তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে। আগামীকাল রাজধানীর সকল থানার স
৮ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে গিয়ে হামলার মুখে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে অবস্থান নেওয়া জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা সেনাবাহিনীর সাঁজোয়া যানে (এপিসি) করে সেখান থেকে বের হন। পরে তাঁরা সাঁজোয়া যানে করেই গোপালগঞ্জ থেকে বের হতে পেরেছেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগে