নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজনীতিতে সংঘাতের পথ পরিহার করে বিরোধী আলোচনার মাধ্যমে দলগুলোর সঙ্গে সমঝোতার পথে আসতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
শেখ হাসিনার উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘আপনি ক্রমান্বয়ে ভুল পথে অগ্রসর হচ্ছেন। সেই ভুল পথ থেকে বেরিয়ে আসেন। বিরোধী দলগুলোর সঙ্গে বসুন, তাহলেই আপনার মুক্তি হবে। তা না হলে আপনাকে পালিয়ে যেতে হবে।’
আজ শনিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ভাসানী অনুসারী পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত এক সমাবেশে একথা বলেন ডা. জাফরুল্লাহ। ১৭ নভেম্বর জাতীয় মজলুম নেতা মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে সরকারি ছুটি ঘোষণার দাবিতে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
সংলাপ ছাড়া শেখ হাসিনার মুক্তি নেই মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘আপনি যেটা বলেন, সেটা করেন না। আপনি বলেছিলেন, বিরোধী দলের সমাবেশে বাধা দেবেন না। কিন্তু তাদের সমাবেশে বাস বন্ধ করে দিচ্ছেন। সংঘাতের দিকে না গিয়ে সংলাপের দিকে যান।’
সংলাপই দেশকে সুশাসনের দিকে নিয়ে যাবে বলে মনে করেন তিনি। তাই প্রধানমন্ত্রীকে বিরোধী দলগুলোর সঙ্গে বসার আহ্বান জানান তিনি।
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে ডা. জাফরুল্লাহ আরও বলেন, ‘দেশের সুশাসনের জন্য বিরোধী দলগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেন। তা না হলে আপনি আরও বড় সমস্যায় পড়বেন। আপনিতো সমস্যায় পড়বেনই দেশকেও সমস্যায় ফেলবেন। আপনি নিজের ভালো বুঝতে পারছেন না।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সীমান্তে ভারত প্রতি সপ্তাহে একজন বাংলাদেশিকে হত্যা করছে। আপনি ভারতের এই অত্যাচার দেখতে পান না? আপনার পররাষ্ট্রনীতি চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে। তিস্তার পানি তো আনতেই পারেন না, সেটা আরও বরং দিল্লিতে চলে গেছে।’
তিনি আরও বলেন, সাধারণ মানুষের আয়ের ৩২ ভাগই চাউল কিনতে লাগে। তাহলে বুঝতেই পারেন আমাদের অবস্থাটা কি। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী আপনি দিনকে দিন দেখতে পান না।’
এ সময় তিনি মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকীকে জাতীয় দিবস ঘোষ ঘোষণার দাবি জানান।
রাজনীতিতে সংঘাতের পথ পরিহার করে বিরোধী আলোচনার মাধ্যমে দলগুলোর সঙ্গে সমঝোতার পথে আসতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
শেখ হাসিনার উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘আপনি ক্রমান্বয়ে ভুল পথে অগ্রসর হচ্ছেন। সেই ভুল পথ থেকে বেরিয়ে আসেন। বিরোধী দলগুলোর সঙ্গে বসুন, তাহলেই আপনার মুক্তি হবে। তা না হলে আপনাকে পালিয়ে যেতে হবে।’
আজ শনিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ভাসানী অনুসারী পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত এক সমাবেশে একথা বলেন ডা. জাফরুল্লাহ। ১৭ নভেম্বর জাতীয় মজলুম নেতা মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে সরকারি ছুটি ঘোষণার দাবিতে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
সংলাপ ছাড়া শেখ হাসিনার মুক্তি নেই মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘আপনি যেটা বলেন, সেটা করেন না। আপনি বলেছিলেন, বিরোধী দলের সমাবেশে বাধা দেবেন না। কিন্তু তাদের সমাবেশে বাস বন্ধ করে দিচ্ছেন। সংঘাতের দিকে না গিয়ে সংলাপের দিকে যান।’
সংলাপই দেশকে সুশাসনের দিকে নিয়ে যাবে বলে মনে করেন তিনি। তাই প্রধানমন্ত্রীকে বিরোধী দলগুলোর সঙ্গে বসার আহ্বান জানান তিনি।
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে ডা. জাফরুল্লাহ আরও বলেন, ‘দেশের সুশাসনের জন্য বিরোধী দলগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেন। তা না হলে আপনি আরও বড় সমস্যায় পড়বেন। আপনিতো সমস্যায় পড়বেনই দেশকেও সমস্যায় ফেলবেন। আপনি নিজের ভালো বুঝতে পারছেন না।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সীমান্তে ভারত প্রতি সপ্তাহে একজন বাংলাদেশিকে হত্যা করছে। আপনি ভারতের এই অত্যাচার দেখতে পান না? আপনার পররাষ্ট্রনীতি চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে। তিস্তার পানি তো আনতেই পারেন না, সেটা আরও বরং দিল্লিতে চলে গেছে।’
তিনি আরও বলেন, সাধারণ মানুষের আয়ের ৩২ ভাগই চাউল কিনতে লাগে। তাহলে বুঝতেই পারেন আমাদের অবস্থাটা কি। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী আপনি দিনকে দিন দেখতে পান না।’
এ সময় তিনি মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকীকে জাতীয় দিবস ঘোষ ঘোষণার দাবি জানান।
কুমিল্লায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতা তৌহিদুল ইসলামের মৃত্যুর ঘটনায় জড়িতদের বিচার দাবি করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এই ঘটনার নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, এই ধরনের ঘটনার যেন পুনরাবৃত্তি আর না ঘটে। যারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে, তাদের অবশ্যই বিচারের আওত
৬ মিনিট আগেক্ষমতায় থেকে কোনো দল গঠন করা যাবে না, এটা পরিষ্কার কথা। দল গঠন করতে হলে আগে সরকারের দায়িত্ব হস্তান্তর করতে হবে...
৩ ঘণ্টা আগে১ থেকে ৫ ফেব্রুয়ারি আছে প্রচারপত্র বিলি; ৬ ফেব্রুয়ারি প্রতিবাদ মিছিল ও সমাবেশ; ১০ ফেব্রুয়ারি বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ; ১৬ ফেব্রুয়ারি অবরোধ এবং ১৮ ফেব্রুয়ারি রয়েছে দেশব্যাপী সকাল-সন্ধ্যা সর্বাত্মক হরতালের ডাক...
৬ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্র-জনতা নতুন দল গঠন করতে যাচ্ছে। এ নিয়ে আলোচনা রাজনৈতিক অঙ্গনসহ দেশের সবখানে। উদ্যোক্তারা বলছেন, সব ঠিক থাকলে চলতি মাসের শেষার্ধেই আত্মপ্রকাশ করবে নতুন দল। নাম-প্রতীক এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে নাম যা-ই হোক, দলটির আদর্শ হবে ‘মধ্যম পন্থা’। চূড়ান্ত ডান বা বাম—কোনো দিকেই...
৮ ঘণ্টা আগে