সম্পাদকীয়
প্রায় ১১ মাস ধরে টিকা কার্যক্রম চলছে। কিন্তু এখনো টিকা ব্যবস্থাপনাটা দক্ষ হয়নি। বিশেষ করে যখন নতুন একটি ক্যাটাগরি শুরু হয়, তখনই অব্যবস্থাপনার চিত্রটা পরিষ্কার ধরা পড়ে। এই যেমন ১২-১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকা কার্যক্রম। এটা যে কতটা অব্যবস্থাপনায় শুরু হয়েছে, তা গণমাধ্যমই বলে দিচ্ছে।
আজকের পত্রিকার খবরে জানা যায়, রাজধানীতে শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ার জন্য প্রথম পর্যায়ে অনেক প্রতিষ্ঠান নির্ধারণ করা হলেও সক্ষমতার অভাবে তা কমিয়ে ৮টি কেন্দ্র চূড়ান্ত করা হয়।
প্রতিটি কেন্দ্রে ৫ হাজার করে দৈনিক ৪০ হাজার শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু প্রথম দিন টিকা দেওয়া সম্ভব হয় ১৮ হাজার শিক্ষার্থীকে, যা লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেকেরও কম।
ঢাকায় ৭০০টি প্রতিষ্ঠানে টিকা পাওয়ার মতো কম বয়সী শিক্ষার্থী আছে ৬ লাখের মতো। এর মধ্যে ৪ লাখ শিক্ষার্থীর তথ্য সংগ্রহ করা গেছে। কিন্তু নিবন্ধন করেছে মাত্র ১ লাখ।
এদের মধ্যে যাদের টিকার জন্য ডাকা হয়, তারাও ভোগান্তি ছাড়া টিকা দিতে পারেনি। সরেজমিন টিকাকেন্দ্রের তথ্য থেকে জানা যায়, যেসব কেন্দ্রে টিকা দেওয়া হয়, সেখানে এত বিপুল পরিমাণ শিক্ষার্থীর বসা তো দূরের কথা, দাঁড়ানোও কঠিন ছিল।
অভিভাবকদের অপেক্ষা বা দাঁড়ানোরও কোনো জায়গা ছিল না। ফলে অনেকে বিভিন্ন কেন্দ্রের বাইরে রাস্তায় জটলা করেছেন, এতে সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়। শিক্ষার্থীদের যে সময় জানানো হয়েছিল, তার চেয়ে কয়েক ঘণ্টা পর শুরু করা হয় টিকাদান কার্যক্রম।
ছোট ছোট শিক্ষার্থী ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকে টিকার জন্য অপেক্ষা করে। আবার বাইরে অভিভাবকেরাও তাঁদের সন্তানেরা কখন টিকা দিয়ে বের হবে, তার কোনো তথ্য না জানায় লম্বা সময় রোদের মধ্যে দাঁড়িয়ে ভোগান্তি সহ্য করেছেন। জানা যায়, একদিকে টিকার সংকট, অন্যদিকে শিক্ষার্থীদের জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকায় গোটা কর্মসূচিই জটিলতায় রূপ নেয়।
বোঝা গেল, একটি কেন্দ্রে ধারণক্ষমতা কত, তাদের কতজনকে একসঙ্গে টিকা দেওয়া যাবে, তাদের কাকে কখন ডাকা হবে, একজন শিক্ষার্থী কত সময়ে টিকা দিয়ে বের হতে পারবে, তাদের অভিভাবকেরা কোথায় অপেক্ষা করবেন ইত্যাদির কোনো সঠিক পরিকল্পনা ছিল না। ফলে পুরো বিষয়টি হযবরল অবস্থায় পড়ে।
আমরা মনে করি, যেহেতু এটি একটি নতুন ক্যাটাগরি; সে ক্ষেত্রে প্রতিদিন কতজন শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়া সম্ভব হবে, কে কখন আসবে—এর একটা পরিকল্পনা থাকা দরকার। সামনে এ কর্মসূচি যখন আবার বাস্তবায়ন করা হবে, তখন এ বিষয়গুলো বিবেচনায় নেওয়া যেতে পারে।
তা না হলে এ ধরনের ভোগান্তি ও অব্যবস্থাপনা চলতেই থাকবে।
প্রায় ১১ মাস ধরে টিকা কার্যক্রম চলছে। কিন্তু এখনো টিকা ব্যবস্থাপনাটা দক্ষ হয়নি। বিশেষ করে যখন নতুন একটি ক্যাটাগরি শুরু হয়, তখনই অব্যবস্থাপনার চিত্রটা পরিষ্কার ধরা পড়ে। এই যেমন ১২-১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকা কার্যক্রম। এটা যে কতটা অব্যবস্থাপনায় শুরু হয়েছে, তা গণমাধ্যমই বলে দিচ্ছে।
আজকের পত্রিকার খবরে জানা যায়, রাজধানীতে শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ার জন্য প্রথম পর্যায়ে অনেক প্রতিষ্ঠান নির্ধারণ করা হলেও সক্ষমতার অভাবে তা কমিয়ে ৮টি কেন্দ্র চূড়ান্ত করা হয়।
প্রতিটি কেন্দ্রে ৫ হাজার করে দৈনিক ৪০ হাজার শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু প্রথম দিন টিকা দেওয়া সম্ভব হয় ১৮ হাজার শিক্ষার্থীকে, যা লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেকেরও কম।
ঢাকায় ৭০০টি প্রতিষ্ঠানে টিকা পাওয়ার মতো কম বয়সী শিক্ষার্থী আছে ৬ লাখের মতো। এর মধ্যে ৪ লাখ শিক্ষার্থীর তথ্য সংগ্রহ করা গেছে। কিন্তু নিবন্ধন করেছে মাত্র ১ লাখ।
এদের মধ্যে যাদের টিকার জন্য ডাকা হয়, তারাও ভোগান্তি ছাড়া টিকা দিতে পারেনি। সরেজমিন টিকাকেন্দ্রের তথ্য থেকে জানা যায়, যেসব কেন্দ্রে টিকা দেওয়া হয়, সেখানে এত বিপুল পরিমাণ শিক্ষার্থীর বসা তো দূরের কথা, দাঁড়ানোও কঠিন ছিল।
অভিভাবকদের অপেক্ষা বা দাঁড়ানোরও কোনো জায়গা ছিল না। ফলে অনেকে বিভিন্ন কেন্দ্রের বাইরে রাস্তায় জটলা করেছেন, এতে সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়। শিক্ষার্থীদের যে সময় জানানো হয়েছিল, তার চেয়ে কয়েক ঘণ্টা পর শুরু করা হয় টিকাদান কার্যক্রম।
ছোট ছোট শিক্ষার্থী ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকে টিকার জন্য অপেক্ষা করে। আবার বাইরে অভিভাবকেরাও তাঁদের সন্তানেরা কখন টিকা দিয়ে বের হবে, তার কোনো তথ্য না জানায় লম্বা সময় রোদের মধ্যে দাঁড়িয়ে ভোগান্তি সহ্য করেছেন। জানা যায়, একদিকে টিকার সংকট, অন্যদিকে শিক্ষার্থীদের জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকায় গোটা কর্মসূচিই জটিলতায় রূপ নেয়।
বোঝা গেল, একটি কেন্দ্রে ধারণক্ষমতা কত, তাদের কতজনকে একসঙ্গে টিকা দেওয়া যাবে, তাদের কাকে কখন ডাকা হবে, একজন শিক্ষার্থী কত সময়ে টিকা দিয়ে বের হতে পারবে, তাদের অভিভাবকেরা কোথায় অপেক্ষা করবেন ইত্যাদির কোনো সঠিক পরিকল্পনা ছিল না। ফলে পুরো বিষয়টি হযবরল অবস্থায় পড়ে।
আমরা মনে করি, যেহেতু এটি একটি নতুন ক্যাটাগরি; সে ক্ষেত্রে প্রতিদিন কতজন শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়া সম্ভব হবে, কে কখন আসবে—এর একটা পরিকল্পনা থাকা দরকার। সামনে এ কর্মসূচি যখন আবার বাস্তবায়ন করা হবে, তখন এ বিষয়গুলো বিবেচনায় নেওয়া যেতে পারে।
তা না হলে এ ধরনের ভোগান্তি ও অব্যবস্থাপনা চলতেই থাকবে।
দেশে কী ঘটছে, রাজনীতির গতিমুখ কোন দিকে—এসব নিয়ে মানুষের মধ্যে কৌতূহল ও আগ্রহের শেষ নেই। অনেকের মনে অনেক প্রশ্ন, জবাব নেই প্রায় কোনো প্রশ্নেরই। রাজনীতি নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করার মতো জ্যোতিষীরও দেখা পাওয়া ভার। তবে গুজব, রটনা, কানকথার কোনো অভাব নেই। আমরা যাঁরা গণমাধ্যমে কাজ করি, আমাদের সঙ্গে পরিচিতজনদের
৬ ঘণ্টা আগেগত এপ্রিল মাসে ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে পর্যটকদের ওপর হামলার ঘটনায় ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছায়। উভয় দেশই পাল্টাপাল্টি হামলা চালায়। যদিও এই হামলার শুরুটা ভারতের দিক থেকে হয়েছিল। পরমাণু অস্ত্রধর দুই দেশ কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে, বাণিজ্য ও যাতায়াত বন্ধ করে দেয়
৭ ঘণ্টা আগেতথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম একটি ফেসবুক পোস্ট দিয়ে হত্যাকাণ্ডের বিচারের প্রশ্নটি তুলেছিলেন। জুলাই-আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় যে মানবতাবিরোধী অপরাধ ঘটেছে, তার বিচারের ব্যাপারে কথাবলার আগে তিনি লিখেছেন, ‘একাত্তরের প্রশ্ন মীমাংসা করতেই হবে।
৭ ঘণ্টা আগেগত শতকের নব্বইয়ের দশক থেকে দেশে আঙুর চাষের চেষ্টা চলেছে। দেশের মাটিতে আঙুরের ফলন হয়েছে ঠিকই, কিন্তু স্বাদ ছিল বেজায় টক। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ তখনো জানত না আঙুরগাছ দেখতে কেমন।
১ দিন আগে