কয়েক ছত্র
মাসুমা হক প্রিয়াংকা
ইকো ট্যুরিজম হলো একটি দায়িত্বশীল ভ্রমণের ধারণা, যেখানে পর্যটকেরা প্রকৃতি উপভোগ করেন এবং পরিবেশের প্রতি যত্নশীল আচরণ করেন। এটি পরিবেশ রক্ষা, স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন এবং সংস্কৃতি ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের ওপর জোর দেয়।
বাংলাদেশে ইকো ট্যুরিজমের সম্ভাবনা অনেক বেশি। কারণ, আমাদের দেশটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, জীববৈচিত্র্য এবং সমৃদ্ধ সংস্কৃতির এক অসাধারণ মিশ্রণ। সঠিক পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ইকো ট্যুরিজম বাংলাদেশে অর্থনৈতিক, পরিবেশগত এবং সামাজিকভাবে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। বিস্তৃত প্রাকৃতিক সম্পদ সুন্দরবন বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন, যা রয়েল বেঙ্গল টাইগার, কুমির এবং বিভিন্ন বিরল প্রজাতির পাখির জন্য বিখ্যাত। সবুজে ঘেরা সিলেটের চা-বাগান এবং হাওর এলাকায় পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্র। বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত এবং প্রবাল দ্বীপ কক্সবাজার ও সেন্ট মার্টিন। তিন পার্বত্য জেলা বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ির পাহাড়ি সৌন্দর্য এবং স্থানীয় ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সংস্কৃতি যেমন সমৃদ্ধ, তেমনি পার্বত্য চট্টগ্রামে ৩৬টি বৈশ্বিক জীববৈচিত্র্যসম্পন্ন ‘হটস্পট’ আছে। এর একটি পশ্চিম প্রান্তের অংশ, যার নাম ইন্দো-বার্মা বায়োডাইভারসিটি হটস্পট। এ ছাড়া বাংলাদেশে বনাঞ্চল, জলাভূমি ও নদীনির্ভর অঞ্চলে নানা ধরনের উদ্ভিদ এবং প্রাণী রয়েছে, যা ইকো ট্যুরিজমের জন্য আকর্ষণীয়। স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জীবনধারা, খাদ্য, পোশাক ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য ইকো ট্যুরিজমকে আরও সমৃদ্ধ করতে পারে। প্রকৃতিভিত্তিক ট্যুরিজম বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় হচ্ছে। বাংলাদেশ এ ক্ষেত্রটি উন্নয়নের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পর্যটকদের আকর্ষণ করতে পারে।
বাংলাদেশে ইকো ট্যুরিজমের সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও, এই খাতে বেশ কিছু সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। এগুলো মূলত পরিকল্পনার অভাব, অবকাঠামোগত দুর্বলতা এবং পরিবেশগত চ্যালেঞ্জের সঙ্গে সম্পর্কিত। যথাযথ পরিকল্পনার অভাবে ইকো ট্যুরিজমের অনেক প্রকল্প সঠিকভাবে পরিচালিত হয় না। স্থানীয় জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত না হওয়ায় তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করার বদলে প্রকল্পগুলো অনেক সময় পরিবেশের ক্ষতি করে। অবকাঠামোগত দুর্বলতা ইকো ট্যুরিজমকে বাধাগ্রস্ত করে। অনেক ইকো ট্যুরিজম গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য ভালো রাস্তা নেই, নিরাপত্তার অভাব রয়েছে এবং পর্যটকদের জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা অপ্রতুল। পর্যাপ্ত প্রশিক্ষিত গাইড এবং স্থানীয় জনগণকে ইকো ট্যুরিজম সম্পর্কিত সচেতনতা বাড়ানোর উদ্যোগ খুব কম দেখা যায়। ফলে পরিবেশ সংরক্ষণ এবং পর্যটনের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়ে।
এ ছাড়া পরিবেশ সংরক্ষণ নীতিমালার অভাব বা অকার্যকর প্রয়োগও একটি বড় চ্যালেঞ্জ। অযথা গাছ কাটা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনার অভাব এবং অপরিকল্পিত নির্মাণ কার্যক্রম পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করে। টেকসই উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থায়ন এবং সরকারের উদ্যোগের অভাব ইকো ট্যুরিজমকে যথাযথভাবে প্রসারিত হতে দেয় না। যথাযথ উদ্যোগ এবং পরিকল্পনা নিলে, ইকো ট্যুরিজম বাংলাদেশের অর্থনীতি ও পরিবেশের উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখতে পারে।
বাংলাদেশে ইকো ট্যুরিজমের সমস্যা সমাধানের জন্য সুপরিকল্পিত এবং সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করা জরুরি। এই উদ্যোগগুলোর মধ্যে পরিবেশগত সুরক্ষা, অবকাঠামো উন্নয়ন, স্থানীয় জনগণের অংশগ্রহণ এবং পর্যটকদের সচেতনতা বৃদ্ধির মতো বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত হওয়া উচিত। টেকসই পরিকল্পনা তৈরি করা একান্ত প্রয়োজন এবং এর মাধ্যমে ইকো ট্যুরিজম গন্তব্যগুলোতে পরিবেশ সংরক্ষণের বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। স্থানীয় জনগণের সঙ্গে পরামর্শ করে প্রকল্প তৈরি করলে তাদের অংশগ্রহণ বাড়বে এবং তারা প্রকল্পগুলোর দেখভালে স্বতঃস্ফূর্তভাবে এগিয়ে আসবে। পর্যটকদের জন্য যাতায়াত এবং আবাসনের ব্যবস্থা উন্নত করতে হবে। সড়ক, পরিবহনব্যবস্থা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করা গেলে পর্যটকদের অভিজ্ঞতা আরও ভালো হবে। পাশাপাশি পরিবেশবান্ধব স্থাপত্য এবং পুনর্ব্যবহারযোগ্য জিনিসপত্র ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। স্থানীয় জনগণকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার মাধ্যমে তাদের ইকো ট্যুরিজমের সঙ্গে যুক্ত করা যেতে পারে। প্রশিক্ষিত গাইড এবং পরিবেশ রক্ষায় সচেতন কর্মী তৈরি করা গেলে স্থানীয়দের আয়ের সুযোগ বাড়বে এবং পরিবেশও সুরক্ষিত থাকবে। পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য কার্যকর নীতিমালা তৈরি এবং এর বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। বনাঞ্চল রক্ষা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং নির্দিষ্ট এলাকাগুলোতে অবকাঠামো উন্নয়ন পরিকল্পনা পরিবেশ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। সরকার ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সমন্বয় সাধন করে অর্থায়ন এবং প্রচার কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে। স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ইকো ট্যুরিজমের প্রচারণা বাড়ালে এটি জনপ্রিয় হবে এবং অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক হয়ে উঠবে।
এইসব উদ্যোগ কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করলে, বাংলাদেশের ইকো ট্যুরিজম তার পূর্ণ সম্ভাবনায়
পৌঁছাতে পারবে এবং পরিবেশ ও অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
লেখক: মাসুমা হক প্রিয়াংকা, সমাজকর্মী ও শিক্ষার্থী
ইকো ট্যুরিজম হলো একটি দায়িত্বশীল ভ্রমণের ধারণা, যেখানে পর্যটকেরা প্রকৃতি উপভোগ করেন এবং পরিবেশের প্রতি যত্নশীল আচরণ করেন। এটি পরিবেশ রক্ষা, স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন এবং সংস্কৃতি ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের ওপর জোর দেয়।
বাংলাদেশে ইকো ট্যুরিজমের সম্ভাবনা অনেক বেশি। কারণ, আমাদের দেশটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, জীববৈচিত্র্য এবং সমৃদ্ধ সংস্কৃতির এক অসাধারণ মিশ্রণ। সঠিক পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ইকো ট্যুরিজম বাংলাদেশে অর্থনৈতিক, পরিবেশগত এবং সামাজিকভাবে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। বিস্তৃত প্রাকৃতিক সম্পদ সুন্দরবন বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন, যা রয়েল বেঙ্গল টাইগার, কুমির এবং বিভিন্ন বিরল প্রজাতির পাখির জন্য বিখ্যাত। সবুজে ঘেরা সিলেটের চা-বাগান এবং হাওর এলাকায় পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্র। বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত এবং প্রবাল দ্বীপ কক্সবাজার ও সেন্ট মার্টিন। তিন পার্বত্য জেলা বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ির পাহাড়ি সৌন্দর্য এবং স্থানীয় ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সংস্কৃতি যেমন সমৃদ্ধ, তেমনি পার্বত্য চট্টগ্রামে ৩৬টি বৈশ্বিক জীববৈচিত্র্যসম্পন্ন ‘হটস্পট’ আছে। এর একটি পশ্চিম প্রান্তের অংশ, যার নাম ইন্দো-বার্মা বায়োডাইভারসিটি হটস্পট। এ ছাড়া বাংলাদেশে বনাঞ্চল, জলাভূমি ও নদীনির্ভর অঞ্চলে নানা ধরনের উদ্ভিদ এবং প্রাণী রয়েছে, যা ইকো ট্যুরিজমের জন্য আকর্ষণীয়। স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জীবনধারা, খাদ্য, পোশাক ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য ইকো ট্যুরিজমকে আরও সমৃদ্ধ করতে পারে। প্রকৃতিভিত্তিক ট্যুরিজম বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় হচ্ছে। বাংলাদেশ এ ক্ষেত্রটি উন্নয়নের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পর্যটকদের আকর্ষণ করতে পারে।
বাংলাদেশে ইকো ট্যুরিজমের সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও, এই খাতে বেশ কিছু সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। এগুলো মূলত পরিকল্পনার অভাব, অবকাঠামোগত দুর্বলতা এবং পরিবেশগত চ্যালেঞ্জের সঙ্গে সম্পর্কিত। যথাযথ পরিকল্পনার অভাবে ইকো ট্যুরিজমের অনেক প্রকল্প সঠিকভাবে পরিচালিত হয় না। স্থানীয় জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত না হওয়ায় তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করার বদলে প্রকল্পগুলো অনেক সময় পরিবেশের ক্ষতি করে। অবকাঠামোগত দুর্বলতা ইকো ট্যুরিজমকে বাধাগ্রস্ত করে। অনেক ইকো ট্যুরিজম গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য ভালো রাস্তা নেই, নিরাপত্তার অভাব রয়েছে এবং পর্যটকদের জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা অপ্রতুল। পর্যাপ্ত প্রশিক্ষিত গাইড এবং স্থানীয় জনগণকে ইকো ট্যুরিজম সম্পর্কিত সচেতনতা বাড়ানোর উদ্যোগ খুব কম দেখা যায়। ফলে পরিবেশ সংরক্ষণ এবং পর্যটনের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়ে।
এ ছাড়া পরিবেশ সংরক্ষণ নীতিমালার অভাব বা অকার্যকর প্রয়োগও একটি বড় চ্যালেঞ্জ। অযথা গাছ কাটা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনার অভাব এবং অপরিকল্পিত নির্মাণ কার্যক্রম পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করে। টেকসই উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থায়ন এবং সরকারের উদ্যোগের অভাব ইকো ট্যুরিজমকে যথাযথভাবে প্রসারিত হতে দেয় না। যথাযথ উদ্যোগ এবং পরিকল্পনা নিলে, ইকো ট্যুরিজম বাংলাদেশের অর্থনীতি ও পরিবেশের উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখতে পারে।
বাংলাদেশে ইকো ট্যুরিজমের সমস্যা সমাধানের জন্য সুপরিকল্পিত এবং সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করা জরুরি। এই উদ্যোগগুলোর মধ্যে পরিবেশগত সুরক্ষা, অবকাঠামো উন্নয়ন, স্থানীয় জনগণের অংশগ্রহণ এবং পর্যটকদের সচেতনতা বৃদ্ধির মতো বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত হওয়া উচিত। টেকসই পরিকল্পনা তৈরি করা একান্ত প্রয়োজন এবং এর মাধ্যমে ইকো ট্যুরিজম গন্তব্যগুলোতে পরিবেশ সংরক্ষণের বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। স্থানীয় জনগণের সঙ্গে পরামর্শ করে প্রকল্প তৈরি করলে তাদের অংশগ্রহণ বাড়বে এবং তারা প্রকল্পগুলোর দেখভালে স্বতঃস্ফূর্তভাবে এগিয়ে আসবে। পর্যটকদের জন্য যাতায়াত এবং আবাসনের ব্যবস্থা উন্নত করতে হবে। সড়ক, পরিবহনব্যবস্থা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করা গেলে পর্যটকদের অভিজ্ঞতা আরও ভালো হবে। পাশাপাশি পরিবেশবান্ধব স্থাপত্য এবং পুনর্ব্যবহারযোগ্য জিনিসপত্র ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। স্থানীয় জনগণকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার মাধ্যমে তাদের ইকো ট্যুরিজমের সঙ্গে যুক্ত করা যেতে পারে। প্রশিক্ষিত গাইড এবং পরিবেশ রক্ষায় সচেতন কর্মী তৈরি করা গেলে স্থানীয়দের আয়ের সুযোগ বাড়বে এবং পরিবেশও সুরক্ষিত থাকবে। পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য কার্যকর নীতিমালা তৈরি এবং এর বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। বনাঞ্চল রক্ষা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং নির্দিষ্ট এলাকাগুলোতে অবকাঠামো উন্নয়ন পরিকল্পনা পরিবেশ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। সরকার ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সমন্বয় সাধন করে অর্থায়ন এবং প্রচার কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে। স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ইকো ট্যুরিজমের প্রচারণা বাড়ালে এটি জনপ্রিয় হবে এবং অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক হয়ে উঠবে।
এইসব উদ্যোগ কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করলে, বাংলাদেশের ইকো ট্যুরিজম তার পূর্ণ সম্ভাবনায়
পৌঁছাতে পারবে এবং পরিবেশ ও অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
লেখক: মাসুমা হক প্রিয়াংকা, সমাজকর্মী ও শিক্ষার্থী
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী সরকার অবসানের পর অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর পূর্ণ হয়েছে। এ উপলক্ষে কয়েক দিন ধরে পত্রপত্রিকা ও টেলিভিশনের টক শোতে চলছে এক বছরের মূল্যায়ন।
১৫ ঘণ্টা আগেদেশে নারী জাগরণ অভূতপূর্ব। এটা বলে বোঝানোর দরকার পড়ে না। বীরকন্যা প্রীতিলতা, বেগম রোকেয়া থেকে জাহানারা ইমামে এর উজ্জ্বলতা ছড়িয়ে রয়েছে। বাংলাদেশ শাসিত হয়েছে নারীর অধীনে। এরশাদের পতনের পর সরাসরি সামরিক শাসনের অবসান হলে খালেদা জিয়া দেশ শাসনে আসেন।
১৫ ঘণ্টা আগেআকাশের দিকে তাকিয়ে কিছুদিন পরেই বৃষ্টিতে নাজেহাল হয়ে ওঠা মানুষদের এমনটাই মনে হবে। বাইরে হয়তো রোদ তখন তেমন কড়া নয়, আবার কড়াও হতে পারে, শেফালির শাখে বিহগ-বিহগী কে জানে কী গেয়ে যাবে!
১৫ ঘণ্টা আগেচাঁদপুরের মতলব উত্তরের ছোট্ট গ্রাম সাড়ে পাঁচআনি। এখানেই বড় হচ্ছে সোহান—মাত্র সাড়ে পাঁচ বছরের এক বিস্ময়বালক, যার পায়ের জাদু দেখে বিস্মিত হচ্ছে দেশজুড়ে মানুষ।
১৫ ঘণ্টা আগে