নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী তাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতা বাড়ানোর মাধ্যমে শক্তিশালী করে সকল স্তরে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হবে।’
আজ বুধবার অনলাইনে আয়োজিত কার্যকর ও জবাবদিহিমূলক স্থানীয় সরকার (ইএএলজি) প্রকল্পের আওতায় করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘ইউনিয়ন ও উপজেলা পরিষদের সক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহকে মানুষের কাছে বিশ্বাসযোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে। তাঁদের বোঝাতে হবে এই প্রতিষ্ঠানগুলো তাঁদের সেবা দেওয়ার জন্যই প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরণের জন্য তাঁর কন্যা নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন উল্লেখ করে তাজুল ইসলাম বলেন, ‘কাউকে উপেক্ষা করার সুযোগ নেই। চলমান উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে জনপ্রতিনিধি, সরকারি কর্মকর্তা, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, কৃষক-শ্রমিকসহ সব ধরনের পেশাজীবী মানুষকে স্ব-স্ব অবস্থান থেকে দায়িত্ব পালন করতে হবে।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘সারা বিশ্বে গবেষণার মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে যে, স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোকে যত বেশি শক্তিশালী করা যাবে তত বেশি উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে। গ্রামাঞ্চলে রাস্তা-ঘাট, ব্রিজ-কালভার্টসহ সকল অবকাঠামো নির্মাণ অবশ্যই পরিকল্পিতভাবে করা হবে। শুধু শহরে নয় প্রত্যন্ত গ্রামকেও পরিকল্পিতভাবে গড়ে তোলা হবে। গ্রামগুলো এখনো অক্ষত রয়েছে সেগুলো ক্ষতবিক্ষত করা যাবে না। ইউনিয়ন পরিষদে এসে মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হন এবং আবেদন প্রক্রিয়া দ্রুত সময়ে নিষ্পত্তি হয় সে বিষয়টি নিশ্চিত করা হবে।’
ইউনিয়ন ও উপজেলা পরিষদে এসডিজি বান্ধব পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়ন, বার্ষিক প্রতিবেদন প্রস্তুত ও প্রকাশনা এবং বেশ কিছু নীতি প্রণয়ন বিষয়ক কার্যক্রমে ইএএলজি প্রকল্পের ভূমিকা প্রশংসনীয় বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রী।
স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ এর সভাপতিত্বে বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউএনডিপি'র আবাসিক প্রতিনিধি সুদীপ্ত মুখার্জি, প্রকল্পভুক্ত নয়টি জেলার জেলা প্রশাসক, উপপরিচালক, ডিস্ট্রিক্ট ফ্যাসিলিটেটর এবং প্রকল্প পরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা সভায় অংশ নেন।
প্রকল্পের সুবিধাভোগীদের মাঝে নগদ অর্থ, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, হাত ধোয়ার জন্য পানির কল, সাবান, কাপড়ের মাস্ক ও সার্জিক্যাল মাস্ক বিতরণ করা হয়।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী তাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতা বাড়ানোর মাধ্যমে শক্তিশালী করে সকল স্তরে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হবে।’
আজ বুধবার অনলাইনে আয়োজিত কার্যকর ও জবাবদিহিমূলক স্থানীয় সরকার (ইএএলজি) প্রকল্পের আওতায় করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘ইউনিয়ন ও উপজেলা পরিষদের সক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহকে মানুষের কাছে বিশ্বাসযোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে। তাঁদের বোঝাতে হবে এই প্রতিষ্ঠানগুলো তাঁদের সেবা দেওয়ার জন্যই প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরণের জন্য তাঁর কন্যা নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন উল্লেখ করে তাজুল ইসলাম বলেন, ‘কাউকে উপেক্ষা করার সুযোগ নেই। চলমান উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে জনপ্রতিনিধি, সরকারি কর্মকর্তা, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, কৃষক-শ্রমিকসহ সব ধরনের পেশাজীবী মানুষকে স্ব-স্ব অবস্থান থেকে দায়িত্ব পালন করতে হবে।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘সারা বিশ্বে গবেষণার মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে যে, স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোকে যত বেশি শক্তিশালী করা যাবে তত বেশি উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে। গ্রামাঞ্চলে রাস্তা-ঘাট, ব্রিজ-কালভার্টসহ সকল অবকাঠামো নির্মাণ অবশ্যই পরিকল্পিতভাবে করা হবে। শুধু শহরে নয় প্রত্যন্ত গ্রামকেও পরিকল্পিতভাবে গড়ে তোলা হবে। গ্রামগুলো এখনো অক্ষত রয়েছে সেগুলো ক্ষতবিক্ষত করা যাবে না। ইউনিয়ন পরিষদে এসে মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হন এবং আবেদন প্রক্রিয়া দ্রুত সময়ে নিষ্পত্তি হয় সে বিষয়টি নিশ্চিত করা হবে।’
ইউনিয়ন ও উপজেলা পরিষদে এসডিজি বান্ধব পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়ন, বার্ষিক প্রতিবেদন প্রস্তুত ও প্রকাশনা এবং বেশ কিছু নীতি প্রণয়ন বিষয়ক কার্যক্রমে ইএএলজি প্রকল্পের ভূমিকা প্রশংসনীয় বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রী।
স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ এর সভাপতিত্বে বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউএনডিপি'র আবাসিক প্রতিনিধি সুদীপ্ত মুখার্জি, প্রকল্পভুক্ত নয়টি জেলার জেলা প্রশাসক, উপপরিচালক, ডিস্ট্রিক্ট ফ্যাসিলিটেটর এবং প্রকল্প পরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা সভায় অংশ নেন।
প্রকল্পের সুবিধাভোগীদের মাঝে নগদ অর্থ, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, হাত ধোয়ার জন্য পানির কল, সাবান, কাপড়ের মাস্ক ও সার্জিক্যাল মাস্ক বিতরণ করা হয়।
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, থ্রেডস, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপসহ বেশ কয়েকটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এবং যোগাযোগ প্ল্যাটফর্ম পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান মেটাকে সামাজিক সম্প্রীতি ব্যাহত করে এবং ঘৃণা ছড়ায় এমন অপতথ্যের মোকাবিলায় আরও কার্যকর উপায় খুঁজে বের করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
২ ঘণ্টা আগেগণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তবর্তী সরকার গঠনের দিন ৮ আগস্টকে নতুন বাংলাদেশ দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছে সরকার।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সভাপতি করে জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান দিবসসমূহ পালনের লক্ষ্যে ৩৬ সদস্যের একটি জাতীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেএনসিসির পরিবর্তে নতুন কমিটির নাম প্রস্তাবের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সংবিধান সংস্কার কমিশনের পক্ষে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল গঠন করার কথা বলা হয়েছে। বিভিন্ন দলের সঙ্গে আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। এনসিসির পরিবর্তে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন থেকে নতুন নাম প্রস্তাব
৬ ঘণ্টা আগে