নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করে আমাদের এমন কোনো কাজ করা উচিত হবে না। অতীতে যেভাবে হয়েছে, আরপিও ও দুদক আইনে যা আছে আমরা সেভাবেই কাজ করব। আমরা চাই দুর্নীতিবাজরা ক্ষমতায় না আসুক। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো দুর্নীতিবাজ বিজয়ী হয়ে নেতৃত্বে আসুক আমরাও সেটা চাই না।’
দুদকের ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সংস্থাটির সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় দুদক চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন। এ সময় দুদক সচিব মো. মাহবুব হোসেন, কমিশনার (তদন্ত) মো. জহুরুল হক, কমিশনার (অনুসন্ধান) মোসা. আছিয়া খাতুন উপস্থিত ছিলেন।
১৯ বছরে দুদক কতটুকু প্রত্যাশা পূরণ করেছে জানতে চাইলে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘দুদক প্রধানত দুর্নীতি দমন ও দুর্নীতি প্রতিরোধের মাধ্যমে জনগণের প্রত্যাশা পূরণের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে দুদকের কাজে জনগণকে আরও সহযোগিতা করতে হবে। শুধুমাত্র আইনের মাধ্যমে দেশ থেকে দুর্নীতি দূর করা সম্ভব নয়। এ ক্ষেত্রে দমন ও দুর্নীতি প্রতিরোধের কাজে সরকারের অন্যান্য সংস্থাগুলোকেও এগিয়ে আসতে হবে।’
দুদকের মামলায় চার্জশিট দাখিলে পরও অভিযুক্ত সরকারি কর্মকর্তারা কর্মচারীরা চাকরি করছেন, পদোন্নতি পাচ্ছেন—এমন প্রশ্নের জবাবে মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ বলেন, ‘চার্জশিট দেওয়ার পর, সরকারের সর্বনিম্ন কিংবা উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তা বা কর্মচারী হোক, আমাদের সচিবের স্বাক্ষরে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের কাছে চিঠি দেওয়া হয়। ওনার দায়িত্ব সবাইকে জানানো, বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া।’
কমিশনার জহুরুল হক বলেন, ‘আমাদের কাজ দুর্নীতি নিয়ে। কিন্তু নির্বাচনের সময় দুদক কিছু করবে না, তা নয়। জাতীয় নির্বাচনে কোনো প্রার্থী ক্ষতিগ্রস্ত হয়, এমন কিছুও করবে না।’
দুদক কমিশনার (অনুসন্ধান) মোসা. আছিয়া খাতুন বলেন, ‘দেশের সংস্কৃতিতে দুর্নীতি যাতে স্থায়ী অবস্থান না নেয়, সে জন্য দুদক কাজ করে যাচ্ছে। দুর্নীতি হলো ধ্বংসকারী একটি শক্তি। যা দেশের শিক্ষা–সংস্কৃতিসহ সবকিছুকে গ্রাস করেছে। দুর্নীতি দমনে দেশের সব মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে। এ ক্ষেত্রে দেশপ্রেমই হচ্ছে মানুষের সবচেয়ে বড় পুঁজি।’
তিনি আরও বলেন, ‘সমাজে দুর্নীতিকে স্থায়ী জায়গা তৈরির সুযোগ দেওয়া যাবে না। দুর্নীতি সমাজটাকে শেষ করে দিচ্ছে। দুর্নীতির কারণে দেশ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। দেশপ্রেম থাকলে কখনো দুর্নীতি করা যায় না। একজনের কত টাকা প্রয়োজন। দুর্নীতির মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করছে দুর্নীতিবাজরা।’
তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরণে জনগণের মাঝে দেশপ্রেম জাগ্রত করতে হবে। সামান্যতম বোধশক্তি থাকলে দেশের ক্ষতির চিন্তা করা যায় না। দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে আরও সক্রিয় হতে হবে।’
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করে আমাদের এমন কোনো কাজ করা উচিত হবে না। অতীতে যেভাবে হয়েছে, আরপিও ও দুদক আইনে যা আছে আমরা সেভাবেই কাজ করব। আমরা চাই দুর্নীতিবাজরা ক্ষমতায় না আসুক। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো দুর্নীতিবাজ বিজয়ী হয়ে নেতৃত্বে আসুক আমরাও সেটা চাই না।’
দুদকের ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সংস্থাটির সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় দুদক চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন। এ সময় দুদক সচিব মো. মাহবুব হোসেন, কমিশনার (তদন্ত) মো. জহুরুল হক, কমিশনার (অনুসন্ধান) মোসা. আছিয়া খাতুন উপস্থিত ছিলেন।
১৯ বছরে দুদক কতটুকু প্রত্যাশা পূরণ করেছে জানতে চাইলে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘দুদক প্রধানত দুর্নীতি দমন ও দুর্নীতি প্রতিরোধের মাধ্যমে জনগণের প্রত্যাশা পূরণের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে দুদকের কাজে জনগণকে আরও সহযোগিতা করতে হবে। শুধুমাত্র আইনের মাধ্যমে দেশ থেকে দুর্নীতি দূর করা সম্ভব নয়। এ ক্ষেত্রে দমন ও দুর্নীতি প্রতিরোধের কাজে সরকারের অন্যান্য সংস্থাগুলোকেও এগিয়ে আসতে হবে।’
দুদকের মামলায় চার্জশিট দাখিলে পরও অভিযুক্ত সরকারি কর্মকর্তারা কর্মচারীরা চাকরি করছেন, পদোন্নতি পাচ্ছেন—এমন প্রশ্নের জবাবে মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ বলেন, ‘চার্জশিট দেওয়ার পর, সরকারের সর্বনিম্ন কিংবা উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তা বা কর্মচারী হোক, আমাদের সচিবের স্বাক্ষরে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের কাছে চিঠি দেওয়া হয়। ওনার দায়িত্ব সবাইকে জানানো, বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া।’
কমিশনার জহুরুল হক বলেন, ‘আমাদের কাজ দুর্নীতি নিয়ে। কিন্তু নির্বাচনের সময় দুদক কিছু করবে না, তা নয়। জাতীয় নির্বাচনে কোনো প্রার্থী ক্ষতিগ্রস্ত হয়, এমন কিছুও করবে না।’
দুদক কমিশনার (অনুসন্ধান) মোসা. আছিয়া খাতুন বলেন, ‘দেশের সংস্কৃতিতে দুর্নীতি যাতে স্থায়ী অবস্থান না নেয়, সে জন্য দুদক কাজ করে যাচ্ছে। দুর্নীতি হলো ধ্বংসকারী একটি শক্তি। যা দেশের শিক্ষা–সংস্কৃতিসহ সবকিছুকে গ্রাস করেছে। দুর্নীতি দমনে দেশের সব মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে। এ ক্ষেত্রে দেশপ্রেমই হচ্ছে মানুষের সবচেয়ে বড় পুঁজি।’
তিনি আরও বলেন, ‘সমাজে দুর্নীতিকে স্থায়ী জায়গা তৈরির সুযোগ দেওয়া যাবে না। দুর্নীতি সমাজটাকে শেষ করে দিচ্ছে। দুর্নীতির কারণে দেশ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। দেশপ্রেম থাকলে কখনো দুর্নীতি করা যায় না। একজনের কত টাকা প্রয়োজন। দুর্নীতির মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করছে দুর্নীতিবাজরা।’
তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরণে জনগণের মাঝে দেশপ্রেম জাগ্রত করতে হবে। সামান্যতম বোধশক্তি থাকলে দেশের ক্ষতির চিন্তা করা যায় না। দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে আরও সক্রিয় হতে হবে।’
ভোটকেন্দ্রে কাদের কাছে বডি ওর্ন ক্যামেরা থাকবে—এ প্রশ্নের জবাবে জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের ৪৭ হাজার ভোটকেন্দ্রের প্রতিটিতে একটি করে বডি ওর্ন ক্যামেরা দেওয়ার চেষ্টা করা হবে। পুলিশের মধ্যে যিনি জ্যেষ্ঠ পদধারী, তাঁর কাছে এই ক্যামেরা থাকবে।’
১৫ মিনিট আগেসচিবালয়ের নবনির্মিত ভবনে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে এদিন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বৈঠকটি হবে বলে একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেআসন্ন নির্বাচনকে উপলক্ষ করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রায় ৮ লাখ সদস্য কাজ করবেন। তাঁদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। নিজ নিজ এলাকায় তাঁরা প্রশিক্ষণ নেবেন।
২ ঘণ্টা আগেএকযোগে ৭৬ জন পুলিশ কর্মকর্তার বদলি ও পদায়ন করা হয়েছে। আজ বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে