কূটনৈতিক প্রতিবেদক
ঢাকা: দেশের স্থল সীমান্ত আরও ১৪ দিনের জন্য বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ-ভারতের ছয়টি স্থল বন্দর ছাড়া বাকি সব সীমান্ত পুরোপুরি বন্ধ থাকবে। জুলাই মাসের ১৪ তারিখ পর্যন্ত এ লকডাউন কার্যকর থাকবে। তবে এ সময়ে করোনার প্রটোকল মেনে দুই দেশের বাণিজ্য চালু থাকবে। এ তথ্য তথ্য নিশ্চিত করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) মাশফি বিনতে শামস।
মাশফি বিনতে শামস আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগের আদেশে ৩০ জুন পর্যন্ত সীমান্ত বন্ধ ছিল। এর মেয়াদ তারপর থেকে আরও ১৪ দিন বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া আগের আদেশগুলো অপরিবর্তিত থাকবে।
আজ সোমবার বিকেলে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের সভাপতিত্বে আন্তমন্ত্রণালয় ভার্চ্যুয়াল বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তিনটি বাদে সকল সীমান্ত দিয়ে চলাচল বন্ধ থাকবে। যে সব বাংলাদেশিরা বর্তমানে চিকিৎসার কারণে ভারতে অবস্থান করছেন তারা শুধু বেনাপোল, গেদি, সোনামসজিদ, হিলি, বুড়িমারি, ও আখাউড়া স্থল সীমান্ত বন্দর দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারবেন। তবে এ সুযোগ শুধু তারাই পাবেন যাদের ভিসার মেয়াদ ১৫ দিনের কম।
ফিরতে ইচ্ছুক বাংলাদেশিদের দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন, কলকাতা উপ–হাইকমিশন অথবা আগরতলাতে সহকারী হাইকমিশনের অনুমতি নিতে হবে। সেই সঙ্গে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে পরীক্ষা করানো কোভিড-১৯ এর নেগেটিভ সার্টিফিকেট থাকতে হবে। এ প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশ প্রবেশের পর নাগরিককে অবশ্যই দুই সপ্তাহ প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারিন্টিনে থাকতে হবে। এ তিনটি স্থল সীমান্ত বন্দর ছাড়া বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার বাকি সীমান্ত দিয়ে সকল মানুষের চলাচল দুই সপ্তাহের জন্য স্থগিত করা হয়েছে।
ফিরে আসতে চায় বাংলাদেশিদের বাংলাদেশ মিশনে অনুমতির জন্য পাসপোর্ট এর কপি, ভিসার কপি, ভারতের যোগাযোগের ঠিকানা ও ফোন নম্বর এবং বাংলাদেশে ফিরে যাওয়ার কারণ উল্লেখ করে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে।
ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী যানবাহন বাংলাদেশের সীমান্তে প্রবেশের আগে ভালো করে জীবাণুমুক্ত করতে হবে। এ ছাড়া যানবাহনের চালক ও সহযোগীদের অবশ্যই কোভিড-১৯ এর নিরাপত্তা প্রটোকল মেনে চলতে হবে। রেলপথ দিয়ে এ সময়ে দুই দেশের আমদানি ও রপ্তানিতে উৎসাহিত করা হচ্ছে। এসব সিদ্ধান্ত নির্দিষ্ট সময়ে আবার পুনর্বিবেচনা করা হবে।
ঢাকা: দেশের স্থল সীমান্ত আরও ১৪ দিনের জন্য বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ-ভারতের ছয়টি স্থল বন্দর ছাড়া বাকি সব সীমান্ত পুরোপুরি বন্ধ থাকবে। জুলাই মাসের ১৪ তারিখ পর্যন্ত এ লকডাউন কার্যকর থাকবে। তবে এ সময়ে করোনার প্রটোকল মেনে দুই দেশের বাণিজ্য চালু থাকবে। এ তথ্য তথ্য নিশ্চিত করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) মাশফি বিনতে শামস।
মাশফি বিনতে শামস আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগের আদেশে ৩০ জুন পর্যন্ত সীমান্ত বন্ধ ছিল। এর মেয়াদ তারপর থেকে আরও ১৪ দিন বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া আগের আদেশগুলো অপরিবর্তিত থাকবে।
আজ সোমবার বিকেলে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের সভাপতিত্বে আন্তমন্ত্রণালয় ভার্চ্যুয়াল বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তিনটি বাদে সকল সীমান্ত দিয়ে চলাচল বন্ধ থাকবে। যে সব বাংলাদেশিরা বর্তমানে চিকিৎসার কারণে ভারতে অবস্থান করছেন তারা শুধু বেনাপোল, গেদি, সোনামসজিদ, হিলি, বুড়িমারি, ও আখাউড়া স্থল সীমান্ত বন্দর দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারবেন। তবে এ সুযোগ শুধু তারাই পাবেন যাদের ভিসার মেয়াদ ১৫ দিনের কম।
ফিরতে ইচ্ছুক বাংলাদেশিদের দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন, কলকাতা উপ–হাইকমিশন অথবা আগরতলাতে সহকারী হাইকমিশনের অনুমতি নিতে হবে। সেই সঙ্গে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে পরীক্ষা করানো কোভিড-১৯ এর নেগেটিভ সার্টিফিকেট থাকতে হবে। এ প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশ প্রবেশের পর নাগরিককে অবশ্যই দুই সপ্তাহ প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারিন্টিনে থাকতে হবে। এ তিনটি স্থল সীমান্ত বন্দর ছাড়া বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার বাকি সীমান্ত দিয়ে সকল মানুষের চলাচল দুই সপ্তাহের জন্য স্থগিত করা হয়েছে।
ফিরে আসতে চায় বাংলাদেশিদের বাংলাদেশ মিশনে অনুমতির জন্য পাসপোর্ট এর কপি, ভিসার কপি, ভারতের যোগাযোগের ঠিকানা ও ফোন নম্বর এবং বাংলাদেশে ফিরে যাওয়ার কারণ উল্লেখ করে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে।
ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী যানবাহন বাংলাদেশের সীমান্তে প্রবেশের আগে ভালো করে জীবাণুমুক্ত করতে হবে। এ ছাড়া যানবাহনের চালক ও সহযোগীদের অবশ্যই কোভিড-১৯ এর নিরাপত্তা প্রটোকল মেনে চলতে হবে। রেলপথ দিয়ে এ সময়ে দুই দেশের আমদানি ও রপ্তানিতে উৎসাহিত করা হচ্ছে। এসব সিদ্ধান্ত নির্দিষ্ট সময়ে আবার পুনর্বিবেচনা করা হবে।
ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশের ক্ষেত্রে যাত্রীর সঙ্গীর সংখ্যা ও গাড়ি থামার সময় বেঁধে দিয়েছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন নিয়ম জানিয়েছে বেবিচক।
৮ মিনিট আগেক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ২০১০ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত সময়ে বাংলাদেশ পুলিশের ৪০ কর্মকর্তাকে দেওয়া বিপিএম ও পিপিএম পদক বাতিল করেছে সরকার। এ বিষয়ে আজ রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১ ঘণ্টা আগে‘আওয়ামী লীগের অফিস...আওয়ামী লীগ আপনি জানেন, একটা তাদের কার্যক্রম ব্যান করা হয়েছে বাংলাদেশে। তারা বাইরে কী করছে, অবশ্যই আমরা মনিটরিং করছি। তারা যদি বাংলাদেশে বাইরে থেকে এমন কোনো অ্যাক্টিভিটিজ করে যে আমাদের এখানে ইনস্টেবিলিটি ক্রিয়েট করতে চায়, অবশ্যই আমরা এটা মনিটর করছি; আমরা দেখছি। আমরা এই বিষয়ে আরও
২ ঘণ্টা আগেসড়ক পরিবহন আইন সংশোধন ও বাণিজ্যিক মোটরযানের ইকোনমিক লাইফ ৩০ বছর করাসহ ৮ দফা দাবিতে ঘোষিত ৭২ ঘণ্টার পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার করা হয়েছে। আগামী মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে শুরু হয়ে শুক্রবার সকাল ৬টা পর্যন্ত চলার কথা ছিল এই ধর্মঘট।
২ ঘণ্টা আগে