নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় পরিচয় (এনআইডি) সেবা কার্যক্রম সরকারের কোনো সংস্থার অধীনে গেলে ভোটার তালিকার বিশ্বস্ততা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। মানুষের হয়রানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নাগরিকের তথ্যে সুরক্ষার ব্যত্যয় হতে পারে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব শফিউল আজিম।
আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের তিনি একথা বলেন।
ইসি সচিব বলেন, আমরা এনআইডি নিয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে জানিয়েছি। এইজন্য যে, এটা ভোটার তালিকার সঙ্গে সম্পৃক্ত। ভোটার তালিকার উপজাত হলো এনআইডি দেওয়া। এটার তথ্য ভাণ্ডার আমাদের কাছে আছে এবং এটি খুব স্পর্শকাতর। এখানে এটি বেশি সুরক্ষিত এবং এ কারণেই এটা এখানে রাখাই যুক্তিযুক্ত হবে।
ইসি সচিব বলেন, এটা কিন্তু একটি টেকনিক্যাল কাজ, নির্বাচন কমিশনের যারা এটা নিয়ে কাজ করেন, তারা অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। আমরা চাচ্ছি আস্থা অর্জন করার জন্য। এখন হঠাৎ করে যদি সরকারের নির্বাহী বিভাগের কোনো সংস্থার অধীনে নিয়ে যায়, তাহলে ভোটার তালিকার বিশ্বস্ততা নিয়ে এবং এনআইডি সেবা নিয়ে হয়তো প্রশ্ন ওঠতে পারে।
শফিউল আজিম বলেন, আমি যেটা জেনেছি এনআইডি হস্তান্তর হওয়ার প্রক্রিয়ায় নির্বাচন কমিশনকে যথেষ্ট আলোচনায় আনা হয়নি বা আলোচনা করা হয়নি। এ জন্য আমরা সরকারের উচ্চ পর্যায়ে জানিয়েছি। সেটা নিয়ে এখন সিদ্ধান্ত নেবে সরকার। তবে নির্বাচন কমিশন মনে করে এটা নির্বাচন কমিশনের অধীনেই থাকা উচিত। কারণ ভবিষ্যতে এই সেবা আরও বিস্তৃত হবে। তখন মানুষ হয়রানির শিকার হবে। এটা আমরা জানিয়েছি। এটার কার্যক্রম চলমান আছে।
ইসি সচিব বলেন, এখন আমাদের প্রমাণ করতে হবে যে আমরা ভালো সেবা দিচ্ছি কি না। এ জন্য প্রত্যেক উপজেলার সঙ্গে সভা করে বিভিন্নভাবে মনিটরিংয়ের আওতায় আনছি। আমরা চাচ্ছি যেন মানুষ মনে করে নির্বাচন কমিশন ভালো সেবা দিচ্ছে, এটা কোনো ধরনের ভুল ভ্রান্তি ছাড়া দিচ্ছে।
ইসি সচিব আরও বলেন, ইসি যে এতদিন এই সেবা দিয়ে আসছে, এতে খুব মার্জিন লেবেলের ভুল আছে, মানে নির্ভুলভাবে দিয়ে আসছে। আমরা চেষ্টা করছি ১০০ ভাগ নির্ভুল করতে এবং দুর্নীতিমুক্ত করতে, দ্রুত মানুষ যেন সেবা পায় সেই চেষ্টা করছি।
এক প্রশ্নের জবাবে শফিউল আজিম বলেন, আমাদের যে ডাটাবেজ, টেকনিক্যাল বিষয় আছে, সেটা রাতারাতি হস্তান্তর করতে গেলে বিশৃঙ্খল হতে পারে। সার্ভারে প্রায় সাড়ে ১২টি কোটি ভোটারের তথ্য আছে। এখন দেশে ও বিদেশেও এনআইডি সেবা দিচ্ছি। কাজেই হঠাৎ করেই মাঝপথে এসে যদি এটা (হস্তান্তর) করেন তাহলে আমাদের তথ্যের সুরক্ষার কোনো ব্যত্যয় হবে কিনা সে বিবেচনারও সুযোগ আছে।
ইসি সচিব বলেন, আমরা এনআইডি নিয়ে অনেক কাজ করছি। সামনে দেখতে পাবেন। এর আগে যে অভিযোগ ছিল, আমরা সে তদন্তের শেষ পর্যায়ে এসেছি। এতে অনেক হাই পর্যায়ে লোক জড়িত আছে। রিপোর্ট অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এনআইডি সেবা সুরক্ষায় নেওয়ার বিষয়ে আইন হলেও এটি নিয়ে ভাবার সুযোগ রয়েছে বলেও জানান ইসি সচিব।
জাতীয় পরিচয় (এনআইডি) সেবা কার্যক্রম সরকারের কোনো সংস্থার অধীনে গেলে ভোটার তালিকার বিশ্বস্ততা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। মানুষের হয়রানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নাগরিকের তথ্যে সুরক্ষার ব্যত্যয় হতে পারে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব শফিউল আজিম।
আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের তিনি একথা বলেন।
ইসি সচিব বলেন, আমরা এনআইডি নিয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে জানিয়েছি। এইজন্য যে, এটা ভোটার তালিকার সঙ্গে সম্পৃক্ত। ভোটার তালিকার উপজাত হলো এনআইডি দেওয়া। এটার তথ্য ভাণ্ডার আমাদের কাছে আছে এবং এটি খুব স্পর্শকাতর। এখানে এটি বেশি সুরক্ষিত এবং এ কারণেই এটা এখানে রাখাই যুক্তিযুক্ত হবে।
ইসি সচিব বলেন, এটা কিন্তু একটি টেকনিক্যাল কাজ, নির্বাচন কমিশনের যারা এটা নিয়ে কাজ করেন, তারা অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। আমরা চাচ্ছি আস্থা অর্জন করার জন্য। এখন হঠাৎ করে যদি সরকারের নির্বাহী বিভাগের কোনো সংস্থার অধীনে নিয়ে যায়, তাহলে ভোটার তালিকার বিশ্বস্ততা নিয়ে এবং এনআইডি সেবা নিয়ে হয়তো প্রশ্ন ওঠতে পারে।
শফিউল আজিম বলেন, আমি যেটা জেনেছি এনআইডি হস্তান্তর হওয়ার প্রক্রিয়ায় নির্বাচন কমিশনকে যথেষ্ট আলোচনায় আনা হয়নি বা আলোচনা করা হয়নি। এ জন্য আমরা সরকারের উচ্চ পর্যায়ে জানিয়েছি। সেটা নিয়ে এখন সিদ্ধান্ত নেবে সরকার। তবে নির্বাচন কমিশন মনে করে এটা নির্বাচন কমিশনের অধীনেই থাকা উচিত। কারণ ভবিষ্যতে এই সেবা আরও বিস্তৃত হবে। তখন মানুষ হয়রানির শিকার হবে। এটা আমরা জানিয়েছি। এটার কার্যক্রম চলমান আছে।
ইসি সচিব বলেন, এখন আমাদের প্রমাণ করতে হবে যে আমরা ভালো সেবা দিচ্ছি কি না। এ জন্য প্রত্যেক উপজেলার সঙ্গে সভা করে বিভিন্নভাবে মনিটরিংয়ের আওতায় আনছি। আমরা চাচ্ছি যেন মানুষ মনে করে নির্বাচন কমিশন ভালো সেবা দিচ্ছে, এটা কোনো ধরনের ভুল ভ্রান্তি ছাড়া দিচ্ছে।
ইসি সচিব আরও বলেন, ইসি যে এতদিন এই সেবা দিয়ে আসছে, এতে খুব মার্জিন লেবেলের ভুল আছে, মানে নির্ভুলভাবে দিয়ে আসছে। আমরা চেষ্টা করছি ১০০ ভাগ নির্ভুল করতে এবং দুর্নীতিমুক্ত করতে, দ্রুত মানুষ যেন সেবা পায় সেই চেষ্টা করছি।
এক প্রশ্নের জবাবে শফিউল আজিম বলেন, আমাদের যে ডাটাবেজ, টেকনিক্যাল বিষয় আছে, সেটা রাতারাতি হস্তান্তর করতে গেলে বিশৃঙ্খল হতে পারে। সার্ভারে প্রায় সাড়ে ১২টি কোটি ভোটারের তথ্য আছে। এখন দেশে ও বিদেশেও এনআইডি সেবা দিচ্ছি। কাজেই হঠাৎ করেই মাঝপথে এসে যদি এটা (হস্তান্তর) করেন তাহলে আমাদের তথ্যের সুরক্ষার কোনো ব্যত্যয় হবে কিনা সে বিবেচনারও সুযোগ আছে।
ইসি সচিব বলেন, আমরা এনআইডি নিয়ে অনেক কাজ করছি। সামনে দেখতে পাবেন। এর আগে যে অভিযোগ ছিল, আমরা সে তদন্তের শেষ পর্যায়ে এসেছি। এতে অনেক হাই পর্যায়ে লোক জড়িত আছে। রিপোর্ট অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এনআইডি সেবা সুরক্ষায় নেওয়ার বিষয়ে আইন হলেও এটি নিয়ে ভাবার সুযোগ রয়েছে বলেও জানান ইসি সচিব।
ভোটের মৃদু হাওয়া বইতে শুরু করেছে। আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে রমজান শুরুর আগেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূস। জাতির উদ্দেশে ভাষণে গত মঙ্গলবার এ ঘোষণা দেওয়ার পরদিন গতকাল বুধবারই তাঁর কার্যালয় থেকে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়ে ভোটের...
৪ ঘণ্টা আগেগত বছরের জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে সারা দেশে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় বুধবার (৬ আগস্ট) আরও দুজন সাক্ষ্য দিয়েছেন। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন...
৭ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় রামপুরা এলাকায় একটি ভবনের কার্নিশে ঝুলে থাকা ছাত্রকে গুলি করার মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন প্রসিকিউশনের কাছে জমা দিয়েছে তদন্ত সংস্থা। গত ৩১ জুলাই এই প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে বলে আজ বুধবার জানিয়েছেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘এটি আমরা যাচাই–বাছাই করছি।’
৯ ঘণ্টা আগেভোটার তালিকা ও জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) গুরুত্বের বিষয় পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্তির উদ্যোগ নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ বিষয়ে আজ বুধবার সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালককে আহ্বায়ক ও জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন অনুবিভাগের সহকারী পরিচালককে (সঠিকতা যাচাইকরণ)
৯ ঘণ্টা আগে