বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
যুগ্ম সচিব হিসেবে পদোন্নতি পাওয়া ২১ জন জেলা প্রশাসককে (ডিসি) আগের দপ্তরে, আগের পদেই পদায়ন করেছে সরকার। এ ছাড়া যুগ্ম সচিব পদোন্নতি পাওয়া অন্যদেরও আগের দপ্তরে পদায়ন করা হয়েছে।
আজ রোববার যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি পাওয়া ১৯৩ জনকে আগের পদে, আগের দপ্তরে (ইনসিটু) পদায়ন করে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
গত বৃহস্পতিবার ১৯৬ জন কর্মকর্তাকে যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি দেয় সরকার। নতুনদের নিয়ে যুগ্ম সচিবের সংখ্যা দাঁড়ায় এক হাজার ৩৯ জন। কিন্তু যুগ্ম সচিবরে স্থায়ী পদ রয়েছে ৫০২ টি। স্থায়ী পদের থেকে যুগ্ম সচিবের সংখ্যা অনেক বেশি হওয়ায় নতুন করে পদোন্নতি পাওয়া বেশির ভাগ কর্মকর্তাকে আগের দপ্তরে পদায়ন করা হয়েছে।
রীতি অনুযায়ী, উপসচিব ও সমপর্যায়ের কর্মকর্তাদের যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি দিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছিল। প্রশাসন ক্যাডারের উপসচিব ও সমপর্যায়ের কর্মকর্তাদের ডিসি পদে পদায়ন করা হয়। সাধারণত ডিসি পদে থেকে যুগ্ম সচিব পদোন্নতি পেলে তাদের মাঠ থেকে তুলে আনা হয়।
যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি পাওয়া ডিসিদের মধ্যে হবিগঞ্জের ড. মো. ফরিদুর রহমান, ময়মনসিংহের মুফিদুল আলম, কক্সবাজারের মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, ঝিনাইদহের মোহাম্মদ আব্দুল আওয়াল, পঞ্চগড়ের মো. সাবেত আলী, মাগুরার মো. অহিদুল ইসলাম, সাতক্ষীরার মোস্তাক আহমেদ, ঝালকাঠির আশরাফুর রহমান, নোয়াখালীর খন্দকার ইসতিয়াক আহমেদ এবং চাঁদপুরের মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিনকে আগের পদে পদায়ন করা হয়েছে।
এ ছাড়া যুগ্ম সচিব পদোন্নতি পেলেও পিরোজপুরের ডিসি মোহাম্মদ আশরাফুল আলম খান, চুয়াডাঙ্গার মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম, মানিকগঞ্জের ড. মনোয়ার হোসেন মোল্লা, গোপালগঞ্জের মুহম্মদ কামরুজ্জামান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের মো. আব্দুস সালাদ, বগুড়ার হোসনা আফরোফ, ঢাকার তানভীর আহমেদ, মাদারীপুরের মোছা. ইয়াসমিন আক্তার, গাইবান্ধার চৌধুরী মোয়াজ্জেম আহমেদ, কিশোরগঞ্জের ফৌজিয়া খান এবং জয়পুরহাটের ডিসি আফরোজা আকতার চৌধুরীকে আগের পদে পদায়ন করেছে সরকার।
আরও খবর পড়ুন:
যুগ্ম সচিব হিসেবে পদোন্নতি পাওয়া ২১ জন জেলা প্রশাসককে (ডিসি) আগের দপ্তরে, আগের পদেই পদায়ন করেছে সরকার। এ ছাড়া যুগ্ম সচিব পদোন্নতি পাওয়া অন্যদেরও আগের দপ্তরে পদায়ন করা হয়েছে।
আজ রোববার যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি পাওয়া ১৯৩ জনকে আগের পদে, আগের দপ্তরে (ইনসিটু) পদায়ন করে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
গত বৃহস্পতিবার ১৯৬ জন কর্মকর্তাকে যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি দেয় সরকার। নতুনদের নিয়ে যুগ্ম সচিবের সংখ্যা দাঁড়ায় এক হাজার ৩৯ জন। কিন্তু যুগ্ম সচিবরে স্থায়ী পদ রয়েছে ৫০২ টি। স্থায়ী পদের থেকে যুগ্ম সচিবের সংখ্যা অনেক বেশি হওয়ায় নতুন করে পদোন্নতি পাওয়া বেশির ভাগ কর্মকর্তাকে আগের দপ্তরে পদায়ন করা হয়েছে।
রীতি অনুযায়ী, উপসচিব ও সমপর্যায়ের কর্মকর্তাদের যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি দিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছিল। প্রশাসন ক্যাডারের উপসচিব ও সমপর্যায়ের কর্মকর্তাদের ডিসি পদে পদায়ন করা হয়। সাধারণত ডিসি পদে থেকে যুগ্ম সচিব পদোন্নতি পেলে তাদের মাঠ থেকে তুলে আনা হয়।
যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি পাওয়া ডিসিদের মধ্যে হবিগঞ্জের ড. মো. ফরিদুর রহমান, ময়মনসিংহের মুফিদুল আলম, কক্সবাজারের মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, ঝিনাইদহের মোহাম্মদ আব্দুল আওয়াল, পঞ্চগড়ের মো. সাবেত আলী, মাগুরার মো. অহিদুল ইসলাম, সাতক্ষীরার মোস্তাক আহমেদ, ঝালকাঠির আশরাফুর রহমান, নোয়াখালীর খন্দকার ইসতিয়াক আহমেদ এবং চাঁদপুরের মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিনকে আগের পদে পদায়ন করা হয়েছে।
এ ছাড়া যুগ্ম সচিব পদোন্নতি পেলেও পিরোজপুরের ডিসি মোহাম্মদ আশরাফুল আলম খান, চুয়াডাঙ্গার মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম, মানিকগঞ্জের ড. মনোয়ার হোসেন মোল্লা, গোপালগঞ্জের মুহম্মদ কামরুজ্জামান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের মো. আব্দুস সালাদ, বগুড়ার হোসনা আফরোফ, ঢাকার তানভীর আহমেদ, মাদারীপুরের মোছা. ইয়াসমিন আক্তার, গাইবান্ধার চৌধুরী মোয়াজ্জেম আহমেদ, কিশোরগঞ্জের ফৌজিয়া খান এবং জয়পুরহাটের ডিসি আফরোজা আকতার চৌধুরীকে আগের পদে পদায়ন করেছে সরকার।
আরও খবর পড়ুন:
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিরাপত্তা জোরদার করা হচ্ছে। এই মন্ত্রণালয়কে আরও সুরক্ষিত করতে প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র স্থাপন করা হচ্ছে। বিশেষ করে দর্শনার্থীদের যথেচ্ছ চলাফেরা নিয়ন্ত্রণ করা এর উদ্দেশ্য।
২ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আগ্নেয়াস্ত্রের ডিজিটাল ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার কাজ শেষ না করেই প্রায় ৭ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের একজন শীর্ষ কর্মকর্তার মদদে এই দুর্নীতি হয়েছে বলে মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। এটিসহ অন্য কিছু বিষয় তদন্তে কম
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ মহিলা পরিষদের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসে দেশে নির্যাতনের শিকার হয়েছে ১ হাজার ৫৫৫ জন নারী ও কন্যাশিশু। এর মধ্যে ধর্ষণের শিকার ৩৫৪ জন, যার সিংহভাগই শিশু ও কিশোরী। কেবল জুন মাসেই ধর্ষণের শিকার ৬৫ জন, যার মধ্যে ৪৩ জনই শিশু। এমনকি ধর্ষণের পর প্রাণ হারিয়েছে তিনজন, যাদের দুজনই শিশু।
৫ ঘণ্টা আগেসাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ভ্যাট-ট্যাক্স নিয়ে স্টারলিংককে কিছু জটিলতায় পড়তে হয়েছে। এনবিআর, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, ঢাকা বিমানবন্দরসহ বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ ভ্যাট-ট্যাক্সের বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করে। সবার সঙ্গে একত্রে কাজ করতে গিয়ে কিছুটা সময় লাগে।
৮ ঘণ্টা আগে