নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পার্বত্য অঞ্চলে রক্তপাত বন্ধ করতে এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
আজ বুধবার রাজধানীর শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্সে চার দিন ব্যাপী পার্বত্য মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের মানুষদের সঙ্গে কথা বলার পর সবাই একটাই দাবি জানিয়েছে-আমাদের পণ্য বাজারে তোলার রাস্তা চাই, আমাদের নিরাপত্তা চাই। আমিও জানি পার্বত্য অঞ্চলে মাঝে মাঝেই রক্তপাত হয়। এতে ব্যবসা বাণিজ্যের ক্ষতি হয়। শান্তি চুক্তির ফলে যেসব আর্মি ক্যাম্প পরিত্যক্ত হয়েছে সেগুলোতে আমরা পুলিশ নিয়োগ করব। আপনাদের শান্তি নিশ্চিত করার জন্য।
আসাদুজ্জামান খান বলেন, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক দিক বিবেচনায় পার্বত্য অঞ্চল কিছুটা পিছিয়ে থাকলেও আমরা উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নিয়েছি। দেশের সবচেয়ে সম্ভাবনাময় এলাকা পার্বত্য এলাকা। এই তিন জেলা অর্থনৈতিকভাবে আরও সমৃদ্ধ হলে বাংলাদেশ সমৃদ্ধ হয়ে উঠবে। এ মেলার মাধ্যমে পার্বত্য অঞ্চলের মানুষেরা তাদের উৎপাদিত পণ্য দেশের মূল বাজারে আনতে পারছে। ফলে পার্বত্য অঞ্চলের মানুষে ক্রয় ক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে।
সভাপতির বক্তব্যে বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেন, এ মেলার মাধ্যমে আমরা যারা পার্বত্য অঞ্চলের মানুষ, আমাদের সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সমতলের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারছি। এ ছাড়া পার্বত্য অঞ্চলে উৎপন্ন বিভিন্ন পণ্য সম্পর্কে দেশের সর্বস্তরের মানুষ একটা ধারণা পাচ্ছে।
পার্বত্য চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর উৎপাদিত পণ্যসামগ্রীর প্রচার ও বিপণনের মাধ্যমে তাদের অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতার লক্ষ্যে প্রতি বছরের মতো এবারও এ মেলার আয়োজন করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়। চার দিনব্যাপী এ মেলা শেষ হবে আগামী ৮ জানুয়ারি। সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
মেলা ঘুরে দেখা যায় মেলায় মোট ৯১টি স্টল রয়েছে। স্টলসমূহের মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠান, উন্নয়ন সহযোগী, প্রতিষ্ঠিত উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী, তিন পার্বত্য জেলায় উৎপাদিত কৃষি পণ্য সামগ্রী, হস্ত শিল্প, ঐতিহ্যবাহী কোমর তাঁতে বোনা পণ্য, ঐতিহ্যবাহী পার্বত্য খাবার দ্রব্য ইত্যাদি রয়েছে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে মেলায় প্রতিদিন বিকেল ৫টা থেকে পার্বত্য জেলা রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি জেলার শিল্পীদের অংশগ্রহণে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হবে।
পার্বত্য অঞ্চলে রক্তপাত বন্ধ করতে এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
আজ বুধবার রাজধানীর শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্সে চার দিন ব্যাপী পার্বত্য মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের মানুষদের সঙ্গে কথা বলার পর সবাই একটাই দাবি জানিয়েছে-আমাদের পণ্য বাজারে তোলার রাস্তা চাই, আমাদের নিরাপত্তা চাই। আমিও জানি পার্বত্য অঞ্চলে মাঝে মাঝেই রক্তপাত হয়। এতে ব্যবসা বাণিজ্যের ক্ষতি হয়। শান্তি চুক্তির ফলে যেসব আর্মি ক্যাম্প পরিত্যক্ত হয়েছে সেগুলোতে আমরা পুলিশ নিয়োগ করব। আপনাদের শান্তি নিশ্চিত করার জন্য।
আসাদুজ্জামান খান বলেন, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক দিক বিবেচনায় পার্বত্য অঞ্চল কিছুটা পিছিয়ে থাকলেও আমরা উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নিয়েছি। দেশের সবচেয়ে সম্ভাবনাময় এলাকা পার্বত্য এলাকা। এই তিন জেলা অর্থনৈতিকভাবে আরও সমৃদ্ধ হলে বাংলাদেশ সমৃদ্ধ হয়ে উঠবে। এ মেলার মাধ্যমে পার্বত্য অঞ্চলের মানুষেরা তাদের উৎপাদিত পণ্য দেশের মূল বাজারে আনতে পারছে। ফলে পার্বত্য অঞ্চলের মানুষে ক্রয় ক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে।
সভাপতির বক্তব্যে বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেন, এ মেলার মাধ্যমে আমরা যারা পার্বত্য অঞ্চলের মানুষ, আমাদের সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সমতলের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারছি। এ ছাড়া পার্বত্য অঞ্চলে উৎপন্ন বিভিন্ন পণ্য সম্পর্কে দেশের সর্বস্তরের মানুষ একটা ধারণা পাচ্ছে।
পার্বত্য চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর উৎপাদিত পণ্যসামগ্রীর প্রচার ও বিপণনের মাধ্যমে তাদের অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতার লক্ষ্যে প্রতি বছরের মতো এবারও এ মেলার আয়োজন করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়। চার দিনব্যাপী এ মেলা শেষ হবে আগামী ৮ জানুয়ারি। সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
মেলা ঘুরে দেখা যায় মেলায় মোট ৯১টি স্টল রয়েছে। স্টলসমূহের মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠান, উন্নয়ন সহযোগী, প্রতিষ্ঠিত উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী, তিন পার্বত্য জেলায় উৎপাদিত কৃষি পণ্য সামগ্রী, হস্ত শিল্প, ঐতিহ্যবাহী কোমর তাঁতে বোনা পণ্য, ঐতিহ্যবাহী পার্বত্য খাবার দ্রব্য ইত্যাদি রয়েছে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে মেলায় প্রতিদিন বিকেল ৫টা থেকে পার্বত্য জেলা রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি জেলার শিল্পীদের অংশগ্রহণে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হবে।
হাসপাতালগুলোর সার্বিক ব্যবস্থাপনার জন্য সচিব, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে এবং স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট অন্য সদস্যদের সমন্বয়ে একটি কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনা কমিটি থাকবে এবং প্রতিটি হাসপাতালের জন্য পৃথক স্থানীয় যৌথ ব্যবস্থাপনা কমিটি থাকবে। এই ব্যবস্থাপনা কমিটির গঠন ও কার্যপরিধি সরকার..
৭ মিনিট আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, সংস্কার কমিশনগুলোর উদ্দেশ্য বাংলাদেশ যেন এমন একটা ব্যবস্থা তৈরি করা, যাতে করে পুনরায় কোন অবস্থাতে ফ্যাসিবাদী শাসন প্রতিষ্ঠিত হতে না পারে।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস চার দিনের সরকারি সফরে কাতার যাচ্ছেন। আজ সোমবার সন্ধ্যায় কাতারের রাজধানী দোহার উদ্দেশে রওনা দেবেন তিনি। সেখানে তিনি ‘আর্থনা সামিট-২০২৫’–এ যোগ দেবেন।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার সম্প্রতি চীন সফরের ফলাফল পর্যালোচনা এবং বাংলাদেশ-চীন সহযোগিতা দ্রুততর করতে চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তাঁরা এ সাক্ষাৎ করেন।
১৪ ঘণ্টা আগে