নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) কাছে আটকে থাকা গ্রাহকের ১২ লাখ ৪৫ হাজার ড্রাইভিং লাইসেন্স বিতরণ আজ সোমবার থেকে শুরু হচ্ছে। সেনাবাহিনীর অধীন মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি (বিএমটিএফ) গতকাল রোববারই লাইসেন্স ছাপানোর কাজ শুরু করেছে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) পরিচালক (প্রকৌশল) শীতাংশু শেখর বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল থেকে মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি ঝুলে থাকা ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাপানোর কাজ শুরু করেছে। ছাপা ড্রাইভিং লাইসেন্সগুলো কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিআরটিএর সব সার্কেল অফিসে পৌঁছে দেওয়া হবে। গ্রাহকেরা সোমবার (আজ) থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স নিতে পারবেন।
গ্রাহকেরা কীভাবে জানতে পারবেন তাঁর লাইসেন্স ইস্যু হয়েছে—এমন প্রশ্নে শীতাংশু শেখর বলেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স সংগ্রহের জন্য সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের মোবাইলে খুদে বার্তা দেওয়া হবে। তারপর তাঁরা বিআরটিএর অফিসে গিয়ে নিজের ড্রাইভিং লাইসেন্স সংগ্রহ করতে পারবেন।
গ্রাহকের আটকে থাকা ১২ লাখ ৪৫ হাজার ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাপানোর কাজ করছে বিএমটিএফ। এ জন্য গত ২৯ আগস্ট বিএমটিএফের সঙ্গে বিআরটিএর একটি চুক্তি হয়েছে। ফলে দ্রুত এসব লাইসেন্স দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে।
গত ৬ সেপ্টেম্বর ‘১২ লাখ চালক বিআরটিএর হাতে জিম্মি’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদনও প্রকাশ হয়েছিল দৈনিক আজকের পত্রিকায়।
বিআরটিএ সূত্র জানায়, ড্রাইভিং লাইসেন্সের স্বাভাবিক সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায় ২০১৯ সালের আগস্টে। এতে জরুরি প্রয়োজনে লাইসেন্সপ্রত্যাশীরা ভোগান্তিতে পড়েন। প্রায় দুই বছর ধরে গ্রাহকের ১২ লাখ ৪৫ হাজার ড্রাইভিং লাইসেন্স ঝুলে আছে।
অভিযোগ রয়েছে, বিআরটিএ যথাসময়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স সরবরাহে দরপত্র ও ঠিকাদার নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করতে পারেনি। ফলে লাইসেন্সের জট তৈরি হয়। জটিলতা কাটিয়ে সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে মাদ্রাজ সিকিউরিটি প্রিন্টারের সঙ্গে ২০২০ সালের ২৯ জুলাই পাঁচ বছরের চুক্তি হয় বিআরটিএর। কিন্তু করোনার কারণে প্রতিষ্ঠানটি যথাসময়ে কাজ করতে পারেনি। এখন ভারতীয় প্রতিষ্ঠানটি স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স দেওয়ার কাজ করছে।
২০১১ সালের ১৭ অক্টোবর থেকে ইলেকট্রনিক চিপযুক্ত ডিজিটাল স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স দেওয়া শুরু করে বিআরটিএ।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) কাছে আটকে থাকা গ্রাহকের ১২ লাখ ৪৫ হাজার ড্রাইভিং লাইসেন্স বিতরণ আজ সোমবার থেকে শুরু হচ্ছে। সেনাবাহিনীর অধীন মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি (বিএমটিএফ) গতকাল রোববারই লাইসেন্স ছাপানোর কাজ শুরু করেছে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) পরিচালক (প্রকৌশল) শীতাংশু শেখর বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল থেকে মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি ঝুলে থাকা ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাপানোর কাজ শুরু করেছে। ছাপা ড্রাইভিং লাইসেন্সগুলো কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিআরটিএর সব সার্কেল অফিসে পৌঁছে দেওয়া হবে। গ্রাহকেরা সোমবার (আজ) থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স নিতে পারবেন।
গ্রাহকেরা কীভাবে জানতে পারবেন তাঁর লাইসেন্স ইস্যু হয়েছে—এমন প্রশ্নে শীতাংশু শেখর বলেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স সংগ্রহের জন্য সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের মোবাইলে খুদে বার্তা দেওয়া হবে। তারপর তাঁরা বিআরটিএর অফিসে গিয়ে নিজের ড্রাইভিং লাইসেন্স সংগ্রহ করতে পারবেন।
গ্রাহকের আটকে থাকা ১২ লাখ ৪৫ হাজার ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাপানোর কাজ করছে বিএমটিএফ। এ জন্য গত ২৯ আগস্ট বিএমটিএফের সঙ্গে বিআরটিএর একটি চুক্তি হয়েছে। ফলে দ্রুত এসব লাইসেন্স দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে।
গত ৬ সেপ্টেম্বর ‘১২ লাখ চালক বিআরটিএর হাতে জিম্মি’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদনও প্রকাশ হয়েছিল দৈনিক আজকের পত্রিকায়।
বিআরটিএ সূত্র জানায়, ড্রাইভিং লাইসেন্সের স্বাভাবিক সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায় ২০১৯ সালের আগস্টে। এতে জরুরি প্রয়োজনে লাইসেন্সপ্রত্যাশীরা ভোগান্তিতে পড়েন। প্রায় দুই বছর ধরে গ্রাহকের ১২ লাখ ৪৫ হাজার ড্রাইভিং লাইসেন্স ঝুলে আছে।
অভিযোগ রয়েছে, বিআরটিএ যথাসময়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স সরবরাহে দরপত্র ও ঠিকাদার নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করতে পারেনি। ফলে লাইসেন্সের জট তৈরি হয়। জটিলতা কাটিয়ে সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে মাদ্রাজ সিকিউরিটি প্রিন্টারের সঙ্গে ২০২০ সালের ২৯ জুলাই পাঁচ বছরের চুক্তি হয় বিআরটিএর। কিন্তু করোনার কারণে প্রতিষ্ঠানটি যথাসময়ে কাজ করতে পারেনি। এখন ভারতীয় প্রতিষ্ঠানটি স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স দেওয়ার কাজ করছে।
২০১১ সালের ১৭ অক্টোবর থেকে ইলেকট্রনিক চিপযুক্ত ডিজিটাল স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স দেওয়া শুরু করে বিআরটিএ।
জুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার শুরু হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নির্দেশদাতা উল্লেখ করে তার বিরুদ্ধে আনা ৫টি অভিযোগ আমলে নিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
১১ ঘণ্টা আগেআগামী ৫ দিন পর্যন্ত গঙ্গা ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়তে পারে, তবে বিপদসীমার নীচ দিয়ে তা প্রবাহিত হতে পারে। আজ শনিবার গঙ্গা নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল আছে ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়ছে ।
১২ ঘণ্টা আগেছবিতে দেখা যায়, সেনাপ্রধান ও তাঁর স্ত্রী সারাহনাজ কমলিকা রহমানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ও বঙ্গবভনের কর্মকর্তারা। তাঁরা শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতির সঙ্গে করমর্দন ও উষ্ণ আলিঙ্গন করেন।
১৩ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) তাঁর মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন।
১৩ ঘণ্টা আগে