নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্রমেই আরও ভয়াবহ হয়ে উঠছে দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতি। এক দিনের ব্যবধানে গত ২৪ ঘণ্টায় ফের রেকর্ড আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এই সময়ে মারা গেছে আরও তিনজন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি বছর গত বৃহস্পতিবার এক দিনে সর্বোচ্চ ডেঙ্গু রোগী পাওয়া যায়। মাঝে শুক্রবার সেটি কিছুটা কমলেও গত ২৪ ঘণ্টায় (শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) ৭১২ জনের দেহে ডেঙ্গুর অস্তিত্ব মিলেছে। যা চলতি বছর এক দিনে সর্বোচ্চ আক্রান্ত।
সব মিলিয়ে এ বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুর শিকার হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছে ২০ হাজার ২৩৫ জনকে। এর মধ্যে চলতি মাসের প্রথম আট দিনে মশাবাহিত এই ভাইরাসের শিকার হয়েছে ৪ হাজার ১৪৩ জন। এ বছর সর্বোচ্চ ৯ হাজার ৯১১ জন ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছিল সেপ্টেম্বরে। তবে চলতি মাসেও বৃষ্টি হওয়ায় সংক্রমিতের সংখ্যা কয়েক গুণ ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে ধারণা জনস্বাস্থ্যবিদদের।
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে ২ হাজার ৪১৬ জন। এদের মধ্যে রাজধানীর ৫০টি সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে ১ হাজার ৮৩৮ জন এবং বাইরে ৫৭৮ জন।
অন্যদিকে নতুন করে ৩ ডেঙ্গু রোগীর মৃত্যু হয়েছে বলে খবর দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ফলে এ বছর মৃতের সংখ্যা ৬৭ জনে দাঁড়িয়েছে। সবচেয়ে বেশি ৩৪ জন মারা গেছে ঢাকা বিভাগে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৭ জন চট্টগ্রামে। আর জেলাভিত্তিক সবচেয়ে বেশি ২১ জনের প্রাণহানি ঘটেছে কক্সবাজারে।
জনস্বাস্থ্যবিদেরা বলছেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকারি ব্যবস্থাপনায় এখনো ঘাটতি রয়েছে। যেসব রোগী হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে, তাদের এলাকা চিহ্নিত করে সেখানে ব্যাপক অভিযান চালাতে হবে। একই সঙ্গে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে লিফলেট, মাইকিংয়ের মাধ্যমে সচেতনতা বাড়াতে হবে।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. লেলিন চৌধুরী আজ শনিবার বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়ংকর হয়ে ওঠার পেছনে বৃষ্টির পাশাপাশি সরকারি অব্যবস্থাপনাও দায়ী। চলতি মাসে বেশ কয়েক দিন বৃষ্টি হয়েছে। এই সময়ে স্কুল-কলেজ বন্ধ ছিল, ফলে সেসব জায়গা পরিষ্কার ছিল না। এতে করে এডিস মশার প্রজনন বেড়েছে। একই সঙ্গে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সিটি করপোরেশনসহ স্থানীয় সরকারের যে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন ছিল, সে ক্ষেত্রে তারা ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। এই মুহূর্তে একটি ‘ক্লাশ প্রোগ্রাম’ দরকার। যেখানে একসঙ্গে সারা দেশে মশার প্রজননকেন্দ্রগুলো ধ্বংস করবে।’
ক্রমেই আরও ভয়াবহ হয়ে উঠছে দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতি। এক দিনের ব্যবধানে গত ২৪ ঘণ্টায় ফের রেকর্ড আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এই সময়ে মারা গেছে আরও তিনজন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি বছর গত বৃহস্পতিবার এক দিনে সর্বোচ্চ ডেঙ্গু রোগী পাওয়া যায়। মাঝে শুক্রবার সেটি কিছুটা কমলেও গত ২৪ ঘণ্টায় (শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) ৭১২ জনের দেহে ডেঙ্গুর অস্তিত্ব মিলেছে। যা চলতি বছর এক দিনে সর্বোচ্চ আক্রান্ত।
সব মিলিয়ে এ বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুর শিকার হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছে ২০ হাজার ২৩৫ জনকে। এর মধ্যে চলতি মাসের প্রথম আট দিনে মশাবাহিত এই ভাইরাসের শিকার হয়েছে ৪ হাজার ১৪৩ জন। এ বছর সর্বোচ্চ ৯ হাজার ৯১১ জন ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছিল সেপ্টেম্বরে। তবে চলতি মাসেও বৃষ্টি হওয়ায় সংক্রমিতের সংখ্যা কয়েক গুণ ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে ধারণা জনস্বাস্থ্যবিদদের।
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে ২ হাজার ৪১৬ জন। এদের মধ্যে রাজধানীর ৫০টি সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে ১ হাজার ৮৩৮ জন এবং বাইরে ৫৭৮ জন।
অন্যদিকে নতুন করে ৩ ডেঙ্গু রোগীর মৃত্যু হয়েছে বলে খবর দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ফলে এ বছর মৃতের সংখ্যা ৬৭ জনে দাঁড়িয়েছে। সবচেয়ে বেশি ৩৪ জন মারা গেছে ঢাকা বিভাগে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৭ জন চট্টগ্রামে। আর জেলাভিত্তিক সবচেয়ে বেশি ২১ জনের প্রাণহানি ঘটেছে কক্সবাজারে।
জনস্বাস্থ্যবিদেরা বলছেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকারি ব্যবস্থাপনায় এখনো ঘাটতি রয়েছে। যেসব রোগী হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে, তাদের এলাকা চিহ্নিত করে সেখানে ব্যাপক অভিযান চালাতে হবে। একই সঙ্গে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে লিফলেট, মাইকিংয়ের মাধ্যমে সচেতনতা বাড়াতে হবে।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. লেলিন চৌধুরী আজ শনিবার বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়ংকর হয়ে ওঠার পেছনে বৃষ্টির পাশাপাশি সরকারি অব্যবস্থাপনাও দায়ী। চলতি মাসে বেশ কয়েক দিন বৃষ্টি হয়েছে। এই সময়ে স্কুল-কলেজ বন্ধ ছিল, ফলে সেসব জায়গা পরিষ্কার ছিল না। এতে করে এডিস মশার প্রজনন বেড়েছে। একই সঙ্গে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সিটি করপোরেশনসহ স্থানীয় সরকারের যে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন ছিল, সে ক্ষেত্রে তারা ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। এই মুহূর্তে একটি ‘ক্লাশ প্রোগ্রাম’ দরকার। যেখানে একসঙ্গে সারা দেশে মশার প্রজননকেন্দ্রগুলো ধ্বংস করবে।’
অমর একুশে বইমেলা ২০২৫ উদ্বোধন করা হয়েছে গতকাল শনিবার বিকেল ৩টায়। প্রধান উপদেষ্টা মেলা দেখে যেতে যেতে সাড়ে ৪টা। কিন্তু দর্শনার্থী আর পাঠক আগেই হাজির মেলা ফটকে। নতুন বইয়ের গন্ধ নিতে আর যেন তর সইছিল না। অনুমতি মিলতেই হুড়মুড় করে ঢুকে পড়লেন সবাই।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ বিকেলে অমর একুশে বইমেলা-২০২৫-এর উদ্বোধন করেছেন। এ উপলক্ষে ঢাকায় বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে অর্জিত বিজয় নিয়ে এসেছে ‘নতুন বাংলাদেশ’ গড়ার ইস্পাত-কঠোর প্রতিজ্ঞা। তাই মহান আত্মত্যাগের মাধ্যমে
৭ ঘণ্টা আগে৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের কয়েক ঘণ্টা আগে ঢাকা মহানগরীর চানখাঁরপুল এলাকায় পুলিশের গুলিতে শাহাদাতবরণ করে দশম শ্রেণির ছাত্র শাহরিয়ার খান আনাস। একটি বুলেট তার বুকের বাঁ পাশ দিয়ে ঢুকে পিঠ ভেদ করে বেরিয়ে যায়। আনাস সেদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে গোসল করে পড়ার টেবিলে মাকে উদ্দেশ করে একটি চিঠি লেখে বাসা থেকে
৮ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত রোগীদের চিকিৎসায় বিদেশ থেকে চিকিৎসক আনা হচ্ছে। এ জন্য নির্দিষ্ট বরাদ্দ দিয়েছে সরকার। বরাদ্দের সিংহভাগ অর্থ যাতে চিকিৎসার কাজে ব্যয় করা যায়, তার জন্য বিদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের কর মওকুফ চায় সরকার। গত ২৮ জানুয়ারি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাছে এ দাবি জানিয়েছে মুক্তি
১০ ঘণ্টা আগে