নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংস্কারের মাধ্যমে জবাবদিহিমূলক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র পুনর্গঠনে রাজনৈতিক দল, জোট ও নাগরিক সমাজকে বড় ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়েছেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ।
আজ সোমবার (১২ মে) সকালে জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের সঙ্গে সংলাপের আগে স্বাগত বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।
আলী রীয়াজ বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ভূমিকা যেমন হয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা; তেমনি বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল, জোট, শক্তিগুলো, নাগরিক সমাজের দায়িত্ব হচ্ছে এই সংগ্রামের ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন রাখা, ঐক্যকে সুদৃঢ় করা এবং একটি জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। এটা এক দিনে হবে না, কিন্তু আমাদের এটা এখনই শুরু করতে হবে। আমরা একটা ইতিহাসের মাহেন্দ্রক্ষণে আছি। এর চেয়ে বড় সুযোগ বাংলাদেশে গত ৫৩ বছরে আমরা পাইনি।’
আলী রীয়াজ আরও বলেন, বাংলাদেশে ৫৩ বছর ধরে বিভিন্নভাবে গণতান্ত্রিক সংগ্রামের মধ্য দিয়ে একটি লক্ষ্য, সেটি হচ্ছে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র তৈরি করা। মানুষের সেই আকাঙ্ক্ষা যেহেতু পূর্ণ হয়নি, বারবার তার ব্যত্যয় ঘটেছে, বাংলাদেশের নাগরিকেরা বারবার সেই সংগ্রামে যুক্ত থেকেছে, সেই সংগ্রামকে এগিয়ে নিয়ে গেছে। এক অর্থে একটি চূড়ান্ত পরিণতের দিকে নিয়ে গিয়েছে জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান।
ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি বলেন, ‘মানুষের আকাঙ্ক্ষার পাশাপাশি যাঁরা প্রাণ দিয়েছেন, তাঁরা আমাদের কাছে এই দায়িত্ব অর্পণ করেছেন; যেন আমরা তাঁদের প্রাণ দানকে যথাযথ মূল্যায়ন করতে পারি। আমরা যেন তাঁদের অপূর্ণ স্বপ্নকে বাস্তবায়নের রূপদান করতে পারি। রাজনৈতিক দল, জোট হিসেবে আপনারা সেই ভূমিকা রাখবেন, রাখছেন।’
আলী রীয়াজ বলেন, ‘সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মধ্য দিয়েই আমাদের অগ্রসর হতে হবে। ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রামে ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়ন প্রাথমিক বিজয় নিশ্চিত করেছে। কিন্তু অনেক বড় দায়িত্ব আমাদের ওপর অর্পিত হয়েছে, তা হচ্ছে রাষ্ট্রকাঠামোকে পরিবর্তন, পরিবর্ধন ও সংশোধনের মধ্য দিয়ে অগ্রসর হওয়া; যাতে করে ভবিষ্যতে আমাদের এ রকম পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে না হয়।’
গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের পক্ষে বাংলাদেশ সাম্যবাদী দলের (এমএল) সভাপতি হারুন চৌধুরী দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন। সম্প্রতি সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিদের প্রশ্নবিদ্ধ দেশত্যাগ, উভয়ই রাষ্ট্রের দায়মুক্তির চিত্র স্পষ্ট করে।
সংস্কারের মাধ্যমে জবাবদিহিমূলক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র পুনর্গঠনে রাজনৈতিক দল, জোট ও নাগরিক সমাজকে বড় ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়েছেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ।
আজ সোমবার (১২ মে) সকালে জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের সঙ্গে সংলাপের আগে স্বাগত বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।
আলী রীয়াজ বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ভূমিকা যেমন হয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা; তেমনি বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল, জোট, শক্তিগুলো, নাগরিক সমাজের দায়িত্ব হচ্ছে এই সংগ্রামের ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন রাখা, ঐক্যকে সুদৃঢ় করা এবং একটি জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। এটা এক দিনে হবে না, কিন্তু আমাদের এটা এখনই শুরু করতে হবে। আমরা একটা ইতিহাসের মাহেন্দ্রক্ষণে আছি। এর চেয়ে বড় সুযোগ বাংলাদেশে গত ৫৩ বছরে আমরা পাইনি।’
আলী রীয়াজ আরও বলেন, বাংলাদেশে ৫৩ বছর ধরে বিভিন্নভাবে গণতান্ত্রিক সংগ্রামের মধ্য দিয়ে একটি লক্ষ্য, সেটি হচ্ছে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র তৈরি করা। মানুষের সেই আকাঙ্ক্ষা যেহেতু পূর্ণ হয়নি, বারবার তার ব্যত্যয় ঘটেছে, বাংলাদেশের নাগরিকেরা বারবার সেই সংগ্রামে যুক্ত থেকেছে, সেই সংগ্রামকে এগিয়ে নিয়ে গেছে। এক অর্থে একটি চূড়ান্ত পরিণতের দিকে নিয়ে গিয়েছে জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান।
ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি বলেন, ‘মানুষের আকাঙ্ক্ষার পাশাপাশি যাঁরা প্রাণ দিয়েছেন, তাঁরা আমাদের কাছে এই দায়িত্ব অর্পণ করেছেন; যেন আমরা তাঁদের প্রাণ দানকে যথাযথ মূল্যায়ন করতে পারি। আমরা যেন তাঁদের অপূর্ণ স্বপ্নকে বাস্তবায়নের রূপদান করতে পারি। রাজনৈতিক দল, জোট হিসেবে আপনারা সেই ভূমিকা রাখবেন, রাখছেন।’
আলী রীয়াজ বলেন, ‘সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মধ্য দিয়েই আমাদের অগ্রসর হতে হবে। ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রামে ফ্যাসিস্ট শাসকের পলায়ন প্রাথমিক বিজয় নিশ্চিত করেছে। কিন্তু অনেক বড় দায়িত্ব আমাদের ওপর অর্পিত হয়েছে, তা হচ্ছে রাষ্ট্রকাঠামোকে পরিবর্তন, পরিবর্ধন ও সংশোধনের মধ্য দিয়ে অগ্রসর হওয়া; যাতে করে ভবিষ্যতে আমাদের এ রকম পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে না হয়।’
গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের পক্ষে বাংলাদেশ সাম্যবাদী দলের (এমএল) সভাপতি হারুন চৌধুরী দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন। সম্প্রতি সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিদের প্রশ্নবিদ্ধ দেশত্যাগ, উভয়ই রাষ্ট্রের দায়মুক্তির চিত্র স্পষ্ট করে।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসে দেশে নির্যাতনের শিকার হয়েছে ১ হাজার ৫৫৫ জন নারী ও কন্যাশিশু। এর মধ্যে ধর্ষণের শিকার ৩৫৪ জন, যার সিংহভাগই শিশু ও কিশোরী। কেবল জুন মাসেই ধর্ষণের শিকার ৬৫ জন, যার মধ্যে ৪৩ জনই শিশু। এমনকি ধর্ষণের পর প্রাণ হারিয়েছে তিনজন, যাদের দুজনই শিশু।
১ ঘণ্টা আগেসাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ভ্যাট-ট্যাক্স নিয়ে স্টারলিংককে কিছু জটিলতায় পড়তে হয়েছে। এনবিআর, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, ঢাকা বিমানবন্দরসহ বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ ভ্যাট-ট্যাক্সের বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করে। সবার সঙ্গে একত্রে কাজ করতে গিয়ে কিছুটা সময় লাগে।
৪ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এটি বাংলাদেশ রেলওয়ের বাণিজ্যিক সিদ্ধান্ত, যার সঙ্গে দলীয় রাজনীতির কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। ভাড়া বাবদ প্রায় ৩২ লাখ টাকা অগ্রিম পরিশোধ করেছে সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দল, যা রেলের আয় বাড়িয়েছে। তা ছাড়া আগামীকাল শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় এদিন যাত্রী চাহিদা তুলনামূলক কম থাকে...
৫ ঘণ্টা আগেমানবাধিকারের প্রচার ও সুরক্ষায় সহায়তা করার লক্ষ্যে জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয় (ওএইচসিএইচআর) ও বাংলাদেশ সরকার সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশে জাতিসংঘের একটি মানবাধিকার মিশন খোলা হবে।
৯ ঘণ্টা আগে