ডা. এবিএম আবদুল্লাহ
সরকার লকডাউন দিয়েছে। কিন্তু এর মধ্যেও মানুষ বাইরে বের হচ্ছে। আমাদের বুঝতে হবে যে প্রশাসন আর জনগণ কেউ কারও প্রতিপক্ষ নয়। জনগণের উচিত কোভিড-১৯ নিয়ে আরও সচেতন হওয়া। করোনায় মৃত্যুর রেকর্ড তৈরি হচ্ছে। তবু অনেকে স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। এটা করে মানুষ নিজে তো বিপদে পড়ছেই, অন্যকেও ঝুঁকির মধ্যে ফেলছে।
লকডাউনে অনেকেই জীবিকার তাগিদে ঘর থেকে বের হচ্ছেন। জীবিকার প্রয়োজন অবশ্যই আছে। কিন্তু জীবনই যদি না থাকে তাহলে জীবিকা দিয়ে কী হবে। যদি ঘর থেকে বের হতেই হয়, মাস্ক পরতে তো বাধা নেই। মাস্ক তো পরাই যায়। আর যাঁরা বিত্তবান আছেন, তাঁদের উচিত যতটা সম্ভব অসহায় মানুষকে সাহায্য করা। সবার একটু আশপাশে খোঁজ রাখা উচিত যে কেউ না খেয়ে আছে কি না। এখন সহযোগিতার সময়, স্বার্থপরতার নয়।
সবাই একতাবদ্ধ না হলে লকডাউন সফল করা বা করোনা মোকাবিলা—কোনোটাই সম্ভব না। মানুষের মধ্যে সচেতনতা না থাকলে জোর করে কাউকে লকডাউন মানানো সম্ভব না। তা ছাড়া, শুধু লকডাউন মানলেই তো হবে না। স্বাস্থ্যবিধিও মানতে হবে। নিয়ম মেনে হাত ধুতে হবে। সামাজিক দূরত্ব মানতে হবে।
স্বাস্থ্যবিধি মানা, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার কোনো বিকল্প নেই। এটা আমাদের বুঝতে হবে। দেশে নতুন করে টিকাও আসছে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব টিকা নিয়ে নিতে হবে। অনেকেই ভাবছেন অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে গেছে, টিকা নেওয়ার আর দরকার নেই। অনেকে আবার টিকা নিতে ভয় পান। টিকা নিয়ে অনেকের নানা সন্দেহও আছে। কিন্তু এগুলো সব ভ্রান্ত ধারণা। যত দ্রুত পারা যায় সবার টিকা নেওয়া উচিত। সেটা যে দেশের টিকাই হোক না কেন। সবাই একটু সচেতন হলে, প্রশাসন ও জনগণ একযোগে কাজ করলে করোনাকে হার মানানো অসম্ভব কিছু নয়।
লেখক: ডা. এবিএম আবদুল্লাহ, মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
সরকার লকডাউন দিয়েছে। কিন্তু এর মধ্যেও মানুষ বাইরে বের হচ্ছে। আমাদের বুঝতে হবে যে প্রশাসন আর জনগণ কেউ কারও প্রতিপক্ষ নয়। জনগণের উচিত কোভিড-১৯ নিয়ে আরও সচেতন হওয়া। করোনায় মৃত্যুর রেকর্ড তৈরি হচ্ছে। তবু অনেকে স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। এটা করে মানুষ নিজে তো বিপদে পড়ছেই, অন্যকেও ঝুঁকির মধ্যে ফেলছে।
লকডাউনে অনেকেই জীবিকার তাগিদে ঘর থেকে বের হচ্ছেন। জীবিকার প্রয়োজন অবশ্যই আছে। কিন্তু জীবনই যদি না থাকে তাহলে জীবিকা দিয়ে কী হবে। যদি ঘর থেকে বের হতেই হয়, মাস্ক পরতে তো বাধা নেই। মাস্ক তো পরাই যায়। আর যাঁরা বিত্তবান আছেন, তাঁদের উচিত যতটা সম্ভব অসহায় মানুষকে সাহায্য করা। সবার একটু আশপাশে খোঁজ রাখা উচিত যে কেউ না খেয়ে আছে কি না। এখন সহযোগিতার সময়, স্বার্থপরতার নয়।
সবাই একতাবদ্ধ না হলে লকডাউন সফল করা বা করোনা মোকাবিলা—কোনোটাই সম্ভব না। মানুষের মধ্যে সচেতনতা না থাকলে জোর করে কাউকে লকডাউন মানানো সম্ভব না। তা ছাড়া, শুধু লকডাউন মানলেই তো হবে না। স্বাস্থ্যবিধিও মানতে হবে। নিয়ম মেনে হাত ধুতে হবে। সামাজিক দূরত্ব মানতে হবে।
স্বাস্থ্যবিধি মানা, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার কোনো বিকল্প নেই। এটা আমাদের বুঝতে হবে। দেশে নতুন করে টিকাও আসছে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব টিকা নিয়ে নিতে হবে। অনেকেই ভাবছেন অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে গেছে, টিকা নেওয়ার আর দরকার নেই। অনেকে আবার টিকা নিতে ভয় পান। টিকা নিয়ে অনেকের নানা সন্দেহও আছে। কিন্তু এগুলো সব ভ্রান্ত ধারণা। যত দ্রুত পারা যায় সবার টিকা নেওয়া উচিত। সেটা যে দেশের টিকাই হোক না কেন। সবাই একটু সচেতন হলে, প্রশাসন ও জনগণ একযোগে কাজ করলে করোনাকে হার মানানো অসম্ভব কিছু নয়।
লেখক: ডা. এবিএম আবদুল্লাহ, মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
শুভ সন্ধ্যা, আজ রোববার ২ ফেব্রুয়ারি। শীতের দাপট কমতে শুরুতে, তবে সকালে কোথাও কোথাও ঘন কুয়াশার কারণে যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটেছে। ঢাকায় ইজতেমাসহ বেশ কয়েকটি ঘটনায় যানজটে চরম ভোগান্তি হয়েছে। রাজধানীতে গণ–অভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ ও তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ এর অন্যতম কারণ। এছাড়া দেশ-বিদেশে দিনভর
১৩ মিনিট আগেনতুন রাজনৈতিক দল হিসেবে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি। দলটির জন্য প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ফুলকপি। ইসি সচিব আখতার আহমেদ স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন বিজি প্রেসে পাঠানো হয়েছে...
২৮ মিনিট আগেসরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত করার দাবির যৌক্তিকতা নেই বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। তিনি জানান, সাত কলেজ নিয়ে পৃথক বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের কাজ চলছে, তবে শুধু তিতুমীর কলেজের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় করার পরিকল্পনা নেই। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্যে কলেজের সামনে
২৯ মিনিট আগেগণ-অভ্যুত্থানে আহতদের সারা জীবনের জন্য চিকিৎসা এবং অন্যান্য ভাতা দেওয়ার বিষয়টি সরকারের বিবেচনাধীন আছে। যারা আহত হয়েছেন, যারা নিহত হয়েছেন, তাদের পরিবারের প্রতি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অতি বেশি সহানুভূতি প্রবণ। তাদের বিষয়টি অতি গুরুত্ব দিয়ে সরকার কাজ করছে...
১ ঘণ্টা আগে