নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতির পিতার আদর্শে উন্নত, সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার সোনার বাংলা গড়ে তুলতে দেশবাসীকে শপথ বাক্য পাঠ করিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদ্যাপনের অংশ হিসেবে দেশবাসীকে শপথ বাক্য পাঠ করান তিনি। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে স্টেজে তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা উপস্থিত ছিলেন।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজা থেকে এ শপথ বাক্য পাঠ করান। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির উদ্যোগে এ শপথ অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি সারাদেশের সকল জেলা ও উপজেলা থেকে সাধারণ মানুষ অংশ নেন।
শপথ পড়ানোর সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে পাকিস্তানি শাসকদের শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে এক রক্তক্ষয়ী মুক্তিসংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। বিশ্বের বুকে বাঙালি জাতি প্রতিষ্ঠা করেছে তার স্বতন্ত্র জাতিসত্তা।
আজ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং মুজিববর্ষের বিজয় দিবসে দৃপ্তকণ্ঠে শপথ করছি যে, শহীদের রক্ত বৃথা যেতে দেব না—দেশকে ভালোবাসব, দেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণে সর্বশক্তি নিয়োগ করব। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শে উন্নত, সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার সোনার বাংলা গড়ে তুলব। মহান সৃষ্টিকর্তা আমাদের সহায় হোন।’
জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ উপস্থিত ছিলেন।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরীর সঞ্চালনায় শপথ পাঠ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরিন শারমিন চৌধুরীসহ মন্ত্রী পরিষদ সদস্য, সাংসদ সদস্য, রাজনীতিবিদ, শিক্ষাবিদসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।
জাতির পিতার আদর্শে উন্নত, সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার সোনার বাংলা গড়ে তুলতে দেশবাসীকে শপথ বাক্য পাঠ করিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদ্যাপনের অংশ হিসেবে দেশবাসীকে শপথ বাক্য পাঠ করান তিনি। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে স্টেজে তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা উপস্থিত ছিলেন।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজা থেকে এ শপথ বাক্য পাঠ করান। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির উদ্যোগে এ শপথ অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি সারাদেশের সকল জেলা ও উপজেলা থেকে সাধারণ মানুষ অংশ নেন।
শপথ পড়ানোর সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে পাকিস্তানি শাসকদের শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে এক রক্তক্ষয়ী মুক্তিসংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। বিশ্বের বুকে বাঙালি জাতি প্রতিষ্ঠা করেছে তার স্বতন্ত্র জাতিসত্তা।
আজ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং মুজিববর্ষের বিজয় দিবসে দৃপ্তকণ্ঠে শপথ করছি যে, শহীদের রক্ত বৃথা যেতে দেব না—দেশকে ভালোবাসব, দেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণে সর্বশক্তি নিয়োগ করব। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শে উন্নত, সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার সোনার বাংলা গড়ে তুলব। মহান সৃষ্টিকর্তা আমাদের সহায় হোন।’
জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ উপস্থিত ছিলেন।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরীর সঞ্চালনায় শপথ পাঠ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরিন শারমিন চৌধুরীসহ মন্ত্রী পরিষদ সদস্য, সাংসদ সদস্য, রাজনীতিবিদ, শিক্ষাবিদসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, রাদওয়ান মুজিব ববি নিজের নামে ২ কোটি ৮৯ লাখ ৩ হাজার ৩৫৫ টাকার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করেছেন। একই সঙ্গে নিজের তিনটি ব্যাংক হিসাবে ১২ কোটি ৪৮ লাখ ৪০ হাজার ৫৪৯ টাকার অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেতিনি বলেছেন, ‘রাষ্ট্রের মূলনীতি বিষয়ে আজ চতুর্থ দিনের মতো আলোচনা হয়েছে। এই চার দিনের আলোচনায় আমরা দেখেছি, সংবিধানের দ্বিতীয় ভাগে বর্ণিত রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি হিসেবে যেসব প্রস্তাব (সাম্য ও মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার, গণতন্ত্র এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা ও সম্প্রীতি) কমিশনের পক্ষ থেকে সংশোধিতভাবে
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে হামলা-সংঘর্ষের মামলায় শিশুদের গ্রেপ্তারের বিষয়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সংশ্লিষ্টদের আগামী ৫ নভেম্বরের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি গ্রেপ্তারের ক্ষেত্রে কেন সরকার শিশু আইন অনুসরণ করছে না—তা জানতে চেয়ে রুল
২ ঘণ্টা আগেসরকারি প্রজ্ঞাপনে পাসপোর্ট নম্বর উল্লেখ না থাকায় কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কোন পাসপোর্ট ব্যবহার করে বিদেশ ভ্রমণে যাচ্ছেন, তা নিশ্চিত হওয়া যায় না। তাই এখন থেকে বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পাসপোর্ট নম্বর উল্লেখ করতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগে