নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ স্বপ্নের স্বপ্নের পদ্মা সেতুর আকৃতি হলো দ্বিতল। এই সেতুর ওপরের অংশে চলবে যানবাহন ও নিচ দিয়ে চলবে ট্রেন। সেতুর ট্রেন চলাচলের অংশে দুই হাজার ৯৫৯টি কংক্রিটের রেলওয়ে স্ল্যাবের মধ্যে সবগুলো স্ল্যাব বসানোর কাজ আজ রোববার শেষ করেছে পদ্মা সেতু কর্তৃপক্ষ।
রেলওয়ে স্ল্যাব বসানোর কাজ শেষ করার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছে পদ্মাসেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী (মূল সেতু) দেওয়ান মোঃ আব্দুল কাদের।
তিনি বলেন, পদ্মা সেতুর রেল লাইনের অংশে মাত্র দুটি রেলওয়ে স্ল্যাব বসানোর কাজ কাজ বাকি ছিল। তার কাজ আজ শেষ করা হয়েছে। এরপরে রেললাইনের অংশ দিয়ে গ্যাস পাইপ লাইনের কাজ শেষ করা হলে, পদ্মা সেতুর নিচের অংশে ট্রেন চলাচলের জন্য। স্লিপারসহ রেললাইন বসানোর কাজ করার জন্য পদ্মা রেল সংযোগ প্রকল্প কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হবে। তারাই ট্রেন চলাচলের উপযোগী করার জন্য বাকি কাজটুকু করবেন।
একই সঙ্গে পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে যানবাহন চলাচলের জন্য বসানো হচ্ছে কংক্রিটের রোডওয়ে স্ল্যাব। দুই হাজার ৯১৭ টির মধ্যে এখন পর্যন্ত বসানো হয়েছে দুই হাজার ৬৮৯ টি, এখনো ২২৮টি রোডওয়ে স্ল্যাব বসতে বাকি আছে। যেগুলোর কাজ আগামী সেপ্টেম্বর নাগাদ শেষ হবে বলে জানিয়েছে পদ্মা সেতু কর্তৃপক্ষ।
গত বছরের ডিসেম্বরে পদ্মা সেতুর সর্বশেষ ৪১ তম স্প্যান বসানো হয়েছে। এর মধ্যে দিয়েই ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার পুরো সেতু দৃশ্যমান হয়েছে। বর্তমানে সেতুর ওপর রোডওয়ে স্ল্যাব ও রেলিং বা প্যারাপেট ওয়াল বসানোর কাজ চলছে।
প্রকল্পের অগ্রগতির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, চলতি মাস পর্যন্ত পদ্মা সেতুর সার্বিক অগ্রগতি হয়েছে ৮৬ শতাংশ। মূল সেতুর কাজ ৯৩ দশমিক ৫০ শতাংশ শেষ হয়েছে। রোডওয়ের স্ল্যাব বসানোর কাজ হয়েছে ৯০ শতাংশ। মূল সেতুর সঙ্গে দুই পাড় যুক্ত করার জন্য ৯ দশমিক ৮৩ কিলোমিটার ভায়াডাক্ট বা উড়ালপথের কাজ শেষ হয়েছে। নদী শাসনের কাজ হয়েছে ৮৩ দশমিক ৫০ শতাংশ।
কবে নাগাদ সেতু চালু হবে জানতে চাইলে পদ্মা সেতুর প্রকল্পের পরিচালক মো. শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'আগামী বছরের জুনে কাজ শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে আমরা এগোচ্ছি। আশা করছি নির্ধারিত সময়ে যান চলাচলের জন্য সেতুটি উন্মুক্ত হবে। তবে বর্ষা মৌসুম চলে এসেছে। বৃষ্টির কারণে আগের চেয়ে কাজ কম হচ্ছে এখন।'
স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
২০০৭ সালে পদ্মা সেতু প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদন পায়। তারপর ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ৩০ হাজার একশ ৯৩ কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে। মূল সেতুর নির্মাণে কাজ করছে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এমবিইসি) এবং নদীশাসনের কাজ করছে দেশটির অন্য একটি প্রতিষ্ঠান সিনো হাইড্রো করপোরেশন।
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
ঢাকা: ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ স্বপ্নের স্বপ্নের পদ্মা সেতুর আকৃতি হলো দ্বিতল। এই সেতুর ওপরের অংশে চলবে যানবাহন ও নিচ দিয়ে চলবে ট্রেন। সেতুর ট্রেন চলাচলের অংশে দুই হাজার ৯৫৯টি কংক্রিটের রেলওয়ে স্ল্যাবের মধ্যে সবগুলো স্ল্যাব বসানোর কাজ আজ রোববার শেষ করেছে পদ্মা সেতু কর্তৃপক্ষ।
রেলওয়ে স্ল্যাব বসানোর কাজ শেষ করার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছে পদ্মাসেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী (মূল সেতু) দেওয়ান মোঃ আব্দুল কাদের।
তিনি বলেন, পদ্মা সেতুর রেল লাইনের অংশে মাত্র দুটি রেলওয়ে স্ল্যাব বসানোর কাজ কাজ বাকি ছিল। তার কাজ আজ শেষ করা হয়েছে। এরপরে রেললাইনের অংশ দিয়ে গ্যাস পাইপ লাইনের কাজ শেষ করা হলে, পদ্মা সেতুর নিচের অংশে ট্রেন চলাচলের জন্য। স্লিপারসহ রেললাইন বসানোর কাজ করার জন্য পদ্মা রেল সংযোগ প্রকল্প কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হবে। তারাই ট্রেন চলাচলের উপযোগী করার জন্য বাকি কাজটুকু করবেন।
একই সঙ্গে পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে যানবাহন চলাচলের জন্য বসানো হচ্ছে কংক্রিটের রোডওয়ে স্ল্যাব। দুই হাজার ৯১৭ টির মধ্যে এখন পর্যন্ত বসানো হয়েছে দুই হাজার ৬৮৯ টি, এখনো ২২৮টি রোডওয়ে স্ল্যাব বসতে বাকি আছে। যেগুলোর কাজ আগামী সেপ্টেম্বর নাগাদ শেষ হবে বলে জানিয়েছে পদ্মা সেতু কর্তৃপক্ষ।
গত বছরের ডিসেম্বরে পদ্মা সেতুর সর্বশেষ ৪১ তম স্প্যান বসানো হয়েছে। এর মধ্যে দিয়েই ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার পুরো সেতু দৃশ্যমান হয়েছে। বর্তমানে সেতুর ওপর রোডওয়ে স্ল্যাব ও রেলিং বা প্যারাপেট ওয়াল বসানোর কাজ চলছে।
প্রকল্পের অগ্রগতির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, চলতি মাস পর্যন্ত পদ্মা সেতুর সার্বিক অগ্রগতি হয়েছে ৮৬ শতাংশ। মূল সেতুর কাজ ৯৩ দশমিক ৫০ শতাংশ শেষ হয়েছে। রোডওয়ের স্ল্যাব বসানোর কাজ হয়েছে ৯০ শতাংশ। মূল সেতুর সঙ্গে দুই পাড় যুক্ত করার জন্য ৯ দশমিক ৮৩ কিলোমিটার ভায়াডাক্ট বা উড়ালপথের কাজ শেষ হয়েছে। নদী শাসনের কাজ হয়েছে ৮৩ দশমিক ৫০ শতাংশ।
কবে নাগাদ সেতু চালু হবে জানতে চাইলে পদ্মা সেতুর প্রকল্পের পরিচালক মো. শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'আগামী বছরের জুনে কাজ শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে আমরা এগোচ্ছি। আশা করছি নির্ধারিত সময়ে যান চলাচলের জন্য সেতুটি উন্মুক্ত হবে। তবে বর্ষা মৌসুম চলে এসেছে। বৃষ্টির কারণে আগের চেয়ে কাজ কম হচ্ছে এখন।'
স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
২০০৭ সালে পদ্মা সেতু প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদন পায়। তারপর ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ৩০ হাজার একশ ৯৩ কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে। মূল সেতুর নির্মাণে কাজ করছে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এমবিইসি) এবং নদীশাসনের কাজ করছে দেশটির অন্য একটি প্রতিষ্ঠান সিনো হাইড্রো করপোরেশন।
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
জুলাই আন্দোলনে নিহত অজ্ঞাত ১১৪ জনের মরদেহ মোহাম্মদপুর রায়েরবাজার কবরস্থান থেকে তোলা হবে। তাদের ডিএনএ পরীক্ষা করে পরিচয় শনাক্ত করা হবে। এমনটাই জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী...
৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তীকালীন সরকার জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত করেছে। আগামী মঙ্গলবার বিকেলে এই খসড়া ঘোষণাপত্র জাতির সামনে উপস্থাপন করা হবে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে বিষয়টি জানানো হয়েছে...
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফেরত এসেছেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি। একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে ঢাকায় ফেরত আসেন তাঁরা। আজ শনিবার সকালে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছায় দলটি। রাজধানীর হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
৭ ঘণ্টা আগেজুলাই ঘোষণাপত্রকে ‘বাস্তবতা’ বলে উল্লেখ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। তিনি জানিয়েছেন, আগামী ৫ আগস্টের মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র দেওয়া হবে। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টায় ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা জানান মাহফুজ আলম।
৮ ঘণ্টা আগে