নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের জিডিপিতে ইলিশ মাছের অবদান ১ শতাংশের বেশি। দেশের মৎস্য উৎপাদনে যার অংশ প্রায় ১১ শতাংশ। বিশ্বের মোট উৎপাদিত ইলিশের ৮০ শতাংশের বেশি আহরিত হয় বাংলাদেশের নদ-নদী, মোহনা ও সাগর থেকে।
আজ সোমবার দুপুরে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
মন্ত্রণালয়ের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘জাটকা ধরা বন্ধ হলে, ইলিশ উঠবে জাল ভরে’—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এবারের জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ পালন করা হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, ৮ থেকে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত সারা দেশে ‘জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ-২০২৫’ পালিত হবে। তিনি বলেন, যদি জাটকা সংরক্ষণ করা যায়, তাহলে ইলিশের উৎপাদন অনেক গুণ বাড়বে। উৎপাদন বাড়লে বাজারে এর প্রভাব পড়বে, সরবরাহ বাড়বে, দামও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
জাটকা হচ্ছে ১০ ইঞ্চি বা ২৫ সেন্টিমিটারের ছোট আকারের ইলিশ। এক কেজি ওজনের ইলিশ কমপক্ষে ৪০-৫০ সেন্টিমিটার ও ২ কেজির অধিক হলে ৬০-৬২ সেন্টিমিটার হবে। জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহের মাধ্যমে জাটকাকে ইলিশে রূপান্তর করা হবে।
উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, বিগত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে দেশে ৫ লাখ ২৯ হাজার টন ইলিশ উৎপাদন হয়েছে। দেশের মোট মৎস্য উৎপাদনে ইলিশের অবদান প্রায় ১১ শতাংশ। দেশজ জিডিপিতে ইলিশের অবদান ১ শতাংশের বেশি। বিশ্বের মোট উৎপাদিত ইলিশের প্রায় ৮০ শতাংশের বেশি আহরিত হয় এ দেশের নদ-নদী, মোহনা ও সাগর থেকে। ইলিশ উৎপাদনকারী ১১টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ শীর্ষস্থানে রয়েছে।
মৎস্য উপদেষ্টা আরও বলেন, সরকার জাটকা রক্ষায় কেবল আইন প্রয়োগ করছে না, বরং এই মাছ ধরা নিষিদ্ধ সময়ে জেলেদের জন্য ভিজিএফের খাদ্য সহায়তার পরিমাণ ব্যাপকভাবে বাড়িয়েছে। জাটকা আহরণ নিষিদ্ধকালীন ২০২৩-২৪ অর্থবছরে জাটকা আহরণে বিরত ৩ লাখ ৬১ হাজার ৭১টি জেলে পরিবারকে মাসিক ৪০ কেজি হারে ৪ মাসে ২৮ হাজার ৮৮৫ টন ভিজিএফের চাল বিতরণ করা হয়েছে।
ইলিশের প্রধান মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৫ লাখ ৬৬ হাজার ৫৬৫টি জেলে পরিবারকে ২৫ কেজি হারে খাদ্য সহায়তা হিসেবে মোট ১৩ হাজার ৭০৭ টন চাল দেওয়া হয়েছে। ভিজিএফের সহায়তা দেওয়ার পাশাপাশি জেলেদের জন্য বিকল্প কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে ‘ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্প’–এর মাধ্যমে জেলেদের তাঁদের চাহিদানুযায়ী বকনা বাছুরসহ নানা প্রকার উপকরণ সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. তোফাজ্জেল হোসেন, অতিরিক্ত সচিব মো. ইমাম উদ্দীন কবীর, অতিরিক্ত সচিব আমেনা বেগম, অতিরিক্ত সচিব সৈয়দা নওয়ারা জাহান, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. আবদুর রউফ প্রমুখ।
বাংলাদেশের জিডিপিতে ইলিশ মাছের অবদান ১ শতাংশের বেশি। দেশের মৎস্য উৎপাদনে যার অংশ প্রায় ১১ শতাংশ। বিশ্বের মোট উৎপাদিত ইলিশের ৮০ শতাংশের বেশি আহরিত হয় বাংলাদেশের নদ-নদী, মোহনা ও সাগর থেকে।
আজ সোমবার দুপুরে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
মন্ত্রণালয়ের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘জাটকা ধরা বন্ধ হলে, ইলিশ উঠবে জাল ভরে’—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এবারের জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ পালন করা হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, ৮ থেকে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত সারা দেশে ‘জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ-২০২৫’ পালিত হবে। তিনি বলেন, যদি জাটকা সংরক্ষণ করা যায়, তাহলে ইলিশের উৎপাদন অনেক গুণ বাড়বে। উৎপাদন বাড়লে বাজারে এর প্রভাব পড়বে, সরবরাহ বাড়বে, দামও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
জাটকা হচ্ছে ১০ ইঞ্চি বা ২৫ সেন্টিমিটারের ছোট আকারের ইলিশ। এক কেজি ওজনের ইলিশ কমপক্ষে ৪০-৫০ সেন্টিমিটার ও ২ কেজির অধিক হলে ৬০-৬২ সেন্টিমিটার হবে। জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহের মাধ্যমে জাটকাকে ইলিশে রূপান্তর করা হবে।
উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, বিগত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে দেশে ৫ লাখ ২৯ হাজার টন ইলিশ উৎপাদন হয়েছে। দেশের মোট মৎস্য উৎপাদনে ইলিশের অবদান প্রায় ১১ শতাংশ। দেশজ জিডিপিতে ইলিশের অবদান ১ শতাংশের বেশি। বিশ্বের মোট উৎপাদিত ইলিশের প্রায় ৮০ শতাংশের বেশি আহরিত হয় এ দেশের নদ-নদী, মোহনা ও সাগর থেকে। ইলিশ উৎপাদনকারী ১১টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ শীর্ষস্থানে রয়েছে।
মৎস্য উপদেষ্টা আরও বলেন, সরকার জাটকা রক্ষায় কেবল আইন প্রয়োগ করছে না, বরং এই মাছ ধরা নিষিদ্ধ সময়ে জেলেদের জন্য ভিজিএফের খাদ্য সহায়তার পরিমাণ ব্যাপকভাবে বাড়িয়েছে। জাটকা আহরণ নিষিদ্ধকালীন ২০২৩-২৪ অর্থবছরে জাটকা আহরণে বিরত ৩ লাখ ৬১ হাজার ৭১টি জেলে পরিবারকে মাসিক ৪০ কেজি হারে ৪ মাসে ২৮ হাজার ৮৮৫ টন ভিজিএফের চাল বিতরণ করা হয়েছে।
ইলিশের প্রধান মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৫ লাখ ৬৬ হাজার ৫৬৫টি জেলে পরিবারকে ২৫ কেজি হারে খাদ্য সহায়তা হিসেবে মোট ১৩ হাজার ৭০৭ টন চাল দেওয়া হয়েছে। ভিজিএফের সহায়তা দেওয়ার পাশাপাশি জেলেদের জন্য বিকল্প কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে ‘ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্প’–এর মাধ্যমে জেলেদের তাঁদের চাহিদানুযায়ী বকনা বাছুরসহ নানা প্রকার উপকরণ সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. তোফাজ্জেল হোসেন, অতিরিক্ত সচিব মো. ইমাম উদ্দীন কবীর, অতিরিক্ত সচিব আমেনা বেগম, অতিরিক্ত সচিব সৈয়দা নওয়ারা জাহান, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. আবদুর রউফ প্রমুখ।
আসন্ন কোরবানির ঈদে চট্টগ্রামে ৪ লাখ চামড়া সংগ্রহের আশা করছেন ব্যবসায়ীরা। কাঁচা চামড়ার দাম কিছুটা বৃদ্ধি ও সরকারের বিনা মূল্যে ৩০ হাজার টন লবণ সরবরাহে এবারে চামড়া সংগ্রহে কিছুটা স্বস্তি মিলবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
৩ মিনিট আগেগুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক, প্রশাসনিক ও সাংবিধানিক বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপ শুরু হয়েছে গতকাল সোমবার। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আগামী ডিসেম্বর মাসের মধ্যে নির্বাচনের দাবি পুনর্ব্যক্ত করেছে বিএনপি ও সমমনারা।
১৪ মিনিট আগেবিভিন্ন পর্যায়ের ২৬৫ জন বিচারককে বদলি করা হয়েছে। আজ সোমবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপনে এসব তথ্য জানানো হয়। বদলি হওয়া বিচারকদের মধ্যে সহকারী ও সিনিয়র সহকারী জজ পদমর্যাদার ১৬২ জন, জেলা ও দায়রা জজ ৩০ জন, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৩৮ জন ও যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ ২৩ জন।
৪ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের কাপাসিয়ায় অবস্থিত সরকারি শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ডিগ্রি কলেজের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনা হচ্ছে। এর মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী জানালেন, কলেজ নাম পরিবর্তন হচ্ছে না। এ বিষয়ে এরই মধ্যে শিক্ষা উপদেষ্টা পদক্ষেপ নিয়েছে
৮ ঘণ্টা আগে