চীনের শীর্ষস্থানীয় কোম্পানিগুলোকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস। তিনি চীনা বিনিয়োগকারীদের পশ্চিমা দেশ ও এশিয়ায় পণ্য রপ্তানির জন্য বাংলাদেশকে উৎপাদন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
শুক্রবার বেইজিংয়ে চীনের ১০০ জন শীর্ষ উদ্যোক্তা ও সিইওর সঙ্গে চারটি আলোচনায় অংশ নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশে বিনিয়োগের সুযোগ নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশে বাণিজ্যিক কোনো বিধিনিষেধ নেই এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য এখানে প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা ও সুযোগ রয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশে কারখানা স্থাপনের এখনই সর্বোত্তম সময়। বাংলাদেশ কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে এবং এটি নেপাল, ভুটানের মতো স্থলবেষ্টিত দেশ ও ভারতের সাতটি উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যের প্রবেশদ্বার।’
আলোচনায় প্রধান উপদেষ্টা ‘নতুন বাংলাদেশ’-এ তাঁর ভিশন, বাণিজ্যের ভবিষ্যৎ ও তরুণদের সম্ভাবনা নিয়ে কথা বলেন। তাঁর বক্তব্যের আগে বিডা ও বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী ‘বাংলাদেশ ২.০: গেটওয়ে টু গ্রোথ’ শীর্ষক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন।
বিডা ও বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান বাংলাদেশের বিনিয়োগ পরিবেশ উন্নয়নে চলমান সংস্কারগুলোর কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘শিয়ানজাই জেং শি শিহোউ’ বা এখনই উপযুক্ত সময়। এ ছাড়া বেজার উদ্যোগে চায়না বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল (এসইজে) প্রকল্পে সাম্প্রতিক অগ্রগতির কথাও জানান তিনি।
এই আলোচনায় চীনা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (সিসিপিআইটি) ভাইস চেয়ারপারসন মিস লি কিংশুয়াংও বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, চীনা বিনিয়োগকারীরা বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগ করছে এবং তাদের অনেকে বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।
আলোচনা শেষে অবকাঠামো, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, প্রযুক্তিশিল্প এবং শিক্ষাক্ষেত্রের নেতাদের সঙ্গে তিনটি গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বিশ্বের বৃহত্তম সোলার প্যানেল প্রস্তুতকারক কোম্পানি লঙ্গি, মোবাইল ফোন নির্মাতা অপো, চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন কোম্পানি, হাইসেন্স ইন্টারন্যাশনাল, গাওতু এডুকেশন টেকনোলজি গ্রুপ, চায়না বায়োটেক অ্যান্ড ফার্মাসিউটিক্যালস ভ্যালি, চায়না ইন্টারনেট, চায়না মেশিনারি ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন এবং চায়না রেলওয়ে ইন্টারন্যাশনাল গ্রুপের মতো শীর্ষস্থানীয় চীনা কোম্পানিগুলোর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং সিইওরা আলোচনায় যোগ দিয়েছিলেন।
বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেন, ‘চীনা ব্যবসায়ীদের আগ্রহ আমাদের উৎসাহিত করেছে। ঢাকায় আগামী দুই সপ্তাহে অনুষ্ঠেয় বিনিয়োগ শীর্ষ সম্মেলনে চীনই সবচেয়ে বড় প্রতিনিধিদল পাঠাচ্ছে।’
প্রধান উপদেষ্টা পরে সামাজিক ব্যবসা ও ‘থ্রি জিরো’ বিষয়ে একটি উচ্চপর্যায়ের গোলটেবিল বৈঠকেও বক্তব্য দেন। তিনি সম্পদের ঘনত্ব শূন্য করে, শূন্য কার্বন নিঃসরণ, শূন্য দারিদ্র্য ও শূন্য বেকারত্বের একটি নতুন সভ্যতা গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
পেইচিং, রেনমিন ও সিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন ও শীর্ষ চীনা যুব নেতারা এ বৈঠকে অংশ নেন। সিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন লি দাওকুই অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশের সমৃদ্ধি ও উচ্চ প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করেন। তিনি বাংলাদেশের নীতিনির্ধারকদের জন্য সিংহুয়ায় চীনের উন্নয়নের অভিজ্ঞতা শেয়ার করার প্রস্তাব দেন।
চীনের শীর্ষস্থানীয় কোম্পানিগুলোকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস। তিনি চীনা বিনিয়োগকারীদের পশ্চিমা দেশ ও এশিয়ায় পণ্য রপ্তানির জন্য বাংলাদেশকে উৎপাদন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
শুক্রবার বেইজিংয়ে চীনের ১০০ জন শীর্ষ উদ্যোক্তা ও সিইওর সঙ্গে চারটি আলোচনায় অংশ নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশে বিনিয়োগের সুযোগ নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশে বাণিজ্যিক কোনো বিধিনিষেধ নেই এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য এখানে প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা ও সুযোগ রয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশে কারখানা স্থাপনের এখনই সর্বোত্তম সময়। বাংলাদেশ কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে এবং এটি নেপাল, ভুটানের মতো স্থলবেষ্টিত দেশ ও ভারতের সাতটি উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যের প্রবেশদ্বার।’
আলোচনায় প্রধান উপদেষ্টা ‘নতুন বাংলাদেশ’-এ তাঁর ভিশন, বাণিজ্যের ভবিষ্যৎ ও তরুণদের সম্ভাবনা নিয়ে কথা বলেন। তাঁর বক্তব্যের আগে বিডা ও বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী ‘বাংলাদেশ ২.০: গেটওয়ে টু গ্রোথ’ শীর্ষক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন।
বিডা ও বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান বাংলাদেশের বিনিয়োগ পরিবেশ উন্নয়নে চলমান সংস্কারগুলোর কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘শিয়ানজাই জেং শি শিহোউ’ বা এখনই উপযুক্ত সময়। এ ছাড়া বেজার উদ্যোগে চায়না বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল (এসইজে) প্রকল্পে সাম্প্রতিক অগ্রগতির কথাও জানান তিনি।
এই আলোচনায় চীনা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (সিসিপিআইটি) ভাইস চেয়ারপারসন মিস লি কিংশুয়াংও বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, চীনা বিনিয়োগকারীরা বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগ করছে এবং তাদের অনেকে বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।
আলোচনা শেষে অবকাঠামো, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, প্রযুক্তিশিল্প এবং শিক্ষাক্ষেত্রের নেতাদের সঙ্গে তিনটি গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বিশ্বের বৃহত্তম সোলার প্যানেল প্রস্তুতকারক কোম্পানি লঙ্গি, মোবাইল ফোন নির্মাতা অপো, চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন কোম্পানি, হাইসেন্স ইন্টারন্যাশনাল, গাওতু এডুকেশন টেকনোলজি গ্রুপ, চায়না বায়োটেক অ্যান্ড ফার্মাসিউটিক্যালস ভ্যালি, চায়না ইন্টারনেট, চায়না মেশিনারি ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন এবং চায়না রেলওয়ে ইন্টারন্যাশনাল গ্রুপের মতো শীর্ষস্থানীয় চীনা কোম্পানিগুলোর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং সিইওরা আলোচনায় যোগ দিয়েছিলেন।
বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেন, ‘চীনা ব্যবসায়ীদের আগ্রহ আমাদের উৎসাহিত করেছে। ঢাকায় আগামী দুই সপ্তাহে অনুষ্ঠেয় বিনিয়োগ শীর্ষ সম্মেলনে চীনই সবচেয়ে বড় প্রতিনিধিদল পাঠাচ্ছে।’
প্রধান উপদেষ্টা পরে সামাজিক ব্যবসা ও ‘থ্রি জিরো’ বিষয়ে একটি উচ্চপর্যায়ের গোলটেবিল বৈঠকেও বক্তব্য দেন। তিনি সম্পদের ঘনত্ব শূন্য করে, শূন্য কার্বন নিঃসরণ, শূন্য দারিদ্র্য ও শূন্য বেকারত্বের একটি নতুন সভ্যতা গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
পেইচিং, রেনমিন ও সিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন ও শীর্ষ চীনা যুব নেতারা এ বৈঠকে অংশ নেন। সিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন লি দাওকুই অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশের সমৃদ্ধি ও উচ্চ প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করেন। তিনি বাংলাদেশের নীতিনির্ধারকদের জন্য সিংহুয়ায় চীনের উন্নয়নের অভিজ্ঞতা শেয়ার করার প্রস্তাব দেন।
বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি প্রকল্পে সাশ্রয় হওয়া টাকায় আরও ৩৫টি কোচ (বগি) কেনার সিদ্ধান্ত হলেও নির্দিষ্ট মেয়াদে সেগুলো আসছে না। যে সময়ে আসবে, তখন টাকা পরিশোধে জটিলতার কারণে এই প্রকল্পের মেয়াদ আগামী বছর জুন পর্যন্ত এক বছর বাড়ানো হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেপরপর দুটি দুর্ঘটনায় উড়ে যায় বাসের ছাদ। বাসে যাত্রী ছিলেন ৬০ জন। আহতও হন বেশ কয়েকজন। তবে এরপরও বাস থামাননি চালক। ছাদবিহীন বাস বেপরোয়া গতিতে চালিয়েছেন প্রায় ৫ কিলোমিটার। এরপর যাত্রী ও ওই পথে চলা অন্যদের রোষের মুখ বাস থামিয়ে পালিয়ে যান চালক।
৬ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ‘মহান মুক্তিযুদ্ধে গণহত্যার দায় স্বীকার করে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থনা ও স্বাধীনতা-পূর্ব অভিন্ন সম্পদের বকেয়া অর্থ দাবি’ করা হয়েছে বলে জানিয়েছিলেন পররাষ্ট্রসচিব মো. জসীম উদ্দিন। কিন্তু পাকিস্তানের দিক থেকে যে বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে, তাতে এই অমীমাংসিত
৯ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের বেশির ভাগ এলাকা বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির দখলে থাকায় রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের বিষয়ে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান ‘দ্বিধাগ্রস্ত’ বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেছেন, আরাকান আর্মি রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃত নয়, আন্তর্জাতিকভাবেও স্বীকৃত নয়, তাই আনুষ্ঠানিক আলোচ
১০ ঘণ্টা আগে